বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

দোকানপাট খোলা রাখলে লাইসেন্স বাতিল

  •    
  • ৫ জুলাই, ২০২১ ১৭:৫৫

মেয়র বলেন, ‘সবার ঢাকা’ মোবাইল অ্যাপস ব্যবহার করে যেকোনো নাগরিক অতি সহজেই এলাকার রাস্তা, মশক, সড়কবাতি, আবর্জনা, জলাবদ্ধতা, পাবলিক টয়লেট, নর্দমা ও অবৈধ স্থাপনা—এই আটটি বিষয়ে সরাসরি তার মতামত কিংবা অভিযোগ ডিএনসিসির কাছে তুলে ধরতে পারছেন। দ্রুততম সময়ের মধ্যেই ওই সমস্যার সমাধানও পাচ্ছেন।

সরকারি নির্দেশনা অমান্য করে দোকানপাট খোলা রাখলে লাইসেন্স বাতিলসহ আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে জানিয়েছেন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম।

সোমবার সকালে রাজধানীর বিজয় সরণি এলাকা সরেজমিনে পরিদর্শনকালে ডিএনসিসি মেয়র একথা বলেন।

তিনি বলেন, ‘বিজয় সরণি ফোয়ারাসহ ডিএনসিসি এলাকায় অবস্থিত সব ফোয়ারাকে দৃষ্টিনন্দন ও সচল করার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেয়া হবে।’

মেয়র বলেন, ‘শপিং মল ও দোকানপাট মালিকদের সরকারি নির্দেশনাসহ প্রচলিত আইন ও বিধিসমূহ যথাযথভাবে মেনে চলতে হবে। করোনা পরিস্থিতি মোকাবিলায় ডিএনসিসির পক্ষ থেকে জনকল্যাণমূলক সর্বাত্মক কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে।’

‘বিদ্যমান কোভিড-১৯ পরিস্থিতিতে খাদ্যসহায়তাসহ যেকোনো জরুরি সেবা গ্রহণের জন্য ৩৩৩ নম্বর সচল রয়েছে। যেকোনো অসহায় ও দুস্থ মানুষ ৩৩৩ নম্বরে কল করে খাদ্যসহায়তা গ্রহণ করতে পারছেন।’

মেয়র বলেন, ‘সবার ঢাকা’ মোবাইল অ্যাপস ব্যবহার করে যেকোনো নাগরিক অতি সহজেই এলাকার রাস্তা, মশক, সড়কবাতি, আবর্জনা, জলাবদ্ধতা, পাবলিক টয়লেট, নর্দমা ও অবৈধ স্থাপনা—এই আটটি বিষয়ে সরাসরি তার মতামত কিংবা অভিযোগ ডিএনসিসির কাছে তুলে ধরতে পারছেন। দ্রুততম সময়ের মধ্যেই ওই সমস্যার সমাধানও পাচ্ছেন।

ডিএনসিসি মেয়র বলেন, ‘নিজের পরিবারসহ শহর ও দেশকে সুরক্ষিত রাখার জন্য আমাদের সবারই সরকারি নির্দেশনাসহ স্বাস্থ্যবিধিগুলো যথাযথভাবে মেনে চলতে হবে।’

তিনি বলেন, ‘সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় ঢাকাকে দখল, দূষণ ও দুষ্ট লোকের কবল থেকে মুক্ত করে সবার বাসযোগ্য একটি সুস্থ, সুন্দর ও আধুনিক নগরী হিসেবে গড়ে তোলার লক্ষ্যেই কাজ করে যাচ্ছি।’

উপস্থিত সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে মো. আতিকুল ইসলাম বলেন, ‘পরিচ্ছন্নতাকর্মীদের সনাতন পদ্ধতিতে হাজিরা গ্রহণের পরিবর্তে আধুনিক বায়োমেট্রিক পদ্ধতি চালু করা হবে। এর ফলে কেউ কর্মস্থলে উপস্থিত না হয়ে হাজিরা দিতে পারবেন না এবং দায়িত্বে অবহেলা করতে পারবেন না।’

এ বিভাগের আরো খবর