× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

অর্থ-বাণিজ্য
The pressure really increased in the capital market
google_news print-icon

পুঁজিবাজারে সত্যি সত্যি বাড়ল চাপ 

পুঁজিবাজারে-সত্যি-সত্যি-বাড়ল-চাপ 
১১ অক্টোবর স্টক ব্রোকারদের প্রতি জারি করা বিএসইসির এক নির্দেশনায় বলা হয়, চেকের টাকা নগদায়নের আগে তা দিয়ে শেয়ার কেনা যাবে না। নির্দেশনাটি আপাতদৃষ্টিতে গুরুত্বপূর্ণ মনে না হলেও সেটি পুঁজিবাজারে বড় চাপ তৈরি করেছে। স্টক ব্রোকারদের সংগঠন ডিএসই ব্রোকার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ বা ডিবিএর পক্ষ থেকে ডিএসই ও নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসিকে চিঠি দিয়ে সতর্ক করে দেয়া হয়েছে যে চেক নিয়ে নির্দেশনা না পাল্টালে পুঁজিবাজারে চাপ আরও বাড়বে।

চেক নগদায়ন করার সিদ্ধান্ত না পাল্টালে পুঁজিবাজারে চাপ আরও বাড়বে বলে স্টক ব্রোকাররা নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসিকে যে হুঁশিয়ারি দিয়েছিল, সত্যি সত্যি তার নমুনা দেখা গেল পুঁজিবাজারে।

কিছুদিন আগেও যে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ বা ডিএসইতে নিয়মিত দুই হাজার কোটি টাকার নিচে লেনদেন হতে থাকলেও টেনেটুনে এক হাজার কোটির টাকা পার করল।

১১ অক্টোবর স্টক ব্রোকারদের প্রতি জারি করা বিএসইসির এক নির্দেশনায় বলা হয়, চেকের টাকা নগদায়নের আগে তা দিয়ে শেয়ার কেনা যাবে না। নির্দেশনাটি আপাতদৃষ্টিতে গুরুত্বপূর্ণ মনে না হলেও সেটি পুঁজিবাজারে বড় চাপ তৈরি করেছে।

পরের দিনই লেনদেন এক হাজার কোটি টাকার নিচে নেমে এসে হয় ৯৯৪ কোটি ১১ লাখ ৬২ হাজার টাকায়। এর পরের তিন কর্মদিবসে তা আবার হাজার কোটি টাকার ঘর ছাড়ালেও বাজারে গতি ফেরেনি। স্বল্প মূলধনি কিছু কোম্পানির উত্থান ছাড়া পুঁজিবাজার অনেকটাই নিষ্প্রাণ। শক্তিশালী মৌলভিত্তির কোম্পানির ক্রেতা নেই। বেঁধে দেয়া সর্বনিম্ন দর বা ফ্লোর প্রাইসে গড়াগড়ি খাচ্ছে অর্ধেকের বেশি কোম্পানি।

একপর্যায়ে মনে হচ্ছিল লেনদেন এর চেয়ে কমে যাবে। তবে শেষ মুহূর্তে কিছুটা ক্রয়চাপে সূচকের পাশাপাশি লেনদেনও কিছুটা বাড়ে। হাতবদল হয় ১ হাজার ৫ কোটি ৯৫ লাখ ৪৩ হাজার টাকা। এটি গত ৪৩ কর্মদিবসের দ্বিতীয় সর্বনিম্ন লেনদেন।

গত ১৪ আগস্ট ৬৪৪ কোটি ৪৫ লাখ ৩১ হাজার টাকার পর গত ১২ অক্টোবরই এর চেয়ে কম লেনদেন হয়েছিল।

এর মধ্যে স্টক ব্রোকারদের সংগঠন ডিএসই ব্রোকার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ বা ডিবিএর পক্ষ থেকে ডিএসই ও নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসিকে চিঠি দিয়ে সতর্ক করে দেয়া হয়েছে যে, চেক নিয়ে নির্দেশনা না পাল্টালে পুঁজিবাজারে চাপ আরও বাড়বে।

চিঠিটি কয়েকদিন আগে দেয়া হলেও বিষয়টি জানাজানি হয় সোমবার পুঁজিবাজারে লেনদেন শেষে। আর মঙ্গলবার বাজারের চিত্রে এটা স্পষ্ট যে, বাজারে চাপ আরও বেড়েছে।

চলতি সপ্তাহের দুটি কর্মদিবসে রোববার ১৫ এবং সোমবার ৬৫ পয়েন্ট পতনের স্মৃতি নিয়ে এদিন প্রথম দুই ঘণ্টায় সূচক ৪৭ পয়েন্ট কমে যাওয়ার পর বিনিয়োগকারীদের মধ্যে উৎকণ্ঠা আরও বাড়ে। তবে বেলা সাড়ে ১১টার পর থেকে কিছুটা ঘুরে দাঁড়িয়ে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ১২ পয়েন্ট হারিয়ে শেষ হয় লেনদেন। এ নিয়ে তিন দিনেই পুঁজিবাজারে সূচক কমল ৯২ পয়েন্ট।

দিন শেষে ডিএসইএক্সের অবস্থান দাঁড়িয়েছে ৬ হাজার ৪০০ পয়েন্টে, যা গত ৩৬ কর্মদিবসের মধ্যে সর্বনিম্ন।

গত ২৫ আগস্ট এর চেয়ে কম ৬ হাজার ৩৫৫ পয়েন্টে ছিল ডিএসইএক্স।

পুঁজিবাজারে সত্যি সত্যি বাড়ল চাপ
মঙ্গলবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে লেনদেনের চিত্র

দিন শেষে ৪৯টি কোম্পানির দর বৃদ্ধির বিপরীতে কমেছে ১০০টির দর আর ২২০টি কোম্পানি হাতবদল হয়েছে আগের দিনের দরে, যেগুলোর সিংহভাগই হাতবদল হয়েছে আগের দিনের দরে।

এদিন তুমুল আলোচিত ওরিয়ন গ্রুপের চারটি কোম্পানি আবার দর হারিয়েছে। গত ২৮ জুলাই ফ্লোর প্রাইস দেয়ার পর থেকে লাফাতে থাকা কোম্পানিগুলোর মধ্যে ওরিয়র ইনফিউশন ৫.৭১ শতাংশ (৫২ টাকা ১০ পয়সা), ওরিয়ন ফার্মার দর ৫.২০ শতাংশ (৬ টাকা ৬০ পয়সা, কোহিনূর কেমিক্যালসের দর ৪.৬৯ শতাংশ (২৮ টাকা ১০ পয়সা) এবং বিকন ফার্মার দর ২.৪৬ শতাংশ (৮ টাকা ২০ পয়সা) কমেছে।

এই চার কোম্পানির কারণেই সূচক কমেছে ১৪.৫২ পয়েন্ট।

ভালো লভ্যাংশের আশায় তরতর করে বাড়ছিল যেসব কোম্পানি, সেগুলোর মধ্যে যেগুলোর ঘোষণা বিনিয়োগকারীদের আশাহত করেছে, সেগুলোর একটির দর কমেছে সবচেয়ে বেশি। লভ্যাংশ ঘোষণার পর অস্বাভাবিক উত্থান হয়েছে, এমন কোম্পানিও আছে এই তালিকায়।

পুঁজিবাজারে সত্যি সত্যি বাড়ল চাপ
এদিন সূচক যতটা কমেছে, তার চেয়ে বেশি কমিয়েছে কেবল ওরিয়ন গ্রুপের চার কোম্পানি

সব বৃদ্ধির শীর্ষেও ছিল ভালো লভ্যাংশ ঘোষণা করা একটি কোম্পানি। শীর্ষ দশের মধ্যে একটি নতুন লেনদেন শুরু করেছে, বাকি নয়টির সবগুলোই স্বল্প মূলধনি।

লেনদেনে যে ভারসাম্যহীনতার বিষয়টি মাসের পর মাস দেখা যাচ্ছে, সেটি আবার প্রকাশ পেল। মোট লেনদেনের ৪২ শতাংশ কেবল ১০টি কোম্পানিতে।

এই ১০টি কোম্পানিতে হাতবদল হয়েছে ৪২২ কোটি টাকার বেশি। আর অনাগ্রহের ২০০ কোম্পানিতে ১১ কোটি ৯০ লাখ এবং ২৫০টি কোম্পানিতে হাতবদল হয়েছে ৫৭ কোটি ৬০ লাখ টাকা।

এই আড়াইশ কোম্পানির লেনদেনের চেয়ে শীর্ষে থাকা ওরিয়ন ফার্মার লেনদেন ছিল বেশি। এই কোম্পানিটির ৬৪ কোটি ৩৫ লাখ টাকার শেয়ার হাতবদল হয়েছে।

চেক ইস্যুতে কী বলছেন সংশ্লিষ্টরা

ট্রেজার সিকিউরিটিজের শীর্ষ কর্মকর্তা মোস্তফা মাহবুব উল্লাহ বলেন, ‘চেক নগদায়ন না হলে শেয়ার না কেনার নির্দেশনায় বাজারে চাপ পড়েছে বলে মনে করি না। দুইটা জিনিসই হয়তো একই সঙ্গে হয়েছে। বাজার উইক ছিল, সেই সময়ই এই নির্দেশনা এসেছে। তাই এমনটা মনে করা হচ্ছে। যেহেতু ফান্ড মুভ হচ্ছে না। যেসব স্টক লিড দিচ্ছিল, সেগুলো দুর্বল হচ্ছে। যার প্রতিফলন বাজারে, টার্নওভারে দেখা যাচ্ছে।’

পুঁজিবাজার সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের প্রধান নির্বাহীদের সংগঠন সিইও ফোরাম এবং মার্চেন্ট ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট সায়েদুর রহমান বলেন, ‘বিএসইসির ওপর চাপ বাড়ানোর প্রশ্নটা আমাদের কাছে একেবারেই অবান্তর। চেক নগদায়নের জন্য যদি বসে থাকি তাহলে বিনিয়োগকারী ডিমোরালাইজড হবে। কারণ, চেক দিলে সেটা নগদায়ন হতে ২৪ ঘণ্টা বা কখনও সেটা ৩৬ ঘণ্টাও লেগে যেতে পারে।’

তিনি বলেন, ‘ধরা যাক, বিনিয়োগকারী সকালে বাসা থেকে রওনা দিয়েছেন। কোনো কারণে তিনি ১০টার মধ্যে পৌঁছাতে পারলেন না। তার জন্য তো ব্যাংকের ক্লিয়ারিং হাউজ বসে থাকবে না। আজকে হাউজ ধরতে পারল না, তাহলে আগামীকাল ধরবেন। পরের দিন বিকাল ৪টায় ব্রোকার জানতে পারবেন পাস হয়েছে কি-না। মার্কেট তো শেষ হয় ২টায়। তাহলে শেয়ার কিনতে পারবেন তারও একদিন পর। তাহলে বিনিয়োগকারী কী করবেন?

‘আরেকটা পার্ট হলো- ব্যাংক, ইন্স্যুরেন্স, লিজিং, এরা কিন্তু ব্রোকারেজ হাউজে টাকা রাখে না। সারাদিন ট্রেড করে বিকালে চেক বা পে অর্ডার নিয়ে যায়। তারা কী করবে? এই প্রেক্ষাপট থেকে বিষয়টা আমরা জানিয়েছি। এটা চাপ প্রয়োগ বা বিরোধিতা করা নয়। এখন নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিষয়টা চিন্তা করে যেটা ভালো মনে করবে সিদ্ধান্ত নেবে।’

এ বিষয় জানতে চাইলে বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র বলেন, ‘কমিশনার স্যার অথবা এসআরআই ডিপার্টমেন্টের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। এ বিষয় আমার নো কমেন্টস।’

বিএসইসির কমিশনার ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান শেখ শামসুদ্দিনের মোবাইল নম্বরে কল করলেও তিনি রিসিভ করেননি।

সূচকে প্রভাব যাদের

সবচেয়ে বেশি ৫ দশমিক ২৭ পয়েন্ট সূচক কমেছে বিকন ফার্মার দরপতনে। কোম্পানিটির দর কমেছে ২ দশমিক ৪৬ শতাংশ।

দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৪ দশমিক ২৯ পয়েন্ট কমেছে ওরিয়ন ফার্মার কারণে। শেয়ার প্রতি দাম কমেছে ৫ দশমিক ২ শতাংশ।

ওরিয়ন ইনফিউশনের দর ৫ দশমিক ৭১ শতাংশ কমার কারণে সূচক কমেছে ২ দশমিক ৯৫ পয়েন্ট।

এ ছাড়াও বসুন্ধরা পেপার, কোহিনূর কেমিক্যাল, বেক্সিমকো লিমিটেড, পেনিনসুলা চিটাগং, ইস্টার্ন ক্যাবলস, বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশন ও বেক্সিমকো গ্রীণ সুকুক বন্ডের দরপতনে সূচক কমেছে।

সব মিলিয়ে এই ১০টি কোম্পানি সূচক কমিয়েছে ২৩ দশমিক ৬৭ পয়েন্ট।

বিপরীতে ৭ দশমিক ৫৬ পয়েন্ট সূচক বাড়িয়েছে বেক্সিমকো ফার্মা। এদিন শেয়ারটির দর বেড়েছে ৩ দশমিক ৭৬ শতাংশ।

অলিম্পিক ইন্ডাস্ট্রিজের দর ৭ দশমিক ৬৩ শতাংশ বাড়ায় সূচক বেড়েছে ৪ দশমিক ৯৫ পয়েন্ট।

জেএমআই সিরিঞ্জেস সূচকে যোগ করেছে ৩ দশমিক ১১ পয়েন্ট। কোম্পানির দর বেড়েছে ১০ দশমিক ৯৮ শতাংশ।

এর বাইরে আনোয়ার গ্যালভানাইজিং, ইসলামী ব্যাংক, লাফার্জ হোলসিম বাংলাদেশ, সি-পার্ল, আল-আরব ব্যাংক, সোনালী পেপার ও প্রিমিয়ার ব্যাংক সূচকে পয়েন্ট যোগ করেছে।

সব মিলিয়ে এই ১০টি কোম্পানি সূচক বাড়িয়েছে ২৩ দশমিক ৬১ পয়েন্ট।

কোন খাত কেমন

লেনদেনের শীর্ষে রয়েছে ওষুধ ও রসায়ন খাত। হাতবদল হয়েছে ২১১ কোটি ১৯ লাখ টাকা, যা মোট লেনদেনের ২২.১২ শতাংশ। খাতটিতে ৮টি কোম্পানির দরবৃদ্ধি হয়েছে। ১০টি করে কোম্পানির লেনদেন হয়েছে দরপতন ও অপরিবর্তিত দরে।

প্রকৌশল খাতে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১৪৯ কোটি ৮০ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছে। ৭টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে ১৭টির লেনদেন হয়েছে আগের দরে। দরপতন হয়েছে ১৮টির।

তৃতীয় স্থানে থাকা বিবিধ খাতে লেনদেন হয়েছে ১২৪ কোটি ১৭ লাখ টাকা। ৩টির দরবৃদ্ধি, ৬টির দরপতন ও আগের দরে লেনদেন হয়েছে ৪টি কোম্পানির।

আর কোনো খাতে ১০০ কোটি টাকা লেনদেন হয়নি।

চতুর্থ সর্বোচ্চ লেনদেন হয়েছে কাগজ ও মুদ্রণ খাতে। খাতের ১টি করে কোম্পানির দরবৃদ্ধি ও অপরিবর্তিত দরে লেনদেন হয়েছে। ৪টির লেনদেন হয়েছে দরপতনে। হাতবদল হয়েছে ৯৪ কোটি ৯০ লাখ টাকা।

৭১ কোটি ৭০ লাখ টাকা লেনদেন করে তালিকার পঞ্চম স্থানে ছিল সেবা ও আবাসন খাত। ২টি করে কোম্পানির লেনদেন হয়েছে দরবৃদ্ধি ও দরপতনে।

খাদ্য খাতে ৫৩ কোটি ৫০ লাখ ও প্রযুক্তি খাতে ৫০ কোটি ২০ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছে। বাকি খাতের লেনদেন ছিল পঞ্চাশের নিচে।

দরবৃদ্ধির শীর্ষ ১০

প্রথমবারের মতো ৩৬ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ দেয়ার পরের দিন ১০.৯৮ শতাংশ বা ৫০ টাকা ৬০ পয়সা দর বেড়েছে জেএমআই সিরিঞ্জেসের। শেয়ারটি লেনদেন হয়েছে ৫১১ টাকা ৩০ পয়সায়। আগের দিনের দর ছিল ৪৬০ টাকা ৭০ পয়সা।

১০ শতাংশ দর বা ২ টাকা ৪০ পয়সায় বেড়েছে নাভানা ফার্মার। প্রতিটি শেয়ার লেনদেন হয়েছে ২৬ টাকা ৪০ পয়সায়।

আনোয়ার গ্যালভানাইজিংয়ের শেয়ারদর ৮ দশমিক ৭৫ শতাংশ বেড়ে শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৫২০ টাকা ৭০ পয়সায়।

এ ছাড়াও দরবৃদ্ধির তালিকায় রয়েছে অ্যাপেক্স ফুডস, অলিম্পিক ইন্ডাস্ট্রিজ, জেমিনি সি ফুড, অ্যারামিট, সোনালী আঁশ, সানলাইফ ইন্স্যুরেন্স ও মিরাকল ইন্ডাস্ট্রিজ।

দর পতনের শীর্ষ ১০

পতনের তালিকার শীর্ষে রয়েছে পেনিনসুলা চিটাগং। ১৩ দশমিক ০৭ শতাংশ কমে প্রতিটি শেয়ার সর্বশেষ ২৮ টাকা ৬০ পয়সায় লেনদেন হয়েছে। আগের দিনে লেনদেন হয় ৩২ টাকা ৯০ পয়সায়।

পতনের তালিকায় পরের স্থানে রয়েছে বিডি কম। ৯ দশমিক ৮৪ শতাংশ দর কমে শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৫৩ টাকা ১০ পয়সায়। আগের দিনের ক্লোজিং প্রাইস ছিল ৫৮ টাকা ৯০ পয়সা।

তৃতীয় সর্বোচ্চ দর হারিয়েছে নাভানা সিএনজি। ৯ শতাংশ কমে শেয়ারটি সর্বশেষ ২৯ টাকা ৩০ পয়সায় হাতবদল হয়। আগের দিনে লেনদেন হয়েছিল ৩২ টাকা ২০ পয়সায়।

দর কমার শীর্ষ দশে থাকা অন্য কোম্পানিগুলো ছিল পেপার প্রোসেসিং, বাংলাদেশ ইন্ডাস্ট্রিয়াল ফাইন্যান্স কোম্পানি, মনোস্পুল পেপার, ইস্টার্ন ক্যাবলস, আফতাব অটোস, ফার কেমিক্যালস ও আজিজ পাইপস।

আরও পড়ুন:
উড়তে থাকা তমিজউদ্দিন বাড়াল লভ্যাংশ
আবার বড় দরপতন, সেই ওরিয়নে এখন সর্বনাশ
হিরুর কারসাজি চলছেই, এবার জরিমানা দেড় কোটি 
পতনমুখী পুঁজিবাজারে স্বল্প মূলধনির লাফ
দেশের পুঁজিবাজারে আসছে আইএফসির বন্ড, কিন্তু...

মন্তব্য

আরও পড়ুন

অর্থ-বাণিজ্য
Transaction in Dhaka is going on in Chittagong

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

শেষ কার্যদিবসে ঢাকার পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে উত্থানে, বেড়েছে প্রধান সূচক। অন্যদিকে বিগত দিনের মতো এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার।

লেনদেনের প্রথম দুই ঘন্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৮ পয়েন্ট।

এর বাইরে বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) শরীয়াভিত্তিক সূচক ডিএসএসের উত্থান দশমিকের ঘরে থাকলেও ব্লু-চিপ শেয়ারের সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ২ পয়েন্ট।

সূচক কিছুটা বাড়লেও বিগত কয়েকদিনের টানা পতনে লেনদেন অনেকটাই কমে এসেছে। এতদিন প্রথমার্ধে লেনদেন ২০০ কোটি ছাড়িয়ে গেলেও, এদিন লেনদেন হয়েছে ১৫০ কোটিরও কম।

দাম বেড়েছে লেনদেন অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ১৬১ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৩২ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

এদিকে এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার। লেনদেনের প্রথমার্ধে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) সার্বিক সূচক হারিয়েছে ৭৩ পয়েন্ট।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ৩৩ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে ৬৬ কোম্পানির হয়েছে দরপতন, অপরিবর্তিত আছে ২৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

পুঁজিবাজারের প্রথম দুই ঘন্টায় সিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ২ কোটি ৩০ লাখ টাকা।

মন্তব্য

পতনে পর্যদুস্ত পুঁজিবাজার

পতনে পর্যদুস্ত পুঁজিবাজার

পুঁজিবাজারে চলতি সপ্তাহ মোটেই ভালো কাটছে না বিনিয়োগকারীদের। সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে সূচকের পতনের পর নববর্ষের ছুটি শেষে দ্বিতীয় কার্যদিবসেও বড় পতনের মুখে পড়েছে ঢাকা ও চট্টগ্রাম—দেশের উভয় পুঁজিবাজার। এদিন কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৩৭ পয়েন্ট। মন্দাবস্থা চলছে বাকি দুই সূচকেও। শরীয়াভিত্তিক সূচক ডিএসইএস ১০ এবং বাছাইকৃত শেয়ারের ব্লু-চিপ সূচক কমেছে ১৮ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৭টি কোম্পানির মধ্যে সিংহভাগের দরপতন হয়েছে। আজ ৯৮টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর হারিয়েছে ২৫৫টি কোম্পানি এবং অপরিবর্তিত ছিল ৪৪টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসেবে ‘এ’, ‘বি’ ও ‘জেড’—তিন ক্যাটাগরিতেই প্রধান্য পেয়েছে দর কমা কোম্পানির সংখ্যা। বিশেষ করে ‘বি’ ক্যাটাগরির ৮৩টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে মাত্র ১১টির এবং কমেছে ৬৭টির; আর লেনদেন অপরিবর্তিত ছিল ৫টি কোম্পানির।

লেনদেন হওয়া ৩৬টি মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে বেশিরভাগেরই দাম ছিল নিম্নমুখী। মাত্র ৭টি কোম্পানির ইউনিটের দাম বৃদ্ধি হয়েছে, কমেছে ২৪টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৫টির।

ডিএসইর ব্লক মার্কেটে আজ ২৬টি কোম্পানির মোট ৪৮ কোটি ৯৩ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে। এর মধ্যে সর্বোচ্চ ২৩ কোটি ৩৮ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে মারিকো বাংলাদেশ।

ডিএসইতে সূচক কমলেও গতদিনের তুলনায় বেড়েছে লেনদেন। সারা দিনে মোট ৪৪৬ কোটি টাকার ওপর শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে, গতদিন যার পরিমাণ ছিল ৪১৪ কোটি টাকা।

৯.৯৪ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ারের তালিকায় আছে রংপুর ফাউন্ড্রি লিমিটেড। ১৪২.৯০ টাকায় লেনদেন শুরু হয়ে দিন শেষে কোম্পানিটির প্রতিটি শেয়ারের দাম বেড়ে হয়েছে ১৫৭.১০ টাকা।

অন্যদিকে, ৯.৯৬ শতাংশ দর হারিয়ে আজ একেবারে তলানিতে ঠাঁই হয়েছে খান ব্রাদার্সের। প্রতিটি শেয়ার ১৩৪.৫০ টাকা দরে লেনদেন শুরু হলেও দিন শেষে দাম কমে ১২১.১০ টাকায় ক্রয়-বিক্রয় হয়েছে।

চট্টগ্রামেও বড় পতন

.ঢাকার মতো চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সূচকের বড় পতন হয়েছে। সারা দিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ১০০ পয়েন্ট।

লেনদেন অংশ নেওয়া ২১১টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৫৪টির, বিপরীতে দাম কমেছে ১৩৫টির এবং ২২টি কোম্পানির শেয়ারের দাম ছিল অপরিবর্তিত।

সূচকের পাশাপাশি সিএসইতি আজ লেনদেনও কমেছে। গত কার্যদিবসে ১৫ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হলেও মঙ্গলবার তা কমে ৭ কোটি টাকায় নেমেছে।

এদিন ৯.৯৫ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে আর্থিক মূল্যে শীর্ষ শেয়ার হিসেবে জায়গা করে নিয়েছে ইস্টার্ন ক্যাবলস লিমিটেড। অপরদিকে ৯.৭৭ শতাংশ দর হারিয়ে তলানিতে নেমেছে দেশবন্ধু পলিমার লিমিটেড।

আরও পড়ুন:
পুঁজিবাজার: উত্থান দিয়ে সপ্তাহ শুরু
পুঁজিবাজারে উত্থানের জোয়ারেও কমেনি মন্দ শেয়ারের দৌরাত্ম্য
পুঁজিবাজার: শেষ কর্মদিবসে উত্থানে শুরু লেনদেন
পুঁজিবাজার: দ্বিতীয় কর্মদিবসের শুরুতে ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে লেনদেন শুরু উত্থানে

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
The index has dropped again in the capital market of Dhaka Chittagong

আবারও সূচক কমল ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, বেড়েছে লেনদেন

আবারও সূচক কমল ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, বেড়েছে লেনদেন
সূচক কমলেও গতদিনের তুলনায় বেড়েছে লেনদেন। ডিএসইতে মোট ৪৮২ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা আগেরদিন ছিল ৪৫১ কোটি টাকা।

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে আবারও সূচকের পতন ঢাকা এবং চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে। দুই পুঁজিবাজারে সবকটি সূচক কমলেও বেড়েছে সামগ্রিক লেনদেন।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ২ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরীয়া ভিত্তিক ডিএসএস ১ পয়েন্ট এবং ডিএস-৩০ কমেছে আধা পয়েন্টের বেশি।

সূচক কমলেও গতদিনের তুলনায় বেড়েছে লেনদেন। ডিএসইতে মোট ৪৮২ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা আগেরদিন ছিল ৪৫১ কোটি টাকা।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের। ৩৯৫ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৫০, বিপরীতে দাম কমেছে ১৮৬ কোম্পানির। সারাদিনের লেনদনে দাম অপরিবর্তিত ছিল ৫৯ কোম্পানির শেয়ারের।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ এবং জেড ক্যাটাগরির বেশিরভাগ শেয়ারেরই দাম ছিল নিম্নমুখী। বি ক্যাটাগরিতে দাম বেড়েছে অধিকাংশ শেয়ারের। মধ্যম মানের শেয়ারের এই ক্যাটাগরিতে লেনদেন হওয়া ৮২ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৩৯, কমেছে ৩৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ১০ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে তালিকাভুক্ত ৩৬ কোম্পানির ২৪টিরই দাম ছিল উর্ধ্বমুখী। দাম কমেছে ৪ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮ কোম্পানির।

ব্লক মার্কেটে লেনদেন হওয়া ২৬ কোম্পানির ২৬ কোটি ৯২ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে। এরমধ্যে ব্যাংক এশিয়া সর্বোচ্চ ১০ কোটি ৭৮ লাখ টাকার শেয়ার ব্লক মার্কেটে বিক্রি করেছে।

ডিএসইতে লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে ১০ শতাংশ দাম বেড়ে শীর্ষে আছে প্রাইম ফাইন্যান্স ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড। অন্যদিকে ৩ দশমিক ৩৯ শতাংশ দাম হারিয়ে তলানিতে তাল্লু স্পিনিং মিলস।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকার মতো পতন হয়েছে চট্টগ্রামের সূচকেও। চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ১ পয়েন্টের বেশি।

তবে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে সিএসই'র বাজারে। সারাদিনে সিএসইতে মোট ৬ কোটি ৯৪ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গতদিন ছিল ৩ কোটি ৮৩ লাখ টাকা।

লেনদেনে অংশ নেয়া ১৯৩ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৮৬, কমেছে ৭৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ২৮ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষে আছে পদ্মা ইসলামি লাইফ ইনস্যুরেন্স লিমিটেড এবং ৯ দশমিক ৯৭ শতাংশ দাম কমে তলানিতে বিচ হ্যাচারি লিমিটেড।

আরও পড়ুন:
পুঁজিবাজার: শেষ কর্মদিবসে উত্থানে শুরু লেনদেন
পুঁজিবাজার: দ্বিতীয় কর্মদিবসের শুরুতে ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে লেনদেন শুরু উত্থানে
শেষ কার্যদিবসে লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে
ডিএসইতে সূচকের উত্থানে শুরু দ্বিতীয় কর্মদিবসের লেনদেন

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Capital Market In the first hour of the rise in Dhaka the fall in Chittagong

পুঁজিবাজার: প্রথম ঘণ্টায় ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন

পুঁজিবাজার: প্রথম ঘণ্টায় ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন ডিএসই ও সিএসইর লোগো। কোলাজ: ইউএনবি
শুরুর প্রথম ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ১৩০ কোটি টাকা। চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ১৩ পয়েন্ট।

সপ্তাহের শেষ কর্মদিবস বৃহস্পতিবার ঢাকার পুঁজিবাজারে প্রধান সূচকের উত্থান হলেও সার্বিক সূচক কমেছে চট্টগ্রামে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শুরুতেই প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৫ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএস ১ ও বাছাইকৃত শেয়ার ব্লু-চিপের সূচক কমেছে ১১ পয়েন্ট।

লেনদেনে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম বেড়েছে। লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ২৩১, কমেছে ৬৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ৭৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

শুরুর প্রথম ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ১৩০ কোটি টাকা।

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ১৩ পয়েন্ট।

লেনদেন হওয়া ৭০ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৪০, কমেছে ১৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ১১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথম ঘণ্টায় মোট লেনদেন ৭৩ লাখ টাকা ছাড়িয়ে গেছে।

আরও পড়ুন:
পুঁজিবাজার: দ্বিতীয় কর্মদিবসের শুরুতে ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে লেনদেন শুরু উত্থানে
শেষ কার্যদিবসে লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে
ডিএসইতে সূচকের উত্থানে শুরু দ্বিতীয় কর্মদিবসের লেনদেন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে উত্থান দিয়ে শুরু লেনদেন

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Capital Market More than 1 crore transactions in two hours

পুঁজিবাজার: দুই ঘণ্টায় ৩০০ কোটি টাকার বেশি লেনদেন

পুঁজিবাজার: দুই ঘণ্টায় ৩০০ কোটি টাকার বেশি লেনদেন প্রতীকী ছবি
লেনদেন হওয়া কোম্পানির বেশির ভাগেরই দাম বেড়েছে। ১০৯ কোম্পানির দরপতন এবং ৫৩ কোম্পানির দাম অপরিবর্তিত থাকার বিপরীতে দাম বেড়েছে ২৩০ কোম্পানির।

টানা দুই দিন উত্থানের পর তৃতীয় দিন মঙ্গলবারও ঢাকার পুঁজিবাজারে বইছে সুবাতাস।

সূচক বৃদ্ধির পাশাপাশি লেনদেনের প্রথম দুই ঘণ্টায় শেয়ার ও ইউনিট ক্রয়-বিক্রয় ছাড়িয়েছে ৩০০ কোটি টাকা।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৪৭ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক ডিএসইএস এবং ব্লু-চিপ কোম্পানির সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ১০ পয়েন্ট করে।

লেনদেন হওয়া কোম্পানির বেশির ভাগেরই দাম বেড়েছে। ১০৯ কোম্পানির দরপতন এবং ৫৩ কোম্পানির দাম অপরিবর্তিত থাকার বিপরীতে দাম বেড়েছে ২৩০ কোম্পানির।

ঢাকার মতো চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারেও বইছে চনমনে হাওয়া। লেনদেনের প্রথম দুই ঘণ্টায় চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ১০২ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৫৭ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৮৭, কমেছে ৫১ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৯ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথমার্ধে সিএসইতে ৮ কোটি ৮০ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়।

আরও পড়ুন:
সপ্তাহের লেনদেন শুরু ঢাকার উত্থানে, পতন চট্টগ্রামে
পুঁজিবাজার: উত্থান দিয়ে সপ্তাহ শুরু
পুঁজিবাজারে উত্থানের জোয়ারেও কমেনি মন্দ শেয়ারের দৌরাত্ম্য
পুঁজিবাজার: শেষ কর্মদিবসে উত্থানে শুরু লেনদেন
পুঁজিবাজার: দ্বিতীয় কর্মদিবসের শুরুতে ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Week transaction began in Chittagong to fall in Dhaka

সপ্তাহের লেনদেন শুরু ঢাকার উত্থানে, পতন চট্টগ্রামে

সপ্তাহের লেনদেন শুরু ঢাকার উত্থানে, পতন চট্টগ্রামে ডিএসই ও সিএসইর লোগোর মাঝে সূচকের উত্থানের গ্রাফিক্স। ছবি: ইউএনবি
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ৫ পয়েন্ট। সূচক কমলেও বেড়েছে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সপ্তাহের প্রথম কর্মদিবস রবিবারের লেনদেনে সূচকের উত্থান হয়েছে ঢাকার পুঁজিবাজারে; বেড়েছে সবকটি সূচক।

অন্যদিকে চট্টগ্রামে পতন দিয়ে শুরু হয়েছে লেনদেন।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ১৩ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচক শরিয়াহভিত্তিক ডিএসইএসের উত্থান দশমিকের নিচে এবং বাছাইকৃত শেয়ার ব্লু-চিপ সূচকের উত্থান হয়েছে ৫ পয়েন্ট।

লেনদেনের প্রথম দুই ঘণ্টায় দাম বেড়েছে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের। দরবৃদ্ধির ২৪৫ কোম্পানির বিপরীতে দর কমেছে ৮৭ এবং অপরিবর্তিত আছে ৫৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ডিএসইতে দিনের শুরুতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ১৯০ কোটি টাকা।

অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ৫ পয়েন্ট। সূচক কমলেও বেড়েছে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেন হওয়া ১০২ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৫৫, কমেছে ২৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৮ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথম দুই ঘণ্টায় লেনদেন ছাড়িয়েছে ২ কোটি টাকা।

আরও পড়ুন:
পুঁজিবাজার: উত্থান দিয়ে সপ্তাহ শুরু
পুঁজিবাজারে উত্থানের জোয়ারেও কমেনি মন্দ শেয়ারের দৌরাত্ম্য
পুঁজিবাজার: শেষ কর্মদিবসে উত্থানে শুরু লেনদেন
পুঁজিবাজার: দ্বিতীয় কর্মদিবসের শুরুতে ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে লেনদেন শুরু উত্থানে

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Capital Market Starting the week with rise

পুঁজিবাজার: উত্থান দিয়ে সপ্তাহ শুরু

পুঁজিবাজার: উত্থান দিয়ে সপ্তাহ শুরু প্রতীকী ছবি
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শুরুতেই প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৫ পয়েন্ট।

গত সপ্তাহের উত্থানের ধারা ধরে রেখে এ সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রবিবার ঢাকা ও চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে প্রথম ঘণ্টার লেনদেন হয়েছে সূচকের উত্থানের মধ্য দিয়ে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শুরুতেই প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৫ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএসের উত্থান দশমিকের নিচে থাকলেও বাছাইকৃত শেয়ার ব্লু-চিপের সূচক বেড়েছে ৩ পয়েন্ট।

লেনদেনে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম বেড়েছে।

লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৬৯, কমেছে ৮৭ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

শুরুর ৩০ মিনিটে ডিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ৫০ কোটি টাকা। ঢাকার মতোই চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ১০ পয়েন্ট।

লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ২২, কমেছে ৭ এবং অপরিবর্তিত আছে ৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথম আধা ঘণ্টায় মোট লেনদেন ৩০ লাখ টাকা ছাড়িয়ে গেছে।

আরও পড়ুন:
ডিএসইতে সূচকের উত্থানে শুরু দ্বিতীয় কর্মদিবসের লেনদেন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে উত্থান দিয়ে শুরু লেনদেন
প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার পুঁজিবাজারে সব সূচকের পতন
প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান, চট্টগ্রামে বড় পতন
উত্থানের ধারা বজায় রেখে পুঁজিবাজারে লেনদেন

মন্তব্য

p
উপরে