বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

বড় পতন থেকে রক্ষা ‘হতাশার ব্যাংকে’

  •    
  • ১০ আগস্ট, ২০২১ ১৪:৩৭

সব মিলিয়ে সপ্তাহের দ্বিতীয় কর্মদিবসে পুঁজিবাজারে দর হারিয়েছে দুই শরও বেশি কোম্পানি। আর বেড়েছে দেড় শর মতো। কিছুটা কমেছে সূচকও। তবে এত কোম্পানির দরপতনের ভিড়েও মাত্র ১০ পয়েন্ট হারিয়ে সূচকের অবস্থান ধরে রাখা পুঁজিবাজারের সাম্প্রতিক শক্তিমত্তার পরিচয় হিসেবেই দেখা হচ্ছে।

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত প্রধান খাতগুলো যখন দাপিয়ে বেড়াচ্ছে, তখন ব্যাংকের ঘুমিয়ে থাকা নিয়ে কথার শেষ নেই। তবে ইতিহাসের পঞ্চম সর্বোচ্চ লেনদেনের পরের দিন সূচকের বড় পতন ঠেকাল এই খাতই। ব্যাংকের পাশাপাশি আর্থিক খাতের শেয়ারের দর বৃদ্ধিও ভূমিকা রেখেছে এতে।

তবে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের উত্থানেও ঠেকানো গেল না সূচকের পতন। একের পর এক আকর্ষণীয় মুনাফা ঘোষণার পরেও মিউচ্যুয়াল ফান্ডগুলো দর হারানোর বৃত্তে। গত কয়েক দিন ধরে ব্যাপক চাঙা প্রকৌশল এবং ওষুধ ও রসায়ন খাত আলো ছড়াতে পারেনি। বস্ত্র খাতেও দেখা গেছে মিশ্র প্রবণতা। আর বিমা খাতের পতনের বৃত্ত থেকে বের হওয়ার কোনো লক্ষণ নেই।

সব মিলিয়ে পুঁজিবাজারে সপ্তাহের দ্বিতীয় কর্মদিবসে সব মিলিয়ে দর হারিয়েছে দুই শরও বেশি কোম্পানি। আর বেড়েছে দেড় শর মতো। কিছুটা কমেছে সূচকও। তবে এত কোম্পানির দরপতনের ভিড়েও মাত্র ১০ পয়েন্ট হারিয়ে সূচকের অবস্থান ধরে রাখা পুঁজিবাজারের সাম্প্রতিক শক্তিমত্তার পরিচয় হিসেবেই দেখা হচ্ছে।

এ নিয়ে টাকা ৬ কর্মদিবসে ২১১ পয়েন্ট সূচক বাড়ার পর সংশোধন দেখল বিনিয়োগকারীরা।

দর সংশোধনের দিন লেনদেন কিছুটা কমলেও তা ২ হাজার ৮৪০ কোটি ১১ লাখ টাকার বেশি, যা গত এক দশকে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ। আগের দিনই ২০১০ সালের পর সর্বোচ্চ লেনদেন হয়েছিল ২ হাজার ৯৩৯ কোটি টাকা।

গত বছরের জুলাই থেকে পুঁজিবাজার চাঙা হয়ে ওঠা আর সেই উত্থান টিকে যাওয়ায় বাজার নিয়ে আগ্রহী হয়ে উঠেছে ব্যক্তিশ্রেণির পাশাপাশি প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরাও।

করোনার বছরে স্বাভাবিক সময়ের ‍তুলনায় বেশি আয় করে আকর্ষণীয় লভ্যাংশ, চলতি বছর আরও বেশি আয় করায় লভ্যাংশ বৃদ্ধির সম্ভাবনার মধ্যেও ব্যাংক খাত চাঙা হতে পারছিল না। এর মধ্যে কোনো কোনো দিন সবগুলো বা প্রায় সবগুলো দর বাড়লেও পরে সেই বাড়তি দর ধরে রাখতে পারেনি বেশির ভাগ কোম্পানি।

গত ২৭ মে ৩১টি ব্যাংকের মধ্যে সাতটির শেয়ার দর দিনের সর্বোচ্চ সীমায় আর আরও আটটির দর তার কাছাকাছি অবস্থান করছিল। ভাবা হচ্ছিল, অন্যান্য খাতের মতো বুঝি এই খাতও এগিয়ে যাবে। কিন্তু তা আর হয়নি। সেই দিনের দরের তুলনায় অন্তত ২০টি ব্যাংকের দাম এখন কম, যদিও এই কয় দিনে সূচক বেড়েছে ৬০০ পয়েন্টেরও বেশি।

আগের দিন সোমবার বাজারে লেনদেন হয়েছিল ৩ হাজার কোটি টাকা ছুঁইছুঁই। এর চেয়ে বেশি লেনদেনের ইতিহাস আছে কেবল চার দিন, সেটিও ১১ বছর আগে ২০১০ সালে ইতিহাসের সবচেয়ে বেশি চাঙাভাবের সময়।

সেখান থেকে পতনের পর কখনও কখনও ঘুরে দাঁড়ালেও পুঁজিবাজার স্থিতিশীল হতে পারছিল না। তবে দর সংশোধন হলে ইদানীং আর সব খাতে ঢালাওভাবে পতন হয় না। এখন দর সংশোধনের সময়ও কোনো না কোনো খাতের সাপোর্ট দেয়ার বিষয়টি নতুন অনুঘটক হিসেবে দেখা দিয়েছে। আর এই বিষয়টি নিয়েই আশাবাদী হয়ে উঠছে বিনিয়োগকারীরা।

যেমন আগের দিন প্রধান খাতগুলোর মধ্যে প্রকৌশল, ওষুধ, খাদ্য ও আনুষঙ্গিতক, বিদ্যুৎ-জ্বালানি, বস্ত্র খাতে চাঙাভাবে ইতিহাসের রেকর্ড ছুঁইছুঁই লেনদেন হলেও ব্যাংকিং খাতে দরপতন হয় দুটি ইস্যুতে।

ব্যাংকে অলস টাকা ‘বাংলাদেশ ব্যাংক বিলে’ বিনিয়োগের সুযোগ রেখে কেন্দ্রীয় ব্যাংক নিলামের আয়োজন করেছে। আর বেশির ভাগ গণমাধ্যমে খবরটি এভাবে এসেছে যে, ব্যাংক থেকে অতিরিক্ত টাকা তুলে নেবে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

এই খবরের পাশাপাশি কেন্দ্রীয় ব্যাংক আমানতের সুদহার মূল্যস্ফীতির নিচে থাকতে পারবে না বলে একটি সার্কুলারে জানিয়ে দেয়। তবে এখন গড় সুদহার ৪ শতাংশের কিছু বেশি।

বিনিয়োগকারীরা এই দুই সংবাদে আতঙ্কিত হয় এই ভেবে যে, ব্যাংকের টাকা নিয়ে নেবে কেন্দ্রীয় ব্যাংক, আর আমানতের সুদহার বাড়লে ব্যাংকের মুনাফা কমবে।

কিন্তু পরে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মুনাফায় দেখা যায় ৭ দিনের বিলে ব্যাংকগুলো ০.৫৪ শতাংশ আর ১৪ দিনের বিলে ০.৭৫ শতাংশ সুদ পাবে। সব মিলিয়ে প্রথম দিন বিনিয়োগ হয়েছে ২ হাজার ৬০০ কোটি টাকার বেশি। এ থেকে ব্যাংকগুলোর আয় হবে ৪৭ লাখ টাকা।

এই অর্থ ব্যাংকে অলস পড়েছিল আর এর বিপরীতে আয় ছিল শূন্য। আর এই টাকাটা ব্যাংকের কোষাগার আসলে আরও স্ফীত করবে।

আবার আমানতের সুদহার কমার পাশাপাশি ঋণের ‍সুদহার এখন বেঁধে দেয়া সর্বোচ্চ সীমা ৯ শতাংশের অনেক নিচে। এখন বড় বিনিয়োগকালীদেরকে ৬ থেকে ৭ শতাংশ সুদেও টাকা দেয়া হয়। আমানতের সুদহার যদি বাড়ে, তাহলে সেটি পুষিয়ে নিতে ঋণের সুদহার বাড়ানোরও সুযোগ আছে।

ব্যাংক-আর্থিক খাতে রক্ষা

লেনদেনের শুরুতে সূচক আগের দিনের তুলনায় ৪২ পয়েন্ট বেড়ে গিয়েছিল। তখন অন্যান্য খাতের মতো ব্যাংক-আর্থিক খাতেও শেয়ারের নড়চড় ছিল না। বিশেষ করে ব্যাংকের শেয়ার দর কোনোটা ১০ পয়সা বাড়ে, তো কোনোটা কমতে থাকে।

তবে কিছুক্ষণ পর শেয়ারগুলো দর হারাতে থাকলে সূচক এক পর্যায়ে আগের দিনের তুলনায় ১৭ পয়েন্ট পড়ে যায়। বেলা একটার দিকে সূচক আবার আগের দিনের তুলনায় ৩০ পয়েন্ট বাড়ে। মূলত এই বৃদ্ধি হয় ব্যাংক খাতে উত্থানের কারণে।

পুঁজিবাজারে হঠাৎ করেই ব্যাংক ও আর্থিক খাতের শেয়ারগুলো তেজী হয়ে উঠেছে

এই খাতের ৩১টি কোম্পানির মধ্যে কেবল একটি দর হারিয়েছে, আর দুটির দর ছিল অপরিবর্তিত। বেড়েছে বাকি ২৮টির।

অন্যদিকে আর্থিক খাতের ২৩টি কোম্পানির মধ্যে একটির লেনদেন স্থগিত দীর্ঘদিন ধরেই। দাম বেড়েছে বাকি ২২টির সবগুলোর।

দুই খাতে চাঙাভাবের দিন লেনদেনও বেড়েছে ব্যাপকভাবে।

আগের দিন ব্যাংক খাতে ১৯৪ কোটি ৩ লাখ টাকা হাতবদল হলেও আজ তা বেড়ে হয়েছে ২৪৪ কোটি ৪১ লাখ টাকা।

অন্যদিকে আর্থিক খাতে আগের দিন ১০৪ কোটি ৪০ লাখ টাকা লেনদেন হলেও আজ হয়েছে ২৫৯ কোটি ২৪ লাখ টাকা।

শতকরা হিসেবে ব্যাংকের দাম খুব একটা বেড়েছে এমন নয়। কেবল আইএফআইসি ব্যাংকের শেয়ার দর ১ টাকা ১০ পয়সা, রূপালী ব্যাংকের শেয়ার দর ১ টাকা ২০ পয়সা, আর প্রাইম ব্যাংকের শেয়ার দর বেড়েছে ৬০ পয়সা। বাকিগুলোর দর বেড়েছে ১০ থেকে ৪০ পয়সার মধ্যে।

তবে আর্থিক খাতের শেয়ারগুলোর দাম বেড়েছে উল্লেখযোগ্য পরিমাণে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি বেড়েছে ন্যাশনাল হাউজিং ফিনান্সের দর। ৪৭ টাকা থেকে ১০ শতাংশ বেড়ে দাম দাঁড়িয়েছে ৫১ টাকা ৭০ পয়সা।

ইসলামির ফিনান্সের শেয়ারদরও বেড়েছে প্রায় ১০ শতাংশ। ২৩ টাকা ৭০ পয়সা থেকে দাম বেড়েছে হয়েছে ২৬ টাকা। শেয়ার দরে যোগ হয়েছে ২ টাকা ৩০ পয়সা। আজ এর চেয়ে বেশি বাড়ার সুযোগ ছিল না।

এছাড়া আইপিডিসির শেয়ার দর ২ টাকা ৭০ পয়সা, বে লিজিংয়ের দর ২ টাকা, ডিবিএইচের দর ১ টাকা ৮০ পয়সা, উত্তরা ফিনান্সের দর ১ টাকা ৪০ পয়সা, বিডি ফিনান্স ও আইসিবির দর ১ টাকা ২০ পয়সা করে, জিএসপি ফিনান্সের দর ১ টাকা ১০ পয়সা, মাইডাস ফিনান্স ও আইডিএলসির দর বেড়েছে ১ টাকা করে।

তবে শতকরা হিসেবে দিনের দাম বৃদ্ধির সর্বোচ্চ সীমায় পৌঁছেছে ফারইস্ট ফিনান্সের দর। আগের দিন ৮ টাকা ৬০ পয়সা দর থাকায় শেয়ারের দর বাড়তে পারত ৮০ পয়সা, বেড়েছেও অতটুকুই।

লেনদেনে এগিয়ে থাকলেও দর কমেছে প্রকৌশল, ওষুধ, বস্ত্র খাতের

আগের দিন লেনদেনে সেরা ছিল প্রকৌশল খাত, সেটিকে আজ টপকে গেছে বস্ত্র খাত। ওষুধ ও রসায়ন তৃতীয় স্থান ধরে রেখেছেণ।

সবচেয়ে বেশি লেনদেন হওয়া বস্ত্র খাতে হাতবদল হয়েছে ৪১৯ কোটি ৯০ লাখ টাকা, যা আগের দিন ছিল ৫৪৫ কোটি ৫২ লাখ টাকা। এই খাতটি তার পরেও প্রকৌশলকে টপকে যাওয়ার পেছনে কারণ ছিল প্রকৌশলের লেনদেন আরও কমা।

বস্ত্র খাতে সবচেয়ে বেশি বেড়েছে দুই বন্ধ কোম্পানি তাল্লু স্পিনিং, তুংহাই আর লোকসানি জেনারেশন নেক্সটের দর। তাল্লু ও আর তুংহাইয়ের দর বেড়েছে একদিনে যত বাড়া সম্ভব ততই। আর জেনারেশন নেক্সটের দর বেড়েছে ৬.৮৪ শতাংশ।

বিমা ও মিউচ্যুয়াল ফান্ড খাতে দরপতন থামার নাম নেই

বস্ত্র খাতে হার বাড়া আর কমার সংখ্যাটি প্রায় সমান। বেড়েছে ২৫টির দর, কমেছে ৩২টির।

প্রকৌশলে আজ হাতবদল হয়েছে ৩৬০ কোটি ১০ লাখ টাকা যা আগের দিন ছিল ৪৭৭ কোটি ১০ লাখ টাকা। এই খাতে বেড়েছে ১৫টির দর, কমেছে ২৭টির। এই খাতটিতে টানা দাম বাড়ছিল গত কয়েকদিনে। আর এ কারণে সংশোধনে যাওয়া ছিল সময়ের ব্যাপার।

আগের দিনের মতোই তৃতীয় সর্বোচ্চ লেনদেন হয়েছে ওষুধ ও রসায়ন খাতে। হাতবদল হয়েছে ২৯৬ কোটি ১ লাখ টাকা। আগের দিন হাতবদল ছিল ৩৯৫ কোটি ১২ লাখ টাাক।

এই খাতে ৯টি কোম্পানির শেয়ার দর বৃদ্ধির বিপরীতে কমেছে ২১টির দর।

বিমা-মিউচ্যুয়াল ফান্ড পড়ছেই

চলতি বছর তালিকাভুক্ত মিউচ্যুয়াল ফান্ডগুলো যে লভ্যাংশ ঘোষণা করছে, তা চমকে দিচ্ছে বিনিয়োগকারীদের। ১০ টাকার নিচে দাম, এমন দুটি ফান্ড ১ টাকা ২০ পয়সা করে, ১২ টাকার ঘরে দাম এমন দুটি দেড় টাকা করে আর একটি ১ টাকা আর ১৭ টাকার ঘরে এমন একটি ফান্ড ১ টাকা ৭৫ পয়সা লভ্যাংশ ঘোষণার পরেও তিন দিন ধরে এই খাত দর পতনের বৃ্ত্তে।

এখন পর্যন্ত যে ছয়টি ফান্ড লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে, তার মধ্যে ৫টি ছিল লোকসানি আর এ বছর রেকর্ড পরিমাণ মুনাফা করে লভ্যাংশও এসেছে রেকর্ড পরিমাণ।

বুধবার আরও আটটি আর বৃহস্পতিবার ঘোষণা হবে আরও দুটি ফান্ডের লভ্যাংশ। এর মধ্যেও এই খাতে ৩টির দর বেড়েছে, অপরিবর্তিত দেখা গেছে ৫টির আর কমেছে বাকি ২৮টির দর।

টানা ৬ কর্মদিবস বাড়ার পর মঙ্গলবার সূচক কমল ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে

লেনদেনও কমেছে। আগের দিন ২টির দর বৃ্দ্ধি আর ৩৩টির পতনের মধ্যেও লেনদেন ছিল ১৩২ কোটি ৫৩ লাখ টাকা। তবে আজ হাতবদল হয়েছে ৮৩ কোটি ৭০ লাখ টাকা।

জুন থেকে সংশোধনে যাওয়া বিমা খাতের বিনিয়োগকারীরা আরও একটি হতাশার দিন পার করলেন। ১৬টি কোম্পানির দর বাড়ার বিপরীতে কমেছে ৩৫টির। লেনদেনও কমেছে খানিকটা।

আগের দিন ৪টির দর বৃদ্ধির বিপরীতে কমেছিল ৪৭টির। লেনদেন ছিল ১৬৫ কোটি ৯১ লাখ টাকা। আজ হাতবদল হয়েছে ১৬১ কোটি ৬৭ লাখ টাকা।

অন্যান্য খাত

আলোচিত অন্য খাতগুলোর মধ্যে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে ২৩টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৫টির, কমেছে বাকি ১৮টির। লেনদেন হয়েছে ১৭১ কোটি ৮৪ লাখ টাকা। আগের দিন এই খাতে লেনদেন ছিল ২২৩ কোটি ২০ লাখ টাকা। সেদিন বেড়েছিল ২০টি কোম্পানির দর, কমেছিল ৩টির।

বেশিরভাগ কোম্পানির দর হারানোর পাশাপাশি লেনদেন কমেছে খাদ্য ও আনুষঙ্গিক খাতেও। এই খাতের ২০টি কোম্পানির মধ্যে দর কমেছে ১৪টির, বেড়েছে ৬টির। লেনদেন হয়েছে ১১১ কোটি ৪৮ লাখ টাকা।

আগের দিন ১৬টির দর বাড়ার বিপরীতে কমেছিল ৪টির। লেনদেন ছিল ১৩০ কোটি ৭ লাখ টাকা।

তথ্য প্রযুক্তি খাতে ১১টির মধ্যে একটি বাদে সবগুলোর দরপতন দেখেছে পুঁজিবাজার। লেনদেন হয়েছে ৬৫ কোটি ৫১ লাখ টাকা। আগের দিন ১১টির মধ্যে ৯টির দার বেড়েছিল, লেনদেন ছিল ১০৬ কোটি ১০ লাখ টাকা।

এ বিভাগের আরো খবর