× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বাংলাদেশ
BRTA doesnt know that passengers are cheating
google_news print-icon

এখনও ওয়েবিল, জানেই না বিআরটিএ

এখনও-ওয়েবিল-জানেই-না-বিআরটিএ
বাসের ওয়েবিলে যাত্রীসংখ্যা লিখছেন চেকার। ছবি: নিউজবাংলা
ডিজেলের দাম বাড়ানোর পর বাসভাড়া বাড়িয়ে বিআরটিএ ঘোষণা দিয়েছিল, ওয়েবিল পদ্ধতিতে কোনো বাস চলবে না। একই ঘোষণা ছিল মালিকদেরও। কিন্তু চার মাস পর দেখা যাচ্ছে ঢাকার প্রায় সব বাস চলে ওয়েবিলে। আর এতে নির্ধারিত ভাড়ার দ্বিগুণ আদায় করা হচ্ছে। যাদের নিয়ন্ত্রণ করার কথা, সেই বিআরটিএর চেয়ারম্যান ও ট্রাফিক পুলিশের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তারা কোন কোন বাস ওয়েবিলে চলে, নিউজবাংলার কাছে তার তালিকা চেয়েছেন।

মানিক মিয়া এভিনিউ থেকে বিকাশ পরিবহনে করে কুড়িল পর্যন্ত দূরত্ব ৯ দশমিক ৯ কিলোমিটার। নির্ধারিত ২ টাকা ১৫ পয়সা হিসেবে ভাড়া হওয়ার কথা ২১ টাকা, কিন্তু বিকাশ পরিবহন নিচ্ছে ৪০ টাকা।

এই টাকায় অবশ্য যাওয়া যায় উত্তরার কামারপাড়া পর্যন্ত। সেই দূরত্বের হিসাবে ভাড়া হয়তো ঠিক আছে। যাত্রীদের প্রশ্ন হলো, কুড়িল গিয়ে কামারপাড়ার ভাড়া কেন দিতে হবে?

আবার কামারপাড়ার ভাড়া নিয়ে যাত্রী কুড়িলে নামিয়ে দেয়ার পরও সেখান থেকে আবদুল্লাহপুর পর্যন্ত যাত্রী তুলতেই থাকে বাসটি।

আরও পড়ুন: ওয়েবিলে বাস চলবে না: মালিক সমিতি

বাড়তি ভাড়া আদায়ে গত কয়েক বছর ধরে ওয়েবিল পদ্ধতি চালু হয়েছে রাজধানীতে। এই পদ্ধতিতে কিলোমিটারপ্রতি ভাড়া না কেটে একটি নির্দিষ্ট দূরত্ব পর পর একটি নির্দিষ্ট অঙ্ক আদায় করা হয়। কেউ মাঝপথে নেমে গেলেও তার কাছ থেকে আদায় করা হয় পুরো পথের দূরত্ব, যা লোকাল বাসের ক্ষেত্রে কখনও হওয়ার কথা নয়।

আইনে এভাবে ভাড়া কাটার কোনো বৈধতা নেই। যখন বাসভাড়া নিয়ে শোরগোল হয়, তখন নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিআরটিএ যুদ্ধংদেহী মনোভাব নিয়ে ঘোষণা করে, ‘এক টাকাও বাড়তি আদায় করা যাবে না। কেউ আদায় করলেই শাস্তি পেতে হয়।

আরও পড়ুন : বাসে যাত্রী ঠকানোর ‘ওয়েবিল’

গত নভেম্বরে ডিজেলের দাম বাড়ার পর ওয়েবিলের নামে অতিরিক্ত ভাড়া আদায় নিয়ে গণমাধ্যমে প্রতিবেদন প্রকাশের পর বিআরটিএ ঘোষণা দেয়, ওয়েবিলে কোনো বাস চলবে না। বাসমালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির মহাসচিব খন্দকার এনায়েত উল্লাহও সংবাদ সম্মেলন করে একই ঘোষণা দেন।

সে সময় বাড়তি বাসভাড়া আদায়ের বিরুদ্ধে গণমাধ্যমকে ডেকে বেশ কয়েক দিন ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে বিআরটিএ। দিনশেষে কত টাকা জরিমানা করা হলো, তাও বিজ্ঞপ্তি দিয়ে জানানো হয়।

এর আগেও একই পদ্ধতিতে কাজ করে শেষে ক্ষান্ত দিয়েছে বিআরটিএ। এবারও তারা তাই করেছে। এখন আর ওয়েবিলের নামে দ্বিগুণের বেশি ভাড়া আদায়ের বিরুদ্ধে বিআরটিএর কোনো দৃশ্যমান তৎপরতা নেই।

এমনকি ২৫টি বাসের রুট পারমিট বাতিলের সিদ্ধান্ত জানিয়ে গণমাধ্যমে বিজ্ঞপ্তি পাঠিয়ে সেটির বিষয়েও আর কিছু করেনি সংস্থাটি। পরে পুলিশের সঙ্গে যোগাযোগ করে জানা গেল, সেই বাসগুলো কথা দিয়েছে, তারা আইন মেনে ভাড়া কাটবে। এরপর রুট পারমিট বাতিল না করে তাদের আরও সময় দেয়া হয়েছে।

এখনও ওয়েবিল, জানেই না বিআরটিএ

রাজধানীর এই ছয়টি রুটে বাসভাড়া নতুন নির্ধারিত বাসভাড়ার দ্বিগুণেরও বেশি।

দুই কিলোমিটার পর পর ওয়েবিল, ভাড়া কিলোমিটারে ৫ টাকা

মোহাম্মদপুর থেকে ডেমরার স্টাফ কোয়ার্টার পর্যন্ত চলা স্বাধীন পরিবহনেও দ্বিগুণ ভাড়া আদায় করা হয় বিকাশ পরিবহনের কৌশলেই। নিউ ইস্কাটনের বিয়াম গলি থেকে রামপুরা পর্যন্ত ভাড়া নেয় ২০ টাকা। দূরত্ব চার কিলোমিটার। হিসাব করে দেখা যায়, প্রতি কিলোমিটারের ভাড়া পড়ছে পাঁচ টাকা।

কিন্তু সরকার যে বাসভাড়া ঠিক করেছে, তাতে ভাড়া হওয়ার কথা ১০ টাকা। তাহলে কেন ২০ টাকা নেয়?

জবাব হলো দুটি ওয়েবিল বসানো হয়েছে। একটি ওয়েবিল থেকে আরেকটির দূরত্ব দুই কিলোমিটার। তাতে সর্বনিম্ন ভাড়া আসে ১০ টাকা, সেই হিসাবে চার কিলোমিটারে দুটি ওয়েবিল বসিয়ে ভাড়া নেয়া হচ্ছে ২০ টাকা।

মিরপুর-১ নম্বর থেকে বনশ্রী যাওয়া আলিফ পরিবহনে চলাচল করা যাত্রী মৌসুমী ইসলাম বলেন, ‘শেওড়াপাড়া থেকে বিএএফ শাহীন কলেজের সামনে নামলে নিচ্ছে ২০ টাকা। এই ২০ টাকা ভাড়ায় যাওয়া যাবে গুলশান-১ পর্যন্ত। এর কারণ হচ্ছে ওয়েবিল। আমি শাহীনে নেমে কেন গুলশান-১-এর ভাড়া দেব?’

বাড্ডার নতুনবাজার থেকে বিমানবন্দর মোড় পর্যন্ত ৯ দশমিক ৩ কিলোমিটার দূরত্বে রাইদা পরিবহন ভাড়া নিচ্ছে ৩০ টাকা।

মগবাজার থেকে খিলক্ষেত পর্যন্ত ১৪ কিলোমিটার পথের জন্য প্রভাতী বনশ্রী ভাড়া নিচ্ছে ৪০ টাকা।

এখনও ওয়েবিল, জানেই না বিআরটিএ
মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে স্বাধীন পরিবহনের বাসে ওয়েবিলে যাত্রীসংখ্যা লিখছেন চেকার। ছবি: নিউজবাংলা

ভাড়ার চার্ট ছিঁড়ে ফেলা হয়েছে, থাকলেও মানে না শ্রমিকরা

স্বাধীন পরিবহনে উঠে এক যাত্রী বাংলামোটর থেকে রামপুরা যাবেন বলে ১০ টাকা ভাড়া দিলেন। যিনি ভাড়া কাটছেন, তিনি বললেন, ‘২০ ট্যাকা দেন। দুইডা ওয়েবিল আছে। ১০ ট্যাকা কইরা ২০ টাকা।’

স্বাধীন পরিবহনের বেশির ভাগ বাসেই ভাড়ার চার্ট ছিঁড়ে ফেলা হলেও সেই বাসে ছিল। আর সেটি দেখিয়ে সেই যাত্রী বললেন, ‘তোর চার্টে দেখ কত ভাড়া।’

পরিবহন শ্রমিক বললেন, ‘চার্ট মাইন্যা বাস চলে না।’

এরপর বাসের অন্য যাত্রীরা পক্ষ নিলেন সেই যাত্রীর। আর পরিস্থিতি বেগতিক দেখে চুপ করে গেলেন শ্রমিক।

কিন্তু সব বাসে ভাড়ার চার্ট নেই। সেগুলো ছিঁড়ে ফেলা হয়েছে। আবার আইন অনুযায়ী ভাড়ার কথা বললে শ্রমিকরা এভাবে চুপ হন না। আর ঝগড়াঝাটি করতে রাজি না হয়ে দাবি করা ভাড়া মিটিয়ে রাগে গজগজ করতে থাকেন যাত্রীরা।

আরও পড়ুন : যাবেন মগবাজার, ভাড়া দেবেন মতিঝিলের

ওয়েবিল আছে, জানেনই না বিআরটিএ চেয়ারম্যান

অনেক অভিযান, অনেক ঘোষণার পর ‘যেই লাউ সেই কদু’ পরিস্থিতি নিয়ে বিআরটিএ চেয়ারম্যান নুর মোহাম্মদ মজুমদারের মুখোমুখি হয়ে নিউজবাংলা জানতে পেরেছে, এই নিয়ন্ত্রক সংস্থার চেয়ারম্যান জানেনই না কোন কোন বাস ওয়েবিলে চলে।

এক প্রশ্নের জবাবে বিআরটিএ প্রধান বলেন, ‘সুনির্দিষ্ট করে কোন গাড়ি, কত টাকা ভাড়া বেশি নিচ্ছে, সেটা বলেন। আমরা ওয়েবিল মানি না। ওয়েবিল তো স্বীকৃত না।’

তিনি পরে আবার বলেন, ‘যখনই যেটা পাড়তেছি, তাকে জরিমানা করছি। আপনি সুনির্দিষ্টভাবে বাসের নাম বলেন। আমরা ওই বাসের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেব।’

আরও পড়ুন : বাড়তি ভাড়া রোধে ব্যর্থ পুরোনো পথেই হাঁটছে বিআরটিএ

নিজেও ওয়েবিল মানেন না বলে নিউজবাংলাকে জানিয়েছেন বিআরটিএ প্রধান। বলেন, ‘ওয়েবিল মালিকদের মনগড়া। এটা তো আইন না। আমরা কোনো দিনই ওয়েবিলকে স্বীকার করি নাই, করবও না।’

যদি স্বীকার নাই করেন, তাহলে কেন ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে না- এমন প্রশ্ন ছিল জনাব মজুমদারের কাছে।

জবাবে তিনি স্বীকার করতে চাননি যে বিআরটিএ নিষ্ক্রিয়। তিনি বলেন, ‘শাস্তি তো হচ্ছেই। আপনি নিজেও অভিযোগ করতে পারেন। মোবাইল কোর্ট তো আমাদের প্রতিদিনই আছে। কেউ বেশি ভাড়া নিলে বা যাত্রীরা অভিযোগ করলে জরিমানা করছে।

‘আমাদের ম্যাজিস্ট্রেটরা জরিমানা করছেন, মামলা করছেন। যাত্রীরা ম্যাজিস্ট্রেটকে বলবে যে তাদের থেকে ভাড়া বেশি নেয়া হচ্ছে।’

মোহাম্মদপুর থেকে স্বাধীন পরিবহনে চলা যাত্রী মিজানুর রহমান বলেন, ‘বিআরটিএ-র ম্যাজিস্ট্রেট কোথায় থাকেন তাদের খুঁজে পাওয়া যায় না। তাদের পেলে না অভিযোগ দেব।’

বিআরটিএ চেয়ারম্যানকে এই যাত্রীর অভিযোগ জানালে তার বক্তব্য কিছুটা পাল্টায়। তখন তিনি বলেন, ‘ঢাকা শহরের অলিতেগলিতে ঘুরে দেখার মতো ম্যাজিস্ট্রেট নাই আমার। আমার সাতজন ম্যাজিস্ট্রেট কোথায় দেব বলেন?’

ওয়েবিলে কোন কোন বাস চলে, সেটি জানেন না ঢাকা মহানগর পুলিশের ট্রাফিক বিভাগের অতিরিক্ত কমিশনার মুনিবুর রহমানও। তিনি নিউজবাংলাকে এ-সংক্রান্ত প্রশ্নে বলেন, ‘আপনার কাছে তথ্য থেকে থাকলে কমিশনার স্যার বরাবর চিঠি দেন। আপনি উল্লেখ করে দেন কোন কোন পরিবহন কোন কোন রুটে ওয়েবিলের মাধ্যমে টাকা নিচ্ছে। আমরা ব্যবস্থা নেব।’

ওয়েবিলে বাস চলবে না- এমন ঘোষণা দেয়ার পরও কেন চলছে, সে বিষয়ে জানতে সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির সভাপতি মসিউর রহমান রাঙ্গা ও মহাসচিব খন্দকার এনায়েত উল্লাহর বক্তব্য পায়নি নিউজবাংলা। তাদের মোবাইল ফোনে একাধিকবার কল করলেও সেগুলো বন্ধ পাওয়া যায়।

আরও পড়ুন: ২৫ বাস কোম্পানির রুট পারমিট বাতিলের সুপারিশ

সেই ২৫ বাসের রুট পারমিট বাতিল হয়নি

বিআরটিএ ২৫ বাসের রুট পারমিট বাতিলের ঘোষণা দিলেও সেসব বাসের যাত্রী টানার কারণ কী- এমন প্রশ্নে বিআরটিএ চেয়ারম্যান বলেন, ‘ঢাকা মেট্রোর আঞ্চলিক পরিবহন কমিটির (মেট্রো আরটিসি) এর সভাপতি ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার শফিকুল ইসলাম। মেট্রো আরটিসি থেকেই রুট পারমিট শুরু হয় এবং রুট পারমিট বাতিলের সিদ্ধান্ত সেখানে হয়।

‘২৫ বাসের রুট পারমিট বাতিল বিষয়ে আমরা তাদের চিঠি দিয়েছি। আমি জানি যে, এ বিষয়ে সেখানে একটা মিটিংও হয়েছে এবং সিদ্ধান্তও হয়েছে। এ বিষয়ে এখনো আমরা লিখিত পাই নাই। মেট্রো আরটিসিতে একটু খবর নেন তারা কী করেছে।’

শফিকুল ইসলামের কাছেও জানা গেল না, সেই বাসগুলো নিয়ে সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন কত দূর। নিউজবাংলাকে তিনি বলেন, ‘প্রতিদিন তো এমন ৫০টা চিঠি আমি স্বাক্ষর করি। তিনি (বিআরটিএ চেয়ারম্যান) কবে চিঠি পাঠিয়েছেন সেটা সুনির্দিষ্টভাবে আমার মনে নাই। বিআরটিএ যদি এমন প্রস্তাব আমাদের কাছে পাঠিয়ে থাকে, তবে এটা বাতিল না করার কোনো কারণ নাই। তবে এটা করা হয়েছে কি না বা কী পর্যায়ে আছে সেটা আমি জানি না।’

পরে ডিএমপি কমিশনারের পরামর্শে এ বিষয়ে সবশেষ তথ্য জানতে যোগাযোগ করা হয় ডিএমপি ট্রাফিকের অতিরিক্ত কমিশনার মুনিবুর রহমানের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘এই ২৫ কোম্পানি আমাদের কাছে অঙ্গীকার করেছে যে তারা যেটা করেছে (অতিরিক্ত ভাড়া আড়ায়), সেটা ঠিক করেনি। তারা নিয়ম অনুযায়ী ভাড়া নেবে এবং এর ব্যত্যয় ঘটলে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে।

‘তারা আবেদন করায় কমিটি একটা সিদ্ধান্ত নিয়েছে যে এই ২৫ কোম্পানির বাস বন্ধ করলে সাধারণ মানুষের যাতায়াতে সমস্যা হবে। করোনার কারণে এমনিতেই বাস কমে গেছে, এই বাসগুলো বন্ধ করে দিলে আরও ঝামেলা হবে। ঢাকার মানুষের সুবিধার কথা মাথায় রেখে আমরা তাদের অবজারবেশনে রেখেছি। পরবর্তী মিটিংয়ে গত তিন মাসের অবজারবেশন তুলে ধরা হবে এবং ব্যবস্থা নেয়া হবে।’

আর পড়ুন: ভাড়া বেশি নিলে বাস ডাম্পিং

‘ম্যাজিস্ট্রেট দিয়ে কী করেন, সেটা জনগণকে জানান’

যাত্রীদের অধিকার নিয়ে কাজ করা সংগঠন যাত্রীকল্যাণ সমিতির মহাসচিব মোজাম্মেল হক চৌধুরী নিউজবাংলাকে বলেন, ‘তাদের (বিআরটিএ) ম্যাজিস্ট্রেট যে কাজ করে তার ফলাফল কী? কিছুটা কমছে বলতে কতটা কমছে, সেটার রেজাল্ট দেন।’

এখনও ওয়েবিল, জানেই না বিআরটিএ

যাত্রীদের কাছ থেকে অতিরিক্ত বাসভাড়া নেয়া কোনোভাবেই নিয়ন্ত্রণ করা যাচ্ছে না। বিআরটিএ নির্ধারিত ভাড়া বেঁধে দিলেও তাতে গা নেই ড্রাইভার-হেল্পারদের। ছবি: পিয়াস বিশ্বাস/নিউজবাংলা

তিনি বলেন, ‘আমাদের (বিআরটিএ) অভিযান চালানোর আগে এই পথে ছিল ১৫ টাকা, অভিযান চালানোর পরে হয়েছে ১২ টাকা। এমন একটা উদাহরণ দিক তারা। না হলে আপনি কীসের কাজ করলেন?’

মোজাম্মেলের ধারণা, বাস মালিকদের ভয় পায় বিআরটিএ। নইলে অবৈধ ওয়েবিল কীভাবে খোদ রাজধানী শহরে চলে, সেই প্রশ্ন রেখেছেন তিনি। বলেন, ‘বাসের রুট পারমিট বাতিল করা তাদের পক্ষে সম্ভব নয়। জনগণের বিরুদ্ধে কাজ করলেও তারা মালিকদের বিরুদ্ধে কিছুই করবে না।’

আরও পড়ুন:
বাসে যাত্রী ঠকানোর ‘ওয়েবিল’

মন্তব্য

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ
July Affairs Seminar at Dhaka University

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জুলাই গণ-অভ্যুত্থান বিষয়ক সেমিনার

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জুলাই গণ-অভ্যুত্থান বিষয়ক সেমিনার

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগের উদ্যোগে “জুলাই ২০২৪: বিপ্লব ও ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থান” শীর্ষক এক সেমিনার আজ ২১ আগস্ট ২০২৫ বৃহস্পতিবার বিভাগীয় মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (শিক্ষা) অধ্যাপক ড. মামুন আহমেদ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জুলাই গণ-অভ্যুত্থান বিষয়ক সেমিনার

বিভাগীয় চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মিহির লাল সাহার সভাপতিত্বে সেমিনারে জীববিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মো. এনামুল হক বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন। মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আলমোজাদ্দেদী আলফেছানী।

প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (শিক্ষা) অধ্যাপক ড. মামুন আহমেদ বলেন, জুলাই শুধু একটি গণ-অভ্যুত্থান নয়, বরং এটি বৃহৎ পরিবর্তনের একটি সম্ভাবনার প্রতীক। এর মাধ্যমে বৈষম্যহীন সমাজ প্রতিষ্ঠা ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতা নিশ্চিতকরণের সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সমাজের গুরুত্বপূর্ণ অংশ হিসেবে বর্ণনা করে বলেন, একারণে কাজে-কর্মে, চলনে-বলনে সর্বত্র তাদের দায়িত্বশীল আচরণ করতে হবে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
The air quality of Dhaka is moderate today

ঢাকার বাতাসের মান আজ ‘মাঝারি’

ঢাকার বাতাসের মান আজ ‘মাঝারি’

আজ সোমবার, সপ্তাহের দ্বিতীয় কর্মদিবস। আজ সকালে ঢাকার আকাশে উঁকি দিয়েছে রোদ। বৃষ্টি কমে রোদ উঠতেই ঢাকার বাতাসের মানে অবনতি দেখা গেছে।

সোমবার (১৮ আগস্ট) সকাল সাড়ে ৯টার দিকে ঢাকার বাতাসের একিউআই স্কোর ছিল ৬৬। বায়ুমান সূচক অনুযায়ী, এই স্কোর নিয়ে শহরটির বাতাসের মান ‘মাঝারি’ হিসেবে শ্রেণিভুক্ত হয়েছে।

গতকাল একই সময়ে ঢাকার বাতাসের মান ছিল ‘ভালো’, দূষণ-মান ছিল ৫০। এই স্কোর নিয়ে বিশ্বের দূষিত বাতাসের শহরের তালিকার ৭৪তম স্থানে নেমে গিয়েছিল ঢাকা। তবে আজ আবার তালিকার ২৬তম স্থানে উঠে এসেছে শহরটি।

এদিকে, গতকালের তুলনায় পাকিস্তানের লাহোরের বাতাসের মানে উন্নতি দেখা গেছে। ৮৩ স্কোর নিয়ে তালিকার ১২ তম স্থানে রয়েছে লাহোর। তবে ভারতের দিল্লির বায়ুদূষণ আজও অব্যাহত রয়েছে। ১২৩ স্কোর নিয়ে তালিকার তৃতীয় স্থানে রয়েছে দিল্লি।

একই সময়ে ১৬৬ একিউআই স্কোর নিয়ে তালিকার শীর্ষে রয়েছে সৌদি আরবের রিয়াদ এবং ১৪৯ স্কোর নিয়ে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে কঙ্গোর কিনশাসা।

কণা দূষণের এই সূচক ৫০-এর মধ্যে থাকলে তা ‘ভালো’ বলে গণ্য করা হয়। আর স্কোর ৫০ থেকে ১০০-এর মধ্যে থাকলে তা ‘মাঝারি’ হিসেবে শ্রেণিভুক্ত করা হয়। এ ছাড়া ১০১ থেকে ১৫০ হলে ‘সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’ হিসেবে বিবেচিত হয়। এই পর্যায়ে সংবেদনশীল ব্যক্তিদের দীর্ঘ সময় বাইরে পরিশ্রম না করার পরামর্শ দেওয়া হয়।

তবে এই স্কোর ১৫১ থেকে ২০০ হলে তা ‘অস্বাস্থ্যকর’, ২০১ থেকে ৩০০ হলে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ এবং ৩০১-এর বেশি হলে তা ‘বিপজ্জনক’ হিসেবে বিবেচিত হয়। জনস্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক ঝুঁকি সৃষ্টি করে ৩০০-এর বেশি যেকোনো সূচক।

বাংলাদেশে একিউআই সূচক নির্ধারিত হয় পাঁচ ধরনের দূষণের ভিত্তিতে— বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), নাইট্রোজেন ডাই-অক্সাইড (এনও₂), কার্বন মনো-অক্সাইড (সিও), সালফার ডাই-অক্সাইড (এসও₂) ও ওজোন।

মন্তব্য

লালবাগে গণপিটুনিতে একজনের মৃত্যু 

লালবাগে গণপিটুনিতে একজনের মৃত্যু 

রাজধানীর লালবাগের শহীদনগর এলাকায় গণপিটুনিতে তৌফিকুল ইসলাম নামে এক যুবকের (২৬) মৃত্যু হয়েছে। তিনি স্থানীয়ভাবে ‘কিলার বাবু’ ওরফে ‘টেরা বাবু’ নামেও পরিচতি।

রোববার সকাল পৌনে ৮টার দিকে মুমূর্ষু অবস্থায় সেনা সদস্যরা ওই যুবককে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

লালবাগ থানার ওসি মোস্তফা কামাল খান সমকালকে বলেন, ‘নিহত বাবুর বিরুদ্ধে চুরি ও মাদকের ১০-১২টি মামলা রয়েছে। তিনি এলাকার চিহ্নিত চোর এবং মাদক চোরাকারবারী। শনিবার রাত ২টার পরে শহীদ নগর এলাকায় লোকজন তাকে গণপিটুনি দেয়। খবর পেয়ে সেনাবাহিনী সদস্যরা তাকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যায়। পরে তার মৃত্যু হয়।’

মন্তব্য

বাংলাদেশ
DMPs 24 cases in violation of traffic laws in the capital

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপি’র ২,২৪৬ মামলা

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপি’র ২,২৪৬ মামলা

রাজধানী ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনকারীদের বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করে গত দুই দিনে ২ হাজার ২৪৬টি মামলা করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) ট্রাফিক বিভাগ।

এছাড়াও অভিযানকালে ৩২২টি গাড়ি ডাম্পিং ও ৯৯টি গাড়ি রেকার করা হয়েছে।

ডিএমপি’র মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশন্স বিভাগের উপ-কমিশনার মুহাম্মদ তালেবুর রহমান স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আজ এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, সোমবার ডিএমপি’র ট্রাফিক বিভাগ রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে এসব মামলা করে।

ঢাকা মহানগর এলাকায় ট্রাফিক শৃঙ্খলা রক্ষায় ডিএমপি’র ট্রাফিক বিভাগের অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
TCBs fair priced products in the capital started selling

রাজধানীতে টিসিবির ন্যায্যমূল্যের পণ্য বিক্রি শুরু

রাজধানীতে টিসিবির ন্যায্যমূল্যের পণ্য বিক্রি শুরু

ঢাকা মহানগরীতে দরিদ্র ও অসচ্ছল মানুষের জন্য ভ্রাম্যমাণ ট্রাকে করে টিসিবির পণ্য বিক্রি শুরু হয়েছে আজ সকাল থেকে।

ঢাকার সচিবালয়ের সামনে থেকে শুরু করে যাত্রাবাড়ী, বাড্ডা, ধোলাইপাড়, ধোলাইখাল, রামপুরাসহ বিভিন্ন স্থানে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকে করে টিসিবির পণ্য বিক্রি করছেন নির্বাচিত ডিলাররা।

প্রতিটি ট্রাক থেকে দরিদ্র একটি পরিবার ২ কেজি ভোজ্যতেল, ১ কেজি চিনি ও ২ কেজি মসুর ডাল ন্যায্য মূল্যে কিনতে পারছেন।

টিসিবির উপ পরিচালক মো. শাহাদাত হোসেন সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছেন, স্বল্প আয়ের মানুষের সুবিধার্থে সরকারি বিপণন সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) উদ্যোগে রোববার থেকে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় পণ্য বিক্রির কার্যক্রম শুরু হচ্ছে। ভর্তুকি মূল্যে রাজধানীতে ৬০টি ভ্রাম্যমাণ ট্রাকে এসব পণ্য বিক্রি করা হবে। পণ্যগুলো হল ভোজ্যতেল, চিনি ও মসুর ডাল।

জানা যায়, ঢাকা মহানগরীতে আজ থেকে ১৩ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ৩০ দিন (শুক্রবার ছাড়া) টিসিবির পণ্য বিক্রি করা হবে।

এছাড়া চট্টগ্রাম মহানগরীতে ২৫টি, গাজীপুর মহানগরীতে ৬টি, কুমিল্লা মহানগরীতে ৩টি এবং ঢাকা জেলায় ৮টি, কুমিল্লা জেলায় ১২টি, ফরিদপুর জেলায় ৪টি, পটুয়াখালী জেলায় ৫টি ও বাগেরহাট জেলায় ৫টি ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে আজ থেকে ৩১ আগস্ট পর্যন্ত ১৯ দিন (শুক্রবার ছাড়া) পণ্য বিক্রি করা হবে।

দৈনিক প্রতিটি ট্রাক থেকে ৫শ’ জন সাধারণ মানুষের কাছে সাশ্রয়ী মূল্যে এসব পণ্য বিক্রি করা হবে। একজন ভোক্তা একসঙ্গে সর্বোচ্চ ২ লিটার ভোজ্যতেল, ১ কেজি চিনি ও ২ কেজি মসুর ডাল কিনতে পারবেন। ভোজ্যতেল ২ লিটার ২৩০ টাকা, চিনি ১ কেজি ৮০ টাকা এবং মসুর ডাল ২ কেজি ১৪০ টাকায় বিক্রি করা হবে। যে কোনো ভোক্তা ট্রাক থেকে পণ্য ক্রয় করতে পারবেন।

উল্লেখ্য, স্মার্ট ফ্যামিলি কার্ডধারী পরিবারের মধ্যে ভর্তুকি মূল্যে টিসিবির পণ্য বিক্রির কার্যক্রম চলমান রয়েছে। নিয়মিত কার্যক্রমের পাশাপাশি এসব পণ্য বিক্রি করা হবে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Two women members of the Dhakkamara Chakra in the capital

রাজধানীতে ধাক্কামারা চক্রের ২ নারী সদস্য গ্রেফতার

রাজধানীতে ধাক্কামারা চক্রের ২ নারী সদস্য গ্রেফতার

ঢাকার বসুন্ধরা সিটি শপিং মলে অভিযান চালিয়ে ধাক্কামারা চক্রের দুই সক্রিয় সদস্যকে শুক্রবার বিকেলে গ্রেফতার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) তেজগাঁও থানা পুলিশ।

গ্রেফতারকৃতরা হলেন জুথী আক্তার শ্রাবন্তী ওরফে যুথী আক্তার জ্যোতি ওরফে লিমা আক্তার (২২) এবং শাহনাজ বেগম (৪২)।

ডিএমপির সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে রোববার এ তথ্য জানানো হয়।

গত শুক্রবার বিকাল আনুমানিক ৫টার দিকে তেজগাঁও থানাধীন বসুন্ধরা সিটি শপিং মলে অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেফতার করা হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়, আসামিরা বসুন্ধরা সিটি শপিং মলের সপ্তম তলার লিফটের সামনে কৌশলে এক নারীকে ধাক্কা মেরে তার ভ্যানিটি ব্যাগ থেকে নগদ ৪০ হাজার টাকা চুরি করে। এ সময় সন্দেহ হলে তিনি তার ব্যাগ পরীক্ষা করে টাকা খোয়া যাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত হন। এরপর ভুক্তভোগী ও তার স্বামী চিৎকার দিলে শপিং মলের নিরাপত্তা প্রহরীরা এগিয়ে আসেন। তাদের সহায়তায় ওই দুই নারীকে আটক করা হয়। তবে তাদের সঙ্গে থাকা অপর দু’জন কৌশলে পালিয়ে যান।

ঘটনাস্থলে উপস্থিত আরও দুই নারী ভুক্তভোগী জানান, তাদের যথাক্রমে এক লাখ টাকা ও ৪.৫ গ্রাম ওজনের একটি স্বর্ণের টিকলি (মূল্য আনুমানিক ৬৪ হাজার ৫০০ টাকা) এবং ১০ হাজার টাকা চুরি হয়েছে। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে আসামিরা চুরির কথা স্বীকার করেছে।

তেজগাঁও থানা পুলিশ ও নারী পুলিশের সহায়তায় আসামি যুথী আক্তারের ভ্যানিটি ব্যাগ থেকে চুরি হওয়া নগদ এক লাখ ৫০ হাজার টাকা এবং স্বর্ণের টিকলি উদ্ধার করা হয়েছে।

প্রাথমিক তদন্তে জানা যায়, যুথী আক্তার আন্তঃজেলা পকেটমার চক্রের নেতা। তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় ১৪টি মামলা রয়েছে।

এ ঘটনায় তেজগাঁও থানায় মামলা করে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের প্রস্তুতি চলছে বলেও জানানো হয়।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
212 cases in violation of traffic laws in the capital 

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২,১৭২টি মামলা 

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২,১৭২টি মামলা 

রাজধানী ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনকারীদের বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করে ২ হাজার ১৭২টি মামলা করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) ট্রাফিক বিভাগ।

এছাড়াও অভিযানকালে ২৮৩টি গাড়ি ডাম্পিং ও ৭৫টি গাড়ি রেকার করা হয়েছে।

ডিএমপি’র মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশন্স বিভাগের উপ-কমিশনার মুহাম্মদ তালেবুর রহমান স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আজ এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, বুধবার ডিএমপি’র ট্রাফিক বিভাগ রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে এসব মামলা করা হয়।

ঢাকা মহানগর এলাকায় ট্রাফিক শৃঙ্খলা রক্ষায় ডিএমপি’র ট্রাফিক বিভাগের অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়।

মন্তব্য

p
উপরে