বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

চার জুয়াড়ি কারাগারে

  •    
  • ১৫ মে, ২০২১ ২১:০৪

এজাহার থেকে জানা যায়, গ্রেপ্তার শাহিনুর ক্যাসিনো প্ল্যাটফর্মের বিভিন্ন ওয়েবসাইটের মাধ্যমে অনলাইন জুয়া পরিচালনাসহ অর্থ লেনদেন করে এবং পেমেন্ট গেটওয়ে মেলবেট (melbet) ও লাইনবেটের (Linebet) সরাসরি এজেন্ট।

ভার্চুয়াল কারেন্সি ও ক্যাসিনো প্ল্যাটফর্ম ব্যবহারের মাধ্যমে অনলাইন জুয়া পরিচালনারী চার জুয়াড়িকে কারাগারে আটক রাখার আদেশ দিয়েছে আদালত।

কারাগারে যাওয়া আসামিরা হলেন শাহিনুর রহমান, দীপ্ত রায় প্রান্ত, গোলাম মোস্তফা ও রাকিবুল হাসান।

শনিবার রিমান্ড ফেরত এই চারজনকে ঢাকা মহানগর হাকিম আদালতে হাজির করে পুলিশ।

এ সময় মামলার তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত তাদের কারাগারে আটক রাখার আবেদন জানানো হয়।

আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকা মহানগর হাকিম ধীমান চন্দ মন্ডল তাদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।

এর আগে মঙ্গলবার আসামিদের ঢাকা মহানগর হাকিম আদালতে হাজির করা হয়।

পুলিশ আসামিদের রিমান্ডের আবেদন করলে তিনদিনের রিমান্ড দেন ঢাকা মহানগর হাকিম মইনুল ইসলাম।

সোমবার রাজধানীর খিলক্ষেত থানার নিকুঞ্জ এলাকা থেকে তাদেরকে সিটিটিসির ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম বিভাগের ইকোনমিক ক্রাইম অ্যান্ড হিউম্যান ট্রাফিকিং টিম গ্রেপ্তার করে।

এ সময় তাদের কাছ থেকে অনলাইন জুয়ায় ব্যবহার করা ল্যাপটপ, আইপ্যাড, একাধিক স্মার্ট ফোন, হার্ডডিস্ক, পাসপোর্ট এবং জাতীয় পরিচয়পত্র উদ্ধার করে জব্দ করা হয়।

এ ঘটনায় খিলক্ষেত থানায় তাদের বিরুদ্ধে অবৈধ ক্যাসিনোর প্লাটফর্ম ব্যবহার করে জুয়া খেলা পরিচালনার অভিযোগে একটি মামলা করা হয়।

এজাহার থেকে জানা যায়, গ্রেপ্তার শাহিনুর ক্যাসিনো প্ল্যাটফর্মের বিভিন্ন ওয়েবসাইটের মাধ্যমে অনলাইন জুয়া পরিচালনাসহ অর্থ লেনদেন করে এবং পেমেন্ট গেটওয়ে মেলবেট (melbet) ও লাইনবেটের (Linebet) সরাসরি এজেন্ট।

গ্রেপ্তার দীপ্ত রায়, মোস্তফা ও রাকিবুল মুভক্যাশের (movcash, 1xbet) মাধ্যমে অনলাইন জুয়া পরিচালনা করতেন।

তারা প্রত্যেকেই বিভিন্ন বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়াশুনা করছে। আসামিরা অনলাইনে বিভিন্ন ওয়েবসাইটে অবৈধ জুয়া পরিচালনার ভার্চুয়াল কারেন্সি আদান-প্রদান এবং ডিপোজিট-এনক্যাশ করতেন।

অবৈধ কার্যক্রম পরিচালনার জন্য তারা দেশ-বিদেশের বিভিন্ন এজেন্টের কাছ থেকে কারেন্সি সংগ্রহ করতেন এবং দেশব্যাপী অনলাইন জুয়াড়িদের সরবরাহ করতেন।

তাদের গ্রাহকদের সঙ্গে এই কারেন্সি বিক্রয় এবং এনক্যাশের জন্য জয়পুরহাটের আক্কেলপুর, টাঙ্গাইল এবং ঢাকাসহ বিভিন্ন এলাকার বিকাশ, নগদ ও রকেট এজেন্ট নম্বর ব্যবহার করতেন।

এ বিভাগের আরো খবর