বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

চলে গেলেন ওস্তাদ আলমগীর

  •    
  • ৩ জানুয়ারি, ২০২১ ২৩:১৩

ঢাকার ফুটবলে অগণিত খেলোয়াড় তুলে আনার জন্য মো. আলমগীর হোসেনকে ডাকা হয় ‘ওস্তাদ আলমগীর’ নামে। তিনি চলন্তিকাকে তৃতীয় বিভাগ ও দ্বিতীয় বিভাগে অপরাজিত চ্যাম্পিয়ন করিয়েছেন ১৯৮৩ ও ১৯৮৪ সালে।

বর্ষীয়ান ফুটবল কোচ সৈয়দ মো. আলমগীর হোসেন আর নেই। বার্ধক্যজনিত কারণে রাজধানীর গেন্ডারিয়ার মিলব্যারাকের বাসায় রোববার বিকেলে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন ঘরোয়া ফুটবলের সুপরিচিত এই কোচ। তার বয়স হয়েছিল ৭০ বছর।

ঢাকার ফুটবলে অগণিত খেলোয়াড় তুলে আনার জন্য তাকে ডাকা হয় ‘ওস্তাদ আলমগীর’ নামে।

তার মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন (বাফুফে)। এক বিবৃতিতে বাফুফে তার শোক সন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানিয়েছে।

সৈয়দ মো. আলমগীর হোসেনের জন্ম পশ্চিমবঙ্গের কলকাতার খিদিরপুরে। খিদিরপুর ক্লাবে খেলতেন শৈশব-কৈশোরে। পঁয়ষট্টিতে ঢাকায় পাড়ি জমান তিনি। শুরুতেই ভিক্টোরিয়া ক্লাবে কাটে চার বছর। ঊনসত্তরে মাকরানি ফুটবলার ওমর, মুসাদের রমরমা সময়ে দিলকুশায় নাম লেখান। সত্তরে ফিরে আসেন ভিক্টোরিয়ায়। স্বাধীনতার পর ইস্ট এন্ড ক্লাব ঘুরে আশির দশকের শুরুতে বুটজোড়া তুলে রাখেন এই মিডফিল্ডার।

৩৭ বছরের দীর্ঘ কোচিং ক্যারিয়ার আলমগীর ওস্তাদের। তার হাত ধরে বহু দল সাফল্য পেয়েছে। প্রমোশন পেয়ে উপরের ডিভিশনে উঠেছে। আবার রেলিগেশন এড়িয়ে টিকেও গেছে বহু ক্লাব।

১৯৮২ সালে তার কোচিং পেশার শুরু চলন্তিকা ক্রীড়াচক্রের মধ্য দিয়ে। বহু ক্লাবে কোচিং করিয়েছেন।

দীর্ঘদিন ধরে কোচিং জীবনে বেশ কয়েকটি দলকে চ্যাম্পিয়ন করিয়েছেন আলমগীর ওস্তাদ। তবে তা জুনিয়র ডিভিশন ও বিসিএলে। চলন্তিকাকে তৃতীয় বিভাগ ও দ্বিতীয় বিভাগে অপরাজিত চ্যাম্পিয়ন করিয়েছেন ১৯৮৩ ও ১৯৮৪ সালে। টিঅ্যান্ডটি ক্লাব, ওয়ান্ডারার্স, পুলিশ, ইস্ট অ্যান্ড, সিটি ক্লাবকে কঠিন পরিস্থিতি থেকে বাঁচিয়েছেন তিনি।

এ বিভাগের আরো খবর