বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

কুষ্টিয়ার মিরপুরে ভোট ৮৫ শতাংশ, সাভারে ৩৩

  •    
  • ১৭ জানুয়ারি, ২০২১ ১৪:৪৫

দ্বিতীয় দফায় ৬০ পৌরসভার মধ্যে সবচেয়ে বেশি ভোট পড়েছে কুষ্টিয়ার মিরপুরে ৮৪ দশমিক ৯৬ ভাগ; সবচেয়ে কম ভোট পড়েছে ঢাকার সাভারে, ৩৩ দশমিক ৫৯।

পৌরসভা নির্বাচনের দ্বিতীয় ধাপে প্রথম ধাপের তুলনা কিছুটা কম ভোট পড়েছে বলে জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।

রোববার সাংবাদিকদের সামনে শনিবার অনুষ্ঠিত ৬০টি পৌরসভার ভোটের বিস্তারিত তুলে ধরেন কমিশনের জ্যেষ্ঠ সচিব মো. আলমগীর।

তিনি জানান, দ্বিতীয় ধাপে গড় ভোট পড়েছে ৬১ দশমিক ৯২ শতাংশ, যা প্রথম ধাপ অপেক্ষা চার ভাগ কম।

প্রথম ধাপের ২৪ পৌর ভোটে ভোট পড়েছিল ৬৫ দশমিক শূন্য পাঁচ শতাংশ।আরও পড়ুন: আ. লীগ ৪৫, বিএনপি চার, স্বতন্ত্র আট

দ্বিতীয় দফায় ৬০ পৌরসভার মধ্যে সবচেয়ে বেশি ভোট পড়েছে কুষ্টিয়ার মিরপুরে প্রায় ৮৫ শতাংশ। সবচেয়ে কম ভোট পড়েছে ঢাকার সাভারে, ৩৩ দশমিক ৫৯।

৬০ পৌরসভার মধ্যে ৪৫টিতে মেয়র পদে জয় পেয়েছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের প্রার্থী। বিএনপি জিতেছে চারটি পৌরসভায়।

দলের মনোনয়ন না পেয়ে স্বতন্ত্র হিসেবে লড়াই করে জিতেছেন আট জন প্রার্থী। এদের ছয় জন আওয়ামী লীগ নেতা। দুই জন বিএনপির মনোনয়নবঞ্চিত।

একটি করে পৌরসভাতে জিতেছে জাতীয় পার্টি ও জাসদ। আর একটিতে ফলাফল স্থগিত হয়ে আছে।

ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন ইভিএমে ২৮টি আর ব্যালটে ভোট হয়েছে ৩২টিতে। বিতর্ক এড়াতে ৩২টির প্রতিটিতে ব্যালট পাঠানো হয়েছে ভোটের সকালে।

বিএনপির প্রার্থীরা ছয়টি পৌরসভায় কারচুপির অভিযোগে ভোট বর্জন করেছেন। পৌরসভাগুলো হলো রাজশাহীর ভবানীগঞ্জ, বাগেরহাটের মোংলা, কিশোরগঞ্জের কুলিয়ারচর, পাবনার ঈশ্বরদী, চট্টগ্রামের সন্দ্বীপ ও মেহেরপুরের গাংনী।

এই ছয়টির বাইরে সিরাজগঞ্জের তিনটি পৌরসভায় ভোটে ব্যাপক কারচুপির অভিযোগ পাওয়া গেছে। এই নয়টির বাইরে তেমন কোনো অভিযোগ পাওয়া যায়নি।

সহিংসতার মধ্যে সবচেয়ে বেশি নজরে এসেছে সিরাজগঞ্জ শহরে নতুন ভাঙ্গাবাড়ী ৬ নং ওয়ার্ডে বিজয়ী কাউন্সিলর প্রার্থী তরিকুল ইসলাম প্রতিপক্ষের হামলায় নিহতের ঘটনাটি। প্রতিপক্ষের হামলায় নিহত হন বিএনপি সমর্থিত এই প্রার্থী।

সিরাজগঞ্জে নবনির্বাচিত কাউন্সিলর খুন হওয়ার ঘটনাকে দুঃখজনক বলে মন্তব্য করলেন ইসি সচিব আলমগীর। বলেন, ‘এমন ঘটনায় গণতন্ত্রের যাত্রা ব্যাহত হয়।

‘ভোটে পরিবারের সদস্যদের মধ্যেও প্রতিদ্বন্দ্বিতা হয়। তাই ঘরে ঘরে গিয়ে সবাইকে নিরাপত্তা দেয়া কারও পক্ষেই সম্ভব না। তবে কেউ চাইলে তাকে অবশ্যই নিরাপত্তা দেয়া হবে।’

নির্বাচনে যারা হেরেছেন তাদেরকে পরাজয় মেনে নিয়ে হিংসার মানসিকতা থেকে সরে আসার আহ্বান জানালেন ইসি সচিব।

এ বিভাগের আরো খবর