পটুয়াখালীর দুমকীতে হাত-পা বেঁধে কেরোসিন ঢেলে আগুন দেয়ায় দগ্ধ গৃহবধূ মারা গেছেন। ওই ঘটনায় শাশুড়িকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
ঘটনার ২৪ ঘণ্টার ব্যবধানে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে তিনি মারা যান।
তবে তার সঙ্গে থাকা আহত শিশু সন্তান হাসপাতালটিতে চিকিৎসাধীন।
নিহত গৃহবধূর নাম হালিমা আক্তার মিম।
পটুয়াখালীর দুমকী থানার ওসি আবুল বাশার জানান, মিমের মামা ওমর ফারুক বাদী হয়ে শুক্রবার সকালে মামলা করেন।
ওই মামলায় মিমের শাশুড়ি পিয়ারা বেগমসহ অজ্ঞাতনামা তিন-চারজনকে আসামি করা হয়।
পরে দুপুরে প্রধান আসামি পিয়ারা বেগমকে গ্রেপ্তার করা হয়।বৃহস্পতিবার বিকেলে বোরকা পরিহিত দুজন মিমের ঘরে এসে আগুন দিয়ে বাইর থেকে ঘরের দরজা বন্ধ করে পালিয়ে যান।
এ সময় মিমের সঙ্গে তার শিশু সন্তানও দগ্ধ হয়।
পরে চিৎকার শুনে প্রতিবেশীরা এসে তাদের হাসপাতালে নিয়ে আসে।