বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

চট্টগ্রামে আড়াইশ’ পরিবার আশ্রয় কেন্দ্রে

  •    
  • ৫ আগস্ট, ২০২৩ ২২:২৭

চট্টগ্রামে বুধবার থেকে থেমে থেমে ভারী বর্ষণ হচ্ছে। বিশেষ করে গত দুদিনের টানা বর্ষণে পাহাড় ধসের শঙ্কা তৈরি হয়। এ অবস্থায় ঝুঁকিপূর্ণ পাহাড় ও এর পাদদেশে বসবাসকারীদের নিরাপদ আশ্রয়ে যেতে শুক্রবার থেকে পাহাড়ি এলাকায় মাইকিং করছে জেলা প্রশাসন।

প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম

চট্টগ্রামে টানা বর্ষণে পাহাড় ধসের শঙ্কা সৃষ্টি হয়েছে। এ অবস্থায় পাহাড়ে ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় বসবাসরত আড়াইশ পরিবারকে আশ্রয়কেন্দ্রে নিয়েছে জেলা প্রশাসন।

শনিবার সন্ধ্যা ৭টার দিকে বন্দর নগরীর আকবরশাহ এলাকার বিভিন্ন পাহাড়ে অভিযান পরিচালনা করে চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসন। এ সময় সেখানে বসবাসরত মানুষগুলোকে আশ্রয়কেন্দ্রে পাঠানো হয়।

জেলা প্রশাসক আবুল বাসার মোহাম্মদ ফখরুজ্জামানের নেতৃত্বে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মাসুদ কামাল, কাট্টলী সার্কেলের সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট উমর ফারুক, জেলা প্রশাসকের স্টাফ অফিসার প্লাবন কুমার বিশ্বাস এবং আকবরশাহ থানার ওসি সম্মিলিতভাবে এই অভিযান পরিচালনা করেন।

বুধবার থেকে থেমে থেমে ভারী বর্ষণ হচ্ছে চট্টগ্রামে। বিশেষ করে গত দুদিনের টানা বর্ষণে পাহাড় ধসের শঙ্কা তৈরি হয়। এ অবস্থায় ঝুঁকিপূর্ণ পাহাড় ও এর পাদদেশে বসবাসকারীদের নিরাপদ আশ্রয়ে যেতে শুক্রবার থেকে পাহাড়ি এলাকায় মাইকিং করছে জেলা প্রশাসন।

জেলা প্রশাসক আবুল বাসার মোহাম্মদ ফখরুজ্জামান বলেন, ‘পাহাড় ধসে যাতে আর প্রাণহানি না ঘটে সে বিষয়টি নিশ্চিত করতে প্রশাসন তৎপর রয়েছে। মাইকিং থেকে শুরু করে সবাইকে সচেতন করার লক্ষ্যে প্রতিদিন জেলা প্রশাসনের টিম কাজ করে চলেছে।

‘আজও (শনিবার) আমি নিজে ঝুঁকিপূর্ণ পাহাড় থেকে ২৫০টি পরিবারকে সরিয়ে আশ্রয়কেন্দ্রে নিয়েছি। তাদের জন্য শুকনো খাবার থেকে শুরু করে প্রতিবেলার খাবারের ব্যবস্থা করেছি। চট্টগ্রামের সব পাহাড় থেকে ঝুঁকিপূর্ণভাবে বসবাসরত পরিবারকে ১৯টি আশ্রয়কেন্দ্রে অবস্থান করার জন্য নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।’

তিনি বলেন, ‘সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশনা অনুযায়ী কয়েকদিন আগে বেলতলীঘোনায় পাহাড়ের পাদদেশে বসবাসরতদের ঝুঁকিপূর্ণ স্থান থেকে উচ্ছেদ করা হয়েছে।

‘পাহাড় কাটার সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে পরিবেশ আইনে মামলা ও নিয়মিত মামলা করা হয়েছে। পাহাড় রক্ষায় জেলা প্রশাসন জিরো টলারেন্স নিয়ে কাজ করছে।’

এ বিভাগের আরো খবর