ফিটনেস যখন ফুটবলারদের প্রথম শর্তগুলোর একটি সেখানে ফিটনেস কোচ ছাড়াই আড়াই বছর কাটিয়েছে জাতীয় ফুটবল দল। ফিটনেস কোচ ছাড়াই সাফ ফুটবল, বঙ্গবন্ধু গোল্ডকাপ ও বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের মতো গুরুত্বপূর্ণ টুর্নামেন্টে অংশ নিয়েছে বাংলাদেশ।
অবশেষে জামাল ভূঁইয়াদের জন্য একজন ফিটনেস কোচ নিয়োগ দিতে চলেছে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন (বাফুফে)। নভেম্বরে নেপালের সঙ্গে ফিফা প্রীতি ম্যাচের জন্য কোচকে নিয়োগ দেয়া হচ্ছে।
ফিটনেস কোচের পাশাপাশি একজন গোলকিপিং কোচও চূড়ান্ত করেছে ফেডারেশন।
বাফুফে কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ফিটনেস কোচ হিসেবে অস্ট্রেলিয়ার ইভান রাজলোককে চূড়ান্ত করা হয়েছে। ববি মিমসের জায়গায় গোলকিপিং কোচ হয়েছেন ইংল্যান্ডের লেজলি কিভলি।
পর্তুগালের মারিও লেমস (বর্তমানে ঢাকা আবাহনীর প্রধান কোচ) ২০১৮ সালের মে মাসে ফিটনেস কোচ হিসেবে দায়িত্ব ছাড়ার পর থেকেই একজন পেশাদার কোচের অভাবে ভুগছিল জাতীয় দল।
ফুটবলারদের ফিটনেস ধরে রাখতে পেশাদার ফিটনেস কোচের বিকল্প নেই বলে মনে করেন জাতীয় দলের প্রধান কোচ জেমি ডে। তিনি বলেন, ‘একজন পেশাদার ফিটনেস কোচ ছাড়া ফুটবলারদের ফিটনেসে উন্নতি করা কঠিন। একজন ফিটনেস কোচ খুব দরকার ছিল আমাদের।’
জাতীয় ফুটবল দলে জেমি ডে ছাড়া সহকারী কোচ হিসেবে কাজ করছেন স্টুয়ার্ট পল ওয়াটকিস। ফিজিও হিসেবে সিমন মল্টবাই দায়িত্ব পালন করেছেন এতদিন। তবে এই পদে নতুন একজনকে খুঁজছে ফেডারেশন।