বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

কারখানা সম্প্রসারণে ৩২২ কোটি টাকা বিনিয়োগের সিদ্ধান্ত বিএটিবিসির

  •    
  • ২৯ জুলাই, ২০২১ ১৪:১৩

ফ্যাক্টরি সম্প্রসারণে বিনিয়োগের ৩২২ কোটি টাকার সংস্থান হবে কোম্পানির অভ্যন্তরীণ উৎস ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে। এর আগে কোম্পানিটি তাদের সাভারে কারখানা সম্প্রসারণের সিদ্ধান্ত জানিয়েছিল। এর জন্য বরাদ্দ রাখা হয়েছিল ১৯২ কোটি টাকা।

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বহুজাতিক কোম্পানি বৃটিশ আমেরিকান ট্যোবাকো বাংলাদেশ লিমিটেড (বিএটিবিসি) তাদের সাভারের সাইট ফ্যাক্টরি সম্প্রসারণে ৩২২ কোটি টাকা বিনিয়োগের সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

বুধবার কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদের সভায় এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। বাংলাদেশ থেকে সিগারেট রপ্তানি বাড়ার সম্ভাবনায় এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।

ফ্যাক্টরি সম্প্রসারণে বিনিয়োগের ৩২২ কোটি টাকার সংস্থান হবে কোম্পানির অভ্যন্তরীণ উৎস ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে। এর আগে কোম্পানিটি তাদের সাভারে কারখানা সম্প্রসারণের সিদ্ধান্ত জানিয়েছিল। এর জন্য বরাদ্দ রাখা হয়েছিল ১৯২ কোটি টাকা।

পুঁজিবাজারে ১৯৭৭ সালে তালিকাভুক্ত বহুজাতিক কোম্পানিটি দেশের সিগারেট বাজারের সিংহভাগ দখল করে আছে। ২০২০ সালে কোম্পানিটি মুনাফা হয়েছিল ১ হাজার ২৫০ কোটি টাকা।

মহামারির বছরে এই আয় ২০১৯ সালের তুলনায় ছিল অনেক বেশি। ২০১৯ সালের ডিসেম্বরে সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটির আয় ছিল ৯৩৬ কোটি টাকার মতো। তার আগের বছর আয় ছিল ১ হাজার কোটি টাকার কাছাকাছি।

কোম্পানির পরিকল্পনা জানতে কোম্পানি সচিব আজিজুর রহমানের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করেও পাওয়া যায়নি। একাধিকবার ফোন করা হলেও তিনি কল ধরেননি।

বুধবার কোম্পানিটির অর্ধবার্ষিক আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে, যেখানে কোম্পানিটির জানুয়ারি থেকে জুন সময়ে শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১৫ টাকা ৯৬ পয়সা। আগের বছরের এ সময়ে আয় ছিল ১১ টাকা ১২ পয়সা।

এ ছাড়া, এপ্রিল থেকে জুন পর্যন্ত দ্বিতীয় প্রান্তিকে শেয়ার প্রতি আয় করেছে ৮ টাকা ৭৯ পয়সা। আগের বছরের একই সময়ে আয় ছিল ৫ টাকা ৪৯ পয়সা।

গত তিন বছরে কোম্পানিটি পরিশোধিত মূলধন তিনগুণ করেছে। ৬০ কোটি টাকা থেকে ১৮০ কোটি টাকায় উত্তীর্ণ এই মূলধন আরও তিনগুণ বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে তারা।

গত ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত অর্থবছর শেষে বিনিয়োগকারীদের ২০০ শতাংশ বোনাস অর্থাৎ একটির বিপরীতে দুটি করে শেয়ার দেয়ার সিদ্ধান্তর মধ্য দিয়ে বাড়ছে এই পরিশোধিত মূলধন।

এর পাশাপাশি অর্থবছরের জন্য ৬০০ শতাংশ, অর্থাৎ শেয়ার প্রতি মোট ৬০ টাকা নগদ মুনাফা দিয়েছে শেয়ারধারীদের। এর মধ্যে ৩০ টাকা অন্তর্বর্তী মূলধন হিসেবে আগেই পেয়ে গেছেন বিনিয়োগকারীরা।

এ বিভাগের আরো খবর