বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

উৎসবের ভোট ফিরছে তৃণমূলে

  •    
  • ১৫ জানুয়ারি, ২০২১ ১০:২৮

গত কয়েক বছরে বিভিন্ন নির্বাচনে ভোটারের খরা কাটিয়ে পৌর নির্বাচনের প্রথম ধাপে কেন্দ্রে দেখা গেছে বিরাট লাইন। শনিবার ৬০টি পৌরসভায় ভোটকে ঘিরে জমজমাট প্রচার হয়েছে বেশির ভাগ এলাকাতে। তবে একটি জেলায় পাওয়া গেছে বিস্তর অভিযোগ।

কিশোরগঞ্জ পৌরসভায় প্রচারে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি পিছিয়ে নেই কেউ। দিনভর নির্বাচনি এলাকায় গণসংযোগ, উঠান বৈঠক, বাড়ি বাড়ি বা লোকালয়ে লিফলেট বিতরণ শেষ হয়েছে বৃহস্পতিবার বিকেল থেকে। অপেক্ষা এখন ভোট দেয়ার।

সাম্প্রতিক সময়ের বিভিন্ন নির্বাচনে এই এলাকায় বিএনপির নেতা-কর্মীদের এতটা উৎসাহ উদ্দীপনা দেখা যায়নি, যা দেখা যাচ্ছে পৌরসভার নির্বাচন ঘিরে।

এখানে আওয়ামী লীগের প্রার্থী গতবারের নির্বাচনে বিজয়ী পারভেজ মিয়া, বিএনপির ইসরাইল মিয়া।

ইসলামী আন্দোলন এখানে হাতপাখা প্রতীক দিয়েছে দলের নেতা নজরুল ইসলামকে। আর ন্যাশনাল পিপলস পার্টি-এনপিপি প্রার্থী করেছে স্বপন মিয়াকে। তবে এই দুই জনের সেভাবে জনসংযোগ চোখে পড়েনি।

সাবেক ছাত্রলীগ নেতা শফিকুল গণি ঢালী নৌকা প্রতীক না পেয়ে এখানে বিদ্রোহী প্রার্থী হয়েছিলেন। তবে তিনি নৌকায় সমর্থন জানিয়ে ভোট থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন। তবে প্রার্থিতা প্রত্যাহারের সময় শেষ হয়ে যাওয়ায় ব্যালটে তার নাম রয়ে যাবে।

ভোটকে ঘিরে কিশোরগঞ্জে সহিংসতা এর আগেও সেভাবে হয়নি। এবারও পরিবেশ নিয়েও কোনো পক্ষের কোনো অভিযোগ নেই।

জেলায় নিউজবাংলার প্রতিনিধি রাকিবুল হাসান রোকেল বলেন, ‘বিএনপির পক্ষ থেকে এখন পর্যন্ত কেউ কোনো অভিযোগ করেনি। প্রচারে কোনো দিক থেকেই পিছিয়ে নেই তারা। গত পৌর নির্বাচনে বিএনপি এভাবে মাঠে ছিল না।’

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর থেকে বিভিন্ন আসনে উপনির্বাচন বা স্থানীয় নির্বাচনে ভোটারের খরা থাকলেও পৌর নির্বাচনে পাল্টে গেছে পরিস্থিতি।

গত ২৮ ডিসেম্বর প্রথম ধাপের নির্বাচনে কেন্দ্রগুলোতে ভোটারের দীর্ঘ লাইন দীর্ঘদিন পর উৎসবের আমেজ নিয়ে আসে। হবিগঞ্জের শায়েস্তাগঞ্জ আর দিনাজপুরের ফুলবাড়ীতে নির্ধারিত সময় বিকাল চারটার পরেও ভোট নিতে হয়।

২৩টি এলাকায় ওই দিন ভোট পড়ে ৬৫ শতাংশের কিছু বেশি এর মধ্যে পটুয়াখালীর কুয়াকাটায় পড়ে ৮৫ শতাংশ।

পোস্টার-ব্যানারে পৌরসভা নির্বাচন জোর প্রচারণা চালাচ্ছে প্রার্থীরা। ছবি: নিউজবাংলা

এই নির্বাচনে কারচুপির অভিযোগে বিএনপি তিনটি পৌরসভা নির্বাচন বর্জন করে, একটির ফলাফল প্রত্যাখ্যান করে, আরও একটি নিয়ে করে বিস্তর অভিযোগ।

বাকিগুলো নিয়ে নির্বাচনী এলাকা থেকে তেমন কোনো অভিযোগ আসেনি, যদিও বিএনপির কেন্দ্র থেকে বলা হয়েছে, ভোট কারচুপি হয়েছে।

রংপুরের বদরগঞ্জে ভোটের পর বিএনপির এক নেতা বলেন, ভোট যে এমন হবে, সেটা তাদের ধারণা ছিল না। আজে বুঝলে তারা প্রচারে আরও বেশি সচেষ্ট হতেন।

ওই অভিজ্ঞতা পর ১৬ জানুয়ারি দ্বিতীয় ধাপের ভোটকে কেন্দ্র করে ৬০টি পৌরসভায় ভোটের প্রচার আরও জমজমাট। অল্প কিছু ছাড়া বেশির ভাগ পৌরসভাতেই প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর সমর্থকরা দিন রাত প্রচার চালিয়ে এখন ভোটের অপেক্ষায়।

শনিবার ভোটাররা রায় দেবেন। ভোট হওয়ার কথা ছিল ৬১টি এলাকায়। তবে নীলফামারীর সৈয়দপুরে এক মেয়র প্রার্থীর ‍মৃত্যুতে সেখানে স্থগিত হয়েছে নির্বাচন।

জনসংযোগে নেতা-কর্মীদের বিপুল অংশগ্রহণের পর কিছু এলাকায় সংঘাত সহিংসতাও হয়েছে। তবে এখন পর্যন্ত সব সহিংসতাই কাউন্সিলর প্রার্থীর সমর্থকদের মধ্যে।

নারায়ণগঞ্জের তাবারোতে দুই কাউন্সিলর প্রার্থীর সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে মঙ্গলবার। বুধবার ঝিনাইদহের শৈলকূপায় সহিংসতায় এক কাউন্সিলর প্রার্থীর ভাই নিহত হওয়ার পর নদী থেকে এক প্রার্থীর মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। তার মৃত্যু কীভাবে হয়েছে, সেটা এখনও নিশ্চিত নয়।

বেশ কিছু পৌরসভায় ভোট হবে ইভিএমে। এই মেশিনে কিভাবে ভোট দিতে হয় তা প্র্যাকটিস করানো হচ্ছে নাগরিকদের। ছবি: নিউজবাংলা

শীতল কুষ্টিয়ায় ভোটের উত্তাপ

দ্বিতীয় ধাপে কুষ্টিয়া জেলার চারটি পৌরসভায় ভোট হতে যাচ্ছে। এগুলো হলো- সদর, ভেড়ামারা, মিরপুর ও কুমারখালী।

সদরে প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের আনোয়ার আলী, বিএনপির বশিরুল আলম চাঁদ; ভেড়ামারায় আওয়ামী লীগের সানাউল ইসলাম সানা, জাসদের আনোয়ারুল কবীর টুটুল, বিএনপির শামীম রেজা; মিরপুরে আওয়ামী লীগের এনামুল হক, বিএনপির রহমত আলী জব্বার ও স্বতন্ত্র আরিফুল ইসলাম এবং কুমারখালীতে আওয়ামী লীগের শামসুজ্জামান অরুণ ও বিএনপির আনিছুর রহমান লালু।

নিউজবাংলার কুষ্টিয়া প্রতিনিধি জাহিদুজ্জামান জানান, সবচেয়ে বেশি প্রচার আর প্রতিদ্বন্দ্বিতার আভাস ভেড়ামারায়। এখানে হাসানুল হক ইনুর জাদসের বেশ শক্তিশালী অবস্থান আছে। আওয়ামী লীগ নেতা মাহবুবউল আলম হানিফের বাড়িও এই এলাকায়। বিএনপির শক্তিতে পিছিয়ে নেই। তিন পক্ষই এখানে ব্যাপক প্রচার চালাচ্ছে।

এখানে ভোটের প্রচারে উত্তেজনা, আওয়ামী লীগ ও জাসদ প্রার্থীর সমর্থকদের ওপর হামলা হয়েছে। তাদের অভিযোগ পরস্পরের বিরুদ্ধে।

এই নির্বাচনী এলাকায় বিএনপির প্রার্থী বা দলের পক্ষ থেকে কোনো অভিযোগ এখন পর্যন্ত কেউ করেনি।

কুষ্টিয়া সদর পৌরসভাতে ব্যাপক প্রচার চালিয়েছে আওয়ামী লীগ। তাদের কর্মী সমর্থকরা ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে ক্যাম্প করে বাড়ি বাড়ি ভোট চেয়েছেন। বিএনপি প্রচারে সেই তুলনায় কিছুটা পিছিয়ে। তবে বিএনপির প্রার্থী বলেছেন এটা তাদের নির্বাচনী কৌশল।

তিনি বলেছেন, ‘পরিবেশ সুষ্ঠু আছে এখন পর্যন্ত। ভোটের দিন পরিবেশ ভালো হলে প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে।’

মিরপুরে প্রতিদ্বন্দ্বিতার আভাস ত্রিপক্ষীয়। জমজমাট নির্বাচনে তিন পক্ষই ব্যাপক গণসংযোগ করছে। তবে সম্প্রতি আওয়ামী লীগের প্রার্থীর এক বক্তব্য নিয়ে তৈরি হয়েছে বিতর্ক। তিনি জনসংযোগে তার সমর্থকদের তাকে প্রকাশ্যে এবং কাউন্সিলর প্রার্থীদেরকে গোপন কক্ষে গিয়ে ভোট দিতে বলেছেন।

এই বিষয়টি ছাড়া ভোট নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বীদের আর কোনো অভিযোগ নেই।

তবে কুমারখালীতে প্রচার চলছে একতরফা। আওয়ামী লীগ মাঠে থাকলেও বিএনপির প্রার্থী সেভাবে মাঠে নেই। কেবল জেলা বিএনপির নেতারা গত ১১ জানুয়ারি এলাকায় প্রচারে গিয়েছিলেন। সেদিনই বিএনপির প্রার্থীকে প্রথমবারের মতো গণসংযোগে দেখা যায়।

জাহিদুজ্জামান জানান, মেয়র প্রার্থীদের চেয়ে কাউন্সিলর প্রার্থী ও তার সমর্থকরা আরও বেশি প্রচার চালাচ্ছেন। এ কারণে দীর্ঘদিন পর ভোট নিয়ে উৎসাহ উদ্দীপনা দেখা দিয়েছে তার জেলায়।

হবিগঞ্জে উৎসাহে জল ঢালল পেট্রল বোমা

প্রথম ধাপে সবচেয়ে বেশি ভোটার উপস্থিতি ছিল যেসব পৌরসভায় তার একটি হবিগঞ্জের শায়েস্তাগঞ্জে। এবার জেলায় ভোট হচ্ছে দুটি পৌরসভায়। একটি মাধবপুর, একটি নবীগঞ্জ।

মাধবপুরে আওয়ামী লীগের প্রার্থী শ্রীধাম দাস গুপ্ত, বিএনপির হাবিবুর রহমান মানিক। নবীগঞ্জে আওয়ামী লীগের গোলাম নেসুল রাহেল চৌধুরী ও বিএনটির ছাবির আহমেদ চৌধুরী।

কাজল সরকার বলেন, মাধবপুরে বিএনপির কোনো অভিযোগ এখন পর্যন্ত নেই। তবে নবীগঞ্জে প্রচারে বাধার অভিযোগ করেছেন দলের প্রার্থী।

তবে নবীগঞ্জে অভিযোগ অন্য একটি ঘটনাকে ঘিরে। গত ১০ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধুর প্রত্যাবর্তন দিবসে সেখানে আওয়ামী লীগের একটি পথসভায় পেট্রল বোমা হামলার ঘটনা ঘটে। এর পরেই মূলত উত্তেজনার শুরু।

এই ঘটনায় নবীগঞ্জ উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি মামলা করেন বিএনপির ১৭ জন নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে। গ্রেপ্তার হয়েছেন দুই হন।

তবে এই এলাকায় ভোটের প্রচারে কোনো সংঘাত সহিংসতা ঘটেনি, হামলা বা বাধা দেয়ার ঘটনা ঘটেনি।

কাজল সরকার বলেন, ‘দুই পক্ষই পথসভার পাশাপাশি উঠান বৈঠক, বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভোট চেয়েছে। গত কয়েক বছরের মধ্যে বিএনপির এত সক্রিয়তা দেখা যায়নি।’

দিনাজপুরের চিত্র যেমন

দিনাজপুর পৌরসভায় আওয়ামী লীগের রাশেদ পারভেজ, বিএনপির সৈয়দ জাহাঙ্গীর আলমের পাশাপাশি ব্যাপক প্রচার চালাচ্ছেন জাতীয় পার্টির আহমেদ শফি রুবেল।

বীরগঞ্জে আওয়ামী লীগের নূর ইসলাম, স্বতন্ত্র প্রার্থী জামায়াত নেতা মো. হানিফের মধ্যেই প্রধান লড়াই হবে। এখানে বিএনপির শক্তি দুর্বল। ভোটের প্রচারে দলের প্রার্থীকে সেভাবে দেখা যায়নি।

বিরামপুরে আওয়ামী লীগ প্রার্থী করেছে আক্কাস আলীকে, বিএনপি প্রতীক দিয়েছে হুমায়ুন কবিরকে।

নিউজবাংলা প্রতিনিধি কুরবান আলী জানিয়েছেন, এখন পর্যন্ত দুটি পৌরসভায় মেয়র প্রার্থীরা ভোটের পরিবেশ নিয়ে কোনো অভিযোগ করছেন না। তবে দিনাজপুর পৌরসভায় বিএনপির প্রার্থী সংবাদ সম্মেলন করে অভিযোগ করছেন, সেখানে বহিরাহত দিয়ে ভর্তি হয়ে আছে।

দিনাজপুর পৌরসভায় বিএনপির প্রার্থীর হয়ে প্রচারণায় নেমেছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরও। ছবি: নিউজবাংলা

ভোটের প্রচার শেষ হয়েছে। দিনাজপুর সদরে ভোটার এক লাখ ৩০ হাজারের ৮০৩ জন।

তিন পক্ষই গত তিন সপ্তাহে অসংখ্য মিছিল, পথসভা, মোটর সাইকেল শোডাউন, উঠান বৈঠক, বাড়ি বাড়ি বা বাজার, মহল্লা বা অন্য জমায়েতে লিফলেট বিতরণ করেছে।

কোরবান বলেন, ‘সাম্প্রতিককালে এই ধরনের কোনো নির্বাচন দেখা যায়নি এলাকায়। এমনকি জাতীয় নির্বাচনে এত উৎসাহ উদ্দীপনা দেখা যায়নি। বিএনপি-জাতীয় পার্টিকে এত সক্রিয় দেখিনি আমরা।’

উল্টোচিত্র সিরাজগঞ্জে

সবচেয়ে বেশি পৌরসভায় ভোট হচ্ছে সিরাজগঞ্জে। সেখানকার পাঁচটি পৌরসভার মধ্যে কাজীপুরে মেয়র পদে আওয়ামী লীগের প্রার্থী বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়ে গেছেন।

বাকি চার পৌরসভার মধ্যে সিরাজগঞ্জ সদরে আওয়ামী লীগের মুক্তা সিরাজী, বিএনপির সাইদুর রহমান বাচ্চু, বেলকুচিতে আওয়ামী লীগের বেগম আশানুর বিশ্বাস, বিএনপির আলতাফ হোসেন প্রামাণিক, আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী সাজ্জাদুল হক রেজা।

উল্লাপাড়ায় আওয়ামী লীগের নজরুল ইসলাম, বিএনপির আবুল কালাম আজাদ, দলের বিদ্রোহী বেলাল হোসেন এবং রায়গঞ্জে আওয়ামী লীগের আবদুল্লাহ আল পাঠান, বিএনপির জাহিদুল ইসলাম প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী।

সিরাজগঞ্জে নিউজবাংলার প্রতিনিধি গোলাম মোস্তফা রুবেল জানান, বেলকুচি ছাড়া বাকি তিন পৌরসভায় আওয়ামী লীগ ব্যাপক প্রচার চালিয়েছে। সমাবেশ, পথসভা, মিছিল, উঠান বৈঠক, লিফলেট বিতরণ করেছে তারা।

তবে বিএনপিকে সেভাবে সক্রিয় দেখা যায়নি। কারণ হিসেবে বিএনপির কর্মীরা ভোটের প্রচারে ব্যাপক বাধা পাওয়ার অভিযোগ এনেছেন।

বেলকুচিতে বেশ হাঙ্গামা হয়েছে। তবে ঝামেলা হয়েছে আওয়ামী লীগ ও দলের বিদ্রোহী প্রার্থীর মধ্যে। এখানে বিএনপির সুনির্দিষ্ট কোনো অভিযোগ নেই।

গত ২৮ ডিসেম্বর শাহজাদপুরেও বিএনপির সমর্থকরা বাধা পাওয়ার অভিযোগ করেন। সেদিন ইভিএমেও মেয়র পদে নৌকা মার্কায় ভোট দিতে বাধ্য করার অভিযোগ করেন বিএনপির প্রার্থী।

ভোটের ফলও ছিল একতরফা। ২৫টি কেন্দ্রে আওয়ামী লীগের মনির আক্তার খান তরু লোদীর নৌকায় পড়ে ২৯ হাজার ৮৭ ভোট। বিএনপির মাহমুদুল হাসান সজল ধানের শীষে পড়ে এক হাজার ৮৬৭ ভোট। এত ব্যবধান স্বাভাবিক নয় ওই এলাকার অতীতের ভোটের হিসাব ধরলে।

এ বিভাগের আরো খবর