বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

ব্যাংক-বিমার ঝলমলে দিন

  •    
  • ১৭ আগস্ট, ২০২১ ১৫:০৭

৩২টি ব্যাংকের মধ্যে দাম বাড়ল ৩১টির, বাকি একটির লেনদেন ছিল স্থগিত। ৫১টি বিমা কোম্পানির মধ্যে শেয়ারের দর বাড়ল ৪৮টির। সবচেয়ে বেশি দাম বৃদ্ধি পাওয়া ২০টি কোম্পানির মধ্যে ১৬টিই এই দুই খাতের। এর মধ্যে ব্যাংক ৫টি আর বিমা ১১টি। লেনদেনে সবাইকে ছাপিয়ে উঠে এসেছে ব্যাংক খাত।

সবচেয়ে বেশি শেয়ার দর বৃদ্ধি পাওয়া ১০টি কোম্পানির ৪টিই ব্যাংক খাতের। বিমা খাতের আছে ৩টি। আর সবচেয়ে বেশি দর বৃদ্ধি পাওয়া ২০টি কোম্পানির মধ্যে ৫টি ব্যাংক আর বিমা ১২টি।

এই দুই খাতের আরও অনেক কোম্পানির দাম বেড়েছে উল্লেখযোগ্য পরিমাণে।

চাঙা পুঁজিবাজারেও ব্যাংক খাতের ঝিমিয়ে থাকা আর জুনের দ্বিতীয় সপ্তাহ থেকে টানা দর সংশোধন আর কত দিন চলবে, এমন আলোচনার মধ্যে সপ্তাহের দ্বিতীয় কর্মদিবসে এই ঘটনা ঘটল।

এদিন আরও একটি ঘটনা ঘটল, যা বহু বছর দেখা যায়নি। খাতভিত্তিক লেনদেনে প্রথম স্থানে ছিল ব্যাংখ খাত। ২০১০ সালের মহাধসের পর এই চিত্র দেখা যায়নি বললেই চলে।

বিমা খাতে তাও দুই একটি কোম্পানির শেয়ারদর কমেছে। তবে ব্যাংকে কমেনি একটির দরও। সব কটি মিউচ্যুয়াল ফান্ডের দামও বেড়েছে। তবে সূচকে এই খাতের ভূমিকা খুব একটা বেশি হয় না কখনও।

দিন শেষে সূচক আগের দিনের তুলনায় ৩৮ পয়েন্ট বেড়ে হয়েছে ৬ হাজার ৭৮৭ পয়েন্ট, যা ২০১০ সালের ৮ ফেব্রুয়ারির পর সর্বোচ্চ। সেদিন ডিএসই সূচক ছিল ৬ হাজার ৮২২ পয়েন্ট।

লেনদেন হয়েছে ২ হাজার ৬৭৩ কোটি ৪৯ লাখ টাকা, যা আগের দিনের তুলনায় তিনশ কোটি টাকার মতো কম।

আগের দিন ২০১০ সালের মহাধসের পর সর্বোচ্চ ২ হাজার ৯৫৩ কোটি ৯২ লাখ ৬৯ হাজার টাকার লেনদেন দেখেছিল ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ।

ব্যাংক-বিমায় দারুণ দিনে সম্প্রতিক উত্থান ঘটা বস্ত্র খাতে ঢালাও দরপতন হয়েছে। দিনের সবচেয়ে বেশি দর হারানো কোম্পানিগুলোর বেশিরভাগ লোকসানি ও বন্ধ কোম্পানি। যদিও সবচেয়ে বেশি দাম বৃদ্ধি পাওয়ার তালিকাতেও বন্ধ ও লোকসানি কোম্পানি আছে।

আর্থিক, প্রকৌশল, ওষুধ, খাদ্যসহ প্রধান অন্য খাতগুলোর কোম্পানিগুলোও দর হারিয়েছে বেশিরভাগ।

মঙ্গলবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে লেনদেনের চিত্র

এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি আলোচনা ব্যাংকের দর বৃদ্ধি নিয়ে। ২০১০ সালের মহাধসের পর থেকে এমন চিত্র সচরাচর দেখা যায়নি।

তালিকাভুক্ত ৩২টি ব্যাংকের মধ্যে লভ্যাংশ সংক্রান্ত রেকর্ড ডেটের কারণে লেনদেন বন্ধ ন্যাশনাল ব্যাংক বা এনবিএলের। বাকিগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে সবগুলোর।

এই সবগুলোর দাম বৃদ্ধি কিছুদিন পর পর দেখা যায়। তবে আজকে যেটি হয়েছে, সেটি গত ২৭ মের পর আর হয়নি।

মাঝেমধ্যে সবগুলোর দাম বাড়ার ঘটনা ঘটলেও বৃদ্ধির হার ছিল খুবই কম। ১০ থেকে ৩০ পয়সা, কোনো কোনো একটি বা দুটি ব্যাংকের কিছুট বেশি।

গত ২৭ মেই ছিল ব্যতিক্রম। সেদিন সাতটি ব্যাংকের শেয়ার লেনদেন হয় দিনের দর বৃদ্ধির সর্বোচ্চ সীমায়। আরও চারটির দর এই সর্বোচ্চ সীমা ছুঁয়ে কিছুটা কমে। আরও তিনটির দর সর্বোচ্চ সীমার কাছাকাছি গিয়ে কিছুটা কমে।

কিন্তু ব্যাংক খাত চাঙা পুঁজিবাজারেও তার অবস্থান ধরে রাখতে পারেনি। সূচক ও লেনদেন ১০ বছর আগের অবস্থান ছাড়িয়ে গেলেও সবচেয়ে বেশি লভ্যাংশ দেয়া এই খাতটির ঝিমিয়ে থাকা নিয়ে নানা আলোচনা ছিল।

২০২০ সালে ব্যাংকগুলো প্রায় আড়াই হাজার কোটি টাকা নগদ লভ্যাংশ বিতরণ করেছে, চলতি বছর অর্ধবার্ষিকে তাদের মুনাফা বিস্ময় জাগিয়েছে। গত বছর করোনার প্রথম বছরে প্রথম ছয় মাসে যে আয় ছিল, তার চেয়ে দেড়গুণ, দ্বিগুণ, আড়াইগুণ, তিন গুণ এমনকি প্রায় চার গুণ আয় হয়েছে বেশ কিছু ব্যাংকের। একটি ব্যাংক গত চার বছরের মধ্যে সবচেয়ে বেশি আয় করেছে।

এত সব ইতিবাচক ঘটনাপ্রবাহের মধ্যে সম্প্রতি উদ্বেগ ছড়ায় ব্যাংকের অতিরিক্ত অর্থ কেন্দ্রীয় ব্যাংক নিয়ে যাবে-এমন খবরে। কিন্তু বিষয়টি এমন ছিল না। যে অর্থ অলস পড়েছিল, তা ‘বাংলাদেশ ব্যাংক বিলে’ বিনিয়োগ করছে ব্যাংকগুলো আর এর বিপরীতে অল্প করে হলেও আয় করছে তারা।

ব্যাংকে ‘আকাঙ্ক্ষিত’ উত্থান

বিমা, বস্ত্র, প্রকৌশল, ওষুধ, খাদ্য এমনকি মিউচ্যুয়াল ফান্ড খাতে গত এক বছর দাম বেড়েছে উল্লেখযোগ্য হারে। তবে সবচেয়ে বড় বাজার মূলধন ও মৌলভিত্তির ব্যাংক খাতের এই ঝিমিয়ে থাকা নিয়ে আলোচনা ছিল।

গত কয়েক দিনে অবশ্য একটি একটি করে বেশ কিছু ব্যাংকের শেয়ার দর বাড়তে শুরু করেছিল। তবে দল বেঁধে দাম বৃদ্ধির এই ঘটনাটি সচরাচর ঘটেনি।

এক দিনে সর্বোচ্চ ১০ শতাংশ দাম বৃদ্ধির যে সীমা আছে, সেটি ছুঁয়েছে চারটি কোম্পানি। এগুলো হলো ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক, নতুন তালিকাভুক্ত সাউথ বাংলা এগ্রিকালচার অ্যান্ড কমার্স ব্যাংক, স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক এবং আইসিবি ইসলামী ব্যাংক।

ব্যাংক, বিমা ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের দাম বেড়েছে সবচেয়ে বেশি

এ ছাড়া এই মূল্যসীমা ছুঁয়ে অল্প কিছু কমে লেনদেন শেষ করেছে রূপালী ব্যাংক। ব্যাংকটির শেয়ারের দাম বেড়েছে ৮.৪৫ শতাংশ।

এ ছাড়া এক্সিম ব্যাংকের দর ৬.৩৪ শতাংশ, ওয়ান ব্যাংকের ৫.৭৯ শতাংশ, ঢাকা ব্যাংকের ৫.৫৫ শতাংশ, পূবালী ব্যাংকের ৫.২৪ শতাংশ, এনসিসি ব্যাংকের ৪.৪৫ শতাংশ, ইউসিবির ৪.১৬ শতাংশ, ব্যাংক এশিয়ার ৪ শতাংশ, সিটি ব্যাংকের ৩.৯৮ শতাংশ দাম বেড়েছে।

ব্যাংকের শেয়ারের দর বৃদ্ধির পাশাপাশি লেনদেনের গতির বিষয়টি উল্লেখ না করলেই নয়। এই খাতে হাতবদল হয়েছে মোট ৪৫২ কোটি ৬৭ লাখ টাকা। অন্য কোনো খাতে এত বেশি লেনদেন হয়নি।

আগের দিনও এই খাতে লেনদেন ছিল ২৭১ কোটি ৪৫ লাখ টাকা।

ব্যাংকের শেয়ারে এই বিপুল পরিমাণ আগ্রহ সাম্প্রতিক সময় তো বটেই গত কয়েক বছরেও দেখা যায়নি।

বিমা ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ফেরা

গত এক বছরে পুঁজিবাজারে সবচেয়ে বেশি বেড়েছে এই খাতটির শেয়ারদর। গত বছরের জুলাই থেকে চলতি বছরের জানুয়ারি পর্যন্ত এক দফা আর ৫ এপ্রিল থেকে জুনের প্রথম সপ্তাহ পর্যন্ত কিছু কোম্পানির এবং দ্বিতী সপ্তাহ পর্যন্ত দাম বাড়তে থাকে আরও কিছু কোম্পানির। কিন্তু এরপর থেকে দাম কমতে থাকে।

মাঝে মধ্যে দুই এক দিন দাম বাড়লেও প্রায় প্রতিদিন কমতে কমতে শেয়ারদর ৩০ থেকে ৪০ শতাংশ নেমে যায়। কবে আবার এই খাত ঘুরে দাঁড়াবে, সেই অপেক্ষায় ছিলেন এই খাতের শেয়ারধারীরা।

তাদের জন্য স্বস্তি দিয়েছে মঙ্গলবারের লেনদেন।

দেশ, সোনারবাংলা ও গ্লোবাল ইন্স্যুরেন্সের শেয়ারদর দিনের সর্বোচ্চ সীমায় ছুঁয়েছে।

এর বাইরে পূরবী জেনারেলের শেয়ারদর ৮.৩৭ শতাংশ, পপুলার লাইফের ৮.৩০ শতাংশ, প্রগ্রেসিভ লাইফের ৮.০৯ শতাংশ, রিলায়েন্স ইন্স্যুরেন্সের ৭.৯৫ শতাংশ, প্রগতির ৭.২৮ শতাংশ, প্রাইমের ৭.২২ শতাংশ, ফিনিক্সের ৭.১৩ শতাংশ, অগ্রণী ইন্স্যুরেন্সের দাম বেড়েছে ৬.৬১ শতাংশ।

এই খাতে ৫১টি কোম্পানির মধ্যে ৪৮টির দাম বৃদ্ধি পাওয়ার পরও লেনদেন সেভাবে বাড়েনি। হাতবদল হয়েছে ১৮৭ কোটি ৭০ লাখ টাকা। আগের দিন ৪৪টি কোম্পানির দরপতনের মধ্যেও লেনদেন ছিল ১২৯ কোটি টাকা।

বিমার মতোই দরপতন শেষে উত্থানে ফিরেছে মিউচ্যুয়াল ফান্ড খাতও ঘুরে দাঁড়িয়েছে। ব্যাংকের মতো এই খাতেরও সব কটি ফান্ডের দাম বেড়েছে।

গত এক দশকে ফান্ডগুলো প্রত্যাশিত মুনাফা দিতে না পারলেও চলতি বছর আইসিবি অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানি ছাড়া অন্য ফান্ডগুলো যে লভ্যাংশ দিয়েছে, তার বেশিরভাগই সঞ্চয়পত্রের সুদহারের চেয়ে বেশি লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে।

বস্ত্র খাতের দর পতনের মধ্যে লোকসানি ও দুর্বল কোম্পানির দর পতন ছিল দিনের উল্লেখযোগ্য ঘটনা

তার পরেও গত কয়েকদিন ধরে টানা দরপতন হচ্ছিল এই খাতে। সেখান থেকে ঘুরে দাঁড়ানোর দিন লেনদেনও খানিকটা বেড়েছে।

এই খাতে লেনদেন হয়েছে ৭৫ কোটি ৪০ লাখ টাকা, যা আগের দিন ছিল ৬৩ কোটি ৯৮ লাখ টাকা।

দর বৃদ্ধির হার অবশ্য বেশিরভাগ ফান্ডের ক্ষেত্রে ১০ থেকে ৩০ পয়সার মধ্যে ছিল। হাতে গোণা দুই একটির বেড়েছে কিছুটা বেশি।

লোকসানি ও দুর্বল কোম্পানির বেশিরভাগ দর হারাল

আগের দিন যে ২৬টি কোম্পানি দর বৃদ্ধির সর্বোচ্চ সীমায় পৌঁছেছিল তার মধ্যে ২০টি কোম্পানি ছিল হয় বন্ধ নয় বিপুল লোকসানে জর্জর।

তবে আজ দর হারানোর শীর্ষ তালিকায় দেখা গেছে এসব কোম্পানি। সবচেয়ে বেশি দর হারানো তাল্লু স্পিনিং, মিথুন নিটিং, নুরানী ডায়িংও অ্যাপোলো ইস্পাত গত কয়েক মাসে দাম বেড়েছে ব্যাপক। এর একটিও উৎপাদনে নেই। ফলে লভ্যাংশ আসার সম্ভাবনা নেই বললেই চলে।

তবে এই পতনের ভিড়েও উৎপাদন শুরুর ঘোষণা দেয়া স্টাইলক্রাফটের দর পরপর দ্বিতীয় দিন মূল্যবৃদ্ধির সর্বোচ্চ সীমা ছুঁয়েছে।

আর্থিক খাতের বিআইএফসির শেয়ার দরেও একই ঘটনা ঘটেছে। বিপুল পরিমাণ খেলাপি ঋণে ধুঁকতে থাকা কোম্পানির অস্বাভাবিক দর বৃদ্ধির এই প্রবণতা একেবারেই সাম্প্রতিক।

অন্যান্য খাতের যে চিত্র

গত কয়েকদিন ধরে ব্যাপক চাঙাভাব দেখা দেয়া বস্ত্র খাতের পতন অনেকটাই ছিল চমকের মতো। এই খাতের ৫৮টি কোম্পানির মধ্যে দর হারিয়েছে ৪৮টিই। বেড়েছে বাকিগুলোর। লেনদেন হয়েছে ৪০৬ কোটি ৫১ লাখ টাকা।

আগের দিন বেড়েছিল ৪৭টির দর। লেনদেন হয়েছিল ৪৮০ কোটি ১৭ রাখ টাকা।

ওষুধ ও রসায়ন খাতে দেখা গেছে মিশ্র প্রবণতা। এই খাতের ৩১টি কোম্পানির মধ্যে লেনদেন স্থগিত একটির। বাকিগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ১৫টির, কমেছে ১৪টির, অপরিবর্তিত ছিল একটির দর। লেনদেন হয়েছে ২১৫ কোটি ৩৪ লাখ টাকা। আগের দিন লেনদেন ছিল ২৪৪ কোটি ৩৭ লাখ টাকা।

প্রকৌশল খাতের ৪২টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৪টির, কমেছে ২৬টির, আর অপরিবর্তিত ছিল ২টির। লেনদেন হয়েছে ২৫৩ কোটি ৮৮ লাখ টাকা। আগেরদিন লেনদেন ছিল ৩০৮ কোটি ৮০ লাখ টাকা।

আগের দিন লেনদেনের দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা আর্থিক খাতে শেয়ারের দরপতনের পাশাপাশি কমেছে লেনেদেন। এআ খাতের ২৩টি কোম্পানির মধ্যে একটির লেনদেন স্থগিত। বাকিগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ৭টির, কমেছে ১৪টির, অপরিবর্তিত ছিল একটির। লেনদেন হয়েছে ৩৩৬ কোটি ৫০ লাখ টাকা। আগের দিন লেনদেন ছিল ৪২৪ কোটি ৪০ লাখ টাকা।

বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের ২৩ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৮টির, কমেছে ১৫টির। লেনদেন হয়েছে ১৫৪ কোটি ৮১ লাখ টাকা। আগের দিন হাতবদল হয়েছিল ১৭৫ কোটি ৫০ লাখ টাকা।

খাদ্য ও আনুষঙ্গিক খাতের ২০ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৬টির, কমেছে ১৩টির, স্থগিত ছিল একটির। লেনদেন হয়েছে ৮২ কোটি ৮০ লাখ টাকা। আগের দিন লেনদেন ছিল ৭৬ কোটি ৯৩ লাখ টাকা।

তথ্য প্রযুক্তি খাতের ১১ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৩টির, কমেছে ৭টির, অপরিবর্তিত ছিল একটির। লেনদেন হয়েছে ৪২ কোটি ৮০ লাখ টাকা। আগের দিন লেনদেন ছিল ৪৪ কোটি ৯৯ লাখ টাকা।

বিবিধ খাতের ১৩ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৪টির, কমেছে ১০টির। লেনদেন হয়েছে ১৬৭ কোটি ১২ লাখ টাকা। আগের দিন এই খাতে লেনদেন ছিল ২১৪ কোটি ২০ লাখ টাকা।

এ বিভাগের আরো খবর