বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

চুনারুঘাট পৌরসভা নির্বাচন: আ.লীগ-বিএনপিতে এবারও সেই দুই প্রার্থী

  •    
  • ১২ ফেব্রুয়ারি, ২০২১ ১৮:২১

এই পৌরসভার ২০১৫ সালের শেষ নির্বাচনে মেয়র পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন আওয়ামী লীগের সাইফুল আলম রুবেল এবং বিএনপির নাজিম উদ্দিন শামছু। গত নির্বাচনে ১৪ ভোটের ব্যবধানে রুবেলকে হারিয়ে জয় পেয়েছিলেন নাজিম। এবারও দুই দল থেকে মনোনয়ন পেয়েছেন তারাই।

চতুর্থ ধাপে হবিগঞ্জের চুনারুঘাট পৌরসভায় ভোট গ্রহণ হবে ১৪ ফেব্রুয়ারি। নির্বাচনে তিন মেয়র প্রার্থী ও ৫২ জন কাউন্সিলর প্রার্থী লড়ছেন।

গত নির্বাচনের মতো এবারও এখানে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি প্রার্থীর মধ্যে তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে বলে মনে করছেন ভোটাররা।

এই পৌরসভায় শেষ নির্বাচন হয় ২০১৫ সালে। মেয়র পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন আওয়ামী লীগের সাইফুল আলম রুবেল এবং বিএনপির নাজিম উদ্দিন শামছু। এবারও দুই দল থেকে মনোনয়ন পেয়েছেন তারাই।

গত নির্বাচনে ১৪ ভোটের ব্যবধানে আওয়ামী লীগের রুবেলকে হারিয়ে জয় পেয়েছিলেন বিএনপির নাজিম।

ইতিমধ্যে অনুষ্ঠিত হবিগঞ্জ জেলার তিনটি পৌরসভা নির্বাচনে মেয়র পদে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি ছাড়া অন্য কোনো রাজনৈতিক দল অংশ নেয়নি। তবে চুনারুঘাট পৌরসভায় মেয়র পদে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আব্দুল বাছির প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।

তিন মেয়র প্রার্থীর কেউ কারও থেকে পিছিয়ে নেই। তিন প্রার্থীরই রয়েছে নিজস্ব ভোটব্যাংক। এ ছাড়া জনপ্রিয়তায়ও পিছিয়ে নেই কেউই।

বিএনপির মনোনীত মেয়র প্রার্থী ও বর্তমান মেয়র নাজিম উদ্দিন শামছু বলেন, ‘আমি জনগণের সেবা করি বলেই জনগণ আমাকে ভোট দিয়ে নির্বাচিত করেন। এবারও শতভাগ আশাবাদী, জনগণ আমার কাজের মূল্যায়ন করেই নির্বাচিত করবেন।

‘আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা আমার কর্মী-সমর্থকদের ওপর চাপ প্রয়োগ করছেন। এমনকি পুলিশ প্রচারে বাধা, হুমকি দিচ্ছে। নির্বাচন কমিশনকে লিখিতভাবে বিষয়টি জানিয়েছি।’

এ বিষয়ে আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থী সাইফুল আলম রুবেল বলেন, ‘আমাকে সমালোচিত করতেই প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি প্রার্থী মিথ্যা অভিযোগ তুলছেন। আমি নির্বাচিত হলে বর্তমান সরকারের উন্নয়ন কর্মকাণ্ড অব্যাহত রাখার চেষ্টা করব।’

পৌরসভায় সাধারণ কাউন্সিলর পদে ৪১ জন ও সংরক্ষিত নারী কাউন্সিলর পদে ১১ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। ভোটার ১৪ হাজার ৪০২ জন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার ৭ হাজার ১১১ জন ও নারী ভোটার ৭ হাজার ৩৯১ জন। ৯টি ওয়ার্ডের ১১টি কেন্দ্রে ভোট নেয়া হবে।

নির্বাচনে মাইক ছাড়া প্রচারণা করে নজিরবিহীন দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন প্রার্থীরা।

এ বিভাগের আরো খবর