বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

লকডাউন বাস্তবায়নে বিজিবি চান জিএম কাদের

  •    
  • ৬ জুন, ২০২১ ১৯:৫১

‘সীমান্তবর্তী জেলাগুলোতে যেভাবে করোনার ভারতীয় ভ্যারিয়েন্ট ছড়িয়ে পড়ছে তা অত্যন্ত আশঙ্কাজনক। প্রতি দিনই আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে, সেই সাথে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে মৃতের সংখ্যা। আবার সীমান্তরক্ষীদের ফাঁকি দিয়ে প্রতি রাতেই ভারত থেকে অসংখ্য মানুষ প্রবেশ করছে বাংলাদেশে।’

করোনার ভারতীয় ভ্যারিয়েন্ট ঠেকাতে সীমান্তবর্তী জেলাগুলোতে কঠোর লকডাউন প্রয়োজন বলে মনে করছেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জি এম কাদের। সীমান্তবর্তী জেলায় লকডাউন বাস্তবায়নে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) মোতায়েনের প্রস্তাব দিয়েছেন তিনি।

রোববার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে জিএম কাদের এসব কথা বলেন।

করোনা সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে প্রয়োজনে জেলায় জেলায় আলাদা করে লকডাউন দেয়া কথা গত ২৫ মে জানান স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা. জাহিদ মালেক।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আবুল বাশার খুরশীদ আলম ২৭ মে এক সংবাদ সম্মেলনে জানান, সীমান্তবর্তী এলাকায় করোনা বাড়লে এলাকাভিত্তিক লকডাউন দেয়া হবে। রোববার করোনাভাইরাস সংক্রমণের ঊর্ধ্বগতির মধ্যে সীমান্তবর্তী জেলাগুলোর হাসপাতালে শুধু জরুরি সেবা চালু রাখার নির্দেশ দেয় স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।

এর মধ্যেই সীমান্তবর্তী জেলায় বিজিবি মোতায়েনের দাবি জানালেন জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান জি এম কাদের।

জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান বলেন, ‘সীমান্তবর্তী জেলাগুলোতে যেভাবে করোনার ভারতীয় ভ্যারিয়েন্ট ছড়িয়ে পড়ছে তা অত্যন্ত আশঙ্কাজনক। প্রতি দিনই আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে, সেই সাথে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে মৃতের সংখ্যা। আবার সীমান্তরক্ষীদের ফাঁকি দিয়ে প্রতি রাতেই ভারত থেকে অসংখ্য মানুষ প্রবেশ করছে বাংলাদেশে।

‘তাই সীমান্তবর্তী জেলাগুলোতে আরও কঠোরভাবে লকডাউন জরুরি হয়ে পড়েছে। প্রয়োজনে সীমান্তবর্তী জেলাগুলোতে লকডাউন বাস্তবায়নে বিজিবি মোতায়েন করা যেতে পারে। ভারতীয় ভ্যারিয়েন্ট মোকাবিলায় শিথিলতা দেখালে চরম খেসারত দিতে হবে দেশকে।’

তবে খাদ্য ও চিকিৎসা নিশ্চিত করেই লকডাউন দিতে হবে বলে জানান তিনি। বলেন, ‘খাদ্য সরবরাহ নিশ্চিত করে সীমান্ত জেলাগুলোতে কঠোর লকডাউন দিতে হবে। কারণ ক্ষুধার্ত মানুষকে খাদ্য না দিয়ে কখনোই আটকে রাখা যাবে না।

‘পাশাপাশি জেলা পর্যায়ে দ্রুততার সাথে চিকিৎসা সেবা দিতে হবে। করোনা মোকাবেলায় প্রয়োজনীয় ওষুধ থেকে শুরু করে অক্সিজেন সহায়তা প্রস্তুত রাখতে হবে।’

এ বিভাগের আরো খবর