টুর্নামেন্টের পারফরমেন্স বিবেচনায় যোগ্য দল হিসেবেই ফাইনালে উঠেছে ইংল্যান্ড ও ইতালি। তবে ম্যাচ শুরু হতে না হতেই রবার্তো মানচিনির অপ্রতিরোধ্য বাহিনীকে থমকে দিয়েছে গ্যারেথ সাউথগেইটের দল।
ম্যাচের মাত্র তখন দুই মিনিট। দুর্দান্ত এক গোলে ওয়েম্বলিতে লিড নিয়ে ফেলে ইংল্যান্ড। নিজেদের অর্ধ থেকে মাঝমাঠে বল ছাড়েন ডিফেন্ডার লুক শ। বল ঠেলেই দৌড় শুরু করেন।
মাঝমাঠ থেকে বল চলে যায় ডি-বক্সের ডান প্রান্তে। ফাঁকায় ওত পেতে থাকা শ হাত দিয়ে ইশারা দিলে ডানপ্রান্ত থেকে ক্রস করেন কিয়েরান ট্রিপিয়ার।
বল মুহূর্তেই চলে আসে শয়ের পায়ে। গোলকিপার ডোনারুমার ডান পাশে ছোট জায়গা দিয়ে দারুণ একটা ভলিতে বল জালে জড়ান এই ডিফেন্ডার।
স্বাগতিকদের উল্লাসে মাতায় ইংল্যান্ড। সঙ্গে একটা রেকর্ডও গড়ে ফেলে স্বাগতিকরা। ইউরোর ইতিহাসে ফাইনালে দ্রুততম গোলের রেকর্ড গড়ে ইংলিশরা।
ফিফা বা ইউয়েফার টুর্নামেন্টে এখনও ইতালিকে হারাতে পারেনি ইংল্যান্ড। ইউক্রেনে ২০১২ ইউরোর কোয়ার্টার ফাইনাল পেনাল্টি শুট আউটে জিতে নেয় ইতালি। ২০১৪ বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বের ম্যাচে ইতালির কাছে ইংল্যান্ড হেরে যায় ২-১ গোলে।