× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

অর্থ-বাণিজ্য
Stubborn BSEC added more pressure to the capital market
google_news print-icon

চাপ আরও বাড়ল পুঁজিবাজারে, অনড় বিএসইসি

চাপ-আরও-বাড়ল-পুঁজিবাজারে-অনড়-বিএসইসি
বুধবার শুরুতে চাপের আভাস ছিল না। লেনদেনের শুরু থেকে সূচক বাড়ছিল। ৪০ মিনিটে ৬২ পয়েন্ট সূচক বেড়ে তা ক্রমাগত ওপরের দিকে উঠছিল। হঠাৎ শুরু হয় দরপতন। শেষ পর্যন্ত আগের দিনের চেয়ে ১০ পয়েন্ট কমে শেষ হয় লেনদেন। ফলে দিনের সর্বোচ্চ অবস্থান থেকে দিন শেষের সূচকের অবস্থান কমে ৭২ পয়েন্ট।

এক, দুই, তিন করে টানা চার কর্মদিবসে পতনে পুঁজিবাজারে চাপ বাড়ার বিষয়টি আরও স্পষ্ট হলো।

বুধবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ৫৯টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৮১টির, আর অপরিবর্তিত দরে লেনদেন হয়েছে ২২৬টির, যার প্রায়ই সবই ফ্লোর প্রাইসে। আগের দিনে এই সংখ্যাটা কিছুটা কম ছিল।

হঠাৎ পুঁজিবাজারে এই দরপতনের পর চেক ইস্যুটি সামনে এসেছে। ১১ অক্টোবর স্টক ব্রোকারদের প্রতি জারি করা বিএসইসির এক নির্দেশনায় বলা হয়, চেকের টাকা নগদায়নের আগে তা দিয়ে শেয়ার কেনা যাবে না।

এই নির্দেশনার পরই পুঁজিবাজারে লেনদেন কমতে দেখা গেছে উল্লেখযোগ্য হারে। একসময় যে লেনদেন ২ হাজার কোটির ঘরে ও এর কাছাকাছি হতো, সেটি চলে আসে হাজার কোটির ঘরে।

এদিকে চেক নগদায়ন করার সিদ্ধান্ত না পাল্টালে পুঁজিবাজারে চাপ আরও বাড়বে বলে স্টক ব্রোকাররা নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসিকে চিঠি দেয়। সোমবার বিষয়টি গণমাধ্যমে প্রচারের পরদিনই পুঁজিবাজারে চাপ বাড়ার বিষয়টি স্পষ্ট হয়ে ওঠে।

তবে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি এখন পর্যন্ত তাদের অবস্থানে অনড় আছে। সিদ্ধান্ত পরিবর্তনের কোনো আভাস নেই তাদের।

আরও পড়ুন: চেক নির্দেশনা না পাল্টালে ‘পুঁজিবাজারে চাপ বাড়বে’

আরও পড়ুন: পুঁজিবাজারে সত্যি সত্যি আরও বাড়ল চাপ

বুধবার শুরুতে চাপের আভাস ছিল না। লেনদেনের শুরু থেকে সূচক বাড়ছিল। ৪০ মিনিটে ৬২ পয়েন্ট সূচক বেড়ে তা ক্রমাগত ওপরের দিকে উঠছিল। হঠাৎ শুরু হয় দরপতন। শেষ পর্যন্ত আগের দিনের চেয়ে ১০ পয়েন্ট কমে শেষ হয় লেনদেন। ফলে দিনের সর্বোচ্চ অবস্থান থেকে দিন শেষের সূচকের অবস্থান কমে ৭২ পয়েন্ট।

এদিন যেসব কোম্পানির দর বেড়েছে, তার মধ্যে ১০০ কোটি টাকার বেশি পরিশোধিত মূলধনের কোম্পানি আছে হাতে গোনা। যেসব কোম্পানির মূলধন ৩০ কোটি টাকার কম, সেগুলোর মধ্যে দুই-একটি ছাড়া বাকি সবগুলোর দর বেড়েছে।

চাপ আরও বাড়ল পুঁজিবাজারে, অনড় বিএসইসি
বুধবার ডিএসইতে এক পর্যায়ে সূচক ৬২ পয়েন্ট বেড়ে গিয়েও শেষ পর্যন্ত ১০ পয়েন্ট হারিয়ে শেষ হয় লেনদেন

লেনদেন অবশ্য আগের দিনের চেয়ে কিছুটা বেড়েছে। হাতবদল হয়েছে ১ হাজার ১৭৮ কোটি ৭১ লাখ ২ হাজার টাকার শেয়ার, যা আগের দিনের চেয়ে ১৭২ কোটি ৭৫ লাখ ৫৯ হাজার টাকা বেশি।

মঙ্গলবার লেনদেন হয়েছিল ১ হাজার ৫ কোটি ৯৫ লাখ ৪৩ হাজার টাকা, যা এর আগের ৪৩ কর্মদিবসের দ্বিতীয় সর্বনিম্ন লেনদেন।

গত ১৪ আগস্ট ৬৪৪ কোটি ৪৫ লাখ ৩১ হাজার টাকার পর ১২ অক্টোবরই এর চেয়ে কম লেনদেন হয়েছিল।

‘চাপ আছে ফ্লোর প্রাইস নিয়েও’

মিয়া আব্দুর রশিদ সিকিউরিটিজের শীর্ষ কর্মকর্তা শেখ ওহিদুজ্জামান স্বাধীন মনে করেন ফ্লোর প্রাইস ইস্যুতেও একটি চাপ আছে। প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা বেঁধে দেয়া সর্বনিম্ন দরে শেয়ার কিনতে চাইছে না। তারা আরও কমে শেয়ার কিনতে চায়। আর এটা না হওয়ায় তারা বিনিয়োগে যাচ্ছে না।

গত ২৮ জুলাই দ্বিতীয়বারের মতো সব শেয়ারের সর্বনিম্ন দর বা ফ্লোর প্রাইস বেঁধে দেয় বিএসইসি। এরপর দুই মাসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের সাধারণ সূচক ৬০০ পয়েন্টের বেশি বাড়লেও বাজারে গতি ফেরেনি। অল্প কয়েকটি কোম্পানির শেয়ারদর বাড়তে থাকাই এই সূচক বৃদ্ধির কারণ। অন্যদিকে শক্তিশালী মৌলভিত্তির বহু কোম্পানি ফ্লোর প্রাইসে পড়ে আছে।’

নিউজবাংলাকে শেখ ওহিদুজ্জামান স্বাধীন বলেন, ‘বাজারে এই মুহূর্তে মার্চেন্ট ব্যাংকসহ অন্যান্য প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের অংশগ্রহণ কম। তারা শেয়ার কিনছেন না। এর কারণেই বাজারে এই মন্দাবস্থা।

‘প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা চাইলে যেগুলো ফ্লোরে যেসব আছে, সেগুলোতে বিনিয়োগ করতে পারেন। কিন্তু তারা করছেন না। এর কারণ হতে পারে তারা চান আরও কম দামে শেয়ার কিনতে।’

স্বল্পমূলধনি কোম্পানিগুলোর দর বৃদ্ধির প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের অংশগ্রহণ থাকলে এসব শেয়ারের দাম হয়ত বাড়ত না। দরবৃদ্ধির পেছনে ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের কিছু অংশগ্রহণ থাকলেও মার্কেটে একটা গ্রুপ আছে, যারা এসবের দাম বাড়িয়ে ফায়দা লুটতে চায়। এটা তাদেরই কাজ।’

দরবৃদ্ধির সিংহভাগই স্বল্প মূলধনি

নতুন তালিকাভুক্ত একটি কোম্পানি ছাড়া দর বৃদ্ধির শীর্ষ তালিকায় থাকা ১০টি কোম্পানির ৯টিরই পরিশোধিত মূলধন এক শ কোটি টাকার নিচে।

বাকিগুলোর মধ্যে একটির পরিশোধিত মূলধন ২ কোটি ৭১ লাখ কোটি টাকা, একটির ৬ কোটি, একটি ৮ কোটি, একটির ১০ কোটি, একটি ১৬ কোটি ৭৭ লাখ, একটি ৪৩ কোটি ৬৪ লাখ টাকা।

সবচেয়ে বেশি ৯.৯০ শতাংশ দর বেড়েছে নাভানা সিএনজির। শেয়ারটি লেনদেন হয়েছে ৩২ টাকা ২০ পয়সায়। আগের দিনের দর ছিল ২৯ টাকা ৩০ পয়সা।

৯.৮৪ শতাংশ দর বেড়েছে তালিকাভুক্তির পর দ্বিতীয় দিনের মতো লেনদেন হওয়া নাভানা ফার্মার। প্রতিটি শেয়ার লেনদেন হয়েছে ২৯ টাকায়। আগের দর ছিল ২৬ টাকা ৪০ পয়সা।

চাপ আরও বাড়ল পুঁজিবাজারে, অনড় বিএসইসি
টানা দ্বিতীয় দিন ‍সূচক পতনের প্রধান ভূমিকায় দেখা গেছে ওরিয়ন গ্রুপের কোম্পানিগুলোকে

এডিএন টেলিকমের শেয়ারদর ৮ দশমিক ৮১ শতাংশ বেড়ে শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৯০ টাকা ১০ পয়সায়। আগের দিনে লেনদেন হয়েছিল ৮২ টাকা ৮০ পয়সায়।

ছয় কোটি টাকা পরিশোধিত মূলধনের অ্যারামিট লিমিটেডের দর ৮.৩৭ শতাংশ, ১০ কোটি টাকা মূলধনের রংপুর ফাউন্ড্রির দর ৭.৭১ শতাংশ, ২ কোটি ৭১ লাখ টাকা পরিশোধিত মূলধনের সোনালী আঁশের দর ৭.৪০ শতাংশ, প্রায় ১৭ কোটি টাকা মূলধনের আনোয়ার গ্যালভানাইজিংয়ের দর ৭.২৭ শতাংশ, ৪৩ কোটির বন্ধ থাকা কোম্পানি বিডি ওয়েল্ডিংয়ের দর ৭.২৬ শতাংশ ও ৮ কোটি টাকা মূলধনের আগ্রিকালচারাল মার্কেটিং কোম্পানি প্রাণ এর দর বেড়েছে ৬.৬৬ শতাংশ।

এই তালিকার একাদশ থেকে বিংশ পর্যন্ত ১০টি কোম্পানির ৯টিই স্বল্প মূলধনি কোম্পানি।

দর পতনের শীর্ষ ১০

পতনের তালিকার শীর্ষে রয়েছে ইস্টার্ন হাউজিং। ১০ শতাংশ কমে প্রতিটি শেয়ার সর্বশেষ ১২৪ টাকা ২০ পয়সায় লেনদেন হয়েছে। আগের দিনে লেনদেন হয় ১৩৮ টাকা।

পতনের তালিকায় পরের স্থানে রয়েছে বাংলাদেশ বিল্ডিং সিস্টেমস। ৯ দশমিক ৮২ শতাংশ দর কমে শেয়ার লেনদেন হয়েছে ২৫ টাকা ৭০ পয়সায়। আগের দিনের ক্লোজিং প্রাইস ছিল ২৮ টাকা ৫০ পয়সা।

তৃতীয় সর্বোচ্চ দর হারিয়েছে ইন্দো-বাংলা ফার্মা। ৯ দশমিক ১৩ শতাংশ কমে শেয়ারটি সর্বশেষ ২০ টাকা ৯০ পয়সায় হাতবদল হয়। আগের দিনে লেনদেন হয়েছিল ২৩ টাকায়।

দর কমার শীর্ষ দশে থাকা অন্য কোম্পানিগুলো ছিল- জেএমআই হসপিটাল, বসুন্ধরা পেপার, অ্যাপেক্স ফুডস, ফারইস্ট নিটিং, অ্যাডভেন্ট ফার্মা, ওরিয়ন ফার্মা ও বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশন।

কোন খাত কেমন করল

ধারাবাহিকভাবে শীর্ষে থাকলেও লেনদেন কমেছে ওষুধ ও রসায়ন খাতে। হাতবদল হয়েছে ১৯৭ কোটি ৫৭ লাখ টাকা বা ১৮.৮২ শতাংশ। আগের দিনে লেনদেন হয়েছিল ২১১ কোটি ১৯ লাখ টাকা, যা মোট লেনদেনের ২২.১২ শতাংশ।

খাতটিতে ১৩টি কোম্পানির দরবৃদ্ধি হয়েছে। ১২টি কোম্পানির লেনদেন হয়েছে অপরিবর্তিত দরে। আর দরপতন হয়েছে ৭টির।

প্রকৌশল খাতে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১৪৯ কোটি ৬১ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিনের প্রায় সমান। ৯টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে ১৯টির লেনদেন হয়েছে আগের দরে। দরপতন হয়েছে ১৪টির।

তৃতীয় স্থানে থাকা বিবিধ খাতে লেনদেন হয়েছে ১৪২ কোটি ৮০ লাখ টাকা। ৩টির দরবৃদ্ধি, ৭টির দরপতন ও আগের দরে লেনদেন হয়েছে ৩টি কোম্পানির।

আর কোনো খাতে ১০০ কোটি টাকা লেনদেন হয়নি।

চতুর্থ সর্বোচ্চ লেনদেন হয়েছে কাগজ ও মুদ্রণ খাতে। খাতের ২টি কোম্পানির দরবৃদ্ধি ও অপরিবর্তিত দরে লেনদেন হয়েছে ১টির। ৩টির লেনদেন হয়েছে দরপতনে। হাতবদল হয়েছে ৯০ কোটি ১৫ লাখ টাকা।

সূচকে প্রভাব যাদের

সূচকের পতনে আগের দিনের মতোই প্রধান ভূমিকায় ওরিয়ন গ্রুপের দুটি কোম্পানি। এই গ্রুপের চারটি কোম্পানির শেয়ারদর অস্বাভাবিক হারে বেড়ে গিয়ে আগস্টের প্রথম দিন থেকে সেপ্টেম্বরের শেষ পর্যন্ত সূচক বেড়েছিল। কিন্তু সম্প্রতি এই কোম্পানিগুলো দর হারাতে শুরু করেছে।

সবচেয়ে বেশি ৩ দশমিক ৫৩ পয়েন্ট সূচক কমেছে বিকন ফার্মার দরপতনে। কোম্পানিটির দর কমেছে ২ দশমিক ৪৯ শতাংশ।

দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৩ দশমিক ১৪ পয়েন্ট কমেছে ওরিয়ন ফার্মার কারণে। শেয়ার প্রতি দাম কমেছে ৫ দশমিক ৯ শতাংশ।

ইস্টার্ন হাউজিংয়ের দর ১০ শতাংশ কমার কারণে সূচক কমেছে ২ দশমিক ৪৩ পয়েন্ট।

এ ছাড়াও বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশন, জেএমআই হসপিটাল, বসুন্ধরা পেপার, ইউনিক হোটেল, লাফার্জ হোলসিম, বেক্সিমকো লিমিটেড ও ইসলামী ব্যাংকের দরপতনে সূচক কমেছে।

সব মিলিয়ে এই ১০টি কোম্পানি সূচক কমিয়েছে ২০ দশমিক ৩৪ পয়েন্ট।

বিপরীতে ২ দশমিক ৮৬ পয়েন্ট সূচক বাড়িয়েছে বেক্সিমকো ফার্মা। এদিন শেয়ারটির দর বেড়েছে ২ দশমিক ০২ শতাংশ।

সোনালী পেপারের দর ৪ দশমিক ২৫ শতাংশ বাড়ায় সূচক বেড়েছে ২ দশমিক ০৬ পয়েন্ট।

ওরিয়ন গ্রুপের কোহিনূর কেমিক্যালস সূচকে যোগ করেছে ১ দশমিক ৩৪ পয়েন্ট। কোম্পানির দর বেড়েছে ৪ দশমিক ৮২ শতাংশ।

এর বাইরে আনোয়ার গ্যালভানাইজিং, এডিএন টেলিকম, এসিআই, এসিআই ফর্মূলেশন, রহিমা ফুড, বিডি ফাইন্যান্স ও ডেল্টা লাইফ ইন্স্যুরেন্স সূচকে পয়েন্ট যোগ করেছে।

সব মিলিয়ে এই ১০টি কোম্পানি সূচক বাড়িয়েছে ১১ দশমিক ৩৬ পয়েন্ট।

৮৮ কোটি ২০ লাখ টাকা লেনদেন করে তালিকার পঞ্চম স্থানে উঠে এসেছে খাদ্যখাত। ৬টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে ৯টির লেনদেন হয়েছে অপরিবর্তিত দরে ও ৪টির দরপতনে।

সেবা ও আবাসন খাতে ৭৫ কোটি ৯০ লাখ এবং প্রযুক্তি খাতে ৬৯ কোটি ৬০ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছে। বাকি খাতের লেনদেন ছিল পঞ্চাশের নিচে।

আরও পড়ুন:
আইন লঙ্ঘন করে ইফাদ অটোজকে বিএসইসির সুবিধা
বিএসইসির শর্ত পূরণে জেএমআইএর ৩৬ শতাংশ বোনাস শেয়ার
৯ মাসে আয় সাড়ে ৮ কোটি, তিন মাসে লোকসান সোয়া ৬ কোটি
উড়তে থাকা তমিজউদ্দিন বাড়াল লভ্যাংশ
আবার বড় দরপতন, সেই ওরিয়নে এখন সর্বনাশ

মন্তব্য

আরও পড়ুন

অর্থ-বাণিজ্য
The government will form a committee to find a long term financing way from the capital market

পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের পথ খুঁজতে কমিটি গঠন করবে সরকার

পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের পথ খুঁজতে কমিটি গঠন করবে সরকার

পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের পথ খুঁজে বের করতে, একটি প্রাণবন্ত বন্ড মার্কেট গড়ে তুলতে এবং ব্যাংক ঋণের ওপর অতিরিক্ত নির্ভরতা কমাতে শিগগিরই একটি যৌথ কমিটি গঠন করবে সরকার।

বাংলাদেশ ব্যাংক (বিবি) ও বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) মধ্যে গত বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ব্যাংক সদর দপ্তরে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকের পর এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর।

সিদ্ধান্ত অনুযায়ী কমিটিতে অর্থ মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ ব্যাংক এবং বিএসইসির প্রতিনিধিরা থাকবেন।

বাংলাদেশ ব্যাংক ও বিএসইসির কর্মকর্তা বলেন, বৈঠকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের গুরুত্বপূর্ণ উৎস হিসেবে পুঁজিবাজারের সম্ভাবনাকে কাজে লাগানোর বিষয়ে আলোচনা হয়।

তারা বলেন, ব্যাংক ঋণের ওপর অতিরিক্ত নির্ভরতা ও এর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ঝুঁকি কমিয়ে দেশের সামষ্টিক অর্থনৈতিক উন্নয়ন নিশ্চিত করতে পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি মূলধন সংগ্রহের সুযোগ কাজে লাগানোর ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়।

এ সময় দীর্ঘমেয়াদি মূলধন কীভাবে এবং কোনো প্রক্রিয়ায় পুঁজিবাজার থেকে সরবরাহ করা যেতে পারে সে বিষয় বিস্তারিত আলোচনা হয়। এছাড়াও দেশে একটি প্রাণবন্ত বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠা এবং এর তারল্য বৃদ্ধির বিষয়েও আলোচনা হয়।

সবশেষে, এসব বিষয়ে করণীয় নির্ধারণে একটি যৌথ কমিটি গঠনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

বৈঠকে বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর মো. হাবিবুর রহমান, গভর্নরের উপদেষ্টা মো. আহসান উল্লাহ, বিএসইসি চেয়ারম্যান খোন্দকার রাশেদ মাকসুদ ও কমিশনার ফারজানা লালারুখসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
In the capital market of the index is on the rise in the capital market

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে দেশের দুই পুঁজিবাজারে। লেনদেনের শুরুতে অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ২৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৪৬৭ পয়েন্টে। শরিয়াভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৫ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ১০ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৭৭ কোম্পানির মধ্যে ২২৯টির দর বেড়েছে, ৬২টির কমেছে এবং ৮৬টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।

প্রথম দুই ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৭৫ কোটি টাকার বেশি।

এদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ২৯ পয়েন্ট।

সিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৭ কোম্পানির মধ্যে ৩১টির দর বেড়েছে, ২৯টির কমেছে এবং ১৭টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে। প্রথমার্ধে সিএসইতে ৩ কোটি টাকার বেশি লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার ছবি: সংগৃহীত

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন হয়েছে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম। চট্টগ্রামে লেনদেন কিছুটা বাড়লেও কমেছে ঢাকায়।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ১০ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ৪ পয়েন্ট এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৬ কোম্পানির দাম কমেছে বেশিরভাগের। ১০০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২১৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড তিন ক্যাটাগরিতেই তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে। লভ্যাংশ দেয়া ভালো কোম্পানির শেয়ার এ ক্যাটাগরির ২১৭ কোম্পানির মধ্যে ৪৮ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হলেও দর কমেছে ১২৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ৪১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডেও। ১০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দাম কমেছে ১০ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির ইউনিটের দাম।

১৮ কোম্পানির ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। ফাইন ফুডস সর্বোচ্চ ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

ঢাকার বাজারে সারাদিনে মোট ২৩৫ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ২৭৮ কোটি টাকা।

৯.৬৬ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার। অন্যদিকে ৭.৫২ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে ইনফরমেশন সার্ভিসেস নেটওয়ার্ক।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকায় মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৮৪ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ৯৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৮ কোটি ৬৮ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৪ কোটি ৯৭ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সোনালি ব্যাংক ফাস্ট মিউচুয়াল ফান্ড এবং ৯ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে এসকে ট্রিমস অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
With the beginning of the transaction starting in the first hour of the capital market

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

সপ্তাহের পঞ্চম কার্যদিবসে (মঙ্গলবার) লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় উত্থানে শুরু হয়েছে দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জে, বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১৫ পয়েন্ট বেড়েছে। শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৪ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ৯ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৭৬টি কোম্পানির মধ্যে শেয়ারের দাম বেড়েছে ২৩৬টির, কমেছে ৭৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৬২টি কোম্পানির শেয়ার দাম।

এই সময়ে লেনদেনের পরিমাণ দাঁড়ায় ৯০ কোটি টাকার বেশি।

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক ৮ পয়েন্ট বেড়েছে। লেনদেন হওয়া ৭৫টি কোম্পানির মধ্যে ৩৭টির শেয়ারদর বেড়েছে, ১৯টির কমেছে এবং ১৯টি কোম্পানির শেয়ারের দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।

সিএসইতে প্রথম ঘণ্টার লেনদেন ২ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Capital Market With the fall of transactions in Dhaka Chittagong

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে সূচকের পতন দিয়ে লেনদেন শুরু হয়েছে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথমার্ধে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সূচক কমেছে ১৬ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে ২ পয়েন্ট।

বাছাই করা কোম্পানির ব্লুচিপ শেয়ার ডিএস-৩০ কমেছে ৯ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২০৩ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৭৭ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

প্রথমার্ধে ঢাকার বাজারে লেনদেন ১৩০ কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে।

একই দশা চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই)। সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৩ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৮ কোম্পানির মধ্যে ২৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৬৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথমার্ধে ৩ কোটি টাকার ওপর শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

সূচকের পতনে চলছে পুঁজিবাজারের লেনদেন

সূচকের পতনে চলছে পুঁজিবাজারের লেনদেন

টানা দুদিন পতনের পর সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসের প্রথম ঘণ্টার লেনদেনেও অব্যাহত আছে পতনের ধারা, সূচক কমেছে ঢাকা-চট্রগ্রাম দুই বাজারেই।

লেনদেনের শুরুতেই ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৯ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ১ এবং বাছাইকৃত ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৩ পয়েন্ট।

এই সম‌য়ে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ কোম্পানি দর হারিয়েছে। ১০৯টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৭৯‌টি কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯২‌টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার বাজারে প্রায় ৬৫ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

ঢাকার মতো চট্টগ্রামের বাজারেও বজায় আছে পতনের ধারা, ‌সেখা‌নে সার্বিক সূচক কমেছে ৩২ পয়েন্ট।

চট্টগ্রা‌মে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৩‌টি কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ১৬‌টির, কমেছে ৪৪‌টির এবং অপরিবর্তিত আছে ১৩টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দিনের শুরুতে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে ১ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Capital Market Most companies have decreased major collapse in Dhaka Chittagong

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে বড় পতন, দাম কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে বড় পতন, দাম কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির

উত্থান দিয়ে সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসের লেনদেন শুরু হলেও শেষ হয়েছে সূচকের পতনের মধ্য দিয়ে। দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ঢাকা-চট্টগ্রামের তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৪৬ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে ১২ পয়েন্ট এবং বাছাই করা কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ১৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৮ কোম্পানির মধ্যে বেশিরভাগের দাম ছিল নিম্নমুখী। ৫৪ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৩০৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৫ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড- তিন ক্যাটাগরিতেই কমেছে শেয়ারের দাম। লভ্যাংশ দেওয়া ভালো শেয়ারের এ ক্যাটাগরিতে তালিকাভুক্ত ২২০ কোম্পানির মধ্যে ৩২ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হয়েছে। দর কমেছে ১৭৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ১০ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডের বেশিরভাগের। ৩২ কোম্পানির দর পতনের বিপরীতে দর বেড়েছে ২ এবং অপরিবর্তিত আছে ২ কোম্পানির।

২২ কোম্পানির ৯ কোটি ১৪ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। এসইএমএল লেকচার ইকুইটি ম্যানেজমেন্ট ফান্ড সর্বোচ্চ ২ কোটি ৪৪ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

সূচকের পাশাপাশি লেনদেন কমেছে ঢাকার বাজারে। সারাদিনে মোট ৩৪৩ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৩৬৪ কোটি টাকা।

৮.১১ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার ফার্স্ট বাংলাদেশ ফিক্সড ইনকাম ফান্ড। অন্যদিকে ১৬ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে মিডাস ফাইন্যান্সিং।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকার মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ৩৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ২০১ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ১১৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৭ কোটি ৬৭ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৭ কোটি ২৯ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সেকেন্ড মিউচুয়াল ফান্ড এবং ১৩ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে ডিএসই'র মতো সিএসইতেও তলানিতে মিডাস ফাইন্যান্সিং।

মন্তব্য

p
উপরে