জুনে অর্থবছর শেষ হয়েছে এমন আরও ১০টি মিউচ্যুয়াল ফান্ডের লভ্যাংশ আসছে আগামী ২৫ আগস্ট বুধবার। এর আগে ঘোষণা হয়েছে ১৭টি ফান্ডের লভ্যাংশ। এই ১০টির ঘোষণা হলে বাকি থাকবে আরও দুটির।
সম্পদ ব্যবস্থাপনা কোম্পানি রেইস অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট পরিচালিত এই ফান্ডগুলো হলো: এক্সিম ব্যাংক ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড, ফার্স্ট বাংলাদেশ ফিক্সড ইনকাম ফান্ড বা এফবিএফআইএফ, ফার্স্ট জনতা ব্যাংক মিউচ্যুয়াল ফান্ড, আইএফআইসি ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড, ট্রাস্ট ব্যাংক ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড, ইবিএল ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড, এবি ব্যাংক, ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড, ইবিএল এনআরবি মিউচ্যুয়াল ফান্ড, পিএইচপি মিউচ্যুয়াল ফান্ড ওয়ান এবং পপুলার লাইফ ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড।
মঙ্গলবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের বোর্ডে রেইসের পক্ষ থেকে দেয়া বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়। এতে বলা হয়, ২৫ আগস্ট বেলা ৩টার দিকে গত জুনে সমাপ্ত অর্থবছরের নিরীক্ষিত হিসাব পর্যালোচনা করে তা প্রকাশ করবে ফান্ডগুলোর ট্রাস্টি বোর্ড।
গত বছর লোকসানের কারণে ফান্ডগুলো লভ্যাংশ দিতে পারেনি, তবে চলতি বছর মার্চ পর্যন্ত তৃতীয় প্রান্তিক শেষে তাদের আকর্ষণীয় আয়ে এবার লভ্যাংশের আশা করা যাচ্ছে।
তবে যত আয় হয়েছে, তার পুরোটা লভ্যাংশ হিসেবে যে পাওয়া যাবে না, সেটি এর আগে ঘোষণা লভ্যাংশে বিনিয়োগকারীরা বুঝেছেন।
মিউচ্যুয়াল ফান্ড বিধিমালা অনুযায়ী আয়ের কমপক্ষে ৭০ শতাংশ নগদে বিতরণ করার কথা। তবে আগের বছর লোকসান থাকলে তার সঙ্গে সমন্বয়ের সুযোগ আছে।
এর আগে জুনে অর্থবছর শেষ করা যে ১৭টি ফান্ড লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে, তার মধ্যে ১০টি ছাড়া বাকি সবগুলো গত বছর লোকসানে ছিল। এ কারণে চলতি বছর তারা যে আয় করেছে তা থেকে আগের বছরের লোকসান সমন্বয় করেছে।
তৃতীয় প্রান্তিক শেষে কত আয়, গত বছর লোকসান কত
মার্চ শেষে ইবিএল এনআরবি মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটপ্রতি আয় ১ টাকা ৮৩ পয়সা। চতুর্থ প্রান্তিকে যদি উল্লেখযোগ্য সংখ্যক আয়ও হয়, তার পরেও লভ্যাংশ কিছুটা কম হবে। কারণ, গত বছরের লোকসান ১ টাকা ৩৫ টাকা। হাতে থাকে ৪৮ পয়সা। সঙ্গে যোগ হবে চতুর্থ প্রান্তিকের আয়।
পিএইচপি ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মার্চ শেষে আয় ১ টাকা ৭১ পয়সা। গত বছর তাদের লোকসান ছিল ১ টাকা ২৩ পয়সা। তাদেরও বিতরণযোগ্য আয় আছে ৪৮ পয়সা। সঙ্গে যোগ হবে চতুর্থ প্রান্তিকের আয়।
ফার্স্ট জনতা ব্যাংক মিউচ্যুয়াল ফান্ড তৃতীয় প্রান্তিক শেষে ইউনিট প্রতি আয় করেছে ১ টাকা ৬৬ পয়সা। গত বছর ফান্ডটি ইউনিট প্রতি ১ টাকা ২৩ পয়সা লোকসান দিয়েছিল। ফলে তৃতীয় প্রান্তিক শেষে বিতরণযোগ্য আয় আছে আসলে ৪৩ পয়সা। এরপর যোগ হবে চতুর্থ প্রান্তিকের আয়।
ট্রাস্ট ব্যাংক ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড মার্চ শেষে ইউনিট প্রতি আয় করেছে ১ টাকা ৮৩ পয়সা। গত বছর ইউনিট প্রতি লোকসান ছিল ১ টাকা ৩৭ পয়সা। হাতে থাকে ৪৩ পয়সা। সঙ্গে যোগ হবে চতুর্থ প্রান্তিকের আয়।
তৃতীয় প্রান্তিক শেষে এক্সিম ব্যাংক ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড ইউনিটপ্রতি আয় করেছে ১ টাকা ৭০ পয়সা। গত বছর ফান্ডটির ইউনিট প্রতি লোকসান ছিল ১ টাকা ২৮ পয়সা। হাতে থাকে ৪২ পয়সা। সঙ্গে যোগ হবে চতুর্থ প্রান্তিকের আয়।
তৃতীয় প্রান্তিক শেষে ইবিএল ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট প্রতি আয় আছে ১ টাকা ৭১ পয়সা। গত বছর ফান্ডটির লোকসান ছিল ১ টাকা ৩৫ পয়সা। হাতে থাকে ৩৬ পয়সা। সঙ্গে যোগ হবে চতুর্থ প্রান্তিকের আয়।
পপুলার লাইফ ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড তৃতীয় প্রান্তিক শেষে ইউনিটপ্রতি আয় করেছে ১ টাকা ৪৪ পয়সা। গত বছর ফান্ডটি ইউনিটপ্রতি লোকসান দিয়েছে ১ টাকা ২৩ পয়সা। হাতে থাকে ২১ পয়সা। সঙ্গে যোগ হবে চতুর্থ প্রান্তিকের আয়।
মার্চ শেষে এফবিএফআইএফের ইউনিট প্রতি আয় ১ টাকা ৭৫ পয়সা। গত বছর এটি ইউনিট প্রতি লোকসান দেয় ১ টাকা ৫৫ পয়সা। ফলে তৃতীয় প্রান্তিক শেষে হাতে থাকে ২০ পয়সা। সঙ্গে যোগ হবে চতুর্থ প্রান্তিকের আয়।
আইএফআইসি ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড তৃতীয় প্রান্তিক শেষে ইউনিটপ্রতি আয় করেছে ১ টাকা ৭৬ পয়সা। গত বছর ইউনিটপ্রতি লোকসান ছিল ১ টাকা ৫৮ পয়সা। ফলে বিতরণযোগ্য থাকে ১৮ পয়সা। সঙ্গে যোগ হবে চতুর্থ প্রান্তিকের আয়।
এবি ব্যাংক ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড মার্চ শেষে ইউনিটপ্রতি আয় করেছে ১ টাকা ৮২ পয়সা। কিন্তু ফান্ডটি গত বছর ইউনিটপ্রতি লোকসান দিয়েছিল ১ টাকা ৮০ পয়সা। ফলে ফলে তৃতীয় প্রান্তিক শেষে বিতরণযোগ্য আয় আছে আসলে ২ পয়সা। এরপর যোগ হবে চতুর্থ প্রান্তিকের আয়।
এর আগে কোন ফান্ড কত লভ্যাংশ দিয়েছে
জুন ক্লোজিং মিউচ্যুয়াল ফান্ডগুলোর মধ্যে প্রথম এবং সবচেয়ে বেশি লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে এনএলআই ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড। এই ফান্ডটি ইউনিটধারীদের ১ টাকা ৭৫ পয়সা করে লভ্যাংশ দেয়ার সিদ্ধান্ত জানিয়েছে।
চলতি বছর আয় হয়েছে ৩ টাকা ১৪ পয়সা। আর আগের বছর ৭৬ পয়সা লোকসানের বিপরীতে সঞ্চিতি সংরক্ষণ করে চূড়ান্ত আয় হয়েছে ১ টাকা ৮৬ পয়সা।
এই ফান্ডটি গত বছর লোকসান দেয়ার পরেও ৫ শতাংশ অর্থাৎ ইউনিট প্রতি ৫০ পয়সা লভ্যাংশ দিয়েছিল।
তিনটি ফান্ড তাদের ইউনিটধারীদের ১ টাকা ৫০ পয়সা করে লভ্যাংশ দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এর প্রতিটিই গত বছর বিপুল পরিমাণ লোকসান দেয়ায় লভ্যাংশ দিতে পারেনি।
এর মধ্যে এশিয়ান টাইগার সন্ধানী গ্রোথ ফান্ড এই পরিমাণ লভ্যাংশ ঘোষণার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ইউনিট প্রতি ১ টাকা ৯৩ পয়সা আয় করে। গত বছর ইউনিট প্রতি ১ টাকা ৬৯ পয়সা লোকসান দেয়ার কারণে এরা কোনো লভ্যাংশ দেয়নি।
স্ট্র্যাটেজিক ইক্যুইটি পরিচালিত তিনটি ফান্ডের মধ্যে দুটিও লভ্যাংশ দেবে দেড় টাকা করে। এগুলো হলো এসইএমএল লেকচার ইক্যুইটি ম্যানেজমেন্ট ফান্ড ও এসইএমএল এফবিএলএসএল গ্রোথ ফান্ড।
দুটির মধ্যে বেশি আয় করেছে লেকচার ফান্ড। তবে গত বছরের লোকসানের বিপরীতে সঞ্চিতি সংরক্ষণ করতে গিয়ে তারা লভ্যাংশ কমিয়েছে।
ফান্ডটি এবার ইউনিট প্রতি আয় করেছে ২ টাকা ৮৪ পয়সা। আগের বছর লোকসান ছিল ১ টাকা ৭ পয়সা।
অন্যদিকে গ্রোথ ফান্ড এবার ইউনিট প্রতি ১ টাকা ৮৭ পয়সা আয় করলেও এর লভ্যাংশ দেয়ার সক্ষমতা বেশি ছিল। কারণ, তাদের গত বছর লোকসান ছিল না। সে বছর ইউনিট প্রতি আয় ছিল ২৭ পয়সা।
এই কোম্পানির অপর ফান্ড এসইএমএল আইবিবিএল শরিয়াহ তার ইউনিটধারীদের ১ টাকা করে লভ্যাংশ দেয়ার সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছে।
এই ফান্ডটি এবার ইউনিট প্রতি ২ টাকা ৩৫ আয় করেছে। গত বছর ১ টাকা ১৩ পয়সা লোকসান ছিল তাদের। সেটি সমন্বয়ের পর কমেছে লভ্যাংশ।
সম্পদ ব্যবস্থাপনা ক্যাপিটাল অ্যান্ড অ্যাসেট পোর্টফোলিও ম্যানেজমেন্ট কোম্পানি পরিচালিত সিএপিএম বিডিবিএল মিউচুয়াল ফান্ড ওয়ান ইউনিটধারীদের ১৩ শতাংশ, অর্থাৎ ১ টাকা ৩০ পয়সা লভ্যাংশ দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
ফান্ডটি ইউনিট প্রতি আয় করেছে ২ টাকা ৪১ পয়সা।
একই কোম্পানির আইবিবিএল ইসলামিক মিউচুয়াল ফান্ড লভ্যাংশ দেবে সাড়ে ১৩ শতাংশ, অর্থাৎ ইউনিটপ্রতি ১ টাকা ৩৫ পয়সা।
এই ফান্ড ইউনিট প্রতি আয় করেছে ১ টাকা ৮৯ পয়সা। কম আয় করেও বেশি লভ্যাংশ দেয়ার কারণ, ফান্ডটি গত বছর লোকসান দেয়নি। ফলে এর বিপরীতে তাদের সঞ্চিতি সংরক্ষণ করতে হয়নি। অন্যদিকে বিডিবিএল ফান্ড গত বছর ইউনিট প্রতি ৭৫ পয়সা লোকসান দিয়েছিল। সেই অর্থ এবারের মুনাফা থেকে সংরক্ষণ করা হয়েছে।
আরেক সম্পদ ব্যবস্থাপনা কোম্পানি এলআর গ্লোবাল পরিচালিত ডিবিএইচ ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড ও গ্রিনডেল্টা মিউচ্যুয়াল ফান্ড ইউনিট প্রতি ১ টাকা ২০ পয়সা অর্থাৎ ১২ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দেবে এবার।
২০১০ সালে তালিকাভুক্ত দুটি ফান্ড এর আগে কখনও এত বেশি লভ্যাংশ দিতে পারেনি।
গ্রিনডেল্টা মিউচ্যুয়াল ফান্ড এর আগে সর্বোচ্চ লভ্যাংশ দিয়েছে ২০১৮ ও ২০১৯ সালে, ৯ শতাংশ করে। অন্যদিকে ডিবিএইচ মিউচ্যুয়াল ফান্ড সর্বোচ্চ ৯ শতাংশ লভ্যাংশ দিয়েছে ২০১৮ সালে।
ফান্ড দুটিই এবার ইউনিট প্রতি ২ টাকা ১৩ পয়সা করে আয় করেছে। ২০২০ সালে ডিবিএইচ মিউচ্যুয়াল ফান্ড ইউনিট প্রতি ১ টাকা ৮ পয়সা লোকসান দিয়েছিল। আর গ্রিনডেল্টা মিউচ্যুয়াল ফান্ড লোকসান দিয়েছিল ৯৯ পয়সা। আর সেটি সমন্বয় করতে কমাতে হয়েছে লোকসান।
হতাশ করল আইসিবির আটটি
বেসরকারি সম্পদ ব্যবস্থাপনা কোম্পানিগুলো চমৎকৃত করলেও রাষ্ট্রায়ত্ত কোম্পানি আইসিবির সহযোগী প্রতিষ্ঠান আইসিবি অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানির আটটি ফান্ড চরমভাবে হতাশ করেছে।
আইসিবি এএমসিএল অগ্রণী ব্যাংক ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড ইউনিটপ্রতি ৬৮ পয়সা আয় করে ৭০ পয়সা লভ্যাংশ দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এটিরই আয় ও লভ্যাংশ এসেছে সর্বোচ্চ।
আইসিবি এএমসিএল সেকেন্ড মিউচ্যুয়াল ফান্ড ইউনিট প্রতি ৩৭ পয়সা আয় করে ৮০ পয়সা লভ্যাংশ দিয়েছে।
আইসিবি এএমসিএল থার্ড এনআরবি মিউচ্যুয়াল ফান্ড ইউনিট প্রতি ৫২ পয়সা আয় করে ৭০ পয়সা লভ্যাংশ দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
আইসিবি এমপ্লয়িজ প্রভিডেন্ড মিউচ্যুয়াল ফান্ড ওয়ান ইউনিট প্রতি ৪১ পয়সা আয় করে ৬০ পয়সা লভ্যাংশ দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
আইসিবি এএমসিএল সোনালী ব্যাংক ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড ওয়ান ইউনিট প্রতি ৫৩ পয়সা আয় করে ৭০ পয়সা লভ্যাংশ দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। তৃতীয় প্রান্তিক শেষে ফান্ডটির ইউনিট প্রতি আয় হয়েছে ৪১ পয়সা।
আইএফআইএল ইসলাম মিউচ্যুয়াল ফান্ড ওয়ান ইউনিট প্রতি ৩১ পয়সা আয় করে ৪০ পয়সা লভ্যাংশ দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
ফিনিক্স ফিন্যান্স ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড ইউনিট প্রতি ৩২ পয়সা আয় করে ৬০ পয়সা লভ্যাংশ দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
প্রাইম ব্যাংক ফার্স্ট এএমসিএল মিউচ্যুয়াল ফান্ড ইউনিট প্রতি ৪৭ পয়সা আয় করে ৭৫ পয়সা লভ্যাংশ দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
আইসিবি ছাড়া লভ্যাংশ ঘোষণা করা ফান্ডগুলোর প্রান্তিকের আয়
প্রথম লভ্যাংশ ঘোষণা কার এনএলআই ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড বছর শেষে ইউনিট প্রতি আয় করেছে ৩ টাকা ১৪ পয়সা। তৃতীয় প্রান্তিক শেষে ইউনিটপ্রতি আয় ছিল ২ টাকা ৯৬ পয়সা। এর পরে চাঙা তিন মাসে তারা খুব একটা আয় বাড়াতে পারেনি। এ সময়ে আয় হয়েছে ১৮ পয়সা, যা চার প্রান্তিকের আয়ের মধ্যে সর্বনিম্ন।
সম্পদ ব্যবস্থাপনা কোম্পানি এলআর গ্লোবাল পরিচালিত ডিবিএইচ মিউচ্যুয়াল ফান্ড এবার ইউনিট প্রতি আয় ২ টাকা ১৩ পয়সা। এর মধ্যে চতুর্থ প্রান্তিকে আয় করেছে সবচেয়ে বেশি; ১ টাকা ২ পয়সা।
গ্রিনডেল্টা মিউচ্যুয়াল ফান্ড চতুর্থ প্রান্তিকে এর চেয়ে বেশি আয় করেছে। তাদের মোট আয় ২ টাকা ১৩ পয়সা। যার মধ্যে এপ্রিল থেকে জুন পর্যন্তই এসেছে ১ টাকা ২৫ পয়সা।
স্ট্র্যটেজিক ইক্যুইটি ফান্ড পরিচালনা করে মোট তিনটি। এগুলোর একেকটি একেক ধরনের আয় করেছে তৃতীয় প্রান্তিকে।
এসইএমএল লেকচার ইক্যুইটি ম্যানেজমেন্ট ফান্ড ইউনিটপ্রতি মোট আয় করেছে ২ টাকা ৮৪ পয়সা। এর মধ্যে চতুর্থ প্রান্তিকে হয়েছে ৭০ পয়সা।
এসইএমএল এফবিএলএসএল গ্রোথ ফান্ড ইউনিট প্রতি আয় করেছে মোট ১ টাকা ৮৭ পয়সা। এর মধ্যে চতুর্থ প্রান্তিকে আয় করেছে ৩৩ পয়সা।
অন্যদিকে এসইএমএল আইবিবিএল শরিয়াহ ফান্ড বছর শেষে ইউনিটপ্রতি আয় করেছে ২ টাকা ৩৫ পয়সা। এর মধ্যে চতুর্থ প্রান্তিকে এসেছে ৫৪ পয়সা।
সম্পদ ব্যবস্থাপনা ক্যাপিটাল অ্যান্ড অ্যাসেট পোর্টফোলিও ম্যানেজমেন্ট কোম্পানি পরিচালিত দুই মিউচ্যুয়াল ফান্ড সিএপিএম বিডিবিএল মিউচুয়াল ফান্ড ওয়ান সদ্য সমাপ্ত অর্থবছরে ইউনিটর প্রতি আয় করেছে মোট ২ টাকা ৪১ পয়সা। এর মধ্যে মার্চ থেকে জুন পর্যন্ত এসেছে ১ টাকা ২১ পয়সা।
অন্যদিকে সিএপিএম আইবিবিএল ইসলামিক মিউচ্যুয়াল ফান্ড ইউনিটপ্রতি আয় করেছে ১ টাকা ৮৯ পয়সা। এর মধ্যে চতুর্থ প্রান্তিকে এসেছে ৭০ পয়সা।