টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে বাংলাদেশের পারফরম্যান্স তাক লাগানো না হলেও দুইবার বাংলাদেশের সামনে হাতছানি ছিল সেমিফাইনালে খেলার। দুইবারই সুযোগ হাতছাড়া হয়েছে টাইগারদের।
আর সে কারণে সুপার টুয়েলভে দুই ম্যাচ জিতেই সন্তুষ্ট থাকতে হচ্ছে জাতীয় দলকে।
সাকিব-লিটনরা জয় পেয়েছেন অপেক্ষাকৃত দুর্বল প্রতিপক্ষ জিম্বাবুয়ে ও নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে। বিপরীতে হারতে হয়েছে বড় দল সাউথ আফ্রিকা, ভারত ও পাকিস্তানের বিরুদ্ধে।
আর পুরো বিশ্বকাপজুড়েই বাংলাদেশের সঙ্গী হয়ে ছায়ার মতো ছিল ব্যাটিং-ধস। আর সেটি বেশ ভোগান্তির কারণ ছিল টাইগারদের জন্য। বিশ্বকাপের পাঁচ ম্যাচেই ছিল এই সমস্যা। সেই সঙ্গে প্রতিপক্ষের চাপে নুইয়ে পড়া, বাজে ফিল্ডিং তো আছেই।
এত কিছুর পরও জাতীয় দলের টিম ডিরেক্টর খালেদ মাহমুদ সুজন দল নিয়ে ইতিবাচক। প্রতি ম্যাচে উন্নতি করেছে বাংলাদেশ, এমনটাই দাবি তার।
দেশ ফেরার আগে সোমবার অ্যাডেলেইডে সুজন বলেন, ‘প্রতিটি ম্যাচেই আমাদের উন্নতি ছিল। প্রত্যাশাও বেড়ে গিয়েছিল। সেমিতে যাওয়ার সুযোগ তৈরি হয়েছে। সেটি হয়নি, তবে আমার মনে হয় আমরা মোটেই একেবারে খারাপ করিনি।’
সোমবার রাতে দেশে ফেরার পর সপ্তাহখানেক বিশ্রাম পাবেন ক্রিকেটাররা। এরপর ডিসেম্বরে শুরু হবে ভারতের বিপক্ষে টেস্ট ও ওয়ানডে সিরিজ।