বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) সভাপতি কাজী সালাউদ্দিনের বিরুদ্ধে অর্থ আত্মসাৎ ও পাচারের সত্যতা পায়নি দুর্নীতি দমন কমিশন- দুদক।
১ মার্চ বাফুফে সভাপতির কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে চিঠি দিয়ে বিষয়টি জানায় দুদক।
কাজী সালাউদ্দিন ছাড়াও বাফুফের নারী কমিটির চেয়ারম্যান মাহফুজা আক্তার কিরণ এবং প্রধান হিসাব কর্মকর্তা আবু হোসেনকেও এই অভিযোগ থেকে মুক্তি দিয়েছে সংস্থাটি।
দুদকের সচিব ড. আনোয়ার হোসেন হাওলাদার স্বাক্ষরিত চিঠিতে এই অভিযোগের কার্যক্রম সমাপ্তির বিষয়টি উল্লেখ করা হয়।
চিঠিতে বলা হয়, ‘নিম্নবর্ণিত ব্যক্তিবর্গের বিরুদ্ধে বর্ণিত অভিযোগ অনুসন্ধানে প্রমাণিত না হওয়ায় দুর্নীতি দমন কমিশন কর্তৃক অভিযোগটির কার্যক্রম পরিসমাপ্ত করা হয়েছে।’
দুই বছর তদন্ত শেষে অভিযোগ থেকে মুক্তি পেলেন কাজী সালাউদ্দিন।
২০১৯ সালের ফেব্রুয়ারিতে বিভিন্ন অনিয়ম ও অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ অনুসন্ধানের অংশ হিসেবে কাজী সালাউদ্দিনকে চিঠি দেয় দুদক। বাফুফে সভাপতিসহ দেশের সর্বোচ্চ ফুটবল সংস্থার আরও দুই শীর্ষ কর্মকর্তার বিরুদ্ধেও এই অনুসন্ধান করা হয়। তারা হলেন বাফুফের নির্বাহী সদস্য ও মহিলা কমিটির চেয়ারম্যান মাহফুজা আক্তার কিরণ এবং প্রধান হিসাব কর্মকর্তা আবু হোসেন।