রাজধানীর কদমতলীতে সিনিয়র-জুনিয়রকে কেন্দ্র করে আরাফাত ইয়াছিন নামে এক তরুণকে ছুরিকাঘাতে হত্যার অভিযোগ উঠেছে।
শুক্রবার সকাল ৬টার দিকে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আরাফাতের মৃত্যু হয়। বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে সিনিয়র-জুনিয়রকে কেন্দ্র করে দ্বন্দ্ব হয়।
আরাফাতের বাসা কদমতলী শনির আখড়া পাটেরবাগ এলাকায়। গ্রামের বাড়ি নোয়াখালীর বেগমগঞ্জ উপজেলায়।
তিন বোন চার ভাইয়ের মধ্যে আরাফাত সবার ছোট। তিনি শনির আখড়া আয়েশা মোশারফ মার্কেটে একটি কাপড়ের দোকানে কাজ করতেন।
নিহতের ভাই আব্দুল হাই সোহেল জানান, ঈদের আগে এলাকায় ক্রিকেট খেলা নিয়ে সিনিয়র-জুনিয়র নিয়ে দ্বন্দ্ব হয়। সেই জের ধরে বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে শনির আখড়া আরএস সুপার টাওয়ারের সামনে শুভ ও প্রিন্সসহ ১৫ থেকে ২০ জন আরাফাতকে ছুরিকাঘাতে গুরুতর আহত করে। তাৎক্ষণিকভাবে তাকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিক্যাল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সকালে আরাফাত মারা যায়।
ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ বক্সের ইনচার্জ (পরিদর্শক) বাচ্চু মিয়া আরাফাতের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, ‘নিহতের বুক, পিঠসহ শরীরের কয়েক জায়গায় ধারালো অস্ত্রের আঘাত রয়েছে। ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ মর্গে রাখা হয়েছে।’