এবার আকর্ষণীয় মুনাফা ঘোষণা করল সম্পদ ব্যবস্থাপনা কোম্পানি এলআর গ্লোবাল পরিচালিত দুটি মিউচ্যুয়াল ফান্ড, যেগুলো বিপুল পরিমাণ লোকসানের জন্য গত বছর কোনো লভ্যাংশ ঘোষণা করতে পারেনি।
ফান্ড দুটি হলো ডিবিএইচ ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড ও গ্রিন ডেল্টা মিউচ্যুয়াল ফান্ড। দুটি ফান্ডই ইউনিট প্রতি ১ টাকা ২০ পয়সা অর্থাৎ ১২ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দেবে এবার।
২০১০ সালে তালিকাভুক্ত দুটি ফান্ড এর আগে কখনও এত বেশি লভ্যাংশ দিতে পারেনি। গ্রিনডেল্টা মিউচ্যুয়াল ফান্ড এর আগে সর্বোচ্চ লভ্যাংশ দিয়েছে ২০১৮ ও ২০১৯ সালে, ৯ শতাংশ করে।
অন্যদিকে ডিবিএইচ মিউচ্যুয়াল ফান্ড সর্বোচ্চ ৯ শতাংশ লভ্যাংশ দিয়েছে ২০১৮ সালে।
লভ্যাংশ ঘোষণার দিন বৃহস্পতিবার ডিবিএইচের ফান্ডের ইউনিটপ্রতি মূল্য ছিল ৯ টাকা ৬০ পয়সা, আর গ্রিন ডেল্টার দাম ছিল ৯ টাকা ৪০ পয়সা।
বৃহস্পতিবার ফান্ড দুটির ট্রাস্টি বোর্ডের সভায় এই বিষয়টি অনুমোদন হয় বলে নিউজবাংলাকে জানিয়েছেন এল আর গ্লোবালের লিগ্যাল ও কমপ্লায়েন্স বিভাগের প্রধান মনোয়ার হোসেন এই বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
২০২০ সালে ডিবিএইচ মিউচ্যুয়াল ফান্ড ইউনিট প্রতি ১ টাকা ৮ পয়সা লোকসান দিয়েছিল। আর গ্রিনডেল্টা মিউচ্যুয়াল ফান্ড লোকসান দিয়েছিল ৯৯ পয়সা।
এলআর গ্লোবালের তথ্য অনুযায়ী দুটি ফান্ডেরই এবার ইউনিটপ্রতি আয় হয়েছে ২ টাকা ১৩ পয়সা করে।
গত মার্চে তৃতীয় প্রান্তিক শেষে ডিবিএইচের আয় ছিল ১ টাকা ১১ পয়সার মতো, আর গ্রিন ডেল্টার ৯৮ পয়সা। অর্থাৎ চতুর্থ প্রান্তিকে এপ্রিল থেকে জুন পর্যন্ত ডিবিএইচের আয় হয়েছে ১ টাকা ২ পয়সার মতো, আর গ্রিন ডেল্টার ১ টাকা ২৫ পয়সা।
এই প্রান্তিকে সূচক বেড়েছে মোট ৮৮০ পয়েন্ট।
মিউচ্যুয়াল ফান্ড বিধিমালা অনুযায়ী তাদের আয়ের ৭০ শতাংশ নগদে বিতরণ করতে হবে। তবে আগের বছর বিনিয়োগে লোকসান হলে তার বিপরীতে সঞ্চিতি সংরক্ষণ করা যাবে। আর এই সঞ্চিতি সংরক্ষণের কারণে ২০২০ সালে লোকসান দেয়া ফান্ডগুলোর লভ্যাংশ কিছুটা কম আসছে।
চলতি বছর চাঙা পুঁজিবাজারের সুবিধা নিয়ে মেয়াদহীন মিউচ্যুয়াল ফান্ডগুলো একের পর এক চমকপ্রদ লভ্যাংশ ঘোষণা করছে। এর মধ্যে বুধবার প্রথমবারের মতো পুঁজিবাজারের মিউচ্যুয়াল ফান্ড হিসেবে লভ্যাংশ দেয় এনএলআই ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড, যেটি ইউনিট প্রতি ১ টাকা ৭৫ পয়সা লভ্যাংশ দিয়েছে।
ডিবিএইচ ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ডের লভ্যাংশ ঘোষণার বিজ্ঞপ্তি
এই ফান্ডটিও গত বছর লোকসানে ছিল। সে বছর ইউনিটপ্রতি তাদের লোকসান ছিল ৭৬ পয়সা। চলতি বছর আয় হয়েছে ৩ টাকা ১৪ পয়সা। আর আগের বছরের লোকসানের বিপরীতে সঞ্চিতি সংরক্ষণ করে চূড়ান্ত আয় হয়েছে ১ টাকা ৮৬ পয়সা।
আগামী সপ্তাহে আরও ১১ ফান্ডের লভ্যাংশ
আগামী ৮ আগস্ট এসইএমএল আইবিবিএল শরিয়াহ ফান্ড আগামী ৮ আগস্ট বেলা দেড়টায় লভ্যাংশ ঘোষণাসংক্রান্ত সভা ডেকেছে।
এই ফান্ডটি গত মার্চে তৃতীয় প্রান্তিক পর্যন্ত ইউনিটপ্রতি ১ টাকা ৮১ পয়সা মুনাফা করেছে। এই ফান্ডটি গত বছর ইউনিটপ্রতি ১ টাকা ১৩ পয়সা লোকসান দিয়েছিল। সেই লোকসানের পুরোটা সঞ্চিতি হিসেবে সংরক্ষণ করলেও এখনও হাতে থাকে ৬৮ পয়সা। সঙ্গে চতুর্থ প্রান্তিকের আয় হবে। আর সেটির ঘোষণা হবে লভ্যাংশ।
৯ আগস্ট ট্রাস্টি সভা করবে সম্পদ ব্যবস্থাপনা কোম্পানি স্ট্র্যাটেজিক ইক্যুইটি ম্যানেজমেন্ট লিমিটেডের পরিচালিত এসইএমএল লেকচার ইক্যুইটি ম্যানেজমেন্ট ফান্ড ও এসইএমএল এফবিএলএসএল গ্রোথ ফান্ড।
এসইএমএল লেকচার ইক্যুইটি ম্যানেজমেন্ট ফান্ড চলতি বছর তিন প্রান্তিক শেষে ইউনিটপ্রতি আয় করেছে ২ টাকা ১৪ পয়সা। গত বছর ফান্ডটি ইউনিটপ্রতি লোকসান দিয়েছে ১ টাকা ৭ পয়সা। এর পুরোটা সঞ্চিতি সংরক্ষণ করলেও হাতে থাকে এক টাকা ৭ পয়সা। এর সঙ্গে যোগ হবে চতুর্থ প্রান্তিকে আয়। আর সেটার ৭০ শতাংশ পেতে পারেন ইউনিটধারীরা।
এসইএমএল এফবিএসএল গ্রোথ ফান্ড জুলাই থেকে মার্চ সময়ে তিন প্রান্তিক মিলিয়ে ইউনিটপ্রতি আয় (ইপিইউ) হয়েছে ১ টাকা ৫৮ পয়সা। গত বছর ফান্ডটি কোনো লোকসান দেয়নি। ফলে কোনো সঞ্চিতি সংরক্ষণ করতে হবে না। তবে তারা গ্রোথ ফান্ড বলে মোট আয়ের ৫০ শতাংশ বিতরণ করতে পারবে।
আইসিবির আটটি ফান্ডের ঘোষণা একই দিনে
১১ আগস্ট ঘোষণা হবে আইসিবি অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানি পরিচালিত আটটি ফান্ডের লভ্যাংশ।
এগুলোর মধ্যে আইসিবি এএমসিএল ফার্স্ট অগ্রণী ব্যাংক মিউচ্যুয়াল ফান্ড ওয়ান মার্চে তৃতীয় প্রান্তিক শেষে ইউনিটপ্রতি ৩০ পয়সা আয় করেছে। গত বছর একই সময়ে এই আয় ছিল ২৪ পয়সা। আর বছর শেষে তারা ৩৪ পয়সা আয় করে ৫০ পয়সা লভ্যাংশ দিয়েছিল।
আইসিবি এএমসিএল সোনালী ব্যাংক ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড চলতি বছর তৃতীয় প্রান্তিক শেষে ইউনিটপ্রতি ৪১ পয়সা আয় করেছিল। গত বছর একই সময়ে এই আয় ছিল ৪০ পয়সা। আর অর্থবছর শেষে ৪১ পয়সা আয় করে ফান্ডটি ৫০ পয়সা লভ্যাংশ দিয়েছিল।
আইসিবি এএমসিএল সেকেন্ড মিউচ্যুয়াল ফান্ড ওয়ান চলতি বছর তৃতীয় প্রান্তিক শেষে ইউনিটপ্রতি আয় করেছ ৩১ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে আয় ছিল ২৫ পয়সা। আর বছর শেষে তারা ইউনিটপ্রতি ৩০ পয়সা আয় করে ৫০ পয়সা লভ্যাংশ দিয়েছিল।
আইসিবি এএমসিএল থার্ড এনআরবি মিউচ্যুয়াল ফান্ড চলতি বছর তৃতীয় প্রান্তিক শেষে ইউনিটপ্রতি আয় করেছ ২৫ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে আয় ছিল ২০ পয়সা। আর বছর শেষে তারা ইউনিটপ্রতি ২৪ পয়সা আয় করে ৫০ পয়সা লভ্যাংশ দিয়েছিল।
- আরও পড়ুন: মিউচ্যুয়াল ফান্ড: দিনবদলের আরও আভাস
আইসিবি এমপ্লয়ি প্রভিডেন্ড মিউচ্যুয়াল ফান্ড ওয়ান চলতি বছর তৃতীয় প্রান্তিক শেষে ইউনিটপ্রতি আয় করেছ ৩০ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে আয় ছিল ২৬ পয়সা। আর বছর শেষে তারা ইউনিটপ্রতি ২০ পয়সা আয় করে ৫০ পয়সা লভ্যাংশ দিয়েছিল।
আইএফআইএল ইসলামি মিউচ্যুয়াল ফান্ড ওয়ান চলতি বছর তৃতীয় প্রান্তিক শেষে ইউনিট প্রতি ১১ পয়সা আয় করেছে। গত বছর একই সময়ে এই আয় ছিল ২৭ পয়সা। আর বছর শেষে ২২ পয়সা আয় করে ৪০ পয়সা লভ্যাংশ দিয়েছিল।
প্রাইম ব্যাংক ফার্স্ট আইসিবি এএমসিএল মিউচ্যুয়াল ফান্ড চলতি বছর তৃতীয় প্রান্তিক শেষে ইউনিটপ্রতি আয় করেছ ৪১ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে আয় ছিল ২৪ পয়সা। আর বছর শেষে তারা ইউনিটপ্রতি ৩১ পয়সা আয় করে ৫০ পয়সা লভ্যাংশ দিয়েছিল।
গ্রিনডেল্টা মিউচ্যুয়াল ফান্ডের লভ্যাংশ ঘোষণার বিজ্ঞপ্তি
ফিনিক্স ফিন্যান্স মিউচ্যুয়াল ফান্ড ওয়ান চলতি বছর তৃতীয় প্রান্তিক শেষে ইউনিটপ্রতি আয় করেছ ২৮ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে আয় ছিল ২২ পয়সা। আর বছর শেষে তারা ইউনিটপ্রতি ২৫ পয়সা আয় করে ৫০ পয়সা লভ্যাংশ দিয়েছিল।
মিউচ্যুয়াল ফান্ডের লভ্যাংশ আরও এক কারণে লাভজনক। অন্য যেকোনো লভ্যাংশের ওপর শতকরা ১০ থেকে ১৫ শতাংশ কর কাটে সরকার। কিন্তু মিউচ্যুয়াল ফান্ডের লভ্যাংশ ২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত করমুক্ত।
পুঁজিবাজারের বাইরের ফান্ডগুলোর অভাবনীয় লভ্যাংশ
এখন পর্যন্ত অতালিকাভুক্ত যেসব ফান্ড লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে, সেগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি আলোড়ন তুলেছে রাষ্ট্রায়ত্ত বিনিয়োগ প্রতিষ্ঠান ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশন অব বাংলাদেশ- আইসিবি পরিচালিত ইউনিট ফান্ড। এটি ইউনিটপ্রতি ৪২ টাকা লভ্যাংশ দিয়েছে। ফান্ডটির সবশেষ মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ২৬১ টাকা।
তবে ফান্ডটি চাইলেই কেনা যায় না। আইসিবিতে গিয়ে আবেদন করে রাখতে হয়। কেউ বিক্রি করতে চাইলেই পাওয়া যায়, তবে বিক্রির পরিমাণ খুবই কম। আর একবারে কিনতে হয় ৫০ লাখ টাকার ফান্ড।
ব্যাপক লভ্যাংশ দিয়েছে এএএমএল ইউনিট ফান্ডও। তারা ইউনিটপ্রতি ৩ টাকা ৪৩ টাকা আয় করে আড়াই টাকা লভ্যাংশ দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ফান্ডটির বর্তমান দাম ১৬ টাকা ৩ পয়সা।
এই হিসাবে দামের ১৫.৫৯ শতাংশই লভ্যাংশ হিসেবে পেয়ে গেছেন বিনিয়োগকারীরা। গত বছর ইউনিটের দাম ছিল আরও কম। যারা কমে কিনেছেন, তাদের ইউনিট মূল্যের তুলনায় লভ্যাংশ শতকরা হারে আরও বেশি হয়েছে।
শান্তার ফান্ড
শান্তা ফার্স্ট ইনকাম প্রোপার্টি ফান্ড ইউনিটপ্রতি ২ টাকা ৮৮ পয়সা আয় করে ২ টাকা ৫ পয়সা লভ্যাংশ দিয়েছে।
এই ফান্ডটির সবশেষ মূল্য ১৪ টাকা ৬৭ পয়সা। কেউ যদি এই দামেও ফান্ডটি কিনে থাকেন, তার পরেও তার লভ্যাংশ এসেছে ইউনিটমূল্যের ১৩.৯৭ শতাংশ।
আইডিএলসির ফান্ড
আইডিএলসি ব্যালেন্সড ফান্ড ইউনিটপ্রতি ৩ টাকা ১৭ পয়সা আয় করে দেড় টাকা লভ্যাংশ দিয়েছে।
ফান্ডটি গত বছরের লোকসানের বিপরীতে সঞ্চিতি সংরক্ষণ করতে গিয়ে লভ্যাংশ কম দিয়েছে।
ক্যাপিটেকের ফান্ড
সম্পদ ব্যবস্থাপনা কোম্পানি ক্যাপিটেক পরিচালিত মেয়াদহীন দুটি ফান্ডের মধ্যে ক্যাপিটেক পপুলার লাইফ ইউনিট ফান্ড জুনে সমাপ্ত অর্থবছরের জন্য ১৫ শতাংশ লভ্যাংশ দিয়েছে। এই ফান্ডটির সবশেষ ইউনিটমূল্য ১১ টাকা ৫৪ পয়সা।
এনএলআই ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ডের আয়ের হিসাব
পদ্মা প্রভিডেন্ট ফান্ডের শরিয়াহ ইউনিট ফান্ড ৭ শতাংশ করে নগদ লভ্যাংশ দেয়ার ঘোষণা দিয়েছে। এই ফান্ডটির বর্তমান ইউনিটমূল্য ১০ টাকা ৫৪ পয়সা। কেউ যদি এই দামে ইউনিট কিনে থাকেন, তাহলে তিনি মুনাফা অবশ্য কম পেয়েছেন; ৬.৬৪ শতাংশ। তবে এটিও বর্তমানে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে যেকোনো সঞ্চয়ী স্কিমের সুদ হারের চেয়ে বেশি।
পেনিনসুলার তিন ফান্ড
পেনিনসুলা ব্যালেন্সড ফান্ড ইউনিটধারীদেরকে ১৭ শতাংশ অর্থাৎ ১ টাকা ৭০ পয়সা হারে লভ্যাংশ দেয়ার কথা জানিয়েছে।
ফান্ডটির ইউনিটপ্রতি আয় হয় ২ টাকা ৩৯ পয়সা। গত বছর এই আয় ছিল ১৫ পয়সা।
পেনিনসুলা এএমসিএল বিডিবিএল ফান্ড ইউনিটপ্রতি আরও বেশি আয় কমে কম লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। এই ফান্ডটির আয় হয়েছে ৪ টাকা ৮৩ পয়সা। তবে লভ্যাংশ ঘোষণা করা হয়েছে ১৫ শতাংশ অর্থাৎ ১ টাকা ৫০ পয়সা।
এই ফান্ডটি আগের বছর ইউনিটপ্রতি ২ টাকা ৭ পয়সা লোকসান দিয়েছিল। আর সেই লোকসানের সঞ্চিতি সংরক্ষণের কারণে এবার তারা লভ্যাংশ দিয়েছে মূলত বাকি ২ টাকা ৭৬ পয়সার ওপর। এই হিসাবেই ঘোষণা করা হয়েছে লভ্যাংশ।
পেনিনসুলা সাধারণ বিমা করপোরেশন ফান্ড ইউনিটধারীদেরকে ১২ শতাংশ অর্থাৎ ১ টাকা ২০ পয়সা হারে লভ্যাংশ দেবে।
এই ফান্ডটি ইউনিটপ্রতি হয় ৩ টাকা ৮৭ পয়সা। তবে গত বছর ইউনিটপ্রতি ১ টাকা ৩০ পয়সা লোকসান দেয়ার কারণে সেটি লোকসান সমন্বয় করে লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে।
ন্যাশনাল অ্যাসেট ম্যানেজমেন্টের ফান্ড
আইবিবিএল ইসলামী ইউনিট ফান্ড ইউনিটধারীদেরকে ৯০ পয়সা করে লভ্যাংশ দেয়ার সিদ্ধান্ত জানিয়েছে।
ফান্ডটির বর্তমান ইউনিটমূল্য ১০ টাকা ২৯ পয়সা, যেটি এক বছর আগে সর্বনিম্ন ৬ টাকা ৯২ পয়সাতেও কেনা গেছে।
গত বছর ইউনিটপ্রতি ৩ টাকা ১৫ পয়সা লোকসান দেয়া ফান্ডটি এবার ইউনিটপ্রতি মুনাফা করেছে ৪ টাকা ৪ পয়সা। আর আগের বছরের লোকসানের সঞ্চিতি সংরক্ষণের পর ইউনিটপ্রতি চূড়ান্ত আয় দাঁড়িয়েছে ১ টাকা ২৮ পয়সা।