× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

অর্থ-বাণিজ্য
This time jump in transactions after the index at the floor price
google_news print-icon

ফ্লোর প্রাইসে সূচকের পর এবার লেনদেনে লাফ

ফ্লোর-প্রাইসে-সূচকের-পর-এবার-লেনদেনে-লাফ
ফ্লোর প্রাইস দেয়ার পাশাপাশি ক্রয়মূল্যে ব্যাংকের এক্সপোজার লিমিট গণনার সম্ভাবনায় বিনিয়োগকারীরা সক্রিয় হচ্ছেন। ছবি: নিউজবাংলা
প্রতিটি কোম্পানির শেয়ারদর একটি সীমার নিচে নামতে পারবে না- বিষয়টি নিশ্চিত হওয়ার পর নিষ্ক্রিয় বিনিয়োগকারীরা সক্রিয় হতে শুরু করেছে। প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগের পাশাপাশি ব্যক্তি বিনিয়োগকারীরাও শেয়ার কেনা শুরু করছেন।

সব শেয়ারের সর্বনিম্ন মূল্য বেঁধে দেয়ার পর টানা দুই দিন সূচকের পাশাপাশি বাড়ল লেনদেন। এর মধ্যে প্রথম কর্মদিবসের তুলনায় দ্বিতীয় দিন সূচক বৃদ্ধির হার কিছুটা কমলেও লেনদেনে দিয়েছে লাফ।

২০২০ সালের মার্চে করোনা সংক্রমণের পর ফ্লোর প্রাইসে বিপুলসংখ্যক কোম্পানির শেয়ার একেবারেই লেনদেন না হলেও এবারের পরিস্থিতি একেবারে ভিন্ন। যেদিন ফ্লোর প্রাইস দেয়া হয়, সেদিনের তুলনায় লেনদেন হয়েছে দ্বিগুণেরও বেশি।

ফ্লোর প্রাইসে প্রথম দিন রোববার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ বা ডিএসইর সাধারণ সূচক ডিএসইএক্স বাড়ে ১৫৩ পয়েন্ট, লেনদেন হয় ৫৬৭ কোটি ৯৫ লাখ ৯৪ হাজার টাকা।

সোমবার সেখান থেকে সূচক আরও বাড়ে ৩০ পয়েন্ট। তবে লেনদেন এক লাফে ছাড়ায় ৯০০ কোটি টাকার ঘর। সব মিলিয়ে হাতবদল হয় ৯২১ কোটি ৭৩ লাখ ৪৪ হাজার টাকার শেয়ার, যা আগের দিনের চেয়ে ৩৫৩ কোটি ৭৭ লাখ ৫০ হাজার টাকা বেশি।

গত বৃহস্পতিবার যেদিন ফ্লোর প্রাইস দেয়ার সিদ্ধান্ত হয়, সেদিন লেনদেন ছিল ৪৪১ কোটি ৭৭ লাখ ৮২ হাজার টাকা।

সোমবারের এই লেনদেন গত ১৭ কর্মদিবসের মধ্যে সর্বোচ্চ। গত ৫ জুলাই এর চেয়ে বেশি ৯৬০ কোটি ৭৯ লাখ ৬১ হাজার টাকার শেয়ার হাতবদল হয়েছিল।

অর্থাৎ প্রতিটি কোম্পানির শেয়ারদর একটি সীমার নিচে নামতে পারবে না- এই বিষয়টি নিশ্চিত হওয়ার পর নিষ্ক্রিয় বিনিয়োগকারীরা সক্রিয় হতে শুরু করেছে। প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগের পাশাপাশি ব্যক্তি বিনিয়োগকারীরাও শেয়ার কেনা শুরু করছেন।

অবশ্য কেবল ফ্লোর প্রাইস নয়, বিনিয়োগকারীদের জন্য উৎফুল্ল হওয়ার মতো আরও একটি সংবাদ দিয়েছেন নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসির চেয়ারম্যান শিবলী রুবাইয়াত-উল ইসলাম।

বহু বছর ধরেই পুঁজিবাজারে ব্যাংকের বিনিয়োগসীমা বা এক্সপোজার লিমিট বাজারমূল্যের বদলে ক্রয়মূল্যে নির্ধারণে সুপারিশ করে আসছিল বিএসইসি। এতদিন কেন্দ্রীয় ব্যাংক এটি উপেক্ষা করলেও আবদুর রউফ তালুকদার গভর্নর হওয়ার পর নীতি পরিবর্তন করার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।

এক্সপোজার লিমিট বাজারমূল্যে থাকলে কোনো কোম্পানির শেয়ারদর বেড়ে গেলে ব্যাংক সেটি বিক্রি করে দিতে বাধ্য হয়। এর ফলে বাজারে বিক্রয়ের চাপ আসে। সেটি না হয়ে ক্রয়মূল্যে এক্সপোজার লিমিট নির্ধারণ হলে এই সমস্যা থাকবে না।

সম্প্রতি গণনা পদ্ধতি পাল্টানোর বিষয়ে সরকারের মত জানতে চেয়ে অর্থ মন্ত্রণালয়ে চিঠি দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এর পাশাপাশি বন্ডে ব্যাংকের বিনিয়োগ তার এক্সপোজার লিমিটের বাইরে রাখতে চাইছে বাংলাদেশ ব্যাংক।

বিএসইসি চেয়ারম্যান শিবলী রুবাইয়াত-উল ইসলাম রোববার একটি আয়োজনে জানিয়েছেন, এক্সপোজার লিমিট ক্রয়মূল্যেই হবে এবং শিগগির সিদ্ধান্ত আসছে।

এসব ঘটনায় হতাশার পুঁজিবাজারে নতুন করে আশা তৈরির দ্বিতীয় দিন বেড়েছে ২০৩টি কোম্পানির শেয়ারদর। বিপরীতে কমেছে ১০২টির দর। ৭৭টির দর ছিল অপরিবর্তিত।

ফ্লোর প্রাইসে সূচকের পর এবার লেনদেনে লাফ
ফ্লোর প্রাইস কার্যকরের দ্বিতীয় দিন সূচক বৃদ্ধির পাশাপাশি লেনদেনে ঊর্ধ্বগতি দেখা গেছে

বস্ত্র, প্রকৌশল, ওষুধ ও রসায়ন, খাদ্য ও আনুষঙ্গিক, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি এবং বিবিধ খাতের বেশির ভাগ কোম্পানির দর বেড়েছে।

বস্ত্র খাতে ১২টির দরপতন ও ৮টির দর অপরিবর্তিত থাকার বিপরীতে বেড়েছে ৩৯টির দর; প্রকৌশল খাতে ৫টির দরপতন ও ৮টির দর অপরিবর্তিত থাকার বিপরীতে বেড়েছে ২৯টির দর।

ওষুধ ও রসায়ন খাতে ৫টির দরপতন, ৪টির দর অপরিবর্তিত থাকার দিন বেড়েছে ২২টির দর; খাদ্য খাতে ৩টির দরপতন, চারটির দর অপরিবর্তিত থাকার বিপরীতে বেড়েছে ১৪টির দর।

বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে ৬টির দরপতন, ৪টির দর অপরিবর্তিত থাকার দিন বেড়েছে ১৩টির দর আর বিবিধ থাকে ৩টির দরপতন, দুটির দর অপরিবর্তিত থাকার দিন বেড়েছে ৯টির দর।

সোমবারের লেনদেন নিয়ে মিয়া আব্দুর রশিদ সিকিউরিটিজের শীর্ষ কর্মকর্তা শেখ ওহিদুজ্জামান স্বাধীন নিউজবাংলাকে বলেন, 'এখন ট্রানজেকশন কমবে না বরং বাড়বে। ফ্লোর প্রাইস কার্যকর করার কারণে একটা আস্থা তৈরি হয়েছে। সবাই জানেন যে নির্ধারিত দামের নিচে শেয়ারদর নামবে না। ফলে এই টাকায় শেয়ার কিনলে এর নিচে নামার আশঙ্কা নাই বরং যতটুকু বাড়বে ততটুকুই লাভ।’

তিনি বলেন, ‘বিভিন্ন প্রাতিষ্ঠানিক ও বড় বিনিয়োগকারী যারা শেয়ারের দর সর্বনিম্ন পর্যায়ে নামার পরে কেনার অপেক্ষায় ছিলেন, তারাও দেখছেন যে এর চেয়ে বেশি দর কমার সুযোগ নেই। এখন তারা যদি না কেনে, তাহলে অন্য বায়ার দাঁড়িয়ে যাবে। ফলে তারা শেয়ার কেনার সুযোগটা হাতছাড়া করছেন না। এ জন্য ট্রানজেকশন বেড়েছে।’

দর বৃদ্ধির শীর্ষ ১০


দর বৃদ্ধি পাওয়া শীর্ষ ১০টি কোম্পানির মধ্যে চারটির দর বেড়েছে ৯ শতাংশের বেশি। একটির ৮, দুটির ৭, দুটির ৬ এবং একটির ৫ শতাংশের বেশি দর বেড়েছে।

সবচেয়ে বেশি দর বেড়েছে এস্কয়ার নিট কম্পোজিটের। ৯ দশমিক ৯৭ শতাংশ দর বেড়ে প্রতিটি শেয়ার সর্বশেষ লেনদেন হয়েছে ৩৯ টাকা ৭০ পয়সা। এ নিয়ে টানা তিন কর্মদিবস দর বাড়ল শেয়ারটির।

২০১৯ সালে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্তির পর থেকে প্রতিবছরই ১৫ শতাংশ করে নগদ লভ্যাংশ দিয়েছে কোম্পানি।

দ্বিতীয় সর্বোচ্চ দর বৃদ্ধি পেয়েছে হা-ওয়েল টেক্সটাইলের। কোম্পানির শেয়ারদর বছরজুড়ে ওঠানামা করতে দেখা যায়।

দুই কর্মদিবস পতনের পরে টানা তিন কর্মদিবস দর বাড়ল শেয়ারটির। প্রতিটি শেয়ার সর্বশেষ লেনদেন হয়েছে ৫৪ টাকা ৪০ পয়সায়।

২০১৪ সালে তালিকাভুক্তির পর থেকেই কোম্পানি ১৫ শতাংশ করে নগদ লভ্যাংশ দেয়া শুরু করে। এরপর ২০১৮ ও ২০১৯ সালে ১৭ শতাংশ করে এবং ২০২০ ও ২০২১ সালে ২০ শতাংশ বা ২ টাকা লভ্যাংশ পেয়েছিলেন এর বিনিয়োগকারীরা।

৯ দশমিক ৪৭ শতাংশ দর বৃদ্ধির মধ্য দিয়ে তালিকার তৃতীয় স্থানে রয়েছে বাংলাদেশ ইন্ডাস্ট্রিয়াল ফাইন্যান্স কোম্পানি লিমিটেড। ২০১৭ সালের পরে লোকসানি কোম্পানিটির কোনো অপারেশনাল তথ্য নেই। ওই বছর শেয়ার প্রতি ৬৯ টাকা ৫৫ পয়সা লোকসান দিয়েছিল কোম্পানি।

তার পর মাঝে মাঝে দর বাড়তে দেখা যায় কোম্পানির শেয়ারের। পর পর দুই দিন দর বেড়ে শেয়ারটির ক্লোজিং প্রাইস দাঁড়িয়েছে ১০ টাকা ৪০ পয়সায়।

এ ছাড়াও শীর্ষে দশে জায়গা করে নিয়েছে তশরিফা ইন্ডাস্ট্রিজ, অ্যামবি ফার্মা, শেফার্ড ইন্ডাস্টিজ, জেএমআই হসপিটাল, মালেক স্পিনিং, সাভার রিফ্যাক্টরিজ এবং ইবিএল এনআরবি মিউচ্যুয়াল ফান্ড।

দর পতনে ইন্স্যুরেন্সের আধিপত্য

দর পতনের শীর্ষ ১০টি কোম্পানির মধ্যে ৯টিই বিমা খাতের। এর মধ্যে একটির ৪ ও ৯টির দর কমেছে ৩ শতাংশের বেশি।

সবচেয়ে বেশি দর কমেছে তাকাফুল ইন্স্যুরেন্সের। আগের কর্মদিবসে উত্থানের পরে আজ ৪ দশমিক ০৬ শতাংশ দর কমে ৪৯ টাকা ৬০ পয়সা।

এরপরেই দর কমেছে ফিনিক্স ইন্স্যুরেন্সের। ৩ দশমিক ৯৯ শতাংশ দর বেড়েছে শেয়ারের ক্লোজিং প্রাইস দাঁড়িয়েছে ৪০ টাকা ৯০ পয়সায়।

তৃতীয় স্থানে থাকা এক্সপ্রেস ইন্স্যুরেন্সের দর বেড়েছে ৩ দশমিক ৯৩ শতাংশ। আগের দিনের ক্লোজিং প্রাইস ছিল ৪২ টাকা ৬০ পয়সা, সেটি আজ দাঁড়িয়েছে ২৯ টাকা ৩০ পয়সায়।

এ ছাড়া তালিকায় রয়েছে যথাক্রমে পাইনিয়ার ইন্স্যুরেন্স, জনতা ইন্স্যুরেন্স, ইসলামী ইন্স্যুরেন্স, বাংলাদেশ জেনারেল ইন্স্যুরেন্স, গ্রিনডেল্টা ইন্স্যুরেন্স, মেঘনা ইন্স্যুরেন্স ও এসইএমএল আইবিবিএল শরিয়াহ ফান্ড।

সূচক বাড়াল যারা

সবচেয়ে বেশি ৫ দশমিক ৮ পয়েন্ট সূচক বাড়িয়েছে গ্রামীণফোন। কোম্পানিটির দর ১ দশমিক ১৯ শতাংশ দর বেড়েছে।

আইসিবির দর ২ দশমিক ০২ শতাংশ বাড়ায় সূচক বেড়েছে ২ দশমিক ৯৭ পয়েন্ট।

বেক্সিমকো সূচকে যোগ করেছে ২ দশমিক ০৪ পয়েন্ট। কোম্পানির দর বেড়েছে ১ দশমিক ৬৩ শতাংশ।

এ ছাড়া ইউনাইটেড পাওয়ার, লাফার্জ হোলসিম বাংলাদেশ, বিকন ফার্মা, ওয়ালটন হাইটেক, ওরিয়ন ফার্মা, জেএমআই হসপিটাল এবং সাইফ পাওয়ার সূচকে পয়েন্ট যোগ করেছে।

সব মিলিয়ে এই ১০টি কোম্পানি সূচক বাড়িয়েছে ১৮ দশমিক ৮৯ পয়েন্ট।

বিপরীতে সবচেয়ে বেশি ২ দশমিক ৬৫ পয়েন্ট সূচক কমেছে ব্রিটিশ আমেরিকা টোব্যাকোর কারণে। এ দিন কোম্পানিটির দর কমেছে শূন্য দশমিক ৭৬ শতাংশ।

দ্বিতীয় সর্বোচ্চ শূন্য দশমিক ৮৭ পয়েন্ট কমিয়েছে স্কয়ার ফার্মা। কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে শূন্য দশমিক ৩৮ শতাংশ।

হাইডেলবার্গ সিমেন্টের দর ৩ দশমিক ০৭ শতাংশ কমার কারণে সূচক কমেছে শূন্য দশমিক শূন্য ৪ পয়েন্ট।

এ ছাড়া বাটা সু, গ্রিনডেল্টা ইন্স্যুরেন্স, পাইওনিয়ার ইন্স্যুরেন্স, এনআরবিসি ব্যাংক, বিএসআরএম, ডেল্টা লাইফ ইন্স্যুরেন্স, ইস্টার্ন ব্যাংকের দরপতনে সূচক কমেছে।

সব মিলিয়ে এই ১০টি কোম্পানি সূচক কমিয়েছে ৫ দশমিক ৯৪ পয়েন্ট।

আরও পড়ুন:
ফ্লোর প্রত্যাহার: দাম বেড়েছে ৫০টির, কমেছে ৩৪
ফ্লোর প্রাইস উঠে গেল পুঁজিবাজারে
ফ্লোর প্রাইসই তাহলে লেনদেনে বাধা?
তৃতীয় দিনেই ফ্লোর ছাড়িয়ে ৫ কোম্পানি, লেনদেনেও চমক
৩০ কোম্পানির ২৯টি দর হারাল ‘সর্বোচ্চ’

মন্তব্য

আরও পড়ুন

অর্থ-বাণিজ্য
The government will form a committee to find a long term financing way from the capital market

পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের পথ খুঁজতে কমিটি গঠন করবে সরকার

পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের পথ খুঁজতে কমিটি গঠন করবে সরকার

পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের পথ খুঁজে বের করতে, একটি প্রাণবন্ত বন্ড মার্কেট গড়ে তুলতে এবং ব্যাংক ঋণের ওপর অতিরিক্ত নির্ভরতা কমাতে শিগগিরই একটি যৌথ কমিটি গঠন করবে সরকার।

বাংলাদেশ ব্যাংক (বিবি) ও বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) মধ্যে গত বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ব্যাংক সদর দপ্তরে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকের পর এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর।

সিদ্ধান্ত অনুযায়ী কমিটিতে অর্থ মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ ব্যাংক এবং বিএসইসির প্রতিনিধিরা থাকবেন।

বাংলাদেশ ব্যাংক ও বিএসইসির কর্মকর্তা বলেন, বৈঠকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের গুরুত্বপূর্ণ উৎস হিসেবে পুঁজিবাজারের সম্ভাবনাকে কাজে লাগানোর বিষয়ে আলোচনা হয়।

তারা বলেন, ব্যাংক ঋণের ওপর অতিরিক্ত নির্ভরতা ও এর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ঝুঁকি কমিয়ে দেশের সামষ্টিক অর্থনৈতিক উন্নয়ন নিশ্চিত করতে পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি মূলধন সংগ্রহের সুযোগ কাজে লাগানোর ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়।

এ সময় দীর্ঘমেয়াদি মূলধন কীভাবে এবং কোনো প্রক্রিয়ায় পুঁজিবাজার থেকে সরবরাহ করা যেতে পারে সে বিষয় বিস্তারিত আলোচনা হয়। এছাড়াও দেশে একটি প্রাণবন্ত বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠা এবং এর তারল্য বৃদ্ধির বিষয়েও আলোচনা হয়।

সবশেষে, এসব বিষয়ে করণীয় নির্ধারণে একটি যৌথ কমিটি গঠনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

বৈঠকে বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর মো. হাবিবুর রহমান, গভর্নরের উপদেষ্টা মো. আহসান উল্লাহ, বিএসইসি চেয়ারম্যান খোন্দকার রাশেদ মাকসুদ ও কমিশনার ফারজানা লালারুখসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
In the capital market of the index is on the rise in the capital market

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে দেশের দুই পুঁজিবাজারে। লেনদেনের শুরুতে অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ২৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৪৬৭ পয়েন্টে। শরিয়াভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৫ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ১০ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৭৭ কোম্পানির মধ্যে ২২৯টির দর বেড়েছে, ৬২টির কমেছে এবং ৮৬টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।

প্রথম দুই ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৭৫ কোটি টাকার বেশি।

এদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ২৯ পয়েন্ট।

সিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৭ কোম্পানির মধ্যে ৩১টির দর বেড়েছে, ২৯টির কমেছে এবং ১৭টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে। প্রথমার্ধে সিএসইতে ৩ কোটি টাকার বেশি লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার ছবি: সংগৃহীত

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন হয়েছে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম। চট্টগ্রামে লেনদেন কিছুটা বাড়লেও কমেছে ঢাকায়।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ১০ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ৪ পয়েন্ট এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৬ কোম্পানির দাম কমেছে বেশিরভাগের। ১০০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২১৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড তিন ক্যাটাগরিতেই তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে। লভ্যাংশ দেয়া ভালো কোম্পানির শেয়ার এ ক্যাটাগরির ২১৭ কোম্পানির মধ্যে ৪৮ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হলেও দর কমেছে ১২৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ৪১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডেও। ১০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দাম কমেছে ১০ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির ইউনিটের দাম।

১৮ কোম্পানির ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। ফাইন ফুডস সর্বোচ্চ ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

ঢাকার বাজারে সারাদিনে মোট ২৩৫ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ২৭৮ কোটি টাকা।

৯.৬৬ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার। অন্যদিকে ৭.৫২ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে ইনফরমেশন সার্ভিসেস নেটওয়ার্ক।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকায় মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৮৪ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ৯৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৮ কোটি ৬৮ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৪ কোটি ৯৭ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সোনালি ব্যাংক ফাস্ট মিউচুয়াল ফান্ড এবং ৯ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে এসকে ট্রিমস অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
With the beginning of the transaction starting in the first hour of the capital market

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

সপ্তাহের পঞ্চম কার্যদিবসে (মঙ্গলবার) লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় উত্থানে শুরু হয়েছে দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জে, বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১৫ পয়েন্ট বেড়েছে। শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৪ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ৯ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৭৬টি কোম্পানির মধ্যে শেয়ারের দাম বেড়েছে ২৩৬টির, কমেছে ৭৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৬২টি কোম্পানির শেয়ার দাম।

এই সময়ে লেনদেনের পরিমাণ দাঁড়ায় ৯০ কোটি টাকার বেশি।

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক ৮ পয়েন্ট বেড়েছে। লেনদেন হওয়া ৭৫টি কোম্পানির মধ্যে ৩৭টির শেয়ারদর বেড়েছে, ১৯টির কমেছে এবং ১৯টি কোম্পানির শেয়ারের দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।

সিএসইতে প্রথম ঘণ্টার লেনদেন ২ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Capital Market With the fall of transactions in Dhaka Chittagong

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে সূচকের পতন দিয়ে লেনদেন শুরু হয়েছে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথমার্ধে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সূচক কমেছে ১৬ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে ২ পয়েন্ট।

বাছাই করা কোম্পানির ব্লুচিপ শেয়ার ডিএস-৩০ কমেছে ৯ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২০৩ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৭৭ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

প্রথমার্ধে ঢাকার বাজারে লেনদেন ১৩০ কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে।

একই দশা চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই)। সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৩ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৮ কোম্পানির মধ্যে ২৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৬৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথমার্ধে ৩ কোটি টাকার ওপর শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

সূচকের পতনে চলছে পুঁজিবাজারের লেনদেন

সূচকের পতনে চলছে পুঁজিবাজারের লেনদেন

টানা দুদিন পতনের পর সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসের প্রথম ঘণ্টার লেনদেনেও অব্যাহত আছে পতনের ধারা, সূচক কমেছে ঢাকা-চট্রগ্রাম দুই বাজারেই।

লেনদেনের শুরুতেই ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৯ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ১ এবং বাছাইকৃত ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৩ পয়েন্ট।

এই সম‌য়ে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ কোম্পানি দর হারিয়েছে। ১০৯টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৭৯‌টি কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯২‌টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার বাজারে প্রায় ৬৫ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

ঢাকার মতো চট্টগ্রামের বাজারেও বজায় আছে পতনের ধারা, ‌সেখা‌নে সার্বিক সূচক কমেছে ৩২ পয়েন্ট।

চট্টগ্রা‌মে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৩‌টি কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ১৬‌টির, কমেছে ৪৪‌টির এবং অপরিবর্তিত আছে ১৩টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দিনের শুরুতে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে ১ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Capital Market Most companies have decreased major collapse in Dhaka Chittagong

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে বড় পতন, দাম কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে বড় পতন, দাম কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির

উত্থান দিয়ে সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসের লেনদেন শুরু হলেও শেষ হয়েছে সূচকের পতনের মধ্য দিয়ে। দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ঢাকা-চট্টগ্রামের তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৪৬ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে ১২ পয়েন্ট এবং বাছাই করা কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ১৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৮ কোম্পানির মধ্যে বেশিরভাগের দাম ছিল নিম্নমুখী। ৫৪ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৩০৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৫ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড- তিন ক্যাটাগরিতেই কমেছে শেয়ারের দাম। লভ্যাংশ দেওয়া ভালো শেয়ারের এ ক্যাটাগরিতে তালিকাভুক্ত ২২০ কোম্পানির মধ্যে ৩২ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হয়েছে। দর কমেছে ১৭৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ১০ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডের বেশিরভাগের। ৩২ কোম্পানির দর পতনের বিপরীতে দর বেড়েছে ২ এবং অপরিবর্তিত আছে ২ কোম্পানির।

২২ কোম্পানির ৯ কোটি ১৪ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। এসইএমএল লেকচার ইকুইটি ম্যানেজমেন্ট ফান্ড সর্বোচ্চ ২ কোটি ৪৪ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

সূচকের পাশাপাশি লেনদেন কমেছে ঢাকার বাজারে। সারাদিনে মোট ৩৪৩ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৩৬৪ কোটি টাকা।

৮.১১ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার ফার্স্ট বাংলাদেশ ফিক্সড ইনকাম ফান্ড। অন্যদিকে ১৬ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে মিডাস ফাইন্যান্সিং।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকার মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ৩৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ২০১ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ১১৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৭ কোটি ৬৭ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৭ কোটি ২৯ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সেকেন্ড মিউচুয়াল ফান্ড এবং ১৩ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে ডিএসই'র মতো সিএসইতেও তলানিতে মিডাস ফাইন্যান্সিং।

মন্তব্য

p
উপরে