ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন (ডিএনসিসি) এলাকায় এডিস মশা, ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়া বিস্তার রোধকল্পে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মোট ২৫টি মামলায় সর্বমোট পাঁচ লাখ ৪২ হাজার ৪০০ টাকা জরিমানা আদায় করা হয়।
বৃহস্পতিবার ডিএনসিসির ১ নম্বর অঞ্চলে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট জুলকার নায়ন পরিচালিত ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে তিনটি মামলায় ৩০ হাজার টাকা, একই অঞ্চলে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট পারসিয়া সুলতানা প্রিয়াংকা পরিচালিত মোবাইল কোর্টে পাঁচটি মামলায় ৬৫ হাজার ৪০০ টাকা, ২ নম্বর অঞ্চলে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট এ. এস. এম. শফিউল আজম পরিচালিত মোবাইল কোর্টে একটি মামলায় একলাখ টাকা, একই অঞ্চলে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট রিফাত ফেরদৌস পরিচালিত মোবাইল কোর্টে তিনটি মামলায় ১৫ হাজার টাকা, ৩ নম্বর অঞ্চলে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আব্দুল্লাহ আল বাকী পরিচালিত মোবাইল কোর্টে ২টি মামলায় ৫৫ হাজার টাকা, ৪ নম্বর অঞ্চলে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সালেহা বিনতে সিরাজ পরিচালিত মোবাইল কোর্টে তিনটি মামলায় ১৭ হাজার টাকা, ৫ নম্বর অঞ্চলে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মাসুদ হোসেন পরিচালিত মোবাইল কোর্টে একটি মামলায় ৫০ হাজার টাকা, ৬ নম্বর অঞ্চলে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সাজিয়া আফরিন পরিচালিত মোবাইল কোর্টে একটি মামলায় ১০ হাজার টাকা, ৭ নম্বর অঞ্চলে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোতাকাব্বির আহমেদ পরিচালিত মোবাইল কোর্টে পাঁচটি মামলায় এক লাখ টাকা এবং ডিএনসিসির সমগ্র এলাকার জন্য নিয়োজিত নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আব্দুল্লাহ আল মামুন পরিচালিত মোবাইল কোর্টে একটি মামলায় এক লাখ টাকা জরিমানা আদায় করা হয়। এভাবে মোট ২৫টি মামলায় আদায়কৃত জরিমানার সর্বমোট পরিমাণ পাঁচ লাখ ৪২ হাজার ৪০০ টাকা।
এ সময় মাইকিং করে জনসচেতনতামূলক বার্তা প্রচার করা হয় এবং সকলকে ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়া বিস্তার রোধে ডিএনসিসি মেয়র এর আহ্বান ‘তিন দিনে একদিন, জমা পানি ফেলে দিন’ মানার পাশাপাশি ও করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে সরকারি নির্দেশনাসহ স্বাস্থ্যবিধিসমূহ যথাযথভাবে মেনে চলার পরামর্শ দেয়া হয়।