বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

মদের মামলায় ইউপি চেয়ারম্যানসহ ছেলের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা

  • প্রতিনিধি, নারায়ণগঞ্জ   
  • ২৪ জানুয়ারি, ২০২৩ ১১:৫৯

আদালত পুলিশের পরির্দশক আসাদুজ্জামান জানান, ইউপি চেয়ারম্যান আজিজুল ইসলাম ও তার ছেলে মিজানুর রহমান আশিকের বিরুদ্ধে গত ১৮ জানুয়ারি চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট বেগম ফারহানা ফেরদৌসের আদালত গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন। র‌্যাবের মাদক আইনের মামলায় এই দুই আসামি আদালতের একাধিক শুনানিতে হাজির হয়নি। আদালত দ্রুত তাদের গ্রেপ্তারের নির্দেশ দিয়েছেন।

বিদেশ থেকে অবৈধভাবে আসা দুই কন্টেইনার মদ উদ্ধারের ঘটনায় করা মামলার মূল আসামি ইউপি চেয়ারম্যান ও তার ছেলের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছে আদালত।

নারায়ণগঞ্জের চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট বেগম ফারহানা ফেরদৌসের আদালত তাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন।

আসামিরা হলেন, মুন্সীগঞ্জের সিরাজদিখান উপজেলার ষোলঘর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আজিজুল ইসলাম ও তার ছেলে মিজানুর রহমান আশিক।

আদালত পুলিশের পরির্দশক আসাদুজ্জামান সোমবার সন্ধ্যায় নিউজবাংলাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

তিনি জানান, ইউপি চেয়ারম্যান আজিজুল ইসলাম ও তার ছেলে মিজানুর রহমান আশিকের বিরুদ্ধে গত ১৮ জানুয়ারি চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট বেগম ফারহানা ফেরদৌসের আদালত গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন। র‌্যাবের মাদক আইনের মামলায় এই দুই আসামি আদালতের একাধিক শুনানিতে হাজির হয়নি। আদালত দ্রুত তাদের গ্রেপ্তারের নির্দেশ দিয়েছেন। তবে আজিজের আরেক ছেলে আব্দুল আহাদ জামিনে আছেন।

মামলায় বলা হয়, ‘গত বছরের ২৩ জুলাই বিদেশ থেকে চট্টগ্রাম নৌ বন্দর হয়ে অবৈধভাবে আসা দুটি কন্টেইনারে ৩৭ হাজার বোতল বিদেশি মদ রাজধাীতে প্রবেশ করছিল। পথে সোনারগাঁও টোল প্লাজায় র‌্যাব-১১ এর একটি দল সেই চালান জব্দ করে। সেখানে পাওয়া যায় ৩৬ হাজার ৮১৬ বোতল বিদেশি মদ। এসবের মূল্য প্রায়া ৩৭ কোটি টাকা।

এ ঘটনায় কন্টেইনারে থাকা দুইজনকে আটক করা হয়। পরদিন বিমানবন্দর এলাকা থেকে র‌্যাব আটক করে আব্দুল আহাদকে।

মামলায় র‌্যাব জানায়, এই চালানের মূল হোতা মুন্সীগঞ্জের সিরাজদিখান উপজেলার ষোলঘর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আজিজুল ইসলামসহ তার দুই ছেলে। পরে তারাসহ ১১ জনের নামে সোনারগাঁও থানায় মামলা হয়।

২৬ অক্টোবর নারায়ণগঞ্জের র‌্যাব-১১ দপ্তরে ধ্বংস করা হয় জব্দ করা বিদেশি মদের চালান। র‌্যাব জানায়, ধ্বংস করা মদের মূল্য ৩৭ কোটি টাকা।

এ বিভাগের আরো খবর