বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যার পর আওয়ামী লীগ কেন তাৎক্ষণিক প্রতিরোধ করতে পারেনি, সেই প্রশ্ন তুলেছেন দলটির সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।
জাতির পিতার ৪৬তম শাহাদৎবার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবসে রোববার রাজধানীর বনানী কবরস্থানে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে রোববার সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি।
কাদের বলেন, ‘পঁচাত্তরের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর তাৎক্ষণিক প্রতিরোধ কেন হলো না, আওয়ামী লীগ কেন পারল না, তার দায় আমরা অস্বীকার করতে পারি না। এর কারণ খুঁজে দেখতে হবে।’
তিনি বলেন, ‘এ হত্যাকাণ্ডের নেপথ্যের কুশীলব যারা, তাদের তদন্তের আওতায় আনতে হবে। নতুন প্রজন্মকে কোনো কিছুতেই অন্ধকারে রাখা যাবে না। সে জন্য তাদের স্বরূপ উন্মোচন করা উচিত।’
সড়কমন্ত্রী বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু হত্যার মঞ্চে যারা ছিলেন, তাদের বিচার করে জাতিকে কলঙ্কমুক্ত করেছেন শেখ হাসিনা। খুনিদের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হয়েছে। যারা পলাতক, তাদের ফিরিয়ে আনার প্রক্রিয়া চলছে।’
দিনটিতে সকালে ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। পরে ওবায়দুল কাদেরের নেতৃত্বে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতারা বঙ্গবন্ধুর প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।