× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

অর্থ-বাণিজ্য
The pressure really increased in the capital market
google_news print-icon

পুঁজিবাজারে সত্যি সত্যি বাড়ল চাপ 

পুঁজিবাজারে-সত্যি-সত্যি-বাড়ল-চাপ 
১১ অক্টোবর স্টক ব্রোকারদের প্রতি জারি করা বিএসইসির এক নির্দেশনায় বলা হয়, চেকের টাকা নগদায়নের আগে তা দিয়ে শেয়ার কেনা যাবে না। নির্দেশনাটি আপাতদৃষ্টিতে গুরুত্বপূর্ণ মনে না হলেও সেটি পুঁজিবাজারে বড় চাপ তৈরি করেছে। স্টক ব্রোকারদের সংগঠন ডিএসই ব্রোকার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ বা ডিবিএর পক্ষ থেকে ডিএসই ও নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসিকে চিঠি দিয়ে সতর্ক করে দেয়া হয়েছে যে চেক নিয়ে নির্দেশনা না পাল্টালে পুঁজিবাজারে চাপ আরও বাড়বে।

চেক নগদায়ন করার সিদ্ধান্ত না পাল্টালে পুঁজিবাজারে চাপ আরও বাড়বে বলে স্টক ব্রোকাররা নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসিকে যে হুঁশিয়ারি দিয়েছিল, সত্যি সত্যি তার নমুনা দেখা গেল পুঁজিবাজারে।

কিছুদিন আগেও যে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ বা ডিএসইতে নিয়মিত দুই হাজার কোটি টাকার নিচে লেনদেন হতে থাকলেও টেনেটুনে এক হাজার কোটির টাকা পার করল।

১১ অক্টোবর স্টক ব্রোকারদের প্রতি জারি করা বিএসইসির এক নির্দেশনায় বলা হয়, চেকের টাকা নগদায়নের আগে তা দিয়ে শেয়ার কেনা যাবে না। নির্দেশনাটি আপাতদৃষ্টিতে গুরুত্বপূর্ণ মনে না হলেও সেটি পুঁজিবাজারে বড় চাপ তৈরি করেছে।

পরের দিনই লেনদেন এক হাজার কোটি টাকার নিচে নেমে এসে হয় ৯৯৪ কোটি ১১ লাখ ৬২ হাজার টাকায়। এর পরের তিন কর্মদিবসে তা আবার হাজার কোটি টাকার ঘর ছাড়ালেও বাজারে গতি ফেরেনি। স্বল্প মূলধনি কিছু কোম্পানির উত্থান ছাড়া পুঁজিবাজার অনেকটাই নিষ্প্রাণ। শক্তিশালী মৌলভিত্তির কোম্পানির ক্রেতা নেই। বেঁধে দেয়া সর্বনিম্ন দর বা ফ্লোর প্রাইসে গড়াগড়ি খাচ্ছে অর্ধেকের বেশি কোম্পানি।

একপর্যায়ে মনে হচ্ছিল লেনদেন এর চেয়ে কমে যাবে। তবে শেষ মুহূর্তে কিছুটা ক্রয়চাপে সূচকের পাশাপাশি লেনদেনও কিছুটা বাড়ে। হাতবদল হয় ১ হাজার ৫ কোটি ৯৫ লাখ ৪৩ হাজার টাকা। এটি গত ৪৩ কর্মদিবসের দ্বিতীয় সর্বনিম্ন লেনদেন।

গত ১৪ আগস্ট ৬৪৪ কোটি ৪৫ লাখ ৩১ হাজার টাকার পর গত ১২ অক্টোবরই এর চেয়ে কম লেনদেন হয়েছিল।

এর মধ্যে স্টক ব্রোকারদের সংগঠন ডিএসই ব্রোকার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ বা ডিবিএর পক্ষ থেকে ডিএসই ও নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসিকে চিঠি দিয়ে সতর্ক করে দেয়া হয়েছে যে, চেক নিয়ে নির্দেশনা না পাল্টালে পুঁজিবাজারে চাপ আরও বাড়বে।

চিঠিটি কয়েকদিন আগে দেয়া হলেও বিষয়টি জানাজানি হয় সোমবার পুঁজিবাজারে লেনদেন শেষে। আর মঙ্গলবার বাজারের চিত্রে এটা স্পষ্ট যে, বাজারে চাপ আরও বেড়েছে।

চলতি সপ্তাহের দুটি কর্মদিবসে রোববার ১৫ এবং সোমবার ৬৫ পয়েন্ট পতনের স্মৃতি নিয়ে এদিন প্রথম দুই ঘণ্টায় সূচক ৪৭ পয়েন্ট কমে যাওয়ার পর বিনিয়োগকারীদের মধ্যে উৎকণ্ঠা আরও বাড়ে। তবে বেলা সাড়ে ১১টার পর থেকে কিছুটা ঘুরে দাঁড়িয়ে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ১২ পয়েন্ট হারিয়ে শেষ হয় লেনদেন। এ নিয়ে তিন দিনেই পুঁজিবাজারে সূচক কমল ৯২ পয়েন্ট।

দিন শেষে ডিএসইএক্সের অবস্থান দাঁড়িয়েছে ৬ হাজার ৪০০ পয়েন্টে, যা গত ৩৬ কর্মদিবসের মধ্যে সর্বনিম্ন।

গত ২৫ আগস্ট এর চেয়ে কম ৬ হাজার ৩৫৫ পয়েন্টে ছিল ডিএসইএক্স।

পুঁজিবাজারে সত্যি সত্যি বাড়ল চাপ
মঙ্গলবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে লেনদেনের চিত্র

দিন শেষে ৪৯টি কোম্পানির দর বৃদ্ধির বিপরীতে কমেছে ১০০টির দর আর ২২০টি কোম্পানি হাতবদল হয়েছে আগের দিনের দরে, যেগুলোর সিংহভাগই হাতবদল হয়েছে আগের দিনের দরে।

এদিন তুমুল আলোচিত ওরিয়ন গ্রুপের চারটি কোম্পানি আবার দর হারিয়েছে। গত ২৮ জুলাই ফ্লোর প্রাইস দেয়ার পর থেকে লাফাতে থাকা কোম্পানিগুলোর মধ্যে ওরিয়র ইনফিউশন ৫.৭১ শতাংশ (৫২ টাকা ১০ পয়সা), ওরিয়ন ফার্মার দর ৫.২০ শতাংশ (৬ টাকা ৬০ পয়সা, কোহিনূর কেমিক্যালসের দর ৪.৬৯ শতাংশ (২৮ টাকা ১০ পয়সা) এবং বিকন ফার্মার দর ২.৪৬ শতাংশ (৮ টাকা ২০ পয়সা) কমেছে।

এই চার কোম্পানির কারণেই সূচক কমেছে ১৪.৫২ পয়েন্ট।

ভালো লভ্যাংশের আশায় তরতর করে বাড়ছিল যেসব কোম্পানি, সেগুলোর মধ্যে যেগুলোর ঘোষণা বিনিয়োগকারীদের আশাহত করেছে, সেগুলোর একটির দর কমেছে সবচেয়ে বেশি। লভ্যাংশ ঘোষণার পর অস্বাভাবিক উত্থান হয়েছে, এমন কোম্পানিও আছে এই তালিকায়।

পুঁজিবাজারে সত্যি সত্যি বাড়ল চাপ
এদিন সূচক যতটা কমেছে, তার চেয়ে বেশি কমিয়েছে কেবল ওরিয়ন গ্রুপের চার কোম্পানি

সব বৃদ্ধির শীর্ষেও ছিল ভালো লভ্যাংশ ঘোষণা করা একটি কোম্পানি। শীর্ষ দশের মধ্যে একটি নতুন লেনদেন শুরু করেছে, বাকি নয়টির সবগুলোই স্বল্প মূলধনি।

লেনদেনে যে ভারসাম্যহীনতার বিষয়টি মাসের পর মাস দেখা যাচ্ছে, সেটি আবার প্রকাশ পেল। মোট লেনদেনের ৪২ শতাংশ কেবল ১০টি কোম্পানিতে।

এই ১০টি কোম্পানিতে হাতবদল হয়েছে ৪২২ কোটি টাকার বেশি। আর অনাগ্রহের ২০০ কোম্পানিতে ১১ কোটি ৯০ লাখ এবং ২৫০টি কোম্পানিতে হাতবদল হয়েছে ৫৭ কোটি ৬০ লাখ টাকা।

এই আড়াইশ কোম্পানির লেনদেনের চেয়ে শীর্ষে থাকা ওরিয়ন ফার্মার লেনদেন ছিল বেশি। এই কোম্পানিটির ৬৪ কোটি ৩৫ লাখ টাকার শেয়ার হাতবদল হয়েছে।

চেক ইস্যুতে কী বলছেন সংশ্লিষ্টরা

ট্রেজার সিকিউরিটিজের শীর্ষ কর্মকর্তা মোস্তফা মাহবুব উল্লাহ বলেন, ‘চেক নগদায়ন না হলে শেয়ার না কেনার নির্দেশনায় বাজারে চাপ পড়েছে বলে মনে করি না। দুইটা জিনিসই হয়তো একই সঙ্গে হয়েছে। বাজার উইক ছিল, সেই সময়ই এই নির্দেশনা এসেছে। তাই এমনটা মনে করা হচ্ছে। যেহেতু ফান্ড মুভ হচ্ছে না। যেসব স্টক লিড দিচ্ছিল, সেগুলো দুর্বল হচ্ছে। যার প্রতিফলন বাজারে, টার্নওভারে দেখা যাচ্ছে।’

পুঁজিবাজার সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের প্রধান নির্বাহীদের সংগঠন সিইও ফোরাম এবং মার্চেন্ট ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট সায়েদুর রহমান বলেন, ‘বিএসইসির ওপর চাপ বাড়ানোর প্রশ্নটা আমাদের কাছে একেবারেই অবান্তর। চেক নগদায়নের জন্য যদি বসে থাকি তাহলে বিনিয়োগকারী ডিমোরালাইজড হবে। কারণ, চেক দিলে সেটা নগদায়ন হতে ২৪ ঘণ্টা বা কখনও সেটা ৩৬ ঘণ্টাও লেগে যেতে পারে।’

তিনি বলেন, ‘ধরা যাক, বিনিয়োগকারী সকালে বাসা থেকে রওনা দিয়েছেন। কোনো কারণে তিনি ১০টার মধ্যে পৌঁছাতে পারলেন না। তার জন্য তো ব্যাংকের ক্লিয়ারিং হাউজ বসে থাকবে না। আজকে হাউজ ধরতে পারল না, তাহলে আগামীকাল ধরবেন। পরের দিন বিকাল ৪টায় ব্রোকার জানতে পারবেন পাস হয়েছে কি-না। মার্কেট তো শেষ হয় ২টায়। তাহলে শেয়ার কিনতে পারবেন তারও একদিন পর। তাহলে বিনিয়োগকারী কী করবেন?

‘আরেকটা পার্ট হলো- ব্যাংক, ইন্স্যুরেন্স, লিজিং, এরা কিন্তু ব্রোকারেজ হাউজে টাকা রাখে না। সারাদিন ট্রেড করে বিকালে চেক বা পে অর্ডার নিয়ে যায়। তারা কী করবে? এই প্রেক্ষাপট থেকে বিষয়টা আমরা জানিয়েছি। এটা চাপ প্রয়োগ বা বিরোধিতা করা নয়। এখন নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিষয়টা চিন্তা করে যেটা ভালো মনে করবে সিদ্ধান্ত নেবে।’

এ বিষয় জানতে চাইলে বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র বলেন, ‘কমিশনার স্যার অথবা এসআরআই ডিপার্টমেন্টের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। এ বিষয় আমার নো কমেন্টস।’

বিএসইসির কমিশনার ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান শেখ শামসুদ্দিনের মোবাইল নম্বরে কল করলেও তিনি রিসিভ করেননি।

সূচকে প্রভাব যাদের

সবচেয়ে বেশি ৫ দশমিক ২৭ পয়েন্ট সূচক কমেছে বিকন ফার্মার দরপতনে। কোম্পানিটির দর কমেছে ২ দশমিক ৪৬ শতাংশ।

দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৪ দশমিক ২৯ পয়েন্ট কমেছে ওরিয়ন ফার্মার কারণে। শেয়ার প্রতি দাম কমেছে ৫ দশমিক ২ শতাংশ।

ওরিয়ন ইনফিউশনের দর ৫ দশমিক ৭১ শতাংশ কমার কারণে সূচক কমেছে ২ দশমিক ৯৫ পয়েন্ট।

এ ছাড়াও বসুন্ধরা পেপার, কোহিনূর কেমিক্যাল, বেক্সিমকো লিমিটেড, পেনিনসুলা চিটাগং, ইস্টার্ন ক্যাবলস, বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশন ও বেক্সিমকো গ্রীণ সুকুক বন্ডের দরপতনে সূচক কমেছে।

সব মিলিয়ে এই ১০টি কোম্পানি সূচক কমিয়েছে ২৩ দশমিক ৬৭ পয়েন্ট।

বিপরীতে ৭ দশমিক ৫৬ পয়েন্ট সূচক বাড়িয়েছে বেক্সিমকো ফার্মা। এদিন শেয়ারটির দর বেড়েছে ৩ দশমিক ৭৬ শতাংশ।

অলিম্পিক ইন্ডাস্ট্রিজের দর ৭ দশমিক ৬৩ শতাংশ বাড়ায় সূচক বেড়েছে ৪ দশমিক ৯৫ পয়েন্ট।

জেএমআই সিরিঞ্জেস সূচকে যোগ করেছে ৩ দশমিক ১১ পয়েন্ট। কোম্পানির দর বেড়েছে ১০ দশমিক ৯৮ শতাংশ।

এর বাইরে আনোয়ার গ্যালভানাইজিং, ইসলামী ব্যাংক, লাফার্জ হোলসিম বাংলাদেশ, সি-পার্ল, আল-আরব ব্যাংক, সোনালী পেপার ও প্রিমিয়ার ব্যাংক সূচকে পয়েন্ট যোগ করেছে।

সব মিলিয়ে এই ১০টি কোম্পানি সূচক বাড়িয়েছে ২৩ দশমিক ৬১ পয়েন্ট।

কোন খাত কেমন

লেনদেনের শীর্ষে রয়েছে ওষুধ ও রসায়ন খাত। হাতবদল হয়েছে ২১১ কোটি ১৯ লাখ টাকা, যা মোট লেনদেনের ২২.১২ শতাংশ। খাতটিতে ৮টি কোম্পানির দরবৃদ্ধি হয়েছে। ১০টি করে কোম্পানির লেনদেন হয়েছে দরপতন ও অপরিবর্তিত দরে।

প্রকৌশল খাতে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১৪৯ কোটি ৮০ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছে। ৭টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে ১৭টির লেনদেন হয়েছে আগের দরে। দরপতন হয়েছে ১৮টির।

তৃতীয় স্থানে থাকা বিবিধ খাতে লেনদেন হয়েছে ১২৪ কোটি ১৭ লাখ টাকা। ৩টির দরবৃদ্ধি, ৬টির দরপতন ও আগের দরে লেনদেন হয়েছে ৪টি কোম্পানির।

আর কোনো খাতে ১০০ কোটি টাকা লেনদেন হয়নি।

চতুর্থ সর্বোচ্চ লেনদেন হয়েছে কাগজ ও মুদ্রণ খাতে। খাতের ১টি করে কোম্পানির দরবৃদ্ধি ও অপরিবর্তিত দরে লেনদেন হয়েছে। ৪টির লেনদেন হয়েছে দরপতনে। হাতবদল হয়েছে ৯৪ কোটি ৯০ লাখ টাকা।

৭১ কোটি ৭০ লাখ টাকা লেনদেন করে তালিকার পঞ্চম স্থানে ছিল সেবা ও আবাসন খাত। ২টি করে কোম্পানির লেনদেন হয়েছে দরবৃদ্ধি ও দরপতনে।

খাদ্য খাতে ৫৩ কোটি ৫০ লাখ ও প্রযুক্তি খাতে ৫০ কোটি ২০ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছে। বাকি খাতের লেনদেন ছিল পঞ্চাশের নিচে।

দরবৃদ্ধির শীর্ষ ১০

প্রথমবারের মতো ৩৬ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ দেয়ার পরের দিন ১০.৯৮ শতাংশ বা ৫০ টাকা ৬০ পয়সা দর বেড়েছে জেএমআই সিরিঞ্জেসের। শেয়ারটি লেনদেন হয়েছে ৫১১ টাকা ৩০ পয়সায়। আগের দিনের দর ছিল ৪৬০ টাকা ৭০ পয়সা।

১০ শতাংশ দর বা ২ টাকা ৪০ পয়সায় বেড়েছে নাভানা ফার্মার। প্রতিটি শেয়ার লেনদেন হয়েছে ২৬ টাকা ৪০ পয়সায়।

আনোয়ার গ্যালভানাইজিংয়ের শেয়ারদর ৮ দশমিক ৭৫ শতাংশ বেড়ে শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৫২০ টাকা ৭০ পয়সায়।

এ ছাড়াও দরবৃদ্ধির তালিকায় রয়েছে অ্যাপেক্স ফুডস, অলিম্পিক ইন্ডাস্ট্রিজ, জেমিনি সি ফুড, অ্যারামিট, সোনালী আঁশ, সানলাইফ ইন্স্যুরেন্স ও মিরাকল ইন্ডাস্ট্রিজ।

দর পতনের শীর্ষ ১০

পতনের তালিকার শীর্ষে রয়েছে পেনিনসুলা চিটাগং। ১৩ দশমিক ০৭ শতাংশ কমে প্রতিটি শেয়ার সর্বশেষ ২৮ টাকা ৬০ পয়সায় লেনদেন হয়েছে। আগের দিনে লেনদেন হয় ৩২ টাকা ৯০ পয়সায়।

পতনের তালিকায় পরের স্থানে রয়েছে বিডি কম। ৯ দশমিক ৮৪ শতাংশ দর কমে শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৫৩ টাকা ১০ পয়সায়। আগের দিনের ক্লোজিং প্রাইস ছিল ৫৮ টাকা ৯০ পয়সা।

তৃতীয় সর্বোচ্চ দর হারিয়েছে নাভানা সিএনজি। ৯ শতাংশ কমে শেয়ারটি সর্বশেষ ২৯ টাকা ৩০ পয়সায় হাতবদল হয়। আগের দিনে লেনদেন হয়েছিল ৩২ টাকা ২০ পয়সায়।

দর কমার শীর্ষ দশে থাকা অন্য কোম্পানিগুলো ছিল পেপার প্রোসেসিং, বাংলাদেশ ইন্ডাস্ট্রিয়াল ফাইন্যান্স কোম্পানি, মনোস্পুল পেপার, ইস্টার্ন ক্যাবলস, আফতাব অটোস, ফার কেমিক্যালস ও আজিজ পাইপস।

আরও পড়ুন:
উড়তে থাকা তমিজউদ্দিন বাড়াল লভ্যাংশ
আবার বড় দরপতন, সেই ওরিয়নে এখন সর্বনাশ
হিরুর কারসাজি চলছেই, এবার জরিমানা দেড় কোটি 
পতনমুখী পুঁজিবাজারে স্বল্প মূলধনির লাফ
দেশের পুঁজিবাজারে আসছে আইএফসির বন্ড, কিন্তু...

মন্তব্য

আরও পড়ুন

অর্থ-বাণিজ্য
At the end of the holidays the capital market starts with the big ups

ছুটি শেষে বড় উত্থান দিয়ে লেনদেন শুরু পুঁজিবাজারে

ছুটি শেষে বড় উত্থান দিয়ে লেনদেন শুরু পুঁজিবাজারে

তিন দিন ছুটি শেষে পুঁজিবাজারের প্রথম কার্যদিবসের প্রথম ঘণ্টায় সূচকের বড় উত্থান হয়েছে ঢাকা ও চট্টগ্রামে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৫৯ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ১১ এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ২০ পয়েন্ট।

প্রথম ঘণ্টায় ডিএসইতে ১৪০ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে।

এ সময় ২৫৯টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দাম কমেছে ৪৮টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৭০টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকার মতোই উত্থানের মধ্য দিয়ে চলছে চট্টগ্রামের লেনদেন, সার্বিক সূচক বেড়েছে ৭২ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৫৬টি কোম্পানির মধ্যে ৩২টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১২টি কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ১২টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

প্রথম ঘণ্টায় চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে ১ কোটি টাকার ওপর শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
In the first hour of the capital market the rise in the index has risen to most companies

পুঁজিবাজারে প্রথম ঘণ্টায় সূচকের উত্থান, দাম বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির

পুঁজিবাজারে প্রথম ঘণ্টায় সূচকের উত্থান, দাম বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির

সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে সূচকের উত্থানে লেনদেন শুরু হয়েছে ঢাকা এবং চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, দাম বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির।

লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ১০ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ১ এবং বাছাইকৃত ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ৪ পয়েন্ট।

দিনের শুরুতেই দাম বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির। ১৮৮ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১২৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৬৮ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার বাজারে ১৩০ কোটি টাকার ওপরে শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে। অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ১৩ পয়েন্ট।

প্রথম ঘণ্টায় লেনদেনে অংশ নেয়া ৭৯ কোম্পানির মধ্যে ৪৫ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২০ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দিনের শুরুতে চট্টগ্রামে লেনদেন ছাড়িয়েছে ১ কোটি ১৯ লাখ টাকা।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
The government will form a committee to find a long term financing way from the capital market

পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের পথ খুঁজতে কমিটি গঠন করবে সরকার

পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের পথ খুঁজতে কমিটি গঠন করবে সরকার

পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের পথ খুঁজে বের করতে, একটি প্রাণবন্ত বন্ড মার্কেট গড়ে তুলতে এবং ব্যাংক ঋণের ওপর অতিরিক্ত নির্ভরতা কমাতে শিগগিরই একটি যৌথ কমিটি গঠন করবে সরকার।

বাংলাদেশ ব্যাংক (বিবি) ও বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) মধ্যে গত বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ব্যাংক সদর দপ্তরে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকের পর এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর।

সিদ্ধান্ত অনুযায়ী কমিটিতে অর্থ মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ ব্যাংক এবং বিএসইসির প্রতিনিধিরা থাকবেন।

বাংলাদেশ ব্যাংক ও বিএসইসির কর্মকর্তা বলেন, বৈঠকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের গুরুত্বপূর্ণ উৎস হিসেবে পুঁজিবাজারের সম্ভাবনাকে কাজে লাগানোর বিষয়ে আলোচনা হয়।

তারা বলেন, ব্যাংক ঋণের ওপর অতিরিক্ত নির্ভরতা ও এর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ঝুঁকি কমিয়ে দেশের সামষ্টিক অর্থনৈতিক উন্নয়ন নিশ্চিত করতে পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি মূলধন সংগ্রহের সুযোগ কাজে লাগানোর ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়।

এ সময় দীর্ঘমেয়াদি মূলধন কীভাবে এবং কোনো প্রক্রিয়ায় পুঁজিবাজার থেকে সরবরাহ করা যেতে পারে সে বিষয় বিস্তারিত আলোচনা হয়। এছাড়াও দেশে একটি প্রাণবন্ত বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠা এবং এর তারল্য বৃদ্ধির বিষয়েও আলোচনা হয়।

সবশেষে, এসব বিষয়ে করণীয় নির্ধারণে একটি যৌথ কমিটি গঠনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

বৈঠকে বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর মো. হাবিবুর রহমান, গভর্নরের উপদেষ্টা মো. আহসান উল্লাহ, বিএসইসি চেয়ারম্যান খোন্দকার রাশেদ মাকসুদ ও কমিশনার ফারজানা লালারুখসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
In the capital market of the index is on the rise in the capital market

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে দেশের দুই পুঁজিবাজারে। লেনদেনের শুরুতে অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ২৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৪৬৭ পয়েন্টে। শরিয়াভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৫ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ১০ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৭৭ কোম্পানির মধ্যে ২২৯টির দর বেড়েছে, ৬২টির কমেছে এবং ৮৬টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।

প্রথম দুই ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৭৫ কোটি টাকার বেশি।

এদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ২৯ পয়েন্ট।

সিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৭ কোম্পানির মধ্যে ৩১টির দর বেড়েছে, ২৯টির কমেছে এবং ১৭টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে। প্রথমার্ধে সিএসইতে ৩ কোটি টাকার বেশি লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার ছবি: সংগৃহীত

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন হয়েছে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম। চট্টগ্রামে লেনদেন কিছুটা বাড়লেও কমেছে ঢাকায়।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ১০ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ৪ পয়েন্ট এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৬ কোম্পানির দাম কমেছে বেশিরভাগের। ১০০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২১৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড তিন ক্যাটাগরিতেই তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে। লভ্যাংশ দেয়া ভালো কোম্পানির শেয়ার এ ক্যাটাগরির ২১৭ কোম্পানির মধ্যে ৪৮ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হলেও দর কমেছে ১২৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ৪১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডেও। ১০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দাম কমেছে ১০ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির ইউনিটের দাম।

১৮ কোম্পানির ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। ফাইন ফুডস সর্বোচ্চ ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

ঢাকার বাজারে সারাদিনে মোট ২৩৫ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ২৭৮ কোটি টাকা।

৯.৬৬ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার। অন্যদিকে ৭.৫২ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে ইনফরমেশন সার্ভিসেস নেটওয়ার্ক।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকায় মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৮৪ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ৯৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৮ কোটি ৬৮ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৪ কোটি ৯৭ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সোনালি ব্যাংক ফাস্ট মিউচুয়াল ফান্ড এবং ৯ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে এসকে ট্রিমস অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
With the beginning of the transaction starting in the first hour of the capital market

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

সপ্তাহের পঞ্চম কার্যদিবসে (মঙ্গলবার) লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় উত্থানে শুরু হয়েছে দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জে, বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১৫ পয়েন্ট বেড়েছে। শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৪ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ৯ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৭৬টি কোম্পানির মধ্যে শেয়ারের দাম বেড়েছে ২৩৬টির, কমেছে ৭৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৬২টি কোম্পানির শেয়ার দাম।

এই সময়ে লেনদেনের পরিমাণ দাঁড়ায় ৯০ কোটি টাকার বেশি।

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক ৮ পয়েন্ট বেড়েছে। লেনদেন হওয়া ৭৫টি কোম্পানির মধ্যে ৩৭টির শেয়ারদর বেড়েছে, ১৯টির কমেছে এবং ১৯টি কোম্পানির শেয়ারের দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।

সিএসইতে প্রথম ঘণ্টার লেনদেন ২ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Capital Market With the fall of transactions in Dhaka Chittagong

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে সূচকের পতন দিয়ে লেনদেন শুরু হয়েছে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথমার্ধে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সূচক কমেছে ১৬ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে ২ পয়েন্ট।

বাছাই করা কোম্পানির ব্লুচিপ শেয়ার ডিএস-৩০ কমেছে ৯ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২০৩ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৭৭ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

প্রথমার্ধে ঢাকার বাজারে লেনদেন ১৩০ কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে।

একই দশা চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই)। সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৩ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৮ কোম্পানির মধ্যে ২৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৬৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথমার্ধে ৩ কোটি টাকার ওপর শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

p
উপরে