বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

জামিন পেলেন শৈলকুপার সাবেক মেয়র খলিল

  •    
  • ১৯ মে, ২০২১ ১৯:১৩

দলিল জালিয়াতির মামলায় গত বছরের ২৯ মার্চ খলিলুরকে সাত বছরের সশ্রম কারাদণ্ড ও ২০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড অনাদায়ে ছয় মাসের কারাদণ্ড দেয় যশোরের স্পেশাল জজ (জেলা জজ) আদালত। ওই রায়ের পর হাইকোর্টে আপিল করেন খলিলুর রহমান।

দুর্নীতি ও জালিয়াতির মামলায় বিচারিক আদালতে সাত বছরের দণ্ডপ্রাপ্ত ঝিনাইদহ শৈলকুপা পৌর বিএনপির সভাপতি ও সাবেক মেয়র খলিলুর রহমান মণ্ডলকে জামিন দিয়েছে হাইকোর্ট। একইসঙ্গে তাকে দেয়া অর্থদণ্ড স্থগিত করে মামলার নথি তলব করেছেন উচ্চ আদালত।

বুধবার বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি সরদার মো. রাশেদ জাহাঙ্গীরের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেয়।

আদালতে আবেদনের পক্ষে ছিলেন মো. আসাদুজ্জামান। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল বিপুল বাগমার ও অরবিন্দ কুমার রায়।

পরে আইনজীবী মো. আসাদুজ্জামান নিউজবাংলাকে বলেন, আপিল গ্রহণ করে আদালত জামিন দিয়েছেন, অর্থদণ্ডও স্থগিত করেছেন।

দলিল জালিয়াতির মামলায় গত বছরের ২৯ মার্চ খলিলুরকে সাত বছরের সশ্রম কারাদণ্ড ও ২০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড অনাদায়ে ছয় মাসের কারাদণ্ড দেয় যশোরের স্পেশাল জজ (জেলা জজ) আদালত। ওই রায়ের পর হাইকোর্টে আপিল করেন খলিলুর রহমান।

মামলার অভিযোগে বলা হয়, ঝিনাইদহের ৫১ নম্বর শৈলকুপা মৌজার ৫৫৪৫ দাগে ৫ শতক ও ৫৫৪৬ দাগে আরও তিন শতক মোট আট শতক জমি এসএ রেকর্ড অনুযায়ী খাস জমি। ১৯৭৩ সালের ২৭ ডিসেম্বর খলিলুর ওই জমি ও ভবন সুষমা বালা নামের এক মহিলাকে দাতা ও নিজে গ্রহীতা হয়ে জাল দলিল করে নেন।

২০০৫ সালে খলিলুর সত্ত্বাধিকারী দাবি করে সিনিয়র সহকারী জজ আদালতে সরকারকে বিবাদী করে দেওয়ানি মামলা করেন। দলিল সঠিক কি না তা জানতে চেয়ে আদালত প্রতিবেদন দিতে বলেন জেলা রেজিস্টারকে। তদন্ত প্রতিবেদনে দলিল জাল বলে উল্লেখ করা হয়।

এর মধ্যে খলিলুর রহমান দেওয়ানি মামলাটি প্রত্যাহার করে নেন। মেয়র থাকা অবস্থায় খলিলুর রহমান ওই জমির পুরাতন ভবন ভেঙে বহুতল ভবন তৈরি করে ব্যবসা শুরু করেন। খাসজমি জাল দলিলের মাধ্যমে দখলের অভিযোগে ২০০৮ সালের ১৫ আগস্ট পৌর ভূমি সহকারী কর্মকর্তা আব্দুল হালিম শৈলকুপা থানায় মামলা করেন।

এ বিভাগের আরো খবর