বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

৪০০ মিটার হার্ডলসে বিশ্বরেকর্ড ওয়ারহোলমের

  • নিউজবাংলা ডেস্ক   
  • ৩ আগস্ট, ২০২১ ১২:৫৮

ওয়ারহোলম নিজের গড়া রেকর্ড ভেঙ্গে নতুন রেকর্ড গড়েন। নরওয়ের এই বিশ্বচ্যাম্পিয়ন টোকিওর ট্র্যাকে সময় নেন ৪৫.৯৪ সেকেন্ড। যা তার নিজের আগের বিশ্বরেকর্ডের চেয়ে .৮ সেকেন্ড কম।

টোকিও অলিম্পিকসে প্রায় প্রতিদিনই ভাঙছে নতুন রেকর্ড। এবারে ৪০০ মিটার হার্ডলসে নিজের গড়া বিশ্বরেকর্ড ভাঙলেন নরওয়ের স্প্রিন্টার কার্স্টেন ওয়ারহোলম।মঙ্গলবার সকালে ওয়ারহোলম নিজের গড়া রেকর্ড ভেঙ্গে নতুন রেকর্ড গড়েন। নরওয়ের এই বিশ্বচ্যাম্পিয়ন টোকিওর ট্র্যাকে সময় নেন ৪৫.৯৪ সেকেন্ড। যা তার নিজের আগের বিশ্বরেকর্ডের চেয়ে .৮ সেকেন্ড কম।যুক্তরাষ্ট্রের রাই বেনজামিনও দৌঁড়েছেন অবিশ্বাস্য দ্রুত। ৪৬.১৭ সেকেন্ড নিয়ে রেস শেষ করার পরও, রৌপ্য পদক নিয়ে সন্তুষ্ট থাকতে হয় তাকে। ব্রাজিলের আলিসন দস সান্তোস ৪৬.৭২ সেকেন্ড সময় নিয়ে ব্রোঞ্জ পদক জেতেন।তিন স্প্রিন্টারই পুরনো অলিম্পিকস রেকর্ডের চেয়ে জোরে দৌঁড়েছেন। তবে বেনজামিন ও সান্তোসে পেরে ওঠেননি ওয়ারহোলমের দানবীয় গতির কাছে।বিশ্বরেকর্ড ভাঙ্গার পর ট্র্যাকেই হাঁটু গেড়ে বসে পড়েন এই নরওয়েজিয়ান। নিজেই যেন বিশ্বাস করতে পারছিলেন না টাইমিং।রেস শেষে তিনি বলেন, ‘পুরো বিষয়টাই অবিশ্বাস্য লাগছে। আমার জীবনে এখন পর্যন্ত সেরা মুহূর্ত। আমি ও আমার কোচ এতদিন সময় অনুশীলন ও পরিশ্রমের পেছনে লাগিয়েছি তা সফল হলো।’২৫ বছর বয়সী এই স্প্রিন্টার জানান টোকিওর ট্র্যাকে নামার আগে সবসময় শুধু এই রেসটা নিয়েই ভাবতেন।বলেন, ‘আমি পাগলের মতো এটা নিয়ে ভাবতাম। ঘুমের মধ্যেও চিন্তা করতাম। সারাটা সময় মাথায় শুধু এটাই ঘুরতো। এই পদকটা পাওয়ার পর মনে হচ্ছে আমার পদক সংগ্রহ শেষ হলো।’হার্ডলসের মতো এদিনে নারীদের লং জাম্পের পদকও হারিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। ইভেন্টের ফেভারিট ও সাবেক চ্যাম্পিয়ন ব্রিটানি রিসকে হারিয়ে নারীদের লং জাম্পের স্বর্ণ জিতে নেন জার্মানি মালাইকা মিহাম্বো।নিজের শেষ রাউন্ডের লাফের সময় ব্রোঞ্জ পদকের অবস্থানে ছিলেন মিহাম্বো। মৌসুমের সেরা ৭.০০ মিটার লাফিয়ে এক নম্বর জায়গায় চলে আসেন তিনি। দ্বিতীয় হন রিস ও ব্রোঞ্জ জেতেন নাইজেরিয়ার এসে ব্রুমে।সাবেক চ্যাম্পিয়নকে হারানোয় উচ্ছ্বসিত মিহাম্বো বলেন, ‘আমার মতে এটাই নারিদের লং জাম্পের ইতিহাসে সবচেয়ে এক্সাইটিং প্রতিযোগিতা ছিল। আমি খুবই আনন্দিত এর অংশ হতে পেরে।’

এ বিভাগের আরো খবর