বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

ক্রীড়াঙ্গনকে ডোপিংমুক্ত রাখব: ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী

  •    
  • ৭ জুলাই, ২০২১ ২১:৫১

ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী জাহিদ আহসান রাসেল বলেন, ‘বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থা সমূহ থেকে সহযোগিতা আশা করছি। আমরা ওয়ার্ল্ড অ্যান্টিডোপিং এজেন্সির প্রদত্ত নির্দেশিকা অনুসরণ করতে অঙ্গিকারবদ্ধ।’

দেশের যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী জাহিদ আহসান রাসেল এমপি বলেছেন, বাংলাদেশ সরকার ক্রীড়াঙ্গনকে ডোপিংমুক্ত রাখতে জিরো টলারেন্স নীতি ঘোষণা করেছে। আমরা এটি দমনে নিরলস কাজ করে চলেছি।

বুধবার দুপুরে ওয়ার্ল্ড অ্যান্টি-ডোপিং এজেন্সির আয়োজিত এক ভার্চুয়াল আলোচনা সভায় বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।

ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘সরকার সবসময় ক্লিন স্পোর্টসের ব্যাপারে মনোযোগী এবং স্বচ্ছ ও পরিচ্ছন্ন খেলাকে উৎসাহ দিয়ে আসছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সুস্পষ্ট দিকনির্দেশনায় ডোপিংমুক্ত করার লক্ষ্যে নিবিড়ভাবে কাজ করা হচ্ছে।

‘বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থা সমূহ থেকে সহযোগিতা আশা করছি। আমরা ওয়ার্ল্ড অ্যান্টিডোপিং এজেন্সির প্রদত্ত নির্দেশিকা অনুসরণ করতে অঙ্গীকারবদ্ধ।’

প্রধানমন্ত্রীকে কৃতজ্ঞতা জানিয়ে যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘দেশের ক্রীড়াঙ্গনের প্রতি প্রধানমন্ত্রীর তীব্র অনুরাগ সাম্প্রতিক সময়ে বিশ্ব ক্রীড়াঙ্গনে বাংলাদেশকে অনন্য উচ্চতায় নিয়ে গেছে। আমাদের যুবারা সম্প্রতি বিশ্বকাপ জিতেছে। দক্ষিণ এশিয়ান গেমসে রেকর্ড সংখ্যক স্বর্ণপদকও অর্জন করেছি আমরা।’

ডোপিং খেলাধুলার বিশ্বে একটি সংক্রামক রোগে পরিণত হচ্ছে বলে মন্তব্য করেন জাহিদ আহসান রাসেল।

তিনি বলেন, ‘আমরা সকলেই সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়াই করছি। ডোপিং কেবল স্বাস্থ্যের জন্যই নয়, খেলাধুলার চেতনাকেও ব্যাপকভাবে প্রভাবিত করে। আর তাই বিশ্ব ক্রীড়াঙ্গনকে ডোপিংমুক্ত রাখতে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে সকল অংশীজনের সম্মিলিত প্রচেষ্টা দরকার।’

ক্রীড়াঙ্গনকে ডোপিংমুক্ত রাখতে বাংলাদেশ সরকারের বিভিন্ন পদক্ষেপের কথা উল্লেখ করে প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘ওয়ার্ল্ড অ্যান্টি ডোপিং কোডের সঙ্গে সঙ্গতি রেখে আমরা ডোপিং বিরোধী নীতিমালা প্রণয়ন করেছি। আমাদের খেলোয়াড়দের নিয়মিত মোটিভেশনাল কাউন্সিলিং ও এ সংক্রান্ত প্রশিক্ষণ কার্যক্রম অব্যাহত আছে।’

এ সময় আলোচনা সভায় ওয়ার্ল্ড অ্যান্টিডোপিং এজেন্সির প্রেসিডেন্ট, ভাইস-প্রেসিডেন্ট, মহাপরিচালক, এক্সিকিউটিভ কমিটির সদস্য ছাড়াও জাপান, মালদ্বীপ, কম্বোডিয়া, চীন, ইন্দোনেশিয়া, ভারত, ভিয়েতনাম, ভুটানসহ বিভিন্ন দেশের ক্রীড়ামন্ত্রীরা উপস্থিত ছিলেন।

এ বিভাগের আরো খবর