বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

আসছে আরও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের লভ্যাংশ

  •    
  • ২৯ জুলাই, ২০২১ ১৭:২৮

গ্রিনডেল্টা মিউচ্যুয়াল ফান্ড প্রথম তিন প্রান্তিকে অর্থাৎ ২০২০ সালের জুলাই থেকে ২০২১ সালের মার্চ পর্যন্ত ইউনিটপ্রতি আয় করেছে প্রায় ৯৭.৯৮ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে তাদের ইউনিটপ্রতি লোকসান ছিল ১ টাকা ২ পয়সা। ডিবিএইচ মিউচ্যুয়াল ফান্ড এই সময়ে ইউনিটপ্রতি আয় করেছে ১ টাকা ১০ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইউনিটপ্রতি লোকসান হয়েছিল ৯৯.৮৭ পয়সা।

পুঁজিবাজারের বাইরে থাকা মিউচ্যুয়াল ফান্ডের একের পর এক আকর্ষণীয় লভ্যাংশ ঘোষণার মধ্যে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত আরও দুটি দুটি ফান্ড তাদের লভ্যাংশ ঘোষণা বিষয়ে ট্রাস্টি সভার তারিখ জানিয়েছে।

সম্পদ ব্যবস্থাপনা কোম্পানি এলআর গ্লোবাল পরিচালিত গ্রিন ডেল্টা ফান্ড ও ডিবিএইচ ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ট্রাস্টি বোর্ড আগামী বৃহস্পতিবার এই সভা ডেকেছে।

এর আগে লভ্যাংশ ঘোষণা বিষয়ে তারিখ জানায় এসইএমএল আইবিবিএল শরিয়াহ ফান্ড আগামী ৮ আগস্ট বেলা দেড়টায় লভ্যাংশ ঘোষণার তারিখ জানিয়েছে।

এলআর গ্লোবালের দুটি ফান্ড গত বছর লোকসানের জন্য বিনিয়োগকারীদেরকে কোনো লভ্যাংশ দেয়নি। তবে গত এক বছরে পুঁজিবাজারে উত্থানের কারণে ফুলেফেঁপে উঠছে ফান্ডগুলো, যার কারণে এবার বেশ ভালো পরিমাণ লভ্যাংশের আশা করা হচ্ছে।

গ্রিনডেল্টা মিউচ্যুয়াল ফান্ড প্রথম তিন প্রান্তিকে অর্থাৎ ২০২০ সালের জুলাই থেকে ২০২১ সালের মার্চ পর্যন্ত ইউনিটপ্রতি আয় করেছে প্রায় ৯৭.৯৮ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে তাদের ইউনিটপ্রতি লোকসান ছিল ১ টাকা ২ পয়সা।

ডিবিএইচ মিউচ্যুয়াল ফান্ড এই সময়ে ইউনিটপ্রতি আয় করেছে ১ টাকা ১০ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইউনিটপ্রতি লোকসান হয়েছিল ৯৯.৮৭ পয়সা।

চতুর্থ প্রান্তিকে পুঁজিবাজারে সূচক বেড়েছে ৮৮০ পয়েন্ট, যার সুফল পাবে এই দুটি মিউচ্যুয়াল ফান্ড।

মিউচ্যুয়াল ফান্ড বিধিমালা অনুযায়ী এগুলো তাদের আয়ের ৭০ শতাংশ নগদে লভ্যাংশ হিসেবে বিতরণ করবে। তবে আগের বছরের লোকসানের বিপরীতে সঞ্চিতি সংরক্ষণের সুযোগ থাকছে। ফলে এখন পর্যন্ত যতটা আয় হয়েছে, তার বিপরীতে লভ্যাংশ কত হবে, তার পূর্বানুমান করা কঠিন।

তবে চলতি বছর এখন পর্যন্ত যে কয়টি ফান্ড লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে, সেগুলো এর আগে কখনও এত বেশি আয় করতে পারেনি। আর ৩০টি ফান্ডের অর্থবছর শেষ হয়েছে জুনে। এখন আয় ব্যয় হিসাব-নিকাশ করে ঘোষণা হবে লভ্যাংশ।

পুঁজিবাজারে বর্তমানে ৩৭টি ফান্ড তালিকাভুক্ত আছে। এর মধ্যে একটির মেয়াদ শেষ হওয়ায় লেনদেন আছে ৩৬টি মিউচ্যুয়াল ফান্ড।

বেমেয়াদী ফান্ডের আকর্ষণীয় লভ্যাংশ

পুঁজিবাজারের বাইরে থাকা বেশ কিছু মিউচ্যুয়াল ফান্ড যে হারে লভ্যাংশ ঘোষণা করছে, তাতে পুঁজিবাজারের ফান্ডগুলোর ইউনিটধারীরাও আশাবাদী হয়ে উঠছেন।

এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি লভ্যাংশ দিয়েছে এএএমএল ইউনিট ফান্ড। তারা ইউনিটপ্রতি ৩ টাকা ৪৩ টাকা আয় করে আড়াই টাকা লভ্যাংশ দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

এর আগে শান্তা ফার্স্ট ইনকাম প্রোপার্টি ফান্ড ইউনিটপ্রতি ২ টাকা ৮৮ পয়সা আয় করে ২ টাকা ৫ পয়সা আর আইডিএলসি ব্যালেন্সড ফান্ড ইউনিটপ্রতি ৩ টাকা ১৭ পয়সা আয় করে দেড় টাকা লভ্যাংশ দিয়েছে। এই দুটি ফান্ডই গত বছর লোকসানের কারণে কোনো লভ্যাংশ দিতে পারেনি। আর আইডিএলসির ফান্ডটি গত বছরের লোকসানের বিপরীতে সঞ্চিতি সংরক্ষণ করতে গিয়ে লভ্যাংশ কমিয়েছে।

অন্যদিকে সম্পদ ব্যবস্থাপনা কোম্পানি ক্যাপিটেক পরিচালিত মেয়াদহীন এই ফান্ড দুটির মধ্যে ক্যাপিটেক পপুলার লাইফ ইউনিট ফান্ড জুনে সমাপ্ত অর্থবছরের জন্য ১৫ শতাংশ আর পদ্মা প্রভিডেন্ট ফান্ড শরিয়াহ ইউনিট ফান্ড ৭ শতাংশ করে নগদ লভ্যাংশ দেয়ার ঘোষণা দিয়েছে।

এ বিভাগের আরো খবর