বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

সারা দেশই করোনার হটস্পট: জি এম কাদের

  •    
  • ৮ জুলাই, ২০২১ ১৭:৫৭

জি এম কাদের বলেন, ‘অক্সফোর্ড অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকা কোভিশিল্ড ১ কোটি ৩ লাখ ডোজ পেয়ে প্রায় ৪৫ লাখ মানুষকে দেয়া হয়েছে। দ্বিতীয় ডোজ পাননি ১৪ লাখ ৪০ হাজার জন। যারা দ্বিতীয় ডোজ পাননি তাদের ব্যাপারে সুস্পষ্ট সিদ্ধান্ত সাধারণ মানুষ জানে না।’

করোনাভাইরাসের ভারতীয় ভ্যারিয়েন্ট ছড়িয়ে সারা দেশই এখন হটস্পটে পরিণত হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান জি এম কাদের।

তিনি বলেন, ‘করোনার ভারতীয় ভ্যারিয়েন্ট ছড়িয়ে এখন সারা দেশই করোনার হটস্পট হয়ে উঠেছে। প্রতিদিনই করোনা আক্রান্তের সঙ্গে ভয়াবহভাবে বাড়ছে মৃত্যুর সংখ্যা।’

বৃহস্পতিবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ মন্তব্য করেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান।

বিবৃতিতে তিনি বলেন, যে পরিস্থিতি দাঁড়িয়েছে, তাতে এ দীর্ঘ সময়ের মধ্যে করোনা দেশকে কোন অবর্ণনীয় ভয়াবহতার দিকে নিয়ে যাবে, সে বিষয়ে দেশবাসী উদ্বিগ্ন।

জি এম কাদের বলেন, ‘অক্সফোর্ড অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকা কোভিশিল্ড ১ কোটি ৩ লাখ ডোজ পেয়ে প্রায় ৪৫ লাখ মানুষকে দেয়া হয়েছে। দ্বিতীয় ডোজ পাননি ১৪ লাখ ৪০ হাজার জন। যারা দ্বিতীয় ডোজ পাননি তাদের ব্যাপারে সুস্পষ্ট সিদ্ধান্ত সাধারণ মানুষ জানে না।’

তিনি বলেন, ‘বিশেষজ্ঞদের মতে কমপক্ষে দেশের ৮০ ভাগ মানুষকে টিকার আওতায় আনতে পারলেই করোনা নিয়ন্ত্রণ সম্ভব হবে। সে অনুযায়ী ১৩ কোটি ৬০ লাখ মানুষকে টিকার আওতায় আনতে হবে। কিন্তু এখন পর্যন্ত টিকার আওতায় এসেছে শতকরা হিসাবে মাত্র ৩ দশমিক ৩০ শতাংশ।’

বিবৃতিতে জাপা চেয়ারম্যান বলেন, ‘সরকারি সূত্র অনুযায়ী বর্তমানে বিভিন্ন সোর্স থেকে প্রাপ্ত টিকার মজুত মাত্র ৫৭ লাখ, যা প্রয়োজনের তুলনায় অপ্রতুল। আবার সরকারিভাবে বলা হয়েছে, প্রতি মাসে ২৫ লাখ মানুষকে টিকা দেয়া হবে, যাতে প্রয়োজনীয় জনগোষ্ঠীকে টিকা দিতে এক ডোজ করে চার থেকে পাঁচ বছর সময় লেগে যাবে। দুই ডোজ করে দিতে গেলে সময় লাগবে এর প্রায় দ্বিগুণ।’

তিনি বলেন, ‘সেটিও সম্ভব হবে যদি সময়মতো বাকি টিকা পাওয়া যায়। চিকিৎসাবিজ্ঞানীরা বলছেন, করোনার টিকা নিলে আক্রান্তের হার যেমন কমে, তেমনি কমে যায় আক্রান্তদের মৃত্যুঝুঁকি।’

এ বিভাগের আরো খবর