বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

যশোর জেলা আওয়ামী লীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা

  •    
  • ৩০ জুলাই, ২০২১ ২২:১৭

যশোর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শহিদুল ইসলাম মিলন বলেন, ‘যারা আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে সক্রিয়, তারাই এই কমিটিতে জায়গা পেয়েছেন। কোনো বিতর্কিত ব্যক্তির এই কমিটিতে জায়গা হয়নি।’

সম্মেলনের দুই বছর পর যশোর জেলা আওয়ামী লীগের ৯৪ সদস্যের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে।

শুক্রবার আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের ১৯ জন উপদেষ্টাসহ পূর্ণাঙ্গ কমিটি অনুমোদন দিয়েছেন।

যশোর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা শহীদুল ইসলাম মিলন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

তিনি জানান, ২০১৯ সালের ২৭ নভেম্বর যশোর জেলা আওয়ামী লীগের সর্বশেষ সম্মেলন হয়। সেখানে শহীদুল ইসলাম মিলনকে সভাপতি ও শাহীন চাকলাদারকে সাধারণ সম্পাদক করে ২২ সদস্যের আংশিক কমিটি ঘোষণা করেছিলেন ওবায়দুল কাদের।

চলতি মাসে সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক প্রস্তাবিত কমিটি ওবায়দুল কাদের এবং খুলনা বিভাগীয় আওয়ামী লীগের দায়িত্বপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক বি এম মোজাম্মেল হোসেনের কাছে পাঠান। প্রস্তাবিত কমিটির মধ্যে যাচাই-বাছাইয়ের মাধ্যমে বিতর্কিতদের বাদ দেয়া হয়। পরে আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে শুক্রবার কমিটির অনুমোদন দেন ওবায়দুল কাদের।

কমিটির অন্যরা হলেন সহসভাপতি আবদুল মজিদ, হায়দার গণি খান পলাশ, সাইফুজ্জামান পিকুল, আবদুল খালেক, মুক্তিযোদ্ধা এ কে এম খয়রত হোসেন, অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ আলী রায়হান, গোলাম মোস্তফা, অ্যাডভোকেট জহুর আহম্মেদ, অ্যাডভোকেট এ বি এম আহসানুল হক, মেহেদী হাসান মিন্টু ও এস এম হুময়ন কবির কবু।

যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট মনিরুল ইসলাম, আশরাফুল আলম লিটন ও মীর জহুরুল হক।

আইনবিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট গাজী আব্দুল কাদের, কৃষি ও সমবায়বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট আবু সেলিম রানা, তথ্য ও গবেষণাবিষয়ক সম্পাদক ফারুক আহমেদ কচি, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক সুখেন মজুমদার, দপ্তর সম্পাদক মজিবুদ্দৌলা কনক, ধর্মবিষয়ক সম্পাদক খলিলুর রহমান।

প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক মুন্সী মহিউদ্দিন, বন ও পরিবেশবিষয়ক সম্পাদক সাইফুদ্দিন সাইফ, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিবিষয়ক সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার আশরাফুল কবির বিপুল ফারাজী, মহিলাবিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট সেতারা খাতুন, মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা অধ্যক্ষ হারুনুর রশিদ, যুব ও ক্রীড়াবিষয়ক সম্পাদক জিয়াউর হাসান হ্যাপী, শিক্ষা ও মানবসম্পদবিষয়ক সম্পাদক এ এস এম আশিফুদ্দৌলা।

শিল্প ও বাণিজ্যবিষয়ক সম্পাদক শেখ আতিকুর বাবু, শ্রম সম্পাদক কাজী আবদুস সবুর হেলাল, সংস্কৃতিবিষয়ক সম্পাদক কাজী উত্তম বর্ণ, স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যাবিষয়ক সম্পাদক ডা. এম এ বাসার।

সাংগঠনিক সম্পাদক এস এম আফজাল হোসেন, মোস্তফা ফরিদ আহমেদ চৌধুরী ও জহিরুল ইসলাম চাকলাদার রেন্টু।

উপদপ্তর সম্পাদক ওহিদুল ইসলাম তরফদার, উপপ্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক লুৎফুল কবীর বিজু ও কোষাধ্যক্ষ মঈনুল আলম টুলু।

উপদেষ্টা পরিষদের সদস্যরা হলেন অ্যাডভোকেট মঈনুদ্দিন মিয়াজি, নজরুল ইসলাম ঝর্ণা, অধ্যাপক মাহমুদুল হাসান, মাস্টার রুহুল আমিন, গোলাম মোস্তফা খোকন, জাহাঙ্গীর আলম মুকুল, সৈয়দ ওসমান মঞ্জুর জানু, অ্যাডভোকেট মঞ্জুরুল ইমাম, এস এম কামরুজ্জামান চুন্নু, গোলাম রসুল, প্রণব ধর, জয়নাল আবেদীন, নওশের আলী, মিজানুর রহমান মৃধা, অ্যাডভোকেট আবুল হোসেন খান, আব্দুল মান্নান মিনু, মোবাশ্বের হোসেন বাবু, আহসান উল্লাহ মাস্টার ও সোলায়মান হোসেন।

সদস্যরা হলেন স্বপন ভট্টাচার্য এমপি, কাজী নাবিল আহমেদ এমপি, শেখ আফিল উদ্দিন এমপি, রণজিত কুমার রায়, মেজর জেনারেল (অব.) অধ্যক্ষ নাসির উদ্দিন এমপি, মোহিত কুমার নাথ, আলেয়া আফরোজ, ফিরোজা রেজা আলী, বীর মুক্তিযোদ্ধা শরীফ খাইরুজ্জামান রয়েল, এনামুল হক বাবুল, কৃষিবিদ আব্দুস সালাম, ফারুক হোসেন, সরদার অলিয়ার রহমান, মেহেদী মাসুদ চৌধুরী, শওকত আলী, আসাদুজ্জামান মিঠু, আসাদুজ্জামান আসাদ, মীর আরশাদ আলী রায়হান, মোস্তফা আশিষ দেবু, প্রভাষক দেলোয়ার হোসেন দিপু, কামাল হোসেন, অধ্যাপক মোয়াজ্জেম হোসেন, রফিকুল ইসলাম মোড়ল, মসিউর রহমান সাগর, অধ্যাপক সাইফুল ইসলাম তুহিন, ইঞ্জিনিয়ার আরশাদ পারভেজ, এহসানুল রহমান লিটু, গোলাম মোস্তাফা, সামির ইসলাম পিয়াস, আলমুন ইসলাম পিপুল, অমিত কুমার বসু, নাজমা খানম, ভিক্টোরিয়া পারভিন সাথী, হুমায়ন সুলতান ও মারুফ হোসেন খোকন।

যশোর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শহিদুল ইসলাম মিলন বলেন, ‘যারা আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে সক্রিয়, তারাই এই কমিটিতে জায়গা পেয়েছেন। কোনো বিতর্কিত ব্যক্তির এই কমিটিতে জায়গা হয়নি।’

তিনি বলেন, ‘দীর্ঘদিন ধরে কেন্দ্রীয় নেতারা করোনায় আক্রান্ত হয়ে অসুস্থ থাকার কারণে কমিটি পূর্ণাঙ্গ হতে দেরি হয়েছে। কমিটি পূর্ণাঙ্গ না থাকলেও জেলা আওয়ামী লীগ তাদের সাংগঠনিক কাজ ঐক্যবদ্ধভাবে করে গেছে।’

এ বিভাগের আরো খবর