বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

বিএটিবিসি, বার্জারে মুনাফা পেতে দুই বছর

  •    
  • ১১ মার্চ, ২০২১ ১৩:৫৭

লভ্যাংশ হিসেবে অনেক বেশি হারে বোনাস শেয়ার দেয়ার ঘোষণাকে কেন্দ্র করে পুঁজিবাজারে শেয়ারদর উল্লম্ফনের প্রবণতা আছে। কিন্তু উচ্চমূল্যে শেয়ার কিনে বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই বিনিয়োগকারীরা বড় অঙ্কের লোকসান দেন। তবে বহুজাতিক দুটি কোম্পানি বড় অঙ্কের বোনাস ঘোষণার পরও দাম ধরে রাখতে পেরেছে। পাশাপাশি শেয়ারসংখ্যা কয়েক গুণ বাড়ানোর পরও নগদে লভ্যাংশ বাড়াতে পেরেছে তারা।

গত পাঁচ বছরের মধ্যে কোনো এক বছরের জন্য শতভাগ বা তার চেয়ে বেশি বোনাস শেয়ার ঘোষণা করা কোম্পানিগুলোর মধ্যে বহুজাতিক কোম্পানি ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো, বিএটিবিসি ও বার্জার পেইন্টের শেয়ার মুনাফা দিয়েছে বিনিয়োগকারীদের। তবে এ জন্য দুই বছর সময় লেগেছে।

অবশ্য ব্যাপক আকারে বোনাস লভ্যাংশ দেয়ার পাশাপাশি কোম্পানি দুটি প্রতিবছরই আকর্ষণীয় হারে নগদেও মুনাফা দিয়েছে। বোনাস দিয়ে শেয়ারসংখ্যা বাড়ালেও নগদ মুনাফা কমেনি কোনো কোম্পানির।

২০১০ সালে ৫০০ শতাংশ অর্থাৎ একটি শেয়ারের বিপরীতে এক বছর পাঁচটি বোনাস শেয়ার ঘোষণার পর আকাশচুম্বী দরে শেয়ার কিনেও লোকসান হয়নি বিনিয়োগকারীদের।

পুঁজিবাজার বিশ্লেষক আবু আহমেদ নিউজবাংলাকে বলেছেন, কোনো কোম্পানি যদি সত্যিকার অর্থে ব্যবসা সম্প্রসারণ করতে চায় এবং এর অংশ হিসেবে বোনাস শেয়ার ইস্যু করে পরিশোধিত মূলধন বাড়াতে চায়, তাহলে লোকসান হওয়ার কারণ নেই। বহুজাতিক কোম্পানিগুলো এই কাজই করেছে।

গত তিন বছরে পরিশোধিত মূলধন সবচেয়ে বেশি বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিএটিবিসি। ৬০ কোটি টাকা পরিশোধিত মূলধন তিন গুণ বাড়িয়ে ২০১৮ সালে সমাপ্ত বছরের জন্য ২০০ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ ঘোষণা করে কোম্পানিটি। সঙ্গে ঘোষণা করে ৫০০ শতাংশ অর্থাৎ শেয়ারপ্রতি ৫০ টাকা করে নগদ লভ্যাংশ।

সে সময় কোম্পানির শেয়ারদর বেড়ে হয় ৪ হাজার ৭৭৬ টাকা। লভ্যাংশ দেয়ার পর সমন্বয় দর দাড়ায় ১ হাজার ৫৯২ টাকা।

গত ডিসেম্বরে সমাপ্ত অর্থবছরের জন্য আবার ২০০ শতাংশ বোনাস প্রস্তাব করার পর এই শেয়ারের সমন্বিত দাম দাঁড়ায় ৫৩০ টাকা ৭০ পয়সা। এখন দাম তার চেয়ে বেশি।

তবে প্রথমবার কিন্তু মূল্য সমন্বয়ের পর এই দর ধরে রাখতে পারেনি কোম্পানিটি। পরের বছর একপর্যায়ে এক হাজার টাকার মধ্যে চলে আসে তা। ওই বছর কোম্পানিটি শেয়ারপ্রতি ৪০ টাকা নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করে।

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো কোম্পানির কার্যালয়

অর্থাৎ শেয়ার সংখ্যা তিন গুণ করার পরও নগদ লভ্যাংশ আগের তুলনায় কমেনি, বরং বেড়েছে। আগের বছর একটি শেয়ার তিনটি হওয়ার পর নগদ তুলনার হিসাবে নগদে লভ্যাংশ প্রায় আড়াই গুণ হয়ে যায়। তবু শেয়ারের দর কমে যাওয়ায় উৎকণ্ঠাতেই থাকে বিনিয়োগকারীরা।

গত বছর দেশে করোনা সংক্রমণ ধরা পড়ার পর পুঁজিবাজারে যে ধস নামে তাতে বিএটিবিসির শেয়ার দাম আরও পড়ে যায়। একপর্যায়ে তা নেমে যায় ৮২৮ টাকা ৭০ পয়সায়।

পরে করোনা পরিস্থিতির উন্নতির পর শেয়ারদর আবার বাড়তে থাকে। আর ২০২০ সালে সমাপ্ত অর্থবছরের জন্য আবার বড় অঙ্কের বোনাস শেয়ার দিতে পারে, এমন গুঞ্জন ছড়ানোর পর শেয়ারদর আবার বাড়তে থাকে।

এই বছরের জন্য আবার ২০০ শতাংশ বোনাস ও শেয়ারপ্রতি ৬০ টাকা নগদ (৩০ টাকা দেয়া হয় অন্তর্বর্তী লভ্যাংশ হিসেবে) লভ্যাংশ ঘোষণার পর শেয়ারদর ১ হাজার ৮০০ টাকা ছুঁই ছুঁই হয়ে যায়। তবে রেকর্ড ডেটের আগে তা কমতে কমতে এবার ১ হাজার ৫৫৪ টাকায় নামে।

করোনা সংক্রমণের পর শেয়ারমূল্যে ধস ঠেকাতে যে ফ্লোর প্রাইস বা সর্বনিম্ন দাম বেঁধে দেয়া হয়, তাতে ঠিক হয় বিএটিবিসির সর্বনিম্ন দাম হবে ৯০৬ টাকা ৭০ পয়সা। তবে বোনাস শেয়ার সমন্বয়ের পর এই দাম এখন হয়েছে ৫১৮ টাকা।

বোনাস সমন্বয়ের পর দাম এর চেয়ে বেশি বেড়েছে পর পর দুই কার্যদিবস বেড়ে দাম ৫৯৮ টাকা ৫০ পয়সা হয় ৭ মার্চ। পরের দিন দাম ৬১৮ টাকা থেকে উঠে আবার দাম পড়তে থাকে। বুধবার ৫৬৭ টাকা ৮০ পয়সায় ক্লোজ হয়।

২০১৮ সালের জন্য লভ্যাংশ ঘোষণার পর যারা সর্বোচ্চ দামে শেয়ারটি কিনেছেন, তাদের শেয়ারসংখ্যা ৯ গুণ হতে যাওয়া অবস্থাতেও শেয়ারপ্রতি ৩৭ টাকার মতো লাভে আছেন। পাশাপাশি সমন্বিত শেয়ারের হিসাবেও শেয়ারপ্রতি ৩৯ টাকার বেশি নগদে মুনাফা পেয়েছেন।

মুনাফা দিয়েছে বার্জারও

আরেক বহুজাতিক কোম্পানি বার্জার পেইন্ট বাংলাদেশ লিমিটেড ২০১৮ সালে কোম্পানিটি ১০০ শতাংশ বোনাস ও ২০০ শতাংশ অর্থাৎ শেয়ার প্রতি ২০ টাকা নগদ লভ্যাংশ দিয়েছিল। তখন কোম্পানির শেয়ারদর প্রায় তিন হাজার টাকা হয়ে যায়।

মূল্য সমন্বয়ের পর দাম প্রায় দেড় হাজার টাকা ছুঁই ছুঁই হয়ে যায়। যদিও পরে সে দাম কোম্পানিটি ধরে রাখতে পারেনি। একপর্যায়ে তা কমে হয়ে যায় ১ হাজার ২০৮ টাকা।

তবে এখন সমন্বয় করা দামের চেয়ে এই কোম্পানির শেয়ারদর বেশি। বুধবার কোম্পানিটির লেনদেন শেষ হয় ১ হাজার ৯২৫ টাকায়। যদিও পরদিন দাম ১০০ টাকার মতো কমে যায়।

তারপরও যারা ২০১৮ সালের লভ্যাংশ নিতে সর্বোচ্চ দামে শেয়ারটি কিনেছেন, তারাও এখনও বেশ ভালো লাভে আছেন।

বার্জার পেইন্টসের ওয়েবসাইট থেকে নেয়া ছবি

বিএটিবিসির মতোই শেয়ারসংখ্যা বাড়ানোর পরেও বার্জারের বিনিয়োগকারীরা নগদে মুনাফা আগের চেয়ে কম পাননি, বরং বেড়েছে উল্লেখযোগ্য পরিমাণে।

২০১৯ সালের জন্য বিনিয়োগকারীরা শেয়ারপ্রতি ২৫০ শতাংশ অর্থাৎ ২৫ টাকা এবং ২০২০ সালের জন্য শেয়ারপ্রতি ২৯৫ শতাংশ অর্থাৎ ২৯ টাকা ৫০ পয়সা নগদে লভ্যাংশ পেয়েছেন।

২০১৮ সালের বোনাস হিসাব করলে নগদের এই মুনাফা ওই বছরের তুলনায় দ্বিগুণ।

মুনাফা দিয়েছে ফার্মা এইডও

ওষুধ ও রাসায়ন খাতে কোম্পানি ফার্মা এইড ২০১০ সালে ফার্মা এইড ৫০০ শতাংশ অর্থাৎ একটি শেয়ারের বিপরীতে পাঁচটি বোনাস শেয়ার দেয়ার পর ১০০ টাকা অভিহিত মূল্যের শেয়ারটি ১৮ হাজার ৭০০ টাকা হয়ে যায়।

সেদিন যারা কেনেন, তাদের সমন্বয় করা দাম পড়ে ৩ হাজার ১১৬ টাকা। ১০ টাকা অভিহিত মূল্য হওয়ার পর সে দাম দাঁড়ায় ৩১১ টাকা ৬০ পয়সা।

বুধবার কোম্পানিটির শেয়ারদর ছিল ৪১৩ টাকা। এই কোম্পানিটি ২০১৫ সালে শেয়ারপ্রতি আড়াই টাকা, পরের বছর তিন টাকা, ২০১৭ সালে সাড়ে তিন টাকা এবং ২০১৮ থেকে ২০২০ সালের জন্য ৫০ শতাংশ অর্থাৎ পাঁচ টাকা করে লভ্যাংশ দিয়েছে।

কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয়ও ক্রমাগত বেড়ে চলেছে। ২০১৬ সালে শেয়ারপ্রতি আয় যেখানে ছিল ৭ টাকা ৫২ পয়সা, সেটি বাড়তে বাড়তে ২০২০ সালে হয় ১৬ টাকা ৮২ পয়সা।

করোনা সংক্রমণের মধ্যেও গত ছয় মাসে শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ৮ টাকা। এটি গত বছরের একই সময়ের তুলনায় কিছুটা কম।

বেশি বোনাসে ব্যাপক লোকসান যেসব কোম্পানিতে

এই তিনটি কোম্পানিতে উচ্চমূল্যে লাভ হলেও গত কয়েক বছরে যেসব কোম্পানি ১০০ শতাংশ বা তার চেয়ে বেশি বোনাস শেয়ার দিয়েছে, সেগুলোর শেয়ার উচ্চমূল্যে কিনে পকেট ফাঁকা হয়েছে বিনিয়োগকারীদের।

মুন্নু অ্যাগ্রোর ২০১৮ সালে ৩৫০ শতাংশ বোনাস শেয়ার ইস্যুকে কেন্দ্র করে শেয়ার মূল্য প্রায় ছয় হাজার টাকা উঠে যায়। কিন্তু কোম্পানিটি ব্যবসা বাড়াতে পারেনি। পরের দুই বছরে তারা যথাক্রমে ২০ ও ১০ শতাংশ বোনাস শেয়ার দেয়। কিন্তু তাদের আয় ক্রমেই কমছে। বিনিয়োগকারীরা ব্যাপক লোকসানে আছেন।

আরেক আলোচিত কোম্পানি স্টাইলক্রাফট ২০১৭ সালের জন্য ৮০ শতাংশ, ২০১৮ সালের জন্য ৪১০ শতাংশ, ২০১৯ সালের জন্য ১৫০ শতাংশ বোনাস দিয়ে তিন বছরেই শেয়ার সংখ্যা ২৩ গুণ করে। কিন্তু তারাও ব্যবসা বাড়াতে পারেনি। উল্টো ২০১৬ সালে শেয়ার প্রতি ৯৫ টাকা মুনাফা করা কোম্পানিটি পরিণত হয়েছে লোকসানিতে। চলতি অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসে তারা শেয়ার প্রতি এক টাকা ৮ পয়সা লোকসান দিয়েছে।

২০১৭ ও ২০১৮ সালে দুই বছরের মধ্যে শেয়ার সংখ্যা প্রায় সাড়ে তিন গুণ করে অস্তিত্ব সংকটে পড়েছে জেমিনি সি ফুড। বিপুল পরিমাণ লোকসানের কারণে কোম্পানিটি গত বছর কোনো লভ্যাংশ দিতে পারেনি, চলতি অর্থবছরের ছয় মাসে লোকসান আরও বেড়েছে।

২০১৭ সালে প্রথমবার ৫০ শতাংশ বোনাস শেয়ার দেয়ার বছরে কোম্পানির শেয়ারপ্রতি আয় ছিল ২০ টাকা ৭১ পয়সা। পরের বছর ১৫০ শতাংশ বোনাস শেয়ার দেয়ার বছরে আয় কমে হয় ১৩ টাকা ৬ পয়সা। ২০২০ সালে সেই কোম্পানি শেয়ারপ্রতি লোকসান দিয়েছে ৯ টাকা ৮৩ পয়সা।

ব্যাংকিং খাতের ডাচ বাংলা ব্যাংক প্রায় এক দশক পরে ২০১৮ সালে সমাপ্ত অর্থবছরের জন্য ১৫০ শতাংশ বোনাস শেয়ার দেয়। এই ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ওই বছর শেয়ারদরও বেড়ে যায় শতভাগের বেশি। উচ্চমূল্যে শেয়ার কিনে এখন বিপাকে বিনিয়োগকারীরা।

২০১৩ সালে তালিকাভুক্তির পর ওই বছরের ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত বছরের জন্য ১০০ শতাংশ বোনাস শেয়ার দিয়ে আলোচনায় আসা ফ্যামিলি টেক্সের বিনিয়োগকারীরা আরও বিপাকে। ওই ঘোষণাকে কেন্দ্র করে শেয়ারদর ৭৪ টাকা ছাড়িয়ে গেলেও পরে মালিকরা ঘোষণা না দিয়ে উচ্চমূল্যে শেয়ার বিক্রি করে লাপাত্তা হয়ে যান। এখন শেয়ারদর কমতে কমতে দুই টাকার ঘরে নেমেছে।

বিশ্লেষক মত

পুঁজিবাজার বিশ্লেষক হিসেবে পরিচিত এই অর্থনীতিবিদ নিউজবাংলাকে বলেন, ‘বাংলাদেশের বোনাস শেয়ারের নামে যা হয়েছে তা পুরোটাই আইনবহির্ভূত। নিয়ম হচ্ছে, কোম্পানির চাইলেই বোনাস দিতে পারবে না, কেন দিতে চাচ্ছে তার কারণ জানাতে হবে। সেটি কতটা যৌক্তিক সেটিও মনিটরিং থাকতে হবে। এ ক্ষেত্রে বিএসইসির অনেক দায়িত্ব আছে। কিন্তু আগের যে কমিশন ছিল, তারা সেটি ভালোভাবে পরিপালন করেনি।’

দেশীয় কোম্পানিগুলো শেয়ারদর ধরে রাখতে না পারলেও বিদেশি কোম্পানিগুলো পারছে কেন- এই প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘কোম্পানি বোনাস শেয়ার দেবে যখন কোম্পানির হাতে টাকা থাকবে এবং তার উদ্দেশ্য থাকবে কোম্পানি সম্প্রাসারণ করে আয় বাড়াবে। কিন্ত দেশীয় কোম্পানিগুলো বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই বোনাস দেয় ক্যাটাগরির ধরে রাখতে। কিন্তু বিদেশি কোম্পানিগুলো বোনাস দেয়ার পরপরই তারা কোম্পানি সম্প্রসারণের খবর প্রকাশ করে। ফলে তাদের শেয়ারদরে কোনো প্রভাব পড়ে না।’

বাংলাদেশ পুঁজিবাজার বিনিয়োগকারী জাতীয় ঐক্যের সভাপতি মিজানুর রহমান বলেন, ‘কোম্পানি সম্প্রসারণের কথা বলে বোনাস দিয়ে সেই অর্থ বিনিয়োগ করে না। ফলে কোম্পানির আয় বাড়ে না। এতে সার্বিক কোম্পানি ও শেয়ারদরের ওপর নেতিবাচক প্রভাব পড়ে।’

তিনি বলেন, ‘আমাদের পক্ষ থেকে বিএসইসিকে অনেক আগেই বলেছিলাম যেসব কোম্পানি নূন্যতম পাঁচ বছর টানা নগদ লভ্যাংশ দেবে না তাদের যেন বোনাস লভ্যাংশ দেয়ার অনুমতি না দেয়া হয়। কোম্পানি তালিকাভুক্ত হয়েই দুই-তিন বছর টানা বোনাস দিয়ে পরে আর টিকে থাকতে পারে না। কিন্তু বড় অঙ্কের বোনাস লভ্যাংশ প্রলোভনে শেয়ারদর বাড়লেও পরে তা আর টিকে না। এতে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হন সাধারণ বিনিয়োগকারীরা।’

শেষ পর্বে থাকছে নগদ লভ্যাংশে জোর দিচ্ছে বিএসইসি

এ বিভাগের আরো খবর