বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

সাতক্ষীরায় আলোচনায় ‘পাগলা বস’

  •    
  • ২৯ জুন, ২০২১ ২১:৫৭

আমজাদ হোসেন বলেন, প্রতিদিন ১০ কেজি কুড়া, ৫ কেজি ভূষি, ৫ কেজি ভুট্টা, ৪ কেজি সয়াবিন খৈল খাওয়াতে হয় ষাঁড়টিকে। তাছাড়া ঘাস ও বিচালি তো আছেই। প্রতিদিন ষাঁড়টির পেছনে ৮ শ’ টাকারও বেশি খরচ হয় তার।

সাতক্ষীরায় এবারের কোরবানির বাজারে অন্যতম চমক রইচপুরের ‘পাগলা বস’। আনুষ্ঠানিকভাবে হাট না বসলেও এরইমধ্যে পশুর নাম ঘিরে শুরু হয়েছে আলোচনা।

ষাঁড়টির মালিক পৌরসদরের রইছপুর এলাকার আমজাদ হোসেন।

আমজাদ হোসেন বলেন, অস্ট্রেলিয়ান ফ্রিজিয়ান জাতের ষাঁড় পাগলা বসের ওজন প্রায় ৩০ মণ। ৯ লাখ টাকায় ষাঁড়টি বিক্রি করার ইচ্ছে রয়েছে তার।

গত বছর ইচ্ছে থাকলেও ভালো দাম না পাওয়ায় গরুটি বেচতে পারেননি তিনি। এ বছর তার ষাঁড় আরও মোটাতাজা হয়েছে।

তিনি আরও বলেন, ৪ বছর ধরে অনেক যত্নে গরুটিকে লালন-পালন করেছেন। তবে বিশাল আকারের গরুটি পরিচর্যা করা খুবই কঠিন। পাশাপাশি ব্যয়বহুলও বটে।

আমজাদ হোসেন বলেন, প্রতিদিন ১০ কেজি কুড়া, ৫ কেজি ভূষি, ৫ কেজি ভুট্টা, ৪ কেজি সয়াবিন খৈল খাওয়াতে হয় ষাঁড়টিকে। তাছাড়া ঘাস ও বিচালি তো আছেই। প্রতিদিন ষাঁড়টির পেছনে ৮ শ’ টাকারও বেশি খরচ হয় তার।

গরুর বুকের ব্যাস ৮ ফুট ১০ ইঞ্চি, দৈর্ঘ্য ৬ ফুট ১০ ইঞ্চি।

‘পাগলা বস’ অনলাইনের মাধ্যমে নাকি হাটে বিক্রি হবে তা নিয়ে এলাকাবসীর মধ্যে কৌতূহলের শেষ নেই।

প্রতিবেশি আরশেদ আলী বলেন, ‘অনেকেই গরুটি দেখতে আসে। এলাকায় ব্যাপক আলোচনা চলে গরুটিকে নিয়ে। নিশ্চয়ই অনেক টাকাওয়ালা ব্যক্তি কিনবেন পাগলা বসকে।’

এ বিভাগের আরো খবর