× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য ইভেন্ট শিল্প উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ কী-কেন ১৫ আগস্ট আফগানিস্তান বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও ক্রিকেট প্রবাসী দক্ষিণ এশিয়া আমেরিকা ইউরোপ সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ শারীরিক স্বাস্থ্য মানসিক স্বাস্থ্য যৌনতা-প্রজনন অন্যান্য উদ্ভাবন আফ্রিকা ফুটবল ভাষান্তর অন্যান্য ব্লকচেইন অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বিশেষ
ইসরায়েলে কট্টর ইহুদিবাদী ইসলামপন্থির গাঁটছড়া কেন?
google_news print-icon

ইসরায়েলে কট্টর ইহুদিবাদী-ইসলামপন্থির গাঁটছড়া কেন?

ইসরায়েলে-কট্টর-ইহুদিবাদী-ইসলামপন্থির-গাঁটছড়া-কেন?
বেনইয়ামিন নেতানিয়াহুকে হটাতে ইসরায়েলে সম্প্রতি জোট সরকার গঠনের চুক্তি করেন ইউনাইটেড আরব লিস্ট নেতা মনসুর আব্বাস (ডানে), ইয়েমিনার নাফতালি বেনেট (মাঝে) ও ইয়েশ আতিদ পার্টির ইয়াইর লাপিদ (বাঁয়ে)। ছবি: এএফপি
‘ইউনাইটেড আরব লিস্ট’ রাজনৈতিক ক্ষমতা ভাগাভাগির সুযোগ দেখে লাফিয়ে ওঠা প্রথম ইসলামপন্থি দল নয়। বহু ইসলামপন্থিই বলেছেন, গণতন্ত্র পশ্চিমাদের আবিষ্কার ও আল্লাহ প্রদত্ত আইনের সঙ্গে অসামঞ্জস্যপূর্ণ। যদিও তাদের বাস্তব কার্যক্রমে এই দৃষ্টিভঙ্গির প্রয়োগ কম।’

ইসরায়েলের নতুন জোট সরকারের সম্ভাব্য অংশ হতে যাচ্ছে ইসলামপন্থি রাজনৈতিক দল ‘ইউনাইটেড আরব লিস্ট’। ইসরায়েলি পার্লামেন্টের অনুমোদন পেলে, বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর ১২ বছরের ক্ষমতার অবসান ঘটাবে এই জোট। ইসরায়েলি মন্ত্রিসভায় প্রথম আরব রাজনীতিক হিসেবে দেখা যাবে মনসুর আব্বাসকে।

কট্টর ইসলামি সংগঠন মুসলিম ব্রাদারহুডের আদর্শে অনুপ্রাণিত ‘ইউনাইটেড আরব লিস্ট’ ক্ষমতায় যেতে কীভাবে ইহুদি জাতীয়তাবাদীদের সঙ্গে গাটছড়া বেঁধেছে, সে বিষয়ে একটি বিশ্লেষণ প্রকাশ করেছে আরব নিউজ। নিউজবাংলার পাঠকদের জন্য সেটি বাংলায় অনুবাদ করেছেন রুবাইদ ইফতেখার

কথায় আছে শাসন করা মানে বাছাই করা। আপাতদৃষ্টিতে মনে হচ্ছে, ইসরায়েলের নতুন জোট সরকারের সম্ভাব্য অংশ হতে যাওয়া ‘ইউনাইটেড আরব লিস্ট’ নেতা মনসুর আব্বাসকে সামনের কয়েক মাসে কয়েকটি কঠিন সিদ্ধান্ত নিতে হতে পারে।

আব্বাস গত বুধবার মধ্যপন্থি ইয়েশ আতিদ পার্টির ইয়াইর লাপিদ ও ডানপন্থি ইয়েমিনার নাফতালি বেনেটের নেতৃত্বাধীন জোটে যোগ দেয়ার ঘোষণা দেন।

ইয়েমিনার মতো ইহুদি জাতীয়তাবাদী দলের সঙ্গে একটি ইসলামি দলের যোগ দেয়ার খবরটি ফিলিস্তিন বা বৃহত্তর আরব বিশ্বের নজর এড়ায়নি।

এ ঘটনাকে জটিল মুহূর্তে মুসলিম ব্রাদারহুড থেকে অনুপ্রেরণা পাওয়া কোনো দলের কাছে আদর্শের চেয়ে ক্ষমতা ও স্বার্থকে উপরে স্থান দেয়ার আরেকটি উদাহরণ হিসেবে দেখছেন বিশ্লেষকেরা।

আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞ ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক ড. হামদান আল শেহরি আরব নিউজকে বলেন, ‘খবরটা চমকপ্রদ না। ব্রাদারহুডের সহযোগী দলগুলো তাদের রাজনৈতিক লক্ষ্য অর্জনের জন্য সব সময়েই সব রকম পন্থা অবলম্বন করেছে।’

তিনি যোগ করেন, ‘নিজ দেশের সরকার ছাড়া অন্য যে কারও সঙ্গে মুসলিম ব্রাদারহুডের সহযোগিতার দীর্ঘ নাটকের আরেকটি পর্ব হলো এই সমঝোতা।’

তবে স্বার্থসিদ্ধির এই ঘটনা কতদিন টেকে সেটাই এখন দেখার বিষয়। ইসরায়েলি পার্লামেন্ট কেনেসেটের অনুমোদন পেলে, বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর ১২ বছরের ক্ষমতার অবসান ঘটাবে এই জোট। ১৯৪৮ সালে ইসরায়েল গঠনের পর কোনো আরব পার্টির ইসরায়েলি সরকারের অংশ হওয়ার প্রথম ঘটনাও হবে এটি।

আব্বাস যদি মন্ত্রী হন তাহলে ইসরায়েলি মন্ত্রিসভায় প্রথম আরব রাজনীতিক হবেন তিনি। ইহুদি-ইসরায়েলি ভোটার ও রাজনীতিবিদেরা এর আগে এ ধরনের অংশগ্রহণকে রাষ্ট্রের ইহুদি আদর্শের সঙ্গে আপসের বড় একটি পদক্ষেপ বলে গণ্য করেছেন।

ইসরায়েলে কট্টর ইহুদিবাদী-ইসলামপন্থির গাঁটছড়া কেন?

নির্বাচনে জয়ের পর উত্তর ইসরায়েলের মাগহারে সমর্থকদের সঙ্গে ইউনাইটেড আরব লিস্ট নেতা মনসুর আব্বাসের উল্লাস

আরব রাজনীতিকরাও হয়ত কিছুটা নার্ভাস। কারণ তারা এমন একটা দেশের সরকারের অংশ হতে যাচ্ছেন, যেটির বৈধতা ও রাষ্ট্র হিসেবে টিকে থাকার অধিকারের বিষয়টি অধিকাংশ আরব দেশ ও মুসলিম বিশ্বে অত্যন্ত বিতর্কিত।

এই রাজনীতিকদের মধ্যে যেমন নেতানিয়াহুর লিকুদ পার্টির দ্রুজ সদস্যরা রয়েছেন, তেমনি আছেন সেকুলার হাদাশ কমিউনিস্টরা। একইভাবে আছেন দক্ষিণ ইসরায়েলের প্রান্তিক ও সংখ্যালঘু বেদুইন জনগোষ্ঠীর প্রতিনিধিরা, যাদের অনেকেই ইসরায়েলি ডিফেন্স ফোর্সে (আইডিএফ) স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে কাজ করেন।

এরপরই আছে আব্বাসের ইউনাইটেড আরব লিস্ট, যেটিকে হিব্রু ভাষায় সংক্ষেপে বলা হয় রাম। ইসরায়েলের ইসলামিক মুভমেন্টের একাংশ হচ্ছে ইউনাইটেড আরব লিস্ট যাকে মুসলিম ব্রাদারহুডের সহযোগী ধরা হয়।

অন্যদিকে, গাজা উপত্যকার পরিচালক ও পশ্চিম তীরে অত্যন্ত জনপ্রিয় জঙ্গি গোষ্ঠী হামাস তাদের বন্ধু ও উৎস হিসেবে মুসলিম ব্রাদারহুডের কথা গোপনের চেষ্টা খুব একটা করে না। আর ইউনাইটেড আরব লিস্টও এই মুসলিম ব্রাদারহুডের সঙ্গে সম্পর্কিত। মিশর, সংযুক্ত আরব আমিরাত, বাহরাইন ও সৌদি আরবসহ বেশ কয়েকটি দেশ মুসলিম ব্রাদারহুডকে সন্ত্রাসী গোষ্ঠী হিসেবে তালিকাভুক্ত করেছে।

২০১৫ সালে ইসরায়েল সরকার ইসলামিক মুভমেন্টকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করে। সংগঠনের উত্তরাঞ্চলের উম আল ফাহম শহরের নেতা রায়েদ সালাহকে সহিংসতার জন্য বেশ কয়েকবার জেল খাটতে হয়েছে।

২০১৯ সালে কেনেসেটে নির্বাচিত মাঘার গ্রামের ডেন্টিস্ট আব্বাস তার চেয়ে কিছুটা নমনীয় স্বভাবের। প্রচলিত আছে যে, সংগঠনের দক্ষিণাঞ্চলের মধ্যপন্থি অংশ থেকে তার আগমন, তবে তিনি একজন অভিজ্ঞ রাজনীতিবিদ।

ইসরায়েলে কট্টর ইহুদিবাদী-ইসলামপন্থির গাঁটছড়া কেন?
জোট গঠনের ফলে ইসরায়েলের পার্লামেন্ট নেসেটে সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়েছে বিরোধীরা

ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপের (আইসিজি) ইসরায়েল-ফিলিস্তিন সংঘাত বিষয়ক জ্যেষ্ঠ বিশ্লেষক মাইরাভ জনসজাইন আরব নিউজকে বলেন, ‘নাফতালি বেনেটের সঙ্গে মানসুর আব্বাসের কাজ করার সিদ্ধান্ত অবাক করার মতো নয়, কারণ তিনি বেশ কয়েক বছর ধরে নেতানিয়াহুকে সহযোগিতা করে আসছিলেন।’

বেনেট সফটওয়্যার কোম্পানির মালিক হয়ে কোটিপতি বনে যাওয়ার আগে সায়েরাত মাটকাল ও মাগলানের মতো আইডিএফের স্পেশাল ফোর্সেস ইউনিটের হয়ে বহু যুদ্ধে অংশ নিয়েছেন। তিনি প্রধানমন্ত্রীর চার বছরের ক্ষমতাকালের প্রথম দুই বছর দায়িত্বে থাকবেন।

বেনেট-আব্বাসের জোট ‘জয়েন্ট লিস্ট অ্যালায়েন্স অফ আরব পার্টিস’ নিয়ে মন্তব্য করার সময় জোনসজাইন বলেন, ‘বামপন্থি ফিলিস্তিনি দলগুলোর চেয়ে ইহুদি ডানপন্থি দলগুলোর সঙ্গে আব্বাসের মিল বেশি।’

তিনি যোগ করেন, ‘এই জোট আসলে কেমন করবে সেটা এখন দেখার অপেক্ষা। এই জোটের সৃষ্টি ইসরায়েলি রাজনীতিতে বামপন্থি ইহুদিদের নিশ্চিহ্ন হয়ে যাওয়া ও নেতানিয়াহুর আধিপত্যের কারণে সৃষ্টি হওয়া অচলাবস্থার সংকেত দেয়।’

সত্যি কথা বলতে, ‘ইউনাইটেড আরব লিস্ট’ রাজনৈতিক ক্ষমতা ভাগাভাগির সুযোগ দেখে লাফিয়ে ওঠা প্রথম ইসলামপন্থি দল নয়। বহু ইসলামপন্থিই বলেছেন, গণতন্ত্র পশ্চিমাদের আবিষ্কার ও আল্লাহ প্রদত্ত আইনের সঙ্গে অসামঞ্জস্যপূর্ণ। যদিও তাদের বাস্তব কার্যক্রমে এই দৃষ্টিভঙ্গির প্রয়োগ কম।

একেবারেই অবাক করার মতো বিষয় নয় যে, গণতান্ত্রিক নির্বাচন ও সরকার ব্যবস্থায় ইসলামপন্থিদের অংশগ্রহণের ফল বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই বিপর্যয় ডেকে এনেছে।

মুসলিম ব্রাদারহুডের নিজ ঘর মিশরে, ২০১১ সালের আরব বসন্তে প্রেসিডেন্ট হোসনি মোবারকের পতনের পর নির্বাচনে অংশ নেয়ার প্রস্তাবে দলের কিছু সিনিয়র নেতা বেঁকে বসেন।

ফ্রিডম অ্যান্ড জাস্টিস পার্টির (এফজেপি) সাহায্যে নির্বাচিত হওয়ার পর মুহাম্মদ মুরসির সরকারে তারা একটি বিক্ষুব্ধ সময় কাটান। যা তাদেরকে মোবারকবিরোধী আন্দোলন শুরু করা শিক্ষিত তরুণদের কাছ থেকে দূরে সরিয়ে দেয়। নারী ও দেশের খ্রিষ্টান সংখ্যালঘুদের সঙ্গেও দূরত্ব তৈরি হয়।

এই সংগঠনের গণতন্ত্রের প্রতি দায়বদ্ধতাকে প্রশ্নের ঊর্ধ্বে রাখতে পারেননি সমালোচকেরা। তাদের কাছে মুরসির সরকার গঠনের সিদ্ধান্তকে মনে হয়েছে এক ধরনের নৈরাশ্যবাদী ক্ষমতার লোভ।

তিউনিশিয়ায় ২০১১ সালে বেন আলি সরকারের পতনের পর কার্যকর সরকার গঠনের জন্য প্রয়োজনীয় সমঝোতার সঙ্গে একটি ইসরায়েলবিরোধী, জাতীয়তাবাদবিরোধী, প্যান-ইসলামিক ইসলামপন্থি বৈশ্বিক দর্শনের পুনর্মিলন ঘটাতে ঘাম ঝরাতে হচ্ছে দেশটির সংসদের স্পিকার রাশেদ ঘানুশিকে।

মুসলিম ব্রাদারহুডের কিছু নেতা ব্রিটেনে থাকেন। দেশটির সিনিয়র সরকারি কর্মচারী ও কূটনীতিকেরা আন্তর্জাতিক ইসলামিক নেটওয়ার্কের পর্যালোচনায় এর অংশ বিশেষে ‘সহিংস চরমপন্থার সঙ্গে এক দ্ব্যর্থবোধক সম্পর্ক’ খুঁজে পেয়েছেন।

তুরস্কেও কয়েকজন মুসলিম ব্রাদারহুড নেতার বাস। দেশটির সরকার প্রধান রিসেপ তায়িপ এরদোয়ান, যার রাজনৈতিক দল একেপিকে ধরা হয় নিও-অটোমান, তিনি কট্টর জাতীয়বাদীদের সঙ্গে রাজনৈতিক সখ্য গড়ে তুলেছেন।

ইসরায়েলে কট্টর ইহুদিবাদী-ইসলামপন্থির গাঁটছড়া কেন?

নেতানিয়াহুকে হটিয়ে ইসরায়েলের ক্ষমতায় পরিবর্তন আনতে বিরোধীদের একমঞ্চে আনতে সবচেয়ে বড় ভূমিকা পালন করেন ইয়েশ আতিদ পার্টির নেতা ইয়াইর লাপিদ (উপরে বাঁয়ে)। ছবি: এএফপি

ইসরায়েলে সরকারের অংশ হয়ে আব্বাস ঠিক কী পাচ্ছেন সেটা এখনও পরিষ্কার নয়। গত মাসে গাজা উপত্যকা ও পশ্চিম তীরে বসবাসকারী ইসরায়েল ও ফিলিস্তিনিদের মধ্যে সংঘর্ষের পর তাকে সাবধানে হিসাব করতে হবে।

১০ মে থেকে টানা ১২দিন হামাসের সহযোদ্ধারা আইডিএফের সঙ্গে মিসাইল ও গুলি বিনিময় করে। সংঘর্ষে প্রায় ২৫০ জন ফিলিস্তিনি নিহত হন যাদের অধিকাংশই শিশু ও নারী। হামাসের রকেট হামলায় মারা যান অন্তত ১২ জন ইসরায়েলি নাগরিক।

সংঘর্ষ চলাকালীন ইসরায়েলের মিশ্র বসতির শহর জাফা, লোদ, হাইফা, আক্রে ও নাজারেথে বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ে। বিক্ষোভ, যানবাহনে অগ্নিসংযোগ ও দালান-কোঠায় ভাংচুর সামলাতে ইসরায়েলি বর্ডার পুলিশের ব্যাটালিয়নগুলোকে দ্রুত দেশের মধ্যে নিয়ে আসা হয়।

ইসরায়েলে বসবাসরত ফিলিস্তিনের মধ্যে বেকারত্বের হার উচ্চ, যেটাকে তারা বৈষম্য হিসেবেই দেখে। মোট জনসংখ্যার ২১ ভাগ হওয়ার পরও তারা ইসরায়েলি ইহুদিদের চেয়ে কম শিক্ষিত ও ধনী। তবে পশ্চিম তীর, গাজা ও আরব বিশ্বের অন্যান্য জায়গায় বসবাসরত ফিলিস্তিনিদের চেয়ে তাদের জীবনমান উন্নত।

এমন কঠিন পরিস্থিতিতে ইসরায়েলি জনগণ, ইসরায়েল, পশ্চিম তীর ও গাজায় বসবাসকারী ফিলিস্তিনিদের কাছে সরকারে আব্বাসের অন্তর্ভুক্তি বাস্তবিক ও প্রতীকী ভাবে কী পরিবর্তন আনবে?

আইসিজির বিশ্লেষক জোনসজাইন এই বিষয়ে আরব নিউজকে বলেন, ‘একদিকে যেমন ফিলিস্তিনি একটি দলের জোটের অংশ হওয়া ট্যাবুগুলো ভাঙছে ও ভবিষ্যতের জন্য উদাহরণ তৈরি করছে; তেমনি অন্যদিকে, এটাও বিশ্বাস করার কারণ নেই যে, এতে করে ফিলিস্তিনি নাগরিকদের বিরুদ্ধে বৈষম্যমূলক ও ধ্বংসাত্মক রাষ্ট্রীয় নীতিতে মৌলিক কোনো পরিবর্তন আসবে।’

আরও পড়ুন:
‘বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য কন্যা হলে অ্যাক্সসেপ্ট ইসরায়েল রাখুন’
১৪ জুন নতুন প্রধানমন্ত্রী পেতে পারে ইসরায়েল
নেতানিয়াহুর পতনে বাকি এক ধাপ
নেতানিয়াহুর ভাগ্য জানা যাবে আজ
নিশ্চিত হয়ে গেল নেতানিয়াহুর পতন

মন্তব্য

আরও পড়ুন

সর্বশেষ সংবাদ

সর্বাধিক পঠিত সংবাদ

বিশেষ
Trumps former aide saw Daniels at Trump Tower

ট্রাম টাওয়ারে ড্যানিয়েলসে দেখেছেন ট্রাম্পের সাবেক সহকারী

ট্রাম টাওয়ারে ড্যানিয়েলসে দেখেছেন ট্রাম্পের সাবেক সহকারী স্টর্মি ড্যানিয়েলস। ছবি: সংগৃহীত
হাশ মানি ট্রায়ালের শুনানিতে ট্রাম্পের সাবেক সহকারী রোনা গ্রাফ আদালতকে জানান, তার অস্পষ্টভাবে মনে আছে যে ট্রাম্পের সঙ্গে যৌন সম্পর্কের অভিযোগ থাকা পর্ন তারকা স্টর্মি ড্যানিয়েলসকে তিনি ট্রাম্প টাওয়ারের ২৬ তলার রিসেপশনে দেখেছেন।

যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিরুদ্ধে হাশ মানি ট্রায়ালের অষ্টম দিনের কার্যক্রম শেষ হয়েছে। এদিন ট্রাম্পের সঙ্গে যৌন সম্পর্কের অভিযোগ থাকা পর্ন তারকা স্টর্মি ড্যানিয়েলসকে ট্রাম্পের কার্যালয়ে দেখেছেন বলে আদালতে দাবি করেছেন ট্রাম্পের সাবেক সহকারী রোনা গ্রাফ।

এবিসি জানিয়েছে, ট্রাম্পের ফৌজদারি মামলার শুনানি কার্যক্রমে শুক্রবার দ্বিতীয় সাক্ষী হিসেবে হাজির করা হয় রোনা গ্রাফকে।

ট্রাম্প অর্গানাইজেশনে ৩৪ বছর কাজ করা গ্রাফ আদালতকে জানান, তার অস্পষ্টভাবে মনে আছে যে তিনি স্টর্মি ড্যানিয়েলসকে ট্রাম্প টাওয়ারের ২৬ তলার রিসেপশনে দেখেছেন।

ট্রাম্পের আইনজীবী অবশ্য এ দাবিকে খারিজ করে দিয়ে আদালতকে বলেন, ওই সময় ট্রাম্প রিয়েলিটি টিভি শো ‘দ্য অ্যাপ্রেনটিস’ নিয়ে কাজ করছিলেন। ওই শো-র জন্য অনেককেই নিজের অফিসে ডাকতেন ট্রাম্প।

গ্রাফের পর সাক্ষ্য দিতে আসেন ফার্স্ট রিপাবলিক ব্যাংকের সিনিয়ন ম্যানেজিং ডিরেক্টর গ্যারি ফারো। তিনি জানান, ট্রাম্পের আইনজীবী মাইকেল কোহেনকে রেসোল্যুশন কনসালট্যান্টস এলএলসি নামে নতুন একটি বিজনেস অ্যাকাউন্ট খুলে দিতে সাহায্য করেন তিনি।

সরকার পক্ষের আইনজীবীদের দাবি, ট্রাম্পের যৌন সম্পর্ক নিয়ে মুখ বন্ধ রাখতে এই কোম্পানির মাধ্যমেই কোহেন ট্রাম্পের হয়ে ড্যানিয়েলসকে ১৩০ হাজার ডলার দিয়েছেন। এটিই ‘হাশ মানি’ হিসেবে পরিচিত।

এদিন শুনানির শুরুতে চতুর্থবারের মতো আদালতে হাজির হন ট্যাবলয়েড ন্যাশনাল এনকোয়্যারারের প্রকাশক ডেভিড পেকার। তাকেও নানাভাবে প্রশ্ন করেন দু’পক্ষের আইনজীবীরা।

পেকার জানান, ২০১৫ সালে ট্রাম্প টাওয়ারে এক আলোচনার পর তিনি এনকোয়্যারার ম্যাগাজিনে প্রকাশিত নেতিবাচক প্রতিবেদন সম্পর্কে আগে থেকেই কোহেনকে অবহিত করতে রাজি হন।

পেকার এও দাবি করেন যে ট্রাম্প টাওয়ারের ওই বৈঠকে তারা ট্রাম্পের বিরুদ্ধে নেতিবাচক প্রতিবেদন অর্থের বিনিময়ে না ছাপতে দেয়া বা ‘ক্যাচ অ্যান্ড কিল’ কৌশল নিয়ে আলোচনা করেননি।

তিনদিন বিরতি শেষে মঙ্গলবার পুনরায় এই মামলার শুনানি শুরু হবে।

আরও পড়ুন:
ট্রাম্পের বিচার চলাকালে আদালতের বাইরে গায়ে আগুন যুবকের
ট্রাম্পের আবেদন বাতিল

মন্তব্য

বিশেষ
Qatar will give 3 million dollars to the human rights organization of Ukraine

ইউক্রেনের মানবাধিকার সংস্থাকে ৩০ লাখ ডলার দেবে কাতার

ইউক্রেনের মানবাধিকার সংস্থাকে ৩০ লাখ ডলার দেবে কাতার কাতারের আন্তর্জাতিক সহযোগিতাবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী ললওয়াহ আল-খাতের গত ২৪ এপ্রিল দোহায় ইউক্রেনের শিশু ও তাদের পরিবারের সদস্যদের স্বাগত জানান। ছবি: এএফপি
শিশু, সহিংসতায় আক্রান্ত নাগরিকসহ ইউক্রেনের সর্বসাধারণের জীবনমান উন্নয়নের উদ্যোগে সহায়তার অংশ হিসেবে কাতার এ অর্থ দিচ্ছে বলে শুক্রবার জানিয়েছে দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।

ইউক্রেনের পার্লামেন্টের মানবাধিকারবিষয়ক কমিশনারের কার্যালয়কে ৩০ ডলার দেয়ার ঘোষণা দিয়েছে কাতার।

রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধে বিধ্বস্ত দেশটির ‘কল্যাণ ও সুরক্ষা’য় সহায়তার জন্য এ অর্থ দেয়া হচ্ছে বলে মধ্যপ্রাচ্যের দেশটির পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছে।

কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা এক প্রতিবেদনে জানায়, শিশু, সহিংসতায় আক্রান্ত নাগরিকসহ ইউক্রেনের সর্বসাধারণের জীবনমান উন্নয়নের উদ্যোগে সহায়তার অংশ হিসেবে কাতার এ অর্থ দিচ্ছে বলে শুক্রবার জানিয়েছে দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।

মন্ত্রণালয়টির এক বিবৃতিতে বলা হয়, ইউক্রেনে সংঘাতপীড়িত পরিবারগুলোকে সাহায্যের জন্য ক্রমবর্ধমান আইনি সহায়তা ও প্রয়োজনীয় অবকাঠামোর উন্নয়নে ভূমিকা রাখবে এ অর্থ।

কাতারের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আরও জানায়, মানুষের মর্যাদাকে সম্মান করা হয় এবং প্রত্যেক ব্যক্তির অধিকারের সুরক্ষা দেয়া হয়, এমন বিশ্ব গড়ে তোলার প্রয়াসের বিষয়টি পুনর্ব্যক্ত করেছে ইউক্রেনের মানবাধিকার সংস্থাটি।

এর আগে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলদিমির জেলেনস্কি জানান, কাতারে স্বাভাবিক জীবনে ফিরছে ইউক্রেনে ২০২২ সালে রুশ হামলার পর জোর করে রাশিয়ায় পাঠানো ইউক্রেনীয় ১৬ শিশু।

জেলেনস্কি বুধবার জানান, কাতারের মধ্যস্থতা প্রচেষ্টার সুবাদে শিশুরা মুক্ত হয়ে তাদের পরিবারের কাছে ফিরতে পেরেছে।

আরও পড়ুন:
ইউক্রেন যুদ্ধে ৫০ হাজারের বেশি রুশ সেনা নিহত
ন্যাটো দেশে হামলা নয়, ইউক্রেনকে যুদ্ধবিমান দিলে ধ্বংস করা হবে
কাতারের আমিরের বাংলাদেশ সফরে গুরুত্ব পাবে যেসব বিষয়
ইউক্রেনে পশ্চিমা সেনা এলেই পারমাণবিক যুদ্ধ: পুতিন
ইউক্রেনে সেনা পাঠাবে না ন্যাটো

মন্তব্য

বিশেষ
Two CRPF personnel killed two injured in attack in Manipur

মণিপুরে হামলায় দুই সিআরপিএফ সদস্য নিহত, দুজন আহত

মণিপুরে হামলায় দুই সিআরপিএফ সদস্য নিহত, দুজন আহত ভারতের মণিপুরে দায়িত্বরত নিরাপত্তা বাহিনীর কিছু সদস্য। ছবি: এনডিটিভি
পুলিশের উচ্চ পর্যায়ের সূত্রগুলো জানায়, মণিপুরে সংকট শুরুর প্রথম বার্ষিকীর ছয় দিন আগে এ হামলা হলো। পাহাড়ে লুকিয়ে থাকা জঙ্গিদের হামলা আগামী দিনগুলোতে বাড়বে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।

ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য মণিপুরের বিষ্ণুপুর জেলায় হামলায় সেন্ট্রাল রিজার্ভ পুলিশ ফোর্সের (সিআরপিএফ) দুই সদস্য নিহত ও দুজন আহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে এনডিটিভি।

সংবাদমাধ্যমটির প্রতিবেদনে বলা হয়, স্থানীয় সময় শুক্রবার গভীর রাতে এ হামলা চালানো হয়, যেটি জঙ্গিরা করেছে বলে সন্দেহ করা হচ্ছে।

সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলোর বরাত দিয়ে এনডিটিভির খবরে বলা হয়, সন্দেহভাজন কুকি জঙ্গিদের একটি দল নারানসেইনা গ্রামের পাহাড়ি অংশ থেকে উপত্যকা অঞ্চলের দিকে সিআরপিএফের চৌকি লক্ষ্য করে গুলি চালায়। এর জবাবে সিআরপিএফ সদস্যরাও পাল্টা গুলি চালায়। এরই মধ্যে চৌকিতে বোমা বিস্ফোরণে গুরুতর আহত হন বাহিনীর চার সদস্য।

এ চারজনকে দ্রুত হাসপাতালে নেয়া হলেও দুজনের মৃত্যু হয়। অপর দুজনকে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে।

পুলিশের উচ্চ পর্যায়ের সূত্রগুলো জানায়, মণিপুরে সংকট শুরুর প্রথম বার্ষিকীর ছয় দিন আগে এ হামলা হলো। পাহাড়ে লুকিয়ে থাকা জঙ্গিদের হামলা আগামী দিনগুলোতে বাড়বে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।

প্রাণ হারানো দুই সিআরপিএফ সদস্য ১২৮ ব্যাটালিয়নের হয়ে দায়িত্ব পালন করছিলেন, যাদের কর্মস্থল ছিল নারানসেইনা এলাকায়। এ দুজন হলেন উপপরিদর্শক এন সরকার ও প্রধান কনস্টেবল অরূপ সাইনি।

আহত দুজন হলেন পরিদর্শক যাদব দাস ও কনস্টেবল আফতাব দাস।

হামলাকারীরা শুক্রবার মধ্যরাতে হামলা শুরু করে বলে খবর পাওয়া যায়, যেটি চলে রাত সোয়া দুইটা পর্যন্ত।

আরও পড়ুন:
ভারতে দ্বিতীয় ধাপের নির্বাচন: শীর্ষ ধনী প্রার্থীর ৬২২ কোটি রুপির সম্পদ
ভোটকেন্দ্রে টানতে ভারতে ‘ফ্রি বিয়ার’
ভারতে নির্বাচন পরবর্তী বৃহত্তম চ্যালেঞ্জ বেকারত্ব: জরিপ
মুসলিমদের জড়িয়ে কংগ্রেসকে কটাক্ষ মোদির, সমালোচনার ঝড়
মালদ্বীপের নির্বাচনে ভারতবিরোধী মুইজ্জুর দলের বিশাল জয়

মন্তব্য

বিশেষ
The wealth of the richest candidate in Indias second phase election is Rs 622 crore

ভারতে দ্বিতীয় ধাপের নির্বাচন: শীর্ষ ধনী প্রার্থীর ৬২২ কোটি রুপির সম্পদ

ভারতে দ্বিতীয় ধাপের নির্বাচন: শীর্ষ ধনী প্রার্থীর ৬২২ কোটি রুপির সম্পদ ভেঙ্কটরমন গৌড়া। ছবি: এনডিটিভি
লোকসভা নির্বাচনে সবচেয়ে কম সম্পদ নিয়ে প্রার্থী হয়েছেন নাগোরাও পাটিল। মহারাষ্ট্রের নান্দেদ আসন থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসাবে দাঁড়িয়েছেন তিনি। তার সম্পদ রয়েছে ৫০০ রুপি এবং কোনো স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তি নেই।

ভারতের ১৩ রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের ৮৮টি আসনে লোকসভা নির্বাচনের দ্বিতীয় ধাপের ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হচ্ছে আজ।

স্থানীয় সময় শুক্রবার সকাল ৭টা থেকে ভোটগ্রহণ শুরু হয়, চলবে বিকেল ৪টা পর্যন্ত।

এর আগে ভারতের ২১ রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের ১০২টি আসনে লোকসভা নির্বাচনের প্রথম ধাপে ভোট শুরু হয় ১৯ এপ্রিল।

দ্বিতীয় দফার ভোটে সবচেয়ে বেশি ও সবচেয়ে কম সম্পদ নিয়ে যারা প্রার্থী হয়েছেন, তাদের তথ্য দিয়ে শুক্রবার প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে এনডিটিভি।

প্রতিবেদনে বলা হয়, দ্বিতীয় দফার নির্বাচনে সবচেয়ে ধনী প্রার্থী হলেন কর্নাটকের কংগ্রেস প্রার্থী ভেঙ্কটরমন গৌড়া। জাতীয় নির্বাচন কমিশনে জমা দেয়া হলফনামা অনুযায়ী, ৬২২ কোটি রুপি সমমূল্যের সম্পদ রয়েছে তার। তিনি এ নির্বাচনে এইচডি কুমারস্বামীর বিরুদ্ধে প্রার্থী হয়েছেন।

দ্বিতীয় ধনী প্রার্থী হলেন কংগ্রেসের ডিকে সুরেশ। তার মোট সম্পদের পরিমাণ ৫৯৩ কোটি রুপি। ডিকে সুরেশ বেঙ্গালুরু গ্রামীণ আসন থেকে তৃতীয়বারের মতো প্রার্থী হয়েছেন।

তৃতীয় ধনী প্রার্থী হলেন বিজেপি নেত্রী এবং অভিনেত্রী হেমা মালিনী। তিনি মথুরা লোকসভা আসন থেকে লড়ছেন। তার সম্পদের পরিমাণ ২৭৮ কোটি রুপি। মধ্য প্রদেশের কংগ্রেস নেতা সঞ্জয় শর্মা চতুর্থ ধনী প্রার্থী, তার সম্পদের পরিমাণ ২৩২ কোটি রুপি।

সম্পদের পরিমাণ সবচেয়ে কম যাদের

লোকসভা নির্বাচনে সবচেয়ে কম সম্পদ নিয়ে প্রার্থী হয়েছেন নাগোরাও পাটিল। মহারাষ্ট্রের নান্দেদ আসন থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসাবে দাঁড়িয়েছেন তিনি। তার সম্পদ রয়েছে ৫০০ রুপি এবং তার কোনো স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তি নেই।

এরপরেই আছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী রাজেশ্বরী কেআর। তিনি কেরালার কাসারাগড় আসন থেকে লড়ছেন। তার সম্পদের পরিমাণ ১০০০ রুপি।

২০১৯ সালে অনুষ্ঠিত নির্বাচনে লোকসভায় ৩৫৩টি আসন পায় এনডিএ, যেখানে বিজেপির একক আসনের সংখ্যা ৩০৩টি।

ভারতে এবার ১৮তম লোকসভা নির্বাচন হচ্ছে, যার ব্যাপ্তিকাল ৪৪ দিন। দেশটিতে মোট সাত দফায় এ ভোট হবে। লোকসভা নির্বাচনের শেষ ধাপের ভোট ১ জুন।

আরও পড়ুন:
ঝিনাইদহ-১ আসনে উপনির্বাচন ৫ জুন
উপজেলা নির্বাচন: চতুর্থ ধাপে ভোটগ্রহণ ৫ জুন
উপজেলা ভোটে প্রথম ধাপে ২৬ প্রার্থী বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত
ইউপি চেয়ারম্যানরা পদে থেকেই উপজেলা নির্বাচন করতে পারবেন
ভোটের মাঠে উপজেলা প্রতি থাকছে ২-৪ প্লাটুন বিজিবি

মন্তব্য

বিশেষ
We are ashamed to see the progress of Bangladesh Pakistan PM

বাংলাদেশের উন্নতি দেখে আমাদের লজ্জা হয়: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী

বাংলাদেশের উন্নতি দেখে আমাদের লজ্জা হয়: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ। ছবি: সংগৃহীত
শাহবাজ শরিফ বলেন, “যে সময় বাংলাদেশ পাকিস্তানের অংশ ছিল তখন তাদের বলা হতো, এই অংশটি ‘পাকিস্তানের ওপর একটি বোঝা’। কিন্তু ওই ‘বোঝাই’ এখন অর্থনৈতিক দিক দিয়ে ব্যাপক উন্নতি করেছে।”

পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ বাংলাদেশের উন্নতির ভূয়সী প্রশংসা করে বলেছেন, বাংলাদেশের উন্নতি দেখে আমাদের লজ্জা হয়।

দেশটির ব্যবসায়ী নেতাদের সঙ্গে বুধবার মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা বলেন বলে জানিয়েছে হিন্দুস্তান টাইমস।

তিনি বলেছেন, “যে সময় বাংলাদেশ পাকিস্তানের অংশ ছিল তখন তাদের বলা হতো, এই অংশটি ‘পাকিস্তানের ওপর একটি বোঝা’। কিন্তু ওই ‘বোঝাই’ এখন অর্থনৈতিক দিক দিয়ে ব্যাপক উন্নতি করেছে। ফলে এখন বাংলাদেশের দিকে তাকালে আমি লজ্জিত হই। কারণ বাংলাদেশ এগিয়ে গেলেও পাকিস্তান এখনও অনেক পিছিয়ে আছে।”

সময়ের পরিক্রমায় সেই ‘বোঝা’র জনপদ এখন উন্নতির নানান সূচকে ছাড়িয়ে গেছে পাকিস্তানকে।

১৯৪৭ সালে উপমহাদেশ ভাগ হওয়ার পর বাঙালিদের এ ভূখণ্ড পাকিস্তানের একটি অংশ হয়ে শাসিত হতে থাকে, কিন্তু সবকিছুতে এ জনপদের মানুষের ওপর ছিল বৈষম্য। পশ্চিম পাকিস্তানের অর্থনৈতিক ও সামাজিক বৈষম্যের বিরুদ্ধে একসময় মুক্তির সংগ্রাম শুরু হয়, যার ধারাবাহিকতায় ১৯৭১ সালে হয় স্বাধীনতার যুদ্ধ। দীর্ঘ নয় মাস যুদ্ধ শেষে বিশ্ব মানচিত্রে স্বাধীন-সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশের অভ্যুদয় ঘটে। স্বাধীনতার ৫৩ বছরে অর্থনীতির বিভিন্ন সূচকে পাকিস্তানের চেয়ে যোজন যোজন এগিয়ে গেছে বাংলাদেশ।

পাকিস্তানের ব্যবসায়ী নেতাদের সঙ্গে গত বুধবার সিন্ধ সিএম হাউসে একটি মতবিনিময় সভা করেন শাহবাজ শরিফ।

সে সভায় মুক্তিযুদ্ধের আগের সময়ের প্রসঙ্গ টেনে শাহবাজ শরিফ বলেন, “আমি তখন অনেক তরুণ ছিলাম...তখন আমাদের বলা হতো ওই অঞ্চল (বাংলাদেশ) আমাদের জন্য বোঝা। আজ আপনারা জানেন, সেই ‘বোঝা’ কোন পর্যায়ে গিয়ে পৌঁছেছে। তাদের দিকে তাকালে আমি এখন লজ্জিত হই।”

এদিকে শাহবাজ শরিফের সঙ্গে আলোচনায় বিভিন্ন বিষয় নিয়ে কথা বলেন ব্যবসায়ীরা। তারা চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ভারতের সঙ্গেও ব্যবসাবিষয়ক আলোচনা শুরুর তাগিদ দিয়েছেন বলে জানা গেছে।

চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে পাকিস্তানে জাতীয় পরিষদের নির্বাচন হয়। এই নির্বাচনের মাধ্যমে দ্বিতীয়বারের মতো পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হন শাহবাজ শরিফ। বেশ কিছু বছর ধরে পাকিস্তানের অর্থনীতি ধুঁকছে। মূল্যস্ফীতি, দারিদ্র্য বৃদ্ধি, দুর্নীতিসহ নানা সঙ্কটের মধ্যে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব নিয়েছেন তিনি।

গত কয়েক বছর ধরে পাকিস্তানের অর্থনৈতিক পরিস্থিতি নাজুক অবস্থায় রয়েছে। অনুষ্ঠানে শাহবাজ শরিফ পাকিস্তানের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির জন্য দেশটির ব্যবসায়ীদের রপ্তানি বৃদ্ধিসহ বিভিন্ন পরামর্শ দেন।

এ ছাড়া দেশে ‘রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার’ জন্য পিটিআই প্রধান ইমরান খানের প্রতি তার নমনীয় দৃষ্টিভঙ্গিও প্রকাশ করেন শাহবাজ।

মন্তব্য

বিশেষ
Russia vetoes proposal to ban nuclear weapons in space

মহাকাশে পরমাণু অস্ত্র নিষিদ্ধের প্রস্তাবে রাশিয়ার ভেটো

মহাকাশে পরমাণু অস্ত্র নিষিদ্ধের প্রস্তাবে রাশিয়ার ভেটো জাতিসংঘে রাশিয়ার রাষ্ট্রদূত ভ্যাসিলি নেবেনজিয়া। ছবি: সংগৃহীত
জাতিসংঘে যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত লিন্ডা থমাস গ্রিনফিল্ড বুধবার ভোটাভুটির পর তার বক্তব্যে রাশিয়ার উদ্দেশে প্রশ্ন তুলে বলেন, ‘কেন? আপনি যদি নিয়ম মেনে চলেন, তাহলে কেন এমন একটি প্রস্তাব সমর্থন করবেন না? আপনি কী লুকাতে পারেন? এটা বিস্ময়কর এবং এটি লজ্জাজনক।’

মহাকাশে পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহার নিষিদ্ধ করার বিষয়ে জাতিসংঘের একটি প্রস্তাবে ভেটো দিয়েছে রাশিয়া। অপরদিকে রাশিয়া ও চীনের উত্থাপিত সংশোধনী প্রস্তাবের বিরুদ্ধে ভোট দিয়েছে পরিষদ।

মস্কো স্যাটেলাইট ধ্বংস করতে সক্ষম এমন একটি পারমাণবিক ডিভাইস তৈরির চেষ্টা করছে বলে যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা সমর্থিত উদ্বেগের মধ্যে বুধবার এমন প্রস্তাব উত্থাপন করা হয়েছিল।

রাশিয়ার অ্যাম্বাসেডর ভ্যাসিলি নেবেনজিয়া জাতিসংঘের খসড়াটিকে একটি ‘নোংরা প্রদর্শনী’ এবং প্রস্তাবের সমর্থক যুক্তরাষ্ট্র ও জাপানের তৈরি করা ‘খামখেয়ালি চাল’ বলে বর্ণনা করেছেন।

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন গত ফেব্রুয়ারিতে নিশ্চিত করে বলেন, রাশিয়া স্যাটেলাইট বিধ্বংসী পারমাণবিক অস্ত্রের সক্ষমতা অর্জন করছে বলে গোয়েন্দা তথ্য রয়েছে।

গোয়েন্দা তথ্যের সঙ্গে জড়িত তিনটি সূত্র পরে সিএনএনকে জানায়, এই অস্ত্র বিস্ফোরিত হয়ে ব্যাপক শক্তির তরঙ্গ তৈরি করে স্যাটেলাইটকে ধ্বংস করতে পারে।

জাতিসংঘে ভোটাভুটির আগে যুক্তরাষ্ট্রের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা দাবি করেছিলেন, ওই প্রস্তাবে ভেটো দিলে বুঝতে হবে রাশিয়া কিছু গোপন করার চেষ্টা করছে।

জাতিসংঘে যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত লিন্ডা থমাস গ্রিনফিল্ড বুধবার ভোটাভুটির পর তার বক্তব্যে এসব দাবির প্রতিধ্বনি করেন।

প্রশ্ন তুলে তিনি বলেন, ‘কেন? আপনি যদি নিয়ম মেনে চলেন, তাহলে কেন এমন একটি প্রস্তাব সমর্থন করবেন না? আপনি কী লুকাতে পারেন? এটা বিস্ময়কর এবং এটি লজ্জাজনক।’

ভোটাভুটির সময় চীনের অনুপস্থিতির সমালোচনা করে তিনি বলেন, ‘বেইজিং দেখিয়েছে যে বিশ্বব্যাপী বিস্তার রোধ ব্যবস্থাকে রক্ষা করার পরিবর্তে তারা বরং রাশিয়াকে তাদের অংশীদার হিসেবে রক্ষা করবে।’

থমাস গ্রিনফিল্ড বলেন, ‘বুধবারের ভোটে অনুপস্থিতি বিদ্যমান অস্ত্র নিয়ন্ত্রণের বাধ্যবাধকতার ওপর অতিপ্রয়োজনীয় আস্থা পুনর্নির্মাণের একটি সত্যিকারের সুযোগ হারানো।’

যুক্তরাষ্ট্র ও জাপানের খসড়া প্রস্তাব ৬০টিরও বেশি সদস্য রাষ্ট্রের কাছ থেকে আন্তঃআঞ্চলিক সমর্থন পেয়েছে।

জাতিসংঘের সদস্য দেশগুলোকে পৃথিবীর কক্ষপথে স্থাপনের জন্য পরিকল্পিত পারমাণবিক অস্ত্র বা গণবিধ্বংসী অন্যান্য অস্ত্র তৈরি না করারও আহ্বান জানানো হয়েছে।

মন্তব্য

বিশেষ
Free beer in India to attract polling booths
ভারতের লোকসভা নির্বাচন

ভোটকেন্দ্রে টানতে ভারতে ‘ফ্রি বিয়ার’

ভোটকেন্দ্রে টানতে ভারতে ‘ফ্রি বিয়ার’ প্রতীকী ছবি
ভোটারদের ভোটের মাঠে আকৃষ্ট করতে এবার রাজনৈতিক দলগুলোর পাশাপাশি কোমর বেঁধে নেমেছে ব্যাঙ্গালুরুর বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানও। ভোট দেয়ার পুরস্কার হিসেবে সেখানে হোটেল, ট্যাক্সি পরিষেবা এমনকি কিছু প্রতিষ্ঠান কর্মীদের প্রণোদনা দেয়ারও প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।

ভারতের লোকসভা নির্বাচনের প্রথম ধাপের ভোটগ্রহণ শেষ হয়েছে। শুক্রবার দ্বিতীয় ধাপের ভোটগ্রহণ হবে। দেশের নাগরিকদের ভোটদানে উৎসাহ দিতে চেষ্টার ত্রুটি রাখছে না দেশটির রাজনৈতিক দলগুলো। তাদের সঙ্গে এবার যুক্ত হয়েছে বিভিন্ন কোম্পানি।

দক্ষিণ ভারতের বেঙ্গালুরুতে নাগরিকদের ভোটদানে উদ্বুদ্ধ করতে অনেক কোম্পানি বিনামূল্যে খাবার থেকে শুরু করে ফ্রিতে ট্যাক্সি পর্যন্ত অফার করেছে।

প্রতিবারই কম ভোটার উপস্থিতির জন্য খবরের শিরোনাম হয় কর্ণাটক রাজ্যের শহর বেঙ্গালুরু। তাই ভোটারদের ভোটের মাঠে আকৃষ্ট করতে এবার রাজনৈতিক দলগুলোর পাশাপাশি কোমর বেঁধে নেমেছে বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানও। ভোট দেয়ার পুরস্কার হিসেবে সেখানে হোটেল, ট্যাক্সি পরিষেবা এমনকি কিছু প্রতিষ্ঠান কর্মীদের প্রণোদনা দেয়ারও প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।

এসব সুবিধার মধ্যে ফ্রি বিয়ার, বিনামূল্যে ট্যাক্সি রাইড এবং স্বাস্থ্য পরীক্ষার মতো সুবিধাকে উল্লেখযোগ্য হিসেবে বিবেচনা করছে বিবিসি।

এছাড়া আঙুলে ভোটের কালি দেখাতে পারলে অনেক হোটেল ক্রেতাদের বিনামূল্যে খাবার খাওয়াবে বলেও ঘোষণা দিয়েছে।

বুধবার নির্বাচনি আইন লঙ্ঘন না করার শর্তে স্থানীয় হোটেল মালিক সমিতিকে ফ্রিতে বা বিশেষ ছাড়ে খাবার বিক্রির অনুমতি দিয়েছে রাজ্যের উচ্চ আদালত।

এ বিষয়ে ব্যাঙ্গালুরুর হোটেল মালিক সমিতির সভাপতি পিসি রাও ডেইলি মিররকে বলেন, ‘ভোটারদের ভোটদানে উৎসাহ দিতে হোটেলগুলো বিভিন্ন পরিকল্পনা করেছে। কেউ কেউ বিনামূল্যে কফি, ডোসা দেবে। আবার কেউ কেউ গরমে ভোটারদের জুস খাওয়াবে। কিছু হোটেল তো খাবারের ওপর বিশেষ ছাড়ের ঘোষণা দিয়েছে।’

ভোটকেন্দ্রে টানতে ভারতে ‘ফ্রি বিয়ার’

২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনে কর্ণাটক রাজ্যের মধ্যে সবচেয়ে কম ভোট পড়ে দক্ষিণ ব্যাঙ্গালুরুতে। সেবার ওই নির্বাচনি এলাকার মোট ভোটারদের ৫৩.৭ শতাংশ নাগরিক ভোট দিয়েছিলেন।

ব্যাঙ্গালুরুর জনপ্রিয় পার্ক ‘ওয়ান্ডারলা’ ভোটারদের জন্য টিকিটে বিশেষ মূল্যছাড় দিয়েছে। অন্যদিকে ভোট দিয়ে আসা প্রথম পঞ্চাশ জন ক্রেতাকে বিনামূল্যে বিয়ার দেয়ার ঘোষণা দিয়েছে ‘ডেক অফ ব্রুস’ নামের একটি পানশালা।

স্থানীয় রাইড শেয়ার অ্যাপ ‘ব্লু-স্মার্ট’ ভোটকেন্দ্রের ৩০ কিলোমিটারের মধ্যে ভোটারদের রাইডে ৫০ শতাংশ ছাড় দিয়েছে। এছাড়া ‘র‌্যাপিডো’ নামের ট্যাক্সি শেয়ারিং কোম্পানি ভোটারদের বিনামূল্যে রাইড দেয়ার ঘোষণা দিয়েছে।

মিস্টার ফিলি’স নামের একটি ফাস্টফুড রেস্তোরাঁ প্রথম ১০০ জন ভোটারকে বার্গার ও মিল্কশেকের ওপর ৩০ শতাংশ ছাড় দিচ্ছে।

প্রতিষ্ঠানটির প্রতিষ্ঠাতা ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসকে বলেছেন, ‘এটি আসলে নাগরিকদের ভোটের গুরুত্ব বোঝানো এবং আমাদের গণতন্ত্র উদযাপনের উপায়।’

তিনি বলেন, ‘আশা করছি, এই উদ্যোগটি ব্যাঙ্গালুরুর নাগরিকদের মধ্যে তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ ও পরিবর্তন আনতে উদ্দীপনা সৃষ্টি করবে।’

উল্লেখ্য, ভারতের লোকসভা নির্বাচনের প্রথম ধাপে ২১টি রাজ্যের ১০২টি আসনে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়। দেশটির নির্বাচন কমিশনের মতে, প্রথম দফা নির্বাচনে সব রাজ্যে গড়ে প্রায় ৬০-৬৫ শতাংশের বেশি ভোটারের উপস্থিতি রেকর্ড করা হয়েছে।

দ্বিতীয় দফায় দেশটির ১৩ রাজ্যের ৮৯টি লোকসভা আসনে ভোটগ্রহণ হবে। ছত্তিশগড়, কর্ণাটক, কেরালা, আসাম, বিহার, মণিপুর, রাজস্থান, ত্রিপুরা, মধ্যপ্রদেশ, মহারাষ্ট্র, উত্তরপ্রদেশ, পশ্চিমবঙ্গ এবং জম্মু-কাশ্মীরে শুক্রবার ভোটগ্রহণ হবে।

এবার ভারতের লোকসভা নির্বাচনের ভোটগ্রহণ হবে সাত ধাপে, চলবে প্রায় দুই মাস ধরে। ভোটগ্রহণ পর্ব শেষ হবে আগামী ১ জুন এবং ৪ জুন ভোটের ফল ঘোষণা হবে।

মন্তব্য

p
উপরে