এক মৌসুমে সর্বোচ্চ ছয়টি শিরোপা জিতল বায়ার্ন মিউনিখ। ইউরোপিয়ান ফুটবলের এক মৌসুমে সম্ভাব্য সব গুলো শিরোপাই জিতে নিয়েছে বাভারিয়ান জায়ান্টরা। বৃহস্পতিবার রাতে বিশ্ব ক্লাব কাপের ফাইনালে মেক্সিকোর ক্লাব তিগ্রেসকে একমাত্র গোলে হারিয়ে এই রেকর্ডের অংশীদার হয় বায়ার্ন।২০১৯-২০ মৌসুমে বায়ার্ন মিউনিখ জিতেছে বুনডেসলিগা, জার্মান কাপ, জার্মান সুপার কাপ, ইউয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগ, ইউয়েফা সুপার কাপ ও ফিফা বিশ্ব ক্লাব কাপ। এর আগে ‘সেক্সটুপল’ জেতার রেকর্ড ছিল ২০০৮-০৯ মৌসুমে পেপ গার্দিওলার বার্সেলোনার।কাতারের এজুকেশন সিটি স্টেডিয়ামে বায়ার্নের হয়ে জয়সূচক গোলটি আসে বেঞ্জামিন পাভার্ডের পা থেকে। ৫৯ মিনিটে গোল করে জার্মানদের রেকর্ডের বইয়ে জায়গা করে দেন এই ফ্রেঞ্চ উইং ব্যাক।করোনার কারোণে দলের অন্যতম অভিজ্ঞ ফরোয়ার্ড টমাস মুলারকে ছাড়া খেলতে নামে বায়ার্ন মিউনিখ। মেক্সিকোর ক্লাব তিগ্রেসকে বেশ চাপে রাখে তারা শুরু থেকেই।প্রথমার্ধে ১-০ গোলে এগিয়ে যেতে পারতো বায়ার্ন। তবে ইয়োশুয়া কিমিকের গোল অফসাইডের কারণে বাতিল করে দেয় ভিএআর। এছাড়া লেরয় সানের শট বারে লেগে ফিরে আসে দ্বিতীয়ার্ধে।দ্বিতীয়ার্ধে পাভার্ডের গোলেই নির্ধারিত হয় জয়-পরাজয়। তার গোলের ক্ষেত্রেও রেফারিকে সহায়তা নিতে হয় ভিডিও অ্যাসিস্টেন্টের। ভিএআর জানায় অফসাইড ছিলেন না তিনি।কনকাকাফ অঞ্চলের প্রথম দল হিসেবে বিশ্ব ক্লাব কাপের ফাইনালে ওঠা তিগ্রেস জ্বলে উঠতে পারেনি এতো বড় মঞ্চে। ম্যাচ জুড়েই ম্লান ছিলেন তাদের অধিকাংশ তারকা। বায়ার্নকে বিপদে ফেলতে পারেনি তারা ম্যাচে।এটি ছিল হান্সি ফ্লিকের অধীনে বায়ার্নের ৫৮তম ম্যাচ জয়। নিকো কোভাক বরখাস্ত হবার পর ২০১৯ সালের নভেম্বরে দায়িত্ব নেন ফ্লিক।৬৮ ম্যাচ খেলেছে তার অধীনে বায়ার্ন। গত কালকেরটি সহ জিতেছে মোট ছয়টি শিরোপা।
তিগ্রেসকে হারিয়ে বায়ার্নের রেকর্ড শিরোপা
২০১৯-২০ মৌসুমে বায়ার্ন মিউনিখ জিতেছে বুনডেসলিগা, জার্মান কাপ, জার্মান সুপার কাপ, ইউয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগ, ইউয়েফা সুপার কাপ ও ফিফা বিশ্ব ক্লাব কাপ। এর আগে ‘সেক্সটুপল’ জেতার রেকর্ড ছিল ২০০৮-০৯ মৌসুমে পেপ গার্দিওলার বার্সেলোনার।
-
ট্যাগ:
- বায়ার্ন মিউনিখ
এ বিভাগের আরো খবর/p>