× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বাংলাদেশ
Famalitex is also increasing factory production but is not providing information
google_news print-icon

উৎপাদন বাড়াচ্ছে ফ্যামিলিটেক্স, তবে দিচ্ছে না তথ্য

উৎপাদন-বাড়াচ্ছে-ফ্যামিলিটেক্স-তবে-দিচ্ছে-না-তথ্য
গত সেপ্টেম্বরে চিটাগং ইপিজেডে ফ্যামিলে টেক্সের কারখানা পরিদর্শনে গিয়ে সেটি চালু থাকতে দেখেন বিএসইসির পুনর্গঠিত বোর্ডের সদস্যরা।
করোনা পরিস্থিতির কারণে পোশাক রপ্তানি অনেক কমেছে। এর পরও আমরা অনেক চেষ্টা করছি ঘুরে দাঁড়াতে। এখন আমাদের সক্ষমতার অর্ধেক চালু আছে। ধীরে ধীরে আমরা পুরোদমে উৎপাদনে যাব। ধীরে ধীরে সবগুলো ইউনিট চালু করা হবে: ব্যবস্থাপনা পরিচালক মিরাজ-ই-মোস্তফা

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বস্ত্র খাতের কোম্পানি ফ্যামিলিটেক্স বন্ধ হয়ে গেছে, এমন তথ্যে সেটিকে উৎপাদনে ফেরাতে পরিচালনা পর্ষদ পুনর্গঠন করে দিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি। কিন্তু কোম্পানিটি কেবল উৎপাদনে আছে এমন নয়, করোনার মধ্যে উৎপাদন সক্ষমতা দ্বিগুণ করে পূর্ণ সক্ষমতার অর্ধেকটা এরই মধ্যে ব্যবহার হচ্ছে। আবার নতুন করে উৎপাদন বাড়ানোর চেষ্টা হচ্ছে।

কিন্তু কোম্পানিটির পক্ষ থেকে পুঁজিবাজারে এ বিষয়ে কোনো তথ্য দেয়া হচ্ছে না। গত জুনে অর্থবছর শেষ হলেও গত ডিসেম্বর পর্যন্ত দ্বিতীয় প্রান্তিকের পর কোনো প্রান্তিকও ঘোষণা করা হয়নি।

২০১৩ সালে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কারখানাটি চট্টগ্রাম ইপিজেডে অবস্থিত। এর উদ্যোক্তা-পরিচালকরা ঘোষণা না দিয়ে হাতে থাকা শেয়ারের প্রায় সবই বিক্রি করে দিয়েছেন।

বিএসইসি বন্ধ ও লোকসানি ১২টির বেশি কোম্পানিতে প্রাণ ফেরাতে যে উদ্যোগ নিয়েছে, তার মধ্যে একটি এই ফ্যামিলিটেক্স।

গত ফেব্রুয়ারিতে বোর্ড পুনর্গঠন করা হয়। তারপর অনেকবার আলোচনায় আসে কোম্পানিটি আর চালু করা সম্ভব হবে না। বিএসইসি চেয়ারম্যান শিবলী রুবাইয়াত-উল ইসলাম এমনও বলেন যে, তারা কারখানামালিকদের বিরুদ্ধে মামলা করবেন। পরে কারখানা বিক্রি করে দেয়ার পরিকল্পনার কথা বলেন।

কিন্তু সেপ্টেম্বরের শুরুতে পুনর্গঠন করা বোর্ডের সদস্যরা পরিদর্শন করেন ফ্যামিলিটেক্সের কারখানা। সেখান থেকে ফিরে তারা জানালেন, কোম্পানির সক্ষমতার প্রায় ৩০ থেকে ৪০ শতাংশ উৎপাদনে।

সেপ্টেম্বরের পর দুই মাসে উৎপাদন আরও বেড়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মিরাজ-ই-মোস্তফা নিজে নিউজবাংলাকে জানিয়েছেন এই তথ্য। তিনি বলেন, ‘করোনা পরিস্থিতির কারণে পোশাক রপ্তানি অনেক কমেছে। এরপরও আমরা অনেক চেষ্টা করছি ঘুরে দাঁড়াতে। এখন আমাদের সক্ষমতার অর্ধেক চালু আছে। ধীরে ধীরে আমরা পুরোদমে উৎপাদনে যাব। ধীরে ধীরে সবগুলো ইউনিট চালু করা হবে।’

তিনি বলেন, ‘প্রায় ২ হাজার শ্রমিক এখন নিয়মিত কাজ করছেন। নতুন নতুন কার্যাদেশ পাচ্ছি। এভাবে চলতে থাকলে শিগগির আমরা মুনাফায় ফিরব।’

ঠিক সময়ে আর্থিক প্রতিবেদন কেন দেয়া হয় না জানতে চাইলে ফ্যামিলিটেক্সের এমডি বলেন, ‘কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদ ভেঙে নতুনদের দায়িত্ব দিয়েছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি। আর্থিক প্রতিবেদনসহ সব বিষয় পরিচালনা পর্ষদ দেখভাল করে। তারাই বিষয়টি বলতে পারবে।’

এই বিষয়ে জানতে বিএসইসির মনোনীত কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান ফরজ আলী নিউজবাংলাকে বলেন, ‘কোম্পানির পক্ষ থেকে বলা হয়েছিল, যে প্রান্তিকগুলোর তথ্য প্রকাশ করা হয়নি, সেটি জানাবে আর বছর শেষে আর্থিক প্রতিবেদন আমাদের কাছে পাঠাবে। কিন্তু এখনও এ বিষয়ে কোম্পানির পক্ষ থেকে কিছুই পাঠানো হয়নি।’

উৎপাদন বাড়াচ্ছে ফ্যামিলিটেক্স, তবে দিচ্ছে না তথ্য

পরিদর্শনে যাওয়া পর্ষদ সদস্যদের কোম্পানির পরিচালকের পক্ষ থেকে আর্থিক প্রতিবেদন পাঠানোর অঙ্গীকার করা হয়। তবে কথা রাখেনি তারা

বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র রেজাউল করিমের কাছে বিষয়টি নিয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘এ বিষয়ে আমরা কিছু জানি না।’

তবে রেজাউল করিম কিছু জানেন না বললেও নতুন পরিচালনা পর্ষদ গত সেপ্টেম্বরেই বিএসইসিকে কোম্পানিটির বিষয়ে একটি প্রতিবেদন দিয়েছে। তারা কোম্পানিটিকে নিয়ন্ত্রণে রাখা সাবেক পরিচালক মেরাজ মোস্তফা কায়সারকে দিয়েই কোম্পানিটিকে পরিচালনা করার পক্ষে।

তালিকাভুক্ত হওয়ার পর সব পরিচালক গোপনে শেয়ার বিক্রি করে দিলেও মেরাজ মোস্তফা নামে একজন পরিচালক তা করেননি। তিনিই এখন ব্যবসা টিকিয়ে রেখেছেন।

কোম্পানি চালু রাখার জন্য প্রয়োজনীয় চলতি মূলধনের ব্যবস্থা করে দিলে তিনি আগের মতোই উৎপাদন শুরু করতে পারবেন বলে গত সেপ্টেম্বরে নতুন পরিচালনা পর্ষদ সদস্যদের জানিয়েছেন। তবে এই প্রতিবেদনের বিষয়ে বিএসইসি কোনো বক্তব্য দেয়নি।

পুনর্গঠিত পর্ষদের প্রধান ড. মো. ফরজ আলী গত সেপ্টেম্বরে নিউজবাংলাকে বলেন, ‘এখন যিনি কোম্পানিটি পরিচালনা করছেন, তিনি চালালেও কোম্পানির কমপ্লায়েন্স বাস্তবায়ন করতে হবে, অন্য কাউকে দিয়ে চালালেও তা বাস্তবায়ন করতে হবে। ফলে যিনি বর্তমানে এটি পরিচালনা করছেন তাকে দিয়ে করানোই ভালো। কারণ, তার এ খাতের ভালো অভিজ্ঞতা আছে।’

পুঁজিবাজারে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের সংগঠন ‘বাংলাদেশ পুঁজিবাজার বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদ’-এর সাধারণ সম্পাদক আবদুর রাজ্জাক এ প্রসঙ্গে বলেন, ‘বিএসইসি যদি বলে তারা কিছুই জানে না, তাহলে আমরা বিনিয়োগকারীরা কোথায় যাব? যদি ফ্যামিলিটেক্সের এই ঘটনাটি ঘটে, তাহলে বিএসইসি, ডিএসইর উচিত তাদের কাছ থেকে ব্যাখ্যা চাওয়া। সরেজমিনে গিয়ে দেখে এসে তারাই বিনিয়োগকারীদের আরও তথ্য দিতে পারে।’

পুঁজিবাজারে বিনিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান ব্র্যাক ইপিএলের সাবেক গবেষণা প্রধান দেবব্রত কুমার সরকার বলেন, ‘যেহেতু বোর্ড পুনর্গঠন করে দেয়া হয়েছে, সেহেতু সেখানে কী হচ্ছে না হচ্ছে, সেটি তদারকির দায়িত্ব নতুন বোর্ডের। তবে বোর্ডে যারা আছে, তাদের বেশির ভাগই শিক্ষক। তারা হয়তো বিষয়টির দেখভাল করতে পারছেন না, তাই তাদের কাছে তথ্যগুলো আসছে না।’

তালিকাভুক্ত হওয়ার ৭ বছর আগে ২০০৬ সালে বাণিজ্যিক উৎপাদনে আসে ফ্যামিলিটেক্স। প্রথম দিকে মুনাফায় থাকলেও গত কয়েক বছরে উদ্যোক্তাদের ব্যর্থতা, দ্বন্দ্ব, অদূরদর্শিতা, অপব্যবস্থাপনায় লোকসানি কোম্পানিতে পরিণত হয়। ২০১৭ থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত টানা লোকসান দিয়েছে তারা। তবে লোকসানের পরিমাণ খুব একটা বেশি নয়।

২০১৯-২০ অর্থবছরের নিট লোকসান হয় ৫ কোটি ৩৩ লাখ টাকা। শেয়ারপ্রতি এই লোকসান ছিল ১৫ পয়সা। আগের বছর লোকসান ছিল ৮ পয়সা, তার আগের বছর ৭ পয়সা, তার আগের বছর ৪ পয়সা।

লোকসানে থেকেও ২০১৭ থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত ৫ শতাংশ করে বোনাস শেয়ার দিয়েছিল কোম্পানিটি। তবে পরের দুই বছর লভ্যাংশ দেয়নি।

২০২০ সালের জুলাই থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত শেয়ারপ্রতি ১৩ পয়সা লোকসান দেখানোর পর কোম্পানিটির পক্ষ থেকে আর কোনো তথ্যই প্রকাশ করা হয়নি।

ফ্যামিলিটেক্সের আদ্যোপান্ত

২০১৩ সালে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত হয় কোম্পানিটি। ১০ টাকা মূল্যমানের সাড়ে ৩ কোটি শেয়ার ছেড়ে তারা সংগ্রহ করে ৩৫ কোটি টাকা।

তালিকাভুক্তির পর ২০১২ সালের ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত অর্থবছরের আর্থিক হিসাব পর্যালোচনা করে কোনো লভ্যাংশ দেয়নি। তবে ২০১৩ সালের ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত অর্থবছরের জন্য ১০০ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ ঘোষণা করে কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদ।

ওই বছর কোম্পানির শেয়ারপ্রতি আয় দেখানো হয় ৭ টাকা ২৬ পয়সা আর শেয়ারপ্রতি সম্পদ মূল্য হয় ২১ টাকা ৭২ পয়সা। এই লভ্যাংশ ঘোষণার পরদিন ১ এপ্রিল কোম্পানিটির শেয়ার দর দাঁড়ায় ৬২ টাকা, যদিও একপর্যায়ে দাম ৭৪ টাকা ৮০ পয়সায় দাঁড়িয়েছিল।

বিপুল পরিমাণ বোনাস শেয়ার দেয়ার পর থেকেই ফ্যামিলিটেক্সের আয় কমতে থাকে। ২০১৫ থেকে ২০১৬ সালের জুন পর্যন্ত সমাপ্ত অর্থবছরে তারা সবশেষ মুনাফা করেছিল। তখন শেয়ারপ্রতি আয় হয় ৮২ পয়সা। এর পরের চার বছর ধরে লোকসান দিচ্ছে তারা।

২০১৭ সালে শেয়ারপ্রতি লোকসান হয় সাড়ে ৪ পয়সার মতো। পরের বছর লোকসান হয় ৭ পয়সা, ২০১৯ সালে লোকসান হয় ৮ পয়সা। আর ২০২০ সালে লোকসান হয় ১৫ পয়সা।

২০১৩ সালে ১০০ শতাংশ বোনাস শেয়ার লভ্যাংশ হিসেবে দেয়ার পরের বছর তারা দেয় আরও ১০ শতাংশ বোনাস। এর পরের তিন বছর দেয় ৫ শতাংশ করে। কিন্তু গত দুই বছর কোনো লভ্যাংশই দেয়া হয়নি।

অথচ পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত হওয়ার আগে কোম্পানির আয় ক্রমেই বাড়ছিল। তালিকাভুক্তির আগে তিন বছরের আর্থিক প্রতিবেদন জমা দিতে হয় বিএসইসিতে।

সেখানে দেখা গিয়েছিল ২০১১ ও ২০১২ সালে কোম্পানিটির মুনাফা বেড়েছিল চার গুণের বেশি। আর তালিকাভুক্ত হওয়ার বছরে মুনাফা বাড়ে আরও ৭৬ শতাংশ।

এর মধ্যে উদ্যোক্তা পরিচালকরা আরেকটি আইনবিরুদ্ধ কাজ করেন। পুঁজিবাজারে ঘোষণা না দিয়েই উদ্যোক্তা-পরিচালকরা তাদের হাতে থাকা সিংহভাগ শেয়ার বিক্রি করে দেন।

এই বিষয়টি তদন্তে ডিসেম্বরের শেষে একটি কমিটি করে বিএসইসি। তারা কোনো সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে পেরেছে কি না, সেটি এখনও জানা যায়নি। আর এ জন্য পরিচালকদের তেমন কোনো শাস্তিও পেতে হয়নি।

কোম্পানিটির ৩৫ কোটি ৪০ লাখ শেয়ারের মধ্যে এখন মাত্র ৪.০২ শতাংশের মালিক কোম্পানির উদ্যোক্তা পরিচালকরা। অথচ বিএসইসির নির্দেশনা অনুযায়ী অন্তত ৩০ শতাংশ শেয়ার ধরে রাখতে হবে মালিকপক্ষ।

এই কোম্পানির ৭৭.৫৭ শতাংশ শেয়ার সাধারণ বিনিয়োগকারীদের হাতে। ক্রমাগত লোকসান দিতে থাকা কোম্পানির শেয়ার দরও একেবারে তলানিতে। একপর্যায়ে দাম ২ টাকা ৪০ পয়সায় নেমে আসে। তবে বোর্ড পুনর্গঠনের পর গত আগস্টে দাম বেড়ে একপর্যায়ে ৬ টাকা ৮০ পয়সা পর্যন্ত পৌঁছে। তবে এরপর দাম ধীরে ধীরে কমে আসছে। সোমবার দাম দাঁড়িয়েছে ৪ টাকা ৪০ পয়সা।

আরও পড়ুন:
টানা তিন দিন দরপতন, গতি ফেরেনি লেনদেনেও
এবার বেক্সিমকোর মালিকপক্ষের বড় শেয়ার কেনার ঘোষণা
ব্যাংক খাতে উল্টো চিত্র, সূচকে বড় পতন
ব্যাংকময় পুঁজিবাজারে প্রায় সব খাতে দরপতন
পুঁজিবাজারে মনোযোগ এখন ব্যাংকে

মন্তব্য

আরও পড়ুন

সর্বশেষ সংবাদ

বাংলাদেশ
Capital Market Index is increasing transactions

পুঁজিবাজার : সূচক বেড়ে চলছে লেনদেন

পুঁজিবাজার : সূচক বেড়ে চলছে লেনদেন

দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রবিবার (১৪ সেপ্টেম্বর) সূচক বাড়ার মধ্য দিয়ে লেনদেন চলছে।

ডিএসই ও সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

রবিবার লেনদেন শুরুর আধা ঘণ্টা পর অর্থাৎ সকাল সাড়ে ১০টায় ডিএসইর সাধারণ সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ১৩ পয়েন্ট বেড়ে ৫ হাজার ৫৩৭ পয়েন্টে অবস্থান করে। ডিএসই শরীয়াহ্ সূচক ৫ পয়েন্ট এবং ডিএসই-৩০ সূচক ৫ পয়েন্ট বেড়ে যথাক্রমে ১২০১ ও ২১৫৬ পয়েন্টে রয়েছে।

এই সময়ের মধ্যে লেনদেন হয়েছে ১১১ কোটি ৪ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট।

রবিবার এ সময়ে লেনদেন হওয়া কম্পানিগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ২০৩টির, কমেছে ৭৪টির এবং অপরির্বতিত রয়েছে ৯৩টি কম্পানির শেয়ার।

রোববার সকাল সাড়ে ১০টা পর্যন্ত লেনদেনের শীর্ষে থাকা ১০ কম্পানি হলো-খান ব্রাদার্স, শাইনপুকুর সিরামিক, সালাম স্টিল, রবি, ডোমেনেজ, আইপিডিসি, লাভেলো আইসক্রিম, সামিট অ্যালায়েন্স পোর্ট, রূপালি লাইফ ইন্স্যুরেন্স, ও ইনফরমেশন সার্ভিসেস নেটওয়ার্ক।

এর আগে আজ লেনদেন শুরুর প্রথম ৫ মিনিটে ডিএসইএক্স সূচক বাড়ে ৮ পয়েন্ট।

সকাল ১০টা ১০ মিনিটে সূচক আগের অবস্থান থেকে আরো ১২ পয়েন্ট বেড়ে যায়। এরপর সূচকের গতি ঊর্ধ্বমুখী দেখা যায়। লেনদেন শুরুর ২০ মিনিট পর অর্থাৎ সকাল ১০টা ২০ মিনিটে সূচক আগের দিনের চেয়ে ২৮ পয়েন্ট বেড়ে ৫ হাজার ৫৫১ পয়েন্টে অবস্থান করে।

অপরদিকে লেনদেন শুরুর আধা ঘণ্টা পর অর্থাৎ সকাল সাড়ে ১০টায় চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সিএএসপিআই সূচক ২৭ পয়েন্ট বেড়ে ১৫ হাজার ৫৪৬ পয়েন্টে অবস্থান করে।

এরপর সূচকের গতি ঊর্ধ্বমুখী দেখা যায়।

এদিন সকাল সাড়ে ১০টা পর্যন্ত সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩৫ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এসময়ের ২০টি কম্পানির দাম বেড়েছে, কমেছে ৮টি এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২টি কম্পানি শেয়ারের দর।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Transaction is going on in the capital market of Dhaka Chittagong

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে সূচকের উত্থানের মধ্য দিয়ে লেনদেন চলছে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, দাম বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির। লেনদেনের প্রথম দুই ঘণ্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ১২ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচক—শরিয়াভিত্তিক ডিএসইএস বেড়েছে ১ এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ১৭ পয়েন্ট। ১৭৪ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৫৫ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৬৫ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকার বাজারে প্রথমার্ধে ৪৭৫ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে। উত্থানের ধারা একইভাবে বজায় আছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই), সার্বিক সূচক বেড়েছে ৭৯ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৫৩ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৭২ কোম্পানির, কমেছে ৫৮টির এবং অপরিবর্তিত আছে ২৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম। সিএসইতে দিনের প্রথম দুই ঘণ্টায় প্রায় ৪ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
At the end of the holidays the capital market starts with the big ups

ছুটি শেষে বড় উত্থান দিয়ে লেনদেন শুরু পুঁজিবাজারে

ছুটি শেষে বড় উত্থান দিয়ে লেনদেন শুরু পুঁজিবাজারে

তিন দিন ছুটি শেষে পুঁজিবাজারের প্রথম কার্যদিবসের প্রথম ঘণ্টায় সূচকের বড় উত্থান হয়েছে ঢাকা ও চট্টগ্রামে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৫৯ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ১১ এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ২০ পয়েন্ট।

প্রথম ঘণ্টায় ডিএসইতে ১৪০ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে।

এ সময় ২৫৯টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দাম কমেছে ৪৮টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৭০টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকার মতোই উত্থানের মধ্য দিয়ে চলছে চট্টগ্রামের লেনদেন, সার্বিক সূচক বেড়েছে ৭২ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৫৬টি কোম্পানির মধ্যে ৩২টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১২টি কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ১২টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

প্রথম ঘণ্টায় চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে ১ কোটি টাকার ওপর শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
In the first hour of the capital market the rise in the index has risen to most companies

পুঁজিবাজারে প্রথম ঘণ্টায় সূচকের উত্থান, দাম বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির

পুঁজিবাজারে প্রথম ঘণ্টায় সূচকের উত্থান, দাম বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির

সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে সূচকের উত্থানে লেনদেন শুরু হয়েছে ঢাকা এবং চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, দাম বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির।

লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ১০ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ১ এবং বাছাইকৃত ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ৪ পয়েন্ট।

দিনের শুরুতেই দাম বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির। ১৮৮ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১২৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৬৮ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার বাজারে ১৩০ কোটি টাকার ওপরে শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে। অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ১৩ পয়েন্ট।

প্রথম ঘণ্টায় লেনদেনে অংশ নেয়া ৭৯ কোম্পানির মধ্যে ৪৫ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২০ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দিনের শুরুতে চট্টগ্রামে লেনদেন ছাড়িয়েছে ১ কোটি ১৯ লাখ টাকা।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
The government will form a committee to find a long term financing way from the capital market

পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের পথ খুঁজতে কমিটি গঠন করবে সরকার

পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের পথ খুঁজতে কমিটি গঠন করবে সরকার

পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের পথ খুঁজে বের করতে, একটি প্রাণবন্ত বন্ড মার্কেট গড়ে তুলতে এবং ব্যাংক ঋণের ওপর অতিরিক্ত নির্ভরতা কমাতে শিগগিরই একটি যৌথ কমিটি গঠন করবে সরকার।

বাংলাদেশ ব্যাংক (বিবি) ও বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) মধ্যে গত বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ব্যাংক সদর দপ্তরে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকের পর এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর।

সিদ্ধান্ত অনুযায়ী কমিটিতে অর্থ মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ ব্যাংক এবং বিএসইসির প্রতিনিধিরা থাকবেন।

বাংলাদেশ ব্যাংক ও বিএসইসির কর্মকর্তা বলেন, বৈঠকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের গুরুত্বপূর্ণ উৎস হিসেবে পুঁজিবাজারের সম্ভাবনাকে কাজে লাগানোর বিষয়ে আলোচনা হয়।

তারা বলেন, ব্যাংক ঋণের ওপর অতিরিক্ত নির্ভরতা ও এর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ঝুঁকি কমিয়ে দেশের সামষ্টিক অর্থনৈতিক উন্নয়ন নিশ্চিত করতে পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি মূলধন সংগ্রহের সুযোগ কাজে লাগানোর ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়।

এ সময় দীর্ঘমেয়াদি মূলধন কীভাবে এবং কোনো প্রক্রিয়ায় পুঁজিবাজার থেকে সরবরাহ করা যেতে পারে সে বিষয় বিস্তারিত আলোচনা হয়। এছাড়াও দেশে একটি প্রাণবন্ত বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠা এবং এর তারল্য বৃদ্ধির বিষয়েও আলোচনা হয়।

সবশেষে, এসব বিষয়ে করণীয় নির্ধারণে একটি যৌথ কমিটি গঠনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

বৈঠকে বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর মো. হাবিবুর রহমান, গভর্নরের উপদেষ্টা মো. আহসান উল্লাহ, বিএসইসি চেয়ারম্যান খোন্দকার রাশেদ মাকসুদ ও কমিশনার ফারজানা লালারুখসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
In the capital market of the index is on the rise in the capital market

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে দেশের দুই পুঁজিবাজারে। লেনদেনের শুরুতে অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ২৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৪৬৭ পয়েন্টে। শরিয়াভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৫ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ১০ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৭৭ কোম্পানির মধ্যে ২২৯টির দর বেড়েছে, ৬২টির কমেছে এবং ৮৬টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।

প্রথম দুই ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৭৫ কোটি টাকার বেশি।

এদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ২৯ পয়েন্ট।

সিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৭ কোম্পানির মধ্যে ৩১টির দর বেড়েছে, ২৯টির কমেছে এবং ১৭টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে। প্রথমার্ধে সিএসইতে ৩ কোটি টাকার বেশি লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital market

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার ছবি: সংগৃহীত

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন হয়েছে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম। চট্টগ্রামে লেনদেন কিছুটা বাড়লেও কমেছে ঢাকায়।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ১০ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ৪ পয়েন্ট এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৬ কোম্পানির দাম কমেছে বেশিরভাগের। ১০০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২১৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড তিন ক্যাটাগরিতেই তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে। লভ্যাংশ দেয়া ভালো কোম্পানির শেয়ার এ ক্যাটাগরির ২১৭ কোম্পানির মধ্যে ৪৮ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হলেও দর কমেছে ১২৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ৪১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডেও। ১০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দাম কমেছে ১০ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির ইউনিটের দাম।

১৮ কোম্পানির ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। ফাইন ফুডস সর্বোচ্চ ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

ঢাকার বাজারে সারাদিনে মোট ২৩৫ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ২৭৮ কোটি টাকা।

৯.৬৬ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার। অন্যদিকে ৭.৫২ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে ইনফরমেশন সার্ভিসেস নেটওয়ার্ক।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকায় মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৮৪ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ৯৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৮ কোটি ৬৮ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৪ কোটি ৯৭ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সোনালি ব্যাংক ফাস্ট মিউচুয়াল ফান্ড এবং ৯ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে এসকে ট্রিমস অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ।

মন্তব্য

p
উপরে