× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য ইভেন্ট শিল্প উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ কী-কেন ১৫ আগস্ট আফগানিস্তান বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও ক্রিকেট প্রবাসী দক্ষিণ এশিয়া আমেরিকা ইউরোপ সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ শারীরিক স্বাস্থ্য মানসিক স্বাস্থ্য যৌনতা-প্রজনন অন্যান্য উদ্ভাবন আফ্রিকা ফুটবল ভাষান্তর অন্যান্য ব্লকচেইন অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বাংলাদেশ
If it is sold at the price of one kg then why not one or two kg
google_news print-icon

কেজি দরে বিক্রি, তাহলে এক বা দুই কেজি নয় কেন

কেজি-দরে-বিক্রি-তাহলে-এক-বা-দুই-কেজি-নয়-কেন
কেজি হিসাবে কিনলে ক্রেতার চোখে দেখে অনুমান করে কিনে ঠকার সুযোগ নেই। তবে কৃষি বিপণন আইন অনুযায়ী, ফলটি পাইকারি বাজারে গোটা হিসাবে বিক্রি হয় বলে খুচরায় কেজি দরে বিক্রির সুযোগ নেই।

বিক্রেতা বিক্রি করবেন কেজি দরে, তবে দুই কেজি চাইলে দেবেন না।

রাজধানীর কারওয়ান বাজারে প্রগতি ইনস্যুরেন্স ভবনের উল্টোপাশে তরমুজ সাজিয়ে বসেছেন মোহাম্মাদ আমান। দাম জানতে চাইলে বলেন, ‘পিস ৩০০, কেজি ৪০ টাকা।’

দুই কেজি দেন- শুনে আমান বলেন, ‘পিসই বেচি। এহন অনেকেই কেজিতে চায়। কেজিতে নিতে হইলেও মনে করেন যে আস্তা নিতে হইব।’

যে তরমুজটির দাম ৩০০ টাকা হেঁকেছেন, সেটি মেপে সাড়ে সাত কেজি পাওয়া গেল। ৪০ টাকা কেজি দরে ফলটির দাম দাঁড়ায় ৩০০ টাকাই।

আপনারা তরমুজ কীভাবে কেনেন জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘পিসই কিন্যা আনি। পিস বেচি। যেডা এট্টু ছোড হেইগুলা কেজিতে নেয়।’

যখন আলাপ চলছিল ঠিক তখনই এক ক্রেতা এসে জানতে চাইলেন, তরমুজের কেজি কত? আমান বললেন, ‘৩০০ টাকা পিস নিতে পারবেন এক দাম।’

আরেকটু সামনে এগিয়ে দেখা গেল ডিজিটাল স্কেল মেশিনে মেপে তরমুজ বিক্রি করছেন এক বিক্রেতা। তার নাম সুমন হোসেন। দাম চাইলেন ‘৩০ টাকা কেজি।’

দুই কেজি দেন- তখন আবার বেঁকে বসলেন সুমন। বলেন, ‘এডা তো গোডাটাই নিতে হইব। কাডি (কেটে) বিক্রি করা যাইত নঁ।’

তরমুজ কীভাবে কিনে আনেন জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘ঠিকা কিনি আনি শত (১০০ পিস)।’

পিস হিসাবে কিনে কেজি দরে বিক্রি করা তো আইনে বাধা- এ কথা বললে সুমন বলেন, ‘আইনের কথা কইয়া লাভ আছেনি? আইন তো আছেই।’

পিস হিসাবে বিক্রি করে লাভ নাকি কেজিতে- জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘উনিশ, বিশ আরি। কহনো কেজিতে কহনও ঠিকায় লাভ।’

কেজি-আস্ত বিতর্ক চলছেই

কয়েক বছর ধরে কেজি দরে তরমুজ বিক্রি নিয়ে তুমুল যে বিতর্ক, সেটি আরও একটি মৌসুমে দেখা যাচ্ছে।

কেজি দরে বিক্রি, তাহলে এক বা দুই কেজি নয় কেন

কেজি হিসাবে কিনলে ক্রেতার চোখে দেখে অনুমান করে কিনে ঠকার সুযোগ নেই। তবে কৃষি বিপণন আইন অনুযায়ী ফলটি পাইকারি বাজারে গোটা হিসাবে বিক্রি হয় বলে খুচরায় কেজি দরে বিক্রির সুযোগ নেই।

বড় আকারের একমাত্র ফল হিসেবে কেজি দরে বিক্রির প্রবণতা দেখা যাচ্ছে তরমুজের ক্ষেত্রে। আবার অন্য যেসব ফল কেজি হিসাবে বিক্রি হয়, সেগুলো ক্রেতা চাইলে এক কেজি, দুই কেজি বা যেকোনো একক নিতে পারেন। কিন্তু এখানে তা নয়। কেজি হিসাবে বিক্রি করছেন বিক্রেতা, কিন্তু ক্রেতাকে নিতে হবে আস্ত ফলটাই।

পণ্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির মধ্যে খুচরা বিক্রেতার মাত্রাতিরিক্ত মুনাফা করা ঠেকানোর কোনো কার্যকর উপায় এখনও খুঁজে পাওয়া যায়নি। আবার খুচরা বিক্রেতাদের বেশভূষা ক্রেতাদের অনেক ক্ষেত্রেই তাদের প্রতি সমব্যথী করে তোলে।

ফলের ক্ষেত্রে পাইকারি থেকে খুচরা বাজারে দামের পার্থক্য হতে পারবে, সেটিও আইনে বলা আছে। অন্য ফলের তুলনায় তরমুজে মুনাফা করা যাবে কম- এটাও আইনের বিধান। এ ক্ষেত্রেও আইনের লঙ্ঘন হচ্ছে।

সোমবার রাজধানীর বাদামতলী আড়ত, কারওয়ান বাজারের পাইকারি ও খুচরা বাজার এবং বাড্ডার মহল্লার বাজার ঘুরে দেখা গেছে, খুচরায় সব জায়গায় কেজি দরেই বিক্রি হয়। তবে আড়তে বিক্রি হয় গোটা হিসাবে।

আকারভেদে তরমুজ তিন কেজি থেকে ১২ কেজি বা তার চেয়ে বেশি ওজনের দেখা গেছে। খুচরায় বিক্রেতারা দাম চাইছেন ৩০ থেকে ৫০ টাকা দরে।

ছোট ফলের দাম কম, আর আকারে বড় হলে কারওয়ান বাজারে দর ৩৫ থেকে ৪০ আর মহল্লার বাজারে ৪৫ থেকে ৫০ টাকা।

বাদামতলীর যে চিত্র

রাজধানীর ফলের আড়ত পুরান ঢাকার বাদামতলী। বিক্রেতাদের যেন দম ফেলার সময় নেই।

কেজি দরে বিক্রি, তাহলে এক বা দুই কেজি নয় কেন

বায়তুল আমান জামে মসজিদের সামনে রাখা হয়েছে সারি সারি তরমুজের স্তূপ। কোথাও নামছে ট্রাক থেকে। কোথাও খুচরা বিক্রেতারা সেখান থেকে ফল কিনে মিনি ট্রাকে তুলছেন।

খানিক সামনে গেলেই দেখা মিলল তরমুজের আরেক স্তূপ। বুড়িগঙ্গা নদীর ঘাটে এসে ভিড়েছে ট্রলারবোঝাই তরমুজ। বেশ কয়েকজন শ্রমিককে দেখা গেল সেই তরমুজ তুলে তারা আড়তে নামাচ্ছেন।

অন্যদিকে তরমুজের চেয়ে আপেল, কমলা, আঙুর ও মাল্টার ক্রেতা-বিক্রেতা ছিল চোখে পড়ার মতো।

সেখানকার বায়তুল আমান মসজিদের পাশে তরমুজের বিশাল সারি। হাজার হাজার ফল স্তূপ করে রাখা।

মা-বাবার দোয়া এন্টারপ্রাইজের মালিক সাইফুল ইসলাম নিউজবাংলাকে বলেন, ‘কেউ শত নেয়, কেউ হাজার নেয়। পিসের হিসাব। বড় সাইজ (১২ থেকে ১৫ কেজি ওজনের) হইলে দর হয় ৩৫ হাজার (প্রতি ১০০)। কোনোটার দর হয় ৩০ হাজার। আবার মাঝারি সাইজ ২৫ হাজার কোনোটার ২০ হাজার (আট থেকে ১০ কেজি)। ছোট সাইজের মধ্যে ১৫ হাজার ১০ হাজার আবার ৫ হাজারও আছে।’

একটি বড় আকারের তরমুজ দেখিয়ে এই দোকানি বলেন, ‘ওই মালডার ওজন আছে ১২ কেজি, দোকানে বেচবে ৬০০ টাকা। আমাগো বিক্রি আছে ৩০০ টাকা। হেরা দোকানে খুচরা নিলে কেজি ৫০ টাকা বেচে।’

তিনি জানান, এখানে পটুয়াখালীর রাঙ্গাবালী আর চর কপালপাড়া থেকে তরমুজ আসছে। চাহিদা কেমন- এমন প্রশ্নে বলেন, ‘দুই দিনে প্রায় ২২০০ থেকে ২৩০০ পিস মাল বেচছি। বেচাবিক্রি ভালো আছে।’

আরেক তরমুজ বিক্রেতা নুরুজ্জামান নিউজবাংলাকে বলেন, ‘দশ হাজার টাকা দর (ছোট আকারের ১০০)। আবার আড়তদারি আছে এক হাজার টাকা।’

কেজি দরে বিক্রি, তাহলে এক বা দুই কেজি নয় কেন

পাশেই আকারে ছোট তরমুজ দেখিয়ে তিনি বলেন, ‘এটা বিক্রি করতেছি পাঁচ হাজার টাকা দর। তার মানে ৫০ টাকা পিস। খরচ নিয়ে পড়ে ৫৫ টাকা।’

মেসার্স শাহজাহান ফুড এজেন্সির আড়তদার মোহাম্মাদ শাহজাহান বড় আকারের তরমুজ দেখিয়ে বলেন, ‘৩৩০ টাকা পিস পাইকারি। ওজন ১১ থেকে ১০ কেজি হবে। কেজি হিসাবে ৫০ টাকা বেচে। ১০ টাকা তো লাভ করতে হয়। খরচ আছে আরও। একটা তরমুজ নষ্ট হইয়া যাইতে পারে। ফাইটা যায়।’

‘কৃষি বিপণন আইন অনুযায়ী ফলের ক্ষেত্রে কেজিতে ১০ টাকা লাভ করতে পারবেন এমন বিধান রয়েছে। তবে তরমুজের ক্ষেত্রে বিশেষ নির্দেশনা আছে। কেজিপ্রতি তিন থেকে পাঁচ টাকার বেশি লাভ করতে পারবেন না। আর কেজি বা পিস যেভাবেই কিনবেন সেভাবেই বেচতে হবে।’

খুচরা বিক্রেতা যা বলছেন

বাদামতলী থেকে মাত্র দেড় কিলোমিটার দূরে জনসন রোডে ইউসুফ কনফেকশনারির ফলের দোকানে বড় আকারের তরমুজ সাজিয়ে রেখেছেন মোহাম্মাদ হোসেন। দাম কত জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘৫০ টাকা কেজি।’

পিস হিসাবে কিনে কেজি হিসাবে বিক্রি করা আইন অনুযায়ী অন্যায়- এ বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করলে তিনি বলেন, ‘ঠিকাও বেচি আবার কেজিও বেচি। যে যেমনে লয়।’

কেজি দরে বিক্রি, তাহলে এক বা দুই কেজি নয় কেন

কারওয়ান বাজার কিচেন মার্কেটের সঙ্গে ফুটপাতে তরমুজ নিয়ে বসেছেন এক বিক্রেতা। এক ক্রেতা কিনতে চাইলে দাম চাইলেন ৪০ টাকা কেজি।’

কেজি দরে বিক্রির কারণ জানতে চাইলে বলেন, ‘পিস হিসাবেও বেচি, আবার কেজি হিসাবেও বেচি। যে যেমনে নেয়।’

আইনে কী বলে

কৃষি বিপণন আইন অনুযায়ী ফলের ক্ষেত্রে কেজিতে ১০ টাকা লাভ করতে পারবেন এমন বিধান রয়েছে। তবে তরমুজের ক্ষেত্রে বিশেষ নির্দেশনা আছে। কেজিপ্রতি ৩ থেকে ৫ টাকার বেশি লাভ করতে পারবেন না। আর কেজি বা পিস যেভাবে কিনবে, সেভাবেই বেচতে হবে।

দুই বছর ধরে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর জেলায় জেলায় অভিযান চালিয়ে তরমুজ বিক্রেতাদের জরিমানা করছে। এবারও কারওয়ান বাজারে অভিযান চালিয়ে জরিমানা করা হয়েছে। তবে পাড়া-মহল্লায় কেজিতে বিক্রি, এটাই স্বাভাবিক চিত্রে পরিণত হয়েছে।

জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক মাগফুর রহমান নিউজবাংলাকে বলেন, ‘কেজি হিসাবে বিক্রি করলে ব্যবস্থা নিচ্ছি।’

কোথায় এ রকম ঘটনা পেয়েছেন জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘কারওয়ান বাজার, শান্তিনগর।’

কতজনকে কত টাকা জরিমানা করেছেন জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘এটা এই মুহূর্তে বলা যাচ্ছে না। আমরা প্রতিদিন কম-বেশি জরিমানা করে থাকি।’

সর্বোচ্চ সাজা কতটুকু জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘মূল্যতালিকা না থাকলে ৫০ হাজার। কেজি দরে বিক্রি করলেও সর্বোচ্চ সাজা ৫০ হাজার টাকা।’

আরও পড়ুন:
কেজি দরে তরমুজ বিক্রি বন্ধে অভিযান
তরমুজে ঠাসা ইলিশের মোকাম
উত্তরের বাজারে দক্ষিণের তরমুজের দাপট
‘তরমুজ নিম্নবিত্তের নাগালের বাইরে’
তরমুজের কেজি দরে অসন্তোষ ক্রেতাদের

মন্তব্য

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ
Evacuation of illegal structures to ease traffic congestion in Manikganj

মানিকগঞ্জে যানজট নিরসনে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

মানিকগঞ্জে যানজট নিরসনে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ মানিকগঞ্জ শহরের প্রবেশপথে বৃহস্পতিবার অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করা হয়। ছবি: নিউজবাংলা
প্যানেল মেয়র তসলিম মিয়া জানান, দীর্ঘদিন ধরে অবৈধ অস্থায়ী কিছু ব্যবসায়ীরা ফুটপাত ও সড়কের একাংশ দখল করে ব্যবসা করে আসছেন। এতে করে শহরে যানজটের সৃষ্টি হয় এবং পথচারীদের ভোগান্তিতে পড়তে হয়।

মানিকগঞ্জ শহরের প্রবেশপথে যানজট নিরসনে ও পথচারীদের যাতায়াতের সুবিধার্থে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান পরিচালিত হয়েছে।

পৌরসভা কর্তৃপক্ষের উদ্যোগে বৃহস্পতিবার ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের মানিকগঞ্জ বাসস্ট্যান্ড ও পৌর সুপার মার্কেটের সামনের সড়ক ও ফুটপাত থেকে শতাধিক হকার ও অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান করা হয়।

প্যানেল মেয়র তসলিম মিয়া জানান, দীর্ঘদিন ধরে অবৈধ অস্থায়ী কিছু ব্যবসায়ীরা ফুটপাত ও সড়কের একাংশ দখল করে ব্যবসা করে আসছেন। এতে করে শহরে যানজটের সৃষ্টি হয় এবং পথচারীদের ভোগান্তিতে পড়তে হয়। পথচারীদের সুবিধার্থে যানজট দূর করতেই এই উচ্ছেদ অভিযান।

উচ্ছেদ অভিযানে মানিকগঞ্জ সদর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট জহিরুল আলম, পৌরসভার প্যানেল মেয়র-২ মো. তসলিম মিয়া ও সংরক্ষিত নারী কাউন্সিলর রাজিয়া সুলতানাসহ থানা পুলিশ ও পৌরসভার কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন।

আরও পড়ুন:
ফরিদপুরে যৌনপল্লি থেকে দুই তরুণী উদ্ধারের ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার
মেয়াদোত্তীর্ণ পাউডার দিয়ে সফট ড্রিংকস বানানো কারখানা সিলগালা
ময়মনসিংহে তিন হাসপাতাল এক ক্লিনিক সিলগালা
অগ্নি নির্বাপণ ব্যবস্থা না থাকায় পুরান ঢাকার ৪ প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
ফুটপাত থেকে সরিয়ে হকারদের খোলা মাঠে পুনর্বাসন

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Body of missing van driver recovered in Jhalakathi

নিখোঁজের দুই দিন পর নদীর তীরে ভ্যানচালকের মরদেহ

নিখোঁজের দুই দিন পর নদীর তীরে ভ্যানচালকের মরদেহ প্রতীকী ছবি
রাজাপুর থানার ওসি আতাউর রহমান বলেন, ‘স্থানীয়দের কাছ থেকে সংবাদ পেয়ে সাতুরিয়া গ্রামের ইদুরবাড়ি এলাকায় কচা নদীর তীর থেকে মরদেহ উদ্ধার করে থানায় নেয়া হয়। লাশের ময়নাতদন্তসহ পরবর্তী সময়ে আইনি ব্যবস্থা নেয়া হবে, তবে এটি হত্যা নাকি দুর্ঘটনা সেটি  তদন্তে বের হবে।’  

ঝালকাঠির রাজাপুরে নদীর তীর থেকে এক ভ্যানচালকের মরদেহ উদ্ধার করেছে থানা পুলিশ।

স্থানীয়দের কাছ থেকে খবর পেয়ে বৃহস্পতিবার দুপুরে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।

প্রাণ হারানো যুবকের মামুন হোসেন, যার বয়স ২৫ বছর। তিনি রাজাপুরের পশ্চিম সাতুরিয়া গ্রামের মোকসেদ আলীর ছেলে।

ভ্যানচালক মামুন দুই দিন আগে নিখোঁজ হয়েছিলেন জানিয়ে রাজাপুর থানার ওসি আতাউর রহমান বলেন, ‘স্থানীয়দের কাছ থেকে সংবাদ পেয়ে সাতুরিয়া গ্রামের ইদুরবাড়ি এলাকায় কচা নদীর তীর থেকে মরদেহ উদ্ধার করে থানায় নেয়া হয়। লাশের ময়নাতদন্তসহ পরবর্তী সময়ে আইনি ব্যবস্থা নেয়া হবে, তবে এটি হত্যা নাকি দুর্ঘটনা, সেটি তদন্তে বের হবে।’

এ পুলিশ কর্মকর্তা আরও বলেন, যুবকের পরিবারের পক্ষ থেকে এখনও কেউ অভিযোগ করেনি। সুরতহাল শেষে ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ ঝালকাঠি সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Both the kidneys of the young man are damaged the family cannot afford the medical expenses

যুবকের দুটি কিডনিই নষ্ট, চিকিৎসার খরচ চালাতে পারছে না পরিবার

যুবকের দুটি কিডনিই নষ্ট, চিকিৎসার খরচ চালাতে পারছে না পরিবার রাব্বি হাওলাদার। ছবি: সংগৃহীত
রাব্বির বাবা আব্দুর রহিম বলেন, ‘আমাদের পরিবারের পক্ষ থেকে সবার কাছে অনুরোধ করা হচ্ছে আপনাদের ভালোবাসা ও সাহায্য আমাদের খুব প্রয়োজন। কারণ শুধু টাকার অভাবে বিনা চিকিৎসায় আমার একমাত্র ছেলে অকালে ঝরে যাবে তা আমার জীবন থাকতে মানতে পারছি না।’

মাদারীপুরের ডাসার উপজেলার গোপালপুর ইউনিয়নের পূর্ব পূয়ালী গ্রামের আব্দুর রহিম হাওলাদারের একমাত্র ছেলে রাব্বি হাওলাদার।

২৫ বছর বয়সী রাব্বির দুটি কিডনিই নষ্ট। ডাক্তারের পরামর্শ তার কিডনি ট্রান্সপ্ল্যান্ট করতে হবে। বর্তমানে তার চিকিৎসার জন্য প্রায় ১০ লাখ টাকার প্রয়োজন বলে জানিয়েছেন চিকিৎসক।

রাব্বির কিডনি প্রতিস্থাপনের জন্য এতো টাকা লাগবে শোনার পর থেকেই তার কৃষক বাবা সাহায্যের জন্য ছুটছেন চেয়ারম্যান, মেম্বারসহ স্থানীয় বিত্তবানদের কাছে। কেন না তার সবকিছুই বিক্রি করে দিলেও এক থেকে দেড় লাখ টাকার বেশি জোগাড় করার সামর্থ্য হচ্ছে না।

রাব্বি বর্তমানে ঢাকার মিরপুর কিডনি ফাউন্ডেশন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। এমন অবস্থায় কৃষক বাবা তার সন্তানকে বাঁচাতে দেশবাসীর কাছে সাহায্যের আবেদন করেছেন। দেশের বিত্তবানরা সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিলেই হয়ত বেঁচে যাবে তার সন্তান।

রাব্বির পরিবার সূত্রে জানা যায়, রাব্বি হাওলাদার কয়েক মাস আগে হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ (সেবাচিম) হাসপাতালে নিয়ে যান তার পরিবার। সেখানে চিকিৎসক তার পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে বলেন রাব্বির দুটি কিডনিই নষ্ট হয়ে গেছে। পরে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী নিয়মিত চিকিৎসা চলছিল রাব্বির, কিন্তু কিছুদিন আগে হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েন। পরে তাকে মিরপুর কিডনি ফাউন্ডেশন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।

এরই মধ্যে প্রায় আড়াই লাখ টাকার ওপরে শুধু হাসপাতাল ও ওষুধের বিল দিতে হয়েছে। দরিদ্র এই পরিবারটি আত্মীয়স্বজনসহ সবার সহায়তায় ওই বিল দেয়া সম্ভব হয়।

রাব্বির মা রেভা বেগম কান্না জড়িত কণ্ঠে বলেন, ‘এভাবে আর কয়দিন চিকিৎসা করাতে পারব জানি না। কারণ আমাদের সামর্থ্য শেষ হয়ে এসেছে। শুধু টাকার অভাবে তাকে ভালো কোনো হাসপাতালেও নিতে পারছি না, কিন্তু কিডনি প্রতিস্থাপনের জন্য অপারেশনের ধকল সহ্য করার মতো সুস্থ অবস্থায় আনা খুব জরুরি।’

রাব্বির বাবা আব্দুর রহিম বলেন, ‘আমাদের পরিবারের পক্ষ থেকে সবার কাছে অনুরোধ করা হচ্ছে আপনাদের ভালোবাসা ও সাহায্য আমাদের খুব প্রয়োজন। কারণ শুধু টাকার অভাবে বিনা চিকিৎসায় আমার একমাত্র ছেলে অকালে ঝরে যাবে তা আমার জীবন থাকতে মানতে পারছি না।’

তাকে কেউ সাহায্য করতে চাইলে ০১৯৯৭-২২৮৯৭৫ ও ০১৯৮৭-৩৬৬৫৬৮ (বিকাশ-পার্সোনাল) নাম্বারে পাঠাতে পারেন ও যোগাযোগ করতে পারেন।

আরও পড়ুন:
বিরল রোগে ভুগছেন মোকারাম, অর্থের অভাবে বন্ধ চিকিৎসা
ব্রেইন টিউমারে আক্রান্ত ববি শিক্ষার্থী বাঁচতে চান
৭ লাখে আটকে গেছে আলিফের জীবন

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Three passengers of the autorickshaw were killed and four were injured in the collision of the bus

বাসের ধাক্কায় অটোরিকশার তিন যাত্রী নিহত, আহত চার

বাসের ধাক্কায় অটোরিকশার তিন যাত্রী নিহত, আহত চার ত্রিশালে বৃহস্পতিবার দুর্ঘটনায় আহত ব্যক্তিকে নেয়া হচ্ছে ময়মনসিংহ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে। ছবি: নিউজবাংলা
ত্রিশাল থানার ওসি কামাল হোসেন জানান, বেলা ১১টার দিকে মাদানী সিএনজি পাম্প সংলগ্ন উজানপাড়ায় একটি বাস ইউটার্ন নেয়ার সময় অটোরিকশাকে ধাক্কা দেয়। এতে ঘটনাস্থলেই দুই বছর বয়সী এক মেয়ের মৃত্যু হয়। ময়মনসিংহ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নেয়ার পথে ৩৩ বছর বয়সী অটোরিকশার চালক শরিফুল ইসলাম ও অন্য একজনের মৃত্যু হয়।

ময়মনসিংহের ত্রিশালে বাসের ধাক্কায় সিএনজিচালিত অটোরিকশার তিন যাত্রী নিহত হয়েছেন।

এ দুর্ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও চারজন।

ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে উপজেলার উজানপাড়া এলাকায় বৃহস্পতিবার বেলা ১১টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

ত্রিশাল থানার ওসি কামাল হোসেন জানান, বেলা ১১টার দিকে মাদানী সিএনজি পাম্প সংলগ্ন উজানপাড়ায় একটি বাস ইউটার্ন নেয়ার সময় অটোরিকশাকে ধাক্কা দেয়। এতে ঘটনাস্থলেই দুই বছর বয়সী এক মেয়ের মৃত্যু হয়। ময়মনসিংহ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নেয়ার পথে ৩৩ বছর বয়সী অটোরিকশার চালক শরিফুল ইসলাম ও অন্য একজনের মৃত্যু হয়।

তিনি জানান, এ দুর্ঘটনায় আহত চারজনের মধ্যে দুজনের পরিচয় পাওয়া গেছে, যারা হলেন ত্রিশালের রুদ্র গ্রামের জালাল উদ্দিনের ৪৫ বছর বয়সী স্ত্রী মনি আক্তার ও একই গ্রামের শামীম আহমেদের ৪৫ বছর বয়সী স্ত্রী সাহিদা আক্তার।

আরও পড়ুন:
ঈশ্বরদীতে দুই ট্রেনের সংঘর্ষের ঘটনায় তিনজন বরখাস্ত, তদন্তে কমিটি
যুক্তরাষ্ট্রে জাহাজের ধাক্কায় সেতু ভেঙে নদীতে, বহু হতাহতের শঙ্কা
হেঁটে রাস্তা পার হতে গিয়ে দুই ট্রাকের চাপায় গেল প্রাণ
চলন্ত অটোরিকশার সিলিন্ডার বিস্ফোরণ, চালক অঙ্গার
ট্রেন দুর্ঘটনায় কারও সম্পৃক্ততা থাকলে ব্যবস্থা: রেলমন্ত্রী

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Sardarni Paru arrested two young women in sex village in Faridpur

ফরিদপুরে যৌনপল্লি থেকে দুই তরুণী উদ্ধারের ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার

ফরিদপুরে যৌনপল্লি থেকে দুই তরুণী উদ্ধারের ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার প্রতীকী ছবি
বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, পুলিশ যৌনপল্লিতে অভিযান চালানোর পর ফেনীর পূর্ব ছাগলনাইয়ার আরেক তরুণীও তাকে উদ্ধারে পুলিশের সাহায্য চান। ওই তরুণী জানান, তাকেও চাকরির প্রলোভন দেখিয়ে প্রথমে ঢাকার মিরপুরের একটি বাসায় এক রাত রেখে রথখোলা যৌনপল্লিতে এনে পারুর কাছে বিক্রি করা হয়।

ফরিদপুর সদরে যৌনপল্লি থেকে দুই তরুণীকে উদ্ধার করেছে কোতোয়ালি থানা পুলিশ।

এ ঘটনায় ওই পল্লির এক নারীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

ফরিদপুর কোতোয়ালি থানার ওসি মো. হাসানুজ্জামান স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বুধবার রাতে এসব তথ্য জানানো হয়।

গ্রেপ্তারকৃত পারুল বেগম ওরফে পারু (৪৮) জেলার রথখোলা যৌনপল্লির বাসিন্দা।

মামলার অন্য আসামিরা হলেন আপন (৩০), জহির (৩০) ও ববি (৩৮)।

গ্রেপ্তার না হওয়া এ তিনজনের মধ্যে ববি যৌনপল্লির সর্দারনি হিসেবে পরিচিত। আপন ও জহিরের পূর্ণাঙ্গ পরিচয় পাওয়া যায়নি।

সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, পার্লারে ভালো বেতনে চাকরির প্রলোভন দেখিয়ে চাঁদপুরের কচুয়া থানা এলাকা থেকে এক তরুণীকে গত ১০ মার্চ ঢাকায় নিয়ে আসেন আপন। দুই দিন সেখানে রেখে তাকে (তরুণী) তিন ব্যক্তির হাতে তুলে দেন তিনি। ওই তিন ব্যক্তি ১৩ মার্চ সন্ধ্যায় তরুণীকে রথখোলা যৌনপল্লিতে এনে পারুর কাছে দেড় লাখ টাকায় বিক্রি করে দেন। পরের দিন একটি সাদা কাগজে তরুণীর স্বাক্ষর নিয়ে জানানো হয়, এখন থেকে তিনি যৌনপল্লির লাইসেন্সধারী সদস্য।

এতে আরও বলা হয়, মেয়েটিকে পারুর বাসায় রেখে ববি ও অন্যদের মাধ্যমে জোর করে দেহ ব্যবসায় বাধ্য করা হয়। এর মাঝে মেয়েটি বাড়িতে যোগাযোগের জন্য একজন খদ্দেরকে তার ছোট বোনের মোবাইল নম্বর দেন। পরে ওই খদ্দেরের মোবাইল কলের মাধ্যমে মেয়েটির সন্ধান পায় তার পরিবার। এরপর তার মা ও ফুফা রথখোলায় এসে তাকে দেখতে পেয়ে স্থানীয় থানা পুলিশকে জানায়।

বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, পুলিশ যৌনপল্লিতে অভিযান চালানোর পর ফেনীর পূর্ব ছাগলনাইয়ার আরেক তরুণীও তাকে উদ্ধারে পুলিশের সাহায্য চান। ওই তরুণী জানান, তাকেও চাকরির প্রলোভন দেখিয়ে প্রথমে ঢাকার মিরপুরের একটি বাসায় এক রাত রেখে রথখোলা যৌনপল্লিতে এনে পারুর কাছে বিক্রি করা হয়।

কোতোয়ালি থানার ওসি হাসানুজ্জামান জানান, যৌনপল্লিতে তরুণীকে নেয়ার ঘটনায় তার মায়ের অভিযোগের ভিত্তিতে মানব পাচার প্রতিরোধ ও দমন আইনে কোতোয়ালি থানায় মামলা করা হয়েছে। পরবর্তী সময়ে কোতোয়ালি থানার উপপরিদর্শক (এসআই) ফাহিম ফয়সাল মামলার তদন্তভার গ্রহণ করে অভিযান চালিয়ে পারুল বেগম ওরফে পারুকে গ্রেপ্তার করে। অন্য আসামিদের গ্রেপ্তারের জোর চেষ্টা চলছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Two children drowned in pond water in Noakhali

নোয়াখালীতে পুকুরে ডুবে সহোদর দুই শিশুর মৃত্যু

নোয়াখালীতে পুকুরে ডুবে সহোদর দুই শিশুর মৃত্যু প্রতীকী ছবি
কোম্পানীগঞ্জ থানার ওসি হুমায়ন কবির বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ‘দুই ভাই-বোন সকালে ঘরের পাশে পুকুরে দাঁত ব্রাশ করতে যায়। এ সময় হাত-মুখ ধোয়ার সময় একজন পুকুরে পড়ে গেলে আরেকজন উদ্ধার করতে পানিতে নামে। পরে দুজনই পানিতে ডুবে যায়।’

নোয়াখালীর কবিরহাটে পুকুরের পানিতে ডুবে সহোদর দুই শিশুর মৃত্যু হয়েছে।

উপজেলার চাপরাশিরহাট ইউনিয়নের রামেশ্বপুর গ্রামের ছর আলী মাঝি বাড়ির পুকুরে বুধবার সকালে এ ঘটনা ঘটে।

প্রাণ হারানো দুই শিশু হলো সাত বছর বয়সী বিবি ফাতেমা বেগম ও তার চার বছরের ভাই আবিদ হোসেন। শিশুদ্বয় ছর আলী মাঝি বাড়ির আবদুল হাইয়ের সন্তান।

কোম্পানীগঞ্জ থানার ওসি হুমায়ন কবির বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ‘দুই ভাই-বোন সকালে ঘরের পাশে পুকুরে দাঁত ব্রাশ করতে যায়। এ সময় হাত-মুখ ধোয়ার সময় একজন পুকুরে পড়ে গেলে আরেকজন উদ্ধার করতে পানিতে নামে।

‘পরে দুজনই পানিতে ডুবে যায়। একপর্যায়ে পরিবারের সদস্যরা দুজনকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাদের মৃত বলে জানান।’

তিনি আরও বলেন, ‘মরদেহ স্বজনরা নিয়ে গেছেন। এ ঘটনায় থানায় একটি অপমৃত্যুর মামলা করা হয়।’

আরও পড়ুন:
ময়মনসিংহে ভারতীয় হাতির আক্রমণে একজন নিহত
ঢাবির সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন জিয়া রহমানের মৃত্যু
ঢাকার ফ্লাইওভারে দুর্ঘটনায় অটোরিকশা চালক নিহত
প্রসুতি মৃত্যুর অভিযোগের পর ক্লিনিক সিলগালা, মালিক কারাগারে
গাংনীতে ভুল চিকিৎসায় প্রসূতির মৃত্যুর অভিযোগ

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Barisal University is getting 19 days holiday

ঈদের আগে-পরে ১৯ দিনের ছুটি বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে

ঈদের আগে-পরে ১৯ দিনের ছুটি বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ফটক। ছবি: নিউজবাংলা
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ থাকাকালীন সকল ধরনের সিকিউরিটি ও জরুরি সেবাসমূহ বহাল থাকবে।’

ইস্টার সানডে, শবে কদর ও ঈদুল ফিতর উপলক্ষে ১৯ দিনের ছুটিতে যাচ্ছে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় (ববি)।

আগামী ৩১ মার্চ থেকে শুরু হওয়া ছুটি শেষ হবে ১৮ এপ্রিল।

বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার মো.মনিরুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে বুধবার এ তথ্য জানানো হয়।

এতে উল্লেখ করে বলা হয়, ‘৩১ মার্চ থেকে ১৮ এপ্রিল ১৯ দিন সকল ধরনের ক্লাস কার্যক্রম বন্ধ থাকবে। ৩১ মার্চ ইস্টার সানডে উপলক্ষে এক দিন এবং ৭ থেকে ১৮ এপ্রিল ১২ দিন পবিত্র শবে কদর ও ঈদুল ফিতর উপলক্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের অফিস বন্ধ থাকবে।’

বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, ‘বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ থাকাকালীন সকল ধরনের সিকিউরিটি ও জরুরি সেবাসমূহ বহাল থাকবে।’

মন্তব্য

p
উপরে