× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

আন্তর্জাতিক
সৈয়দ আশরাফকে ভুলে গেল আওয়ামী লীগ
google_news print-icon

সৈয়দ আশরাফকে ‘ভুলে গেল’ আওয়ামী লীগ

সৈয়দ-আশরাফকে-ভুলে-গেল-আওয়ামী-লীগ
আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম। ফাইল ছবি
তুমুল জনপ্রিয় সাধারণ সম্পাদকের মৃত্যুর দুই বছরেই প্রয়াণ দিবসে তাকে স্মরণে কোনো আয়োজন রাখল না আওয়ামী লীগ। এ নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে ক্ষোভও প্রকাশ করেছেন বহু কর্মী।

‘আওয়ামী লীগ শুধু একটা রাজনৈতিক দল নয়, একটা অনুভূতি’- দলের ২০তম কাউন্সিলে এভাবেই নিজেকে মেলে ধরেছিলেন সেদিনের বিদায়ী সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম।

নিজের দলকে ‘অনুভূতি’ মেনে আসা মানুষটিকে মৃত্যুর দুই বছরের মধ্যেই যেন ভুলে গেছে সতীর্থরা।

রাজধানীর বনানী কবরস্থানে চিরনিদ্রায় শায়িত ‘প্রিয় আশরাফ ভাই’ আওয়ামী লীগ নেতাদের মুখে মুখে। অথচ নিজের মৃত্যুবার্ষিকীর দিনটিতেও নিভৃতে থেকে গেলেন তিনি।

এদিন তার কবরের পাশে দাঁড়িয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন আর আত্মার শান্তি কামনার সময় হলো না আওয়ামী লীগের কোনো নেতার। কাণ্ডারী হয়ে দলকে উদ্ধার করা সৈয়দ আশরাফকে যেন ভুলেই গেল তার অনুভূতির সমার্থক আওয়ামী লীগ।

আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী কমিটির পক্ষ থেকেও ছিল না কোনো আয়োজন।

এদিন তার কবরে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম। তিনি আওয়ামী লীগ নেতা হিসেবে নন, মন্ত্রী হিসেবে গিয়েছিলেন সেখানে। তাজুল ইসলাম সৈয়দ আশরাফের কবরে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে তার আত্মার মাগফেরাত কামনায় মোনাজাত করেন।

বিষয়টি নিয়ে কথা হয় দলের দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়ার সঙ্গে। তিনি জানালেন, সৈয়দ আশরাফুল ইসলামের জন্য দলের কোনো কর্মসূচি ছিল না।

তিনি বলেন, ‘প্রয়াত নেতাদের মৃত্যু দিবসে পরিবারের অনুষ্ঠানে আমরা শরিক হই। দলের পক্ষে আলাদা কোনো আয়োজন থাকে না।’

২০১৯ সালের ৩ জানুয়ারি। দেশের নির্বাচনি ইতিহাসের সবচেয়ে বড় জয় নিয়ে সংসদ ভবনে শপথ নিচ্ছিলেন আওয়ামী লীগের টিকিট নিয়ে বিজয়ী সংসদ সদস্যরা। তখনও দূর দেশের হাসপাতালে ক্যান্সারের সঙ্গে প্রাণপন লড়াই করছিলেন সৈয়দ আশরাফ।

ওই নির্বাচনে সৈয়দ আশরাফও জয় পেয়েছিলেন। কিন্তু কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে থেমে যায় তার হৃদস্পন্দন। বরণ করে নিতে হয় মৃত্যুর শীতল স্পর্শকে।

সৈয়দ আশরাফকে ‘ভুলে গেল’ আওয়ামী লীগ
দলে জনপ্রিয় প্রাক্তন ও প্রয়াত সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম। ফাইল ছবি

দুই বছর পর এই দিনটিতে রোববার সকাল ১১টার দিকে সচিবালয়ে নিজ কার্যালয়ে সমসাময়িক ইস্যুতে কথা বলতে সাংবাদিকদের সামনে আসেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

বক্তব্য শুরু করেন দলের প্রয়াত নেতা সৈয়দ আশরাফের প্রতি সম্মান জানিয়ে।

‘আমি প্রথমেই আমার পূর্বসূরি আওয়ামী লীগের প্রাক্তন সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলামের দ্বিতীয় মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে তার স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করছি।’

সৈয়দ আশরাফকে নির্মোহ রাজনীতিবিদ ও বঙ্গবন্ধুর আদর্শের লড়াকু সৈনিক হিসেবে অভিহিত করে কাদের আরও বলেন, ‘শেখ হাসিনার প্রতি তার আস্থা ছিল অবিচল।

‘সারাজীবন জনগণের জন্য রাজনীতি করে গেছেন। রাজনীতিতে তিনি বিনয় ভদ্রতা সৌজন্যবোধের এক উজ্জ্বল উদাহরণ স্থাপন করে গেছেন। আমি আজ তাকে স্মরণ করছি পরম শ্রদ্ধায়। আমি তার আত্মার মাগফেরাত কামনা করছি।’

ভূমিকা শেষ করতেই প্রশ্ন ছোড়া হয় মন্ত্রীর কাছে। জানতে চাওয়া হয়, শ্রদ্ধা জানাতে আপনি তো সৈয়দ আশরাফের কবরস্থানে যাননি? অন্য কেউ গিয়েছে কি?

সৈয়দ আশরাফের উত্তরসূরী ওবায়দুল কাদের বললেন, ‘গেছি, যায় আমাদের। গতবার আমি আমি গেছি। কিন্তু আমাদের পার্টিতে জেনারেল সেক্রেটারি এ পর্যন্ত… কারও মৃত্যুদিবসটা আমাদের পার্টির দিবস পালনের মধ্যে এটা থাকে না, নেই।

‘আব্দুস সামাদ আজাদেরটাও দিবস পালনের মধ্যেই… আব্দুল মালেক উকিল, এরিমধ্যে যারা আছেন জিল্লুর রহমান, আমাদের জলিল ভাই, কাজেই এখন নতুন করে আমি মরে গেলে আমারটাও অন্তর্ভুক্ত হবে। এরকম করতে করতে যদি দিবস পালন করি…

সৈয়দ আশরাফকে ‘ভুলে গেল’ আওয়ামী লীগ
নিয়মিত ব্রিফিংয়ে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বক্তব্য শুরু করেন সৈয়দ আশরাফকে স্মরণ করে

‘আমরা এমনে স্মরণ করি, আমাদের মধ্যে মিটিং টিটিং হয়, আলোচনা সভা হয়। সেগুলোতে আমরা অংশ নিই। যেমন আমি আজকে মৃত্যুদিবসে স্মরণ করলাম তাকে, আনুষ্ঠানিকভাবে। এগুলো ঠিক আছে…’

সৈয়দ আশরাফের রাজনৈতিক চর্চা কি এখন দলে আছে?- ফের প্রশ্ন রাখা হয় কাদেরের কাছে। এবার তিনি বললেন, ‘তিনি ভদ্র লোক, নির্মোহ রাজনীতিবিদ এবং সৌজন্যবোধ, মূল্যবোধ এগুলো তার মধ্যে ছিল যথেষ্ট। সেটাই তো আমরা স্মরণ করছি এ কথাগুলো বলে, যাতে উত্তরসূরিরা এটা তাদের জীবনে চর্চা করে। সে জন্যই বলা হচ্ছে।’

রাজনীতিতে সবাইকে ঢালাওভাবে খারাপ বলতে নারাজ কাদের। তিনি বলেন, ‘ভালো মানুষ আছে যেমন, খারাপও আছে। ভালো-মন্দ মিলিয়েই আমরা রাজনীতি করি। সবার মধ্যে সব গুণ থাকে না। যারা ভালো গুণের অধিকারী, তাদের সে ভালো গুণ মৃত্যুর পরেও থেকে যায়। আশরাফের যেগুলো ভালো গুণ, সেটা আমরা এখনও স্মরণ করি।’

সংকটে সামনে আসেন আশরাফ

২০০৭ সাল। সেনা সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার তখন রাষ্ট্রক্ষমতায়। দেশের রাজনীতি ভয়াবহ সংকটের মুখে। জাতির পিতার কন্যা, সে সময়কার বিরোধীদলীয় নেতা শেখ হাসিনা তখন কারাগারে। ওই ‘রং বদলের’ কালে আওয়ামী লীগের কাণ্ডারী হয়েছিলেন সৈয়দ আশরাফ।

২০১৩ সালে মৌলবাদের বিরুদ্ধে হুঙ্কার ছেড়েছিলেন তিনি। হেফাজত ইসলাম সমাবেশের নামে ঢাকা দখলের ঘোষণা দিলে, তিনি বলেছিলেন, ‘আমি আহ্বান করব, আজকে সন্ধ্যার আগেই আপনারা ঢাকা শহর ত্যাগ করুন। যদি না ত্যাগ করেন, সরকার তার ব্যবস্থা করবে।’

আশরাফের সে সময়ের ভূমিকা আর বক্তব্য নতুন করে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক মাধ্যমে। বহু মানুষ স্মৃতিচারণ করছেন বাংলাদেশের রাজনীতিতে ‘নিপাট ভদ্রলোক’ হিসেবে পরিচিতি পাওয়া মানুষটিকে।

মন্তব্য

আরও পড়ুন

দেশের বিভিন্ন এলাকার ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে

দেশের বিভিন্ন এলাকার ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে

ঢাকা, রাজশাহী ও খুলনা বিভাগসহ দেশের বিভিন্ন জেলার ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস।

আজ সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে জানানো হয়েছে, রংপুর, দিনাজপুর, নীলফামারি, রাজারহাট, ময়মনসিংহ, মৌলভীবাজার, রাঙ্গামাটি, চাঁদপুর, ফেনী, নোয়াখালী, চট্টগ্রাম, বান্দরবান, বরিশাল এবং পটুয়াখালী জেলাসহ ঢাকা, রাজশাহী এবং খুলনা বিভাগের ওপর দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারী ধরনের তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা অব্যাহত থাকতে পারে।

এছাড়া সারাদেশে দিনের তাপমাত্রা এক থেকে দুই ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য বাড়তে পারে।

অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারাদেশের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে বলে আবহাওয়া অফিস জানায়।

আবহাওয়ার সিনপটিক অবস্থা সম্পর্কে বলা হয়েছে, লঘুচাপের বর্ধিতাংশ বাংলাদেশের দক্ষিণপশ্চিমাঞ্চল হয়ে পশ্চিমবঙ্গ থেকে উত্তর বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে।

গতকাল বৃহস্পতিবার দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল চুয়াডাঙ্গায় ৩৯ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ শুক্রবার দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে রংপুর বিভাগের ডিমলায়, ২২ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

আজ ভোর ৬টায় ঢাকায় বাতাসের আপেক্ষিক আর্দ্রতা ছিল ৭৮ শতাংশ।

ঢাকায় বাতাসের গতি পশ্চিম অথবা দক্ষিণ-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ১০ থেকে ১৫ কিলোমিটার বেগে প্রবাহিত হতে পারে।

ঢাকায় আজ সূর্যাস্ত সন্ধ্যা ৬টা ৩১ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ভোর ৫টা ১৯ মিনিটে।

মন্তব্য

আন্তর্জাতিক
This generation is the protector of sovereignty and democracy in the country Information and broadcasting adviser

এই প্রজন্মই দেশের সার্বভৌমত্ব ও গণতন্ত্রের রক্ষাকবচ : তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা

এই প্রজন্মই দেশের সার্বভৌমত্ব ও গণতন্ত্রের রক্ষাকবচ : তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মাহফুজ আলম। ছবি: সংগৃহীত

তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মাহফুজ আলম বলেছেন, এই প্রজন্মই দেশের সার্বভৌমত্ব ও গণতন্ত্রের রক্ষাকবচ।

তিনি তার ভেরিফাইড ফেসবুকে ‘কয়েকটি কথা’ শিরোনামে আজ একটি পোস্টে এই কথা বলেছেন।

তিনি সেখানে লিখেছেন, ‘একটি দলের এক্টিভিস্টরা বারবার লীগ নিষিদ্ধের আইনি প্রক্রিয়ার ক্ষেত্রে ছাত্ররা রাজি ছিল না, এটা বলে বেড়াচ্ছেন। মিথ্যা কথা। ক্যাবিনেটে প্রথম মিটিং ছিল আমার। আমি স্পষ্টভাবে এই আইনের অনেকগুলো ধারা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিলাম। নাহিদ-আসিফও আমার পক্ষে ছিল স্বভাবতই। দল হিসেবে বিচারের পক্ষে যুক্তি তুলে ধরা হলে একজন উপদেষ্টার জবাব ছিল ন্যুরেমবার্গ ট্রায়ালের মত পশ্চাৎপদ উদাহরণ আমরা আমলে নিতে পারি কি-না। এই যুক্তি যিনি দিয়েছিলেন, একটি দলের এক্টিভিস্টরা আজ সমানে তার পক্ষে স্ট্যাটাস দিয়ে যাচ্ছেন ছাত্রদের কুপোকাত করতে। অথচ, উনার সাথে আমাদের কোনো বিরোধ নেই। মিছে বিরোধ লাগানোর অপচেষ্টা করে কোনো লাভ নেই।

বলে রাখা ভালো, দু’জন আইন ব্যাকগ্রাউন্ডের উপদেষ্টা (একজন ইতোমধ্যে মারা গিয়েছেন) ও আমাদের বক্তব্যের পক্ষে ছিলেন। সংস্কৃতি উপদেষ্টাও পক্ষে ছিলেন। গতকাল বৃহস্পতিবার বিকালে কথা হয়েছে। দল হিসেবে লীগের বিচারের প্রভিশন অচিরেই যুক্ত করার আশ্বাস দিয়েছেন উক্ত উপদেষ্টা। উনাকে ধন্যবাদ।

মিথ্যা বলা বন্ধ করুন। ঘোষণাপত্র নিয়ে আপনাদের দুই মাস টালবাহানা নিয়ে আমরা বলব। ছাত্রদের দল ঘোষণার প্রাক্কালে আপনারা দলীয় বয়ানের একটি ঘোষণাপত্র নিয়ে আলোচনা শুরু করেছিলেন। সমস্যা নেই, আমরাও চাই সবাই স্বীকৃত হোক। কিন্তু, এখন সেটাও হতে দিবেন না। দোষ আমাদেরও কম না। আমরা আপনাদের দলীয় প্রধানের আশ্বাসে আস্থা রেখেছিলাম।

পুনশ্চ: আমরা নির্বাচন পেছাতে চাইনা। ডিসেম্বর টু জুনের মধ্যে নির্বাচন হবেই।

আপনারা যদি মনে করেন, ছাত্ররা নিজেদের আদর্শ ও পরিকল্পনা নিতে পারে না বরং এখান থেকে ওখান থেকে অহি আসলে আমরা কিছু করি। তাহলে আপনারা হয় ছাত্রদের খাটো করে দেখছেন, নয়তো ছাত্রদের ডিলেজিটিমাইজ করার পরিকল্পনায় আছেন। সেই আগস্ট থেকেই আমরা জাতির জন্য যা ভালো মনে করেছি, সবার পরামর্শ নিয়েই করেছি। বরং, উক্ত দলকেই আমরা বেশি ভরসা করেছি। সবার আগে উনাদের সাথেই পরামর্শ করেছি। ভরসার বিনিময়ে পেয়েছি অশ্বডিম্ব। সব দোষ এখন ছাত্র উপদেষ্টা নন্দঘোষ!

আমরা উক্ত দলকে বিশ্বাস করতে চাই। উক্ত দলের প্রধানকে বিশ্বাস করতে চাই। উনি আমাদের বিশ্বাসের মূল্য দিয়ে লীগ নিষিদ্ধ প্রশ্নে ও ঘোষণাপত্র প্রকাশে দেশপ্রেমিক ও প্রাগমাটিক ভূমিকা রাখবেন বলেই আস্থা রাখি। উক্ত দলকে নিয়ে কে কি বলবে জানি না কিন্তু আমরা চাই উক্ত দল ছাত্রদের সাথে নিয়ে দেশের পক্ষে, অভ্যুত্থানের শত্রুদের বিরুদ্ধে রাজনৈতিক ঐকমত্যের নেতৃত্ব দিক। দেশপ্রেমিক ও সার্বভৌমত্বের পক্ষের শক্তি হিসাবে নেতৃত্ব দিলে ছাত্ররা রাজনৈতিক প্রক্রিয়ায় উনাদের সাথে চলবেন।

ঐক্যবদ্ধ হোন। নেতৃত্ব দিন। এই প্রজন্মকে হতাশ করবেন না।‘এই প্রজন্ম দেশের সার্বভৌমত্ব ও গণতন্ত্রের রক্ষাকবচ।’

মাহফুজ আলম ২০২৪ এর জুলাইয়ে কোটা সংস্কার আন্দোলন চলাকালীন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সংগঠক ছিলেন। তিনি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের লিয়াজোঁ কমিটির একজন সমন্বয়ক ছিলেন। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন থেকে ছাত্র জনতার গণঅভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন মাহফুজ আলম।

মন্তব্য

আন্তর্জাতিক
The demand for banning the Awami League is being considered seriously Government statement

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করা হচ্ছে : সরকারের বিবৃতি

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করা হচ্ছে : সরকারের বিবৃতি

বিভিন্ন রাজনৈতিক দল, সংগঠন ও জনগণের পক্ষ থেকে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ করার যে দাবি উঠেছে, তা অন্তর্বর্তী সরকার গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করছে।

আজ শুক্রবার প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ কথা বলা হয়েছে।

বিবৃতিতে বলা হয়েছে, সম্প্রতি বিভিন্ন রাজনৈতিক দল, সংগঠন ও জনগণের পক্ষ থেকে স্বৈরশাসন ও সন্ত্রাসী কার্যক্রমের অভিযোগে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ করার যে দাবি উঠেছে, তা সরকার গুরুত্বের সাথে বিবেচনা করছে। এ ব্যাপারে সরকার রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে ইতোমধ্যে যোগাযোগ স্থাপন করেছে, তাদের সাথে আলোচনা করে দ্রুত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবে।

সকলকে ধৈর্য ধারণের আহ্বান জানিয়ে বিবৃতিতে বলা হয়, এক্ষেত্রে আওয়ামী লীগের নেতা ও সমর্থকদের সন্ত্রাসী কার্যক্রমের বিষয়ে জাতিসংঘের প্রতিবেদন সরকার বিবেচনায় রাখছে। সে পর্যন্ত সকলকে ধৈর্য ধারণ করার আহ্বান জানাচ্ছে।

উল্লেখ্য, ইতোমধ্যে সরকার জনদাবির প্রতি সম্মান জানিয়ে প্রচলিত আইনের অধীনে সন্ত্রাসী সংগঠন ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধ করেছে।

বিবৃতিতে আরও বলা হয়, সরকারের পক্ষে থেকে মানবতাবিরোধী অপরাধের সাথে জড়িত সংগঠনের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত আইনে প্রয়োজনীয় সংশোধনী আনার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

সাবেক রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদের দেশত্যাগের বিষয়ে বলা হয়, ফ্যাসিবাদী সরকারের সাবেক রাষ্ট্রপতি ও হত্যা মামলার আসামি আবদুল হামিদের বিদেশ গমন সম্পর্কে জনমনে ক্ষোভের বিষয়ে সরকার অবগত। এ ঘটনার সাথে জড়িত সকলের বিরুদ্ধে উপযুক্ত আইনগত ব্যবস্থা নিতে সরকার বদ্ধপরিকর রয়েছে।

মন্তব্য

আন্তর্জাতিক
Former President Abdul Hamids departure Investigation Committee Formation

সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: তদন্ত কমিটি গঠন

সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: তদন্ত কমিটি গঠন সাবেক রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ। ছবি: সংগৃহীত

সাবেক রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদের দেশত্যাগের ঘটনায় পুলিশের অতিরিক্ত মহাপরিদর্শককে (প্রশাসন) প্রধান করে তিন সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (৮ মে) এই কমিটি গঠন করা হয় বলে জানান স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা ফয়সাল হোসেন।

হামিদের দেশত্যাগের ঘটনায় ইতোমধ্যে কিশোরগঞ্জের পুলিশ সুপার মোহাম্মদ হাছান চৌধুরীকে প্রত্যাহার করা হয়েছে।

এছাড়া এই ঘটনায় ইমিগ্রেশন পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (এসপি) তাহসিনা আরিফকে প্রত্যাহার করা হয়েছে। একইসঙ্গে মো. আবদুল হামিদের বিরুদ্ধে কিশোরগঞ্জের সদর থানায় দায়ের করা মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই মো. আজহারুল ইসলাম ও এসবির এটিএসআই মো. সোলায়মাকেও সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।

এর আগে সকালেই খবর ছড়িয়ে পড়ে আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে দুইবার রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব পালন করা আবদুল হামিদ বুধবার শেষ রাতে থাই এয়ারওয়েজের একটি ফ্লাইটে দেশ ছেড়েছেন। তিনি চিকিৎসার জন্য দেশের বাইরে গেছেন বলে ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে।

জুলাই অভ্যুত্থানে হতাহতের ঘটনায় আওয়ামী লীগের বহু নেতাকর্মীর নামে মামলা হয়েছে। কিশোরগঞ্জ সদর থানার একটি মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে আব্দুল হামিদকেও আসামি করা হয়েছে।

মন্তব্য

আন্তর্জাতিক
International Crimes Tribunal 2 formation

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ গঠন

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ গঠন

বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের সাবেক বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীকে চেয়ারম্যান করে আন্তজার্তিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ গঠন করেছে সরকার। আজ বৃহস্পতিবার আইন ও বিচার বিভাগ থেকে এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।

এতে বলা হয়, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে প্রাপ্ত অভিযোগ ও অভিযুক্তের সংখ্যা, দ্রুত বিচার-নিষ্পত্তির প্রয়োজন, কাজের চাপ ইত্যাদি বিবেচনায় নিয়ে দ্বিতীয় আন্তর্জাতিক ট্রাইব্যুনালটি গঠন করা হয়েছে।

ট্রাইব্যুনালের সদস্য পদে নিয়োগ পেয়েছেন, অবসরপ্রাপ্ত জেলা ও দায়রা জজ মঞ্জুরুল বাছিদ এবং মাদারীপুরের জেলা ও দায়রা জজ নূর মোহাম্মদ শাহরিয়ার কবীর।

আইন ও বিচার বিভাগের সচিব শেখ আবু তাহের স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, আন্তজার্তিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২-এর চেয়ারম্যান ও সদস্যরা বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের, হাইকোর্ট বিভাগের বিচারকের প্রাপ্য বেতন-ভাতা ও অন্যান্য সুবিধা প্রাপ্ত হবেন।

এছাড়া প্রজ্ঞাপনে বিচারপতি গোলাম মর্তুজা মজুমদার, বিচারপতি শফিউল আলম মাহমুদ এবং অবসরপ্রাপ্ত জেলা ও দায়রা জজ মোহিতুল হক এনাম চৌধুরীর সমন্বয়ে গঠিত বিদ্যমান আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালকে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে।

মন্তব্য

আন্তর্জাতিক
Indo Pakistan Tension Warning BGB on the 5 km border of Jessore

ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনা: যশোরের ৭০ কিলোমিটার সীমান্তে সতর্ক বিজিবি

ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনা: যশোরের ৭০ কিলোমিটার সীমান্তে সতর্ক বিজিবি

ভারত ও পাকিস্তানের চলমান সংঘাতকে ঘিরে যশোরের ৭০ কিলোমিটার সীমান্ত এলাকার বাসিন্দাদের মধ্যে উৎকণ্ঠা দেখা দিয়েছে। তবে বিজিবি টহল জোরদারের পাশাপাশি গোয়েন্দা তৎপরতা বাড়ানোয় কিছুটা স্বস্তি ফিরেছে।

বিজিবির দেওয়া তথ্যমতে, যশোরে ৭০ কিলোমিটার এই সীমান্ত রক্ষায় অতন্দ্র প্রহরী হিসেবে সাতক্ষীরার ৭০ ব্যাটালিয়ন রয়েছে। সীমান্ত এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, নীরব নজরদারির সঙ্গে বিজিবি জোরদার করেছে টহল। এলাকাবাসীও সীমান্তের দিকে নজর রাখছেন।

সীমান্তবাসী আল মামুন জানিয়েছেন, এখনও যশোর সীমান্ত পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে। বিএসএফের অপতৎপরতায় কোনো প্রকার অনুপ্রবেশ বা চোরাচালান বিজিবির কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে প্রতিহত করতে প্রস্তুত এলাকাবাসী।

সীমান্ত এলাকার জনপ্রতিনিধি আলমগীর হোসেন বলেন, ‘ভারত-পাকিস্তানের থাকলেও এই সীমান্ত এখন স্বাভাবিক। তবে আগে ৫০০ গজ অন্তর একজন বিএসএফ সদস্য দায়িত্ব পালন করলেও এখন ৩০০ গজ অন্তর দেখতে পাওয়া গেছে। এটা কিছুটা ভাবিয়ে তুলেছে। যদি বিএসএফ কোনোরকম তৎপরতা দেখায়, তাহলে বিজিবিকে সঙ্গে নিয়ে তা প্রতিহত করা হবে।’

৪৯ বিজিবির কমান্ডিং অফিসার লেফটেন্যান্ট কর্নেল সাইফুল্লাহ সিদ্দিকী জানান, সীমান্তে বিজিবিকে কঠোর আবস্থানে রাখা হয়েছে।

নিরাপওা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। ভারত থেকে যাতে কোনো অনুপ্রবেশকারী বাংলাদেশে ঢুকতে না পারে, সেজন্য বিজিবিও টহল ব্যবস্থা জোরদার করেছে।

মন্তব্য

আন্তর্জাতিক
Ambulance passenger killed in a bus collision on Mawa Expressway

মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে বাসের ধাক্কায় অ্যাম্বুলেন্স আরোহীসহ নিহত ৫

মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে বাসের ধাক্কায় অ্যাম্বুলেন্স আরোহীসহ নিহত ৫

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে থেমে থাকা রোগীবাহী অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কায় নারীসহ ৫ জন নিহত হয়েছেন। এতে আহত হয়েছেন আরও ৩ জন। হতাহতের উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (৩ মে) বেলা সাড়ে ১২টার দিকে ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ের নীমতলি এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।

নিহতরা হলেন— আব্দুস সামাদ ফকির, তার ছেলে বিল্লাহ ফকির, মেয়ে আফসানা ও এ্যাম্বুলেন্স চালক। অপরজনের নাম জানা যায়নি।

আহতরা জানান, তাদের বাড়ি মাদারীপুরের সদর উপজেলার মিঠাপুকুর এলাকায়। বিল্লাল ফকিরের স্ত্রী রোজিনা বেগম (৩০) অন্তঃসত্ত্বা। চলতি মাসের ২৩ তারিখ তার বাচ্চা প্রসবের সম্ভাব্য তারিখ রয়েছে। তবে গতরাত থেকে তার ব্যাথা হচ্ছিল। এজন্য সকালে একটি অ্যাম্বুলেন্স ভাড়া করে তাতে পরিবারটির ১০ জন মিলে ঢাকার পথে আসছিলেন। ঢাকার ধানমন্ডি এলাকার একটি প্রাইভেট হাসপাতালে চিকিৎসা নেওয়ার কথা ছিল। অ্যাম্বুলেন্সে করে রওনা দেওয়ার পর এক্সপ্রেসওয়ের নীমতলি এলাকায় আসার পর সেটির চাকা ব্লাস্ট হয়ে যায়। এরপর রাস্তার ডান পাশে চাপিয়ে সেটির চাকা মেরামত করছিলেন চালক। আর তারা কয়েকজন অ্যাম্বুলেন্সের ভিতরে বসে ছিলেন, আর কয়েকজন পাশেই দাঁড়িয়ে ছিলেন। মেরামত প্রায় শেষের দিকে গোল্ডেন লাইন পরিবহনের একটি বাস পিছন থেকে এসে সজোরে অ্যাম্বুলেন্সে ধাক্কা দেয়।

এদিকে, গোল্ডেন লাইন পরিবহনের বাসটির হেল্পার সাইফুল ইসলাম শান্ত জানান, তারা কুষ্টিয়া থেকে যাত্রীবোঝাই বাসটি নিয়ে আসতেছিলেন ঢাকার আব্দুল্লাহপুর এলাকায়। নীমতলি এলাকায় এক্সপ্রেসওয়ের ডান পাশের লেনে দাঁড় করানো ছিল অ্যাম্বুলেন্সটি। তখন দ্রুতগতির বাসটি চালক ফয়সাল (৪০) ব্রেক করেও থামাতে পারেনি। সজোরে গিয়ে ধাক্কা লাগে থেমে থাকা অ্যাম্বুলেন্সের পিছনে।

এদিকে হাসাড়া হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল কাদের জিলানী জানান, মাওয়ার নিমতলা এলাকায় একটি অ্যাম্বুলেন্সে বাস ধাক্কা দিলে ঘটনাস্থলে একজন মারা যান। আর আহতদের সবাইকে ঢাকা মেডিকেল পাঠান হয়েছে। ঢাকা মেডিকেলে কেউ মারা গিয়েছে কিনা সেটি তার জানা নেই। তবে খোঁজখবর নেওয়া হচ্ছে বলে জানান তিনি। ঘটনাস্থলে যেই নারী নিহত হয়েছেন তার লাশ পুলিশ হেফাজতে আছে। বাস, অ্যাম্বুলেন্স দুটিই জব্দ করা হয়েছে।

মন্তব্য

p
উপরে