মহান স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীর উৎসব তৃণমূল পর্যন্ত উদযাপনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থী ও সকল শ্রেণি-পেশার মানুষের সম্মিলিত অংশগ্রহণে উদযাপিত হবে এই উৎসব।
মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে বৃহস্পতিবার বিকেলে যথাযথ মর্যাদায় মহান স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপনের লক্ষ্যে গঠিত মন্ত্রিপরিষদ কমিটির পঞ্চম সভায় এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী ও কমিটির সভাপতি আ ক ম মোজাম্মেল হক।
করোনা মহামারির কথা বিবেচনায় নিয়ে সরাসরি ও ভার্চুয়াল প্লাটফর্মে উৎসব আয়োজনের বিষয়েও সভায় গুরুত্বারোপ করা হয়।
সভায় স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপনে অনুমোদিত পরিকল্পনার আলোকে বছর জুড়ে নানা আয়োজন নিয়ে আলোচনা হয়।
সভাকক্ষে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব খাজা মিয়া, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সমন্বয় ও সংস্কার সচিব কামাল হোসেন, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক লেখক ও গবেষক লে. কর্নেল কাজী সাজ্জাদ আলী জহির বীরপ্রতীক ও গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব সুভাষ সিংহ রায় উপস্থিত ছিলেন।
ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে সভায় যুক্ত ছিলেন স্থানীয় সরকার বিভাগের মন্ত্রী তাজুল ইসলাম, শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি, পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম, জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন, সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উদযাপন জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটির প্রধান সমন্বয়ক ড. কামাল আবদুল নাসের চৌধুরী, যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব আখতার হোসেন, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব তপন কান্তি ঘোষ, তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সচিব মকবুল হোসেন, সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের সচিব আবুল মনসুর, এডিটরস গিল্ডের সভাপতি মোজাম্মেল বাবু, কবি ও লেখক তারিক সুজাতসহ কমিটির অন্যান্য সদস্যরা।