বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

‘অভিশপ্ত’ লঞ্চটি জব্দ

  •    
  • ২৯ ডিসেম্বর, ২০২১ ২১:২৯

ঝালকাঠি সদর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) সাইফুল ইসলাম জানিয়েছেন, নিখোঁজ যাত্রীর এক স্বজনের করা মামলায় জব্দ করা হয়েছে লঞ্চটি।

সুগন্ধা নদীতে লঞ্চে আগুনের ঘটনায় হওয়া একটি মামলায় আলামত হিসেবে জব্দ করা হয়েছে এমভি অভিযান-১০।

ঝালকাঠি সদর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) সাইফুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করে জানিয়েছেন, লঞ্চের নিখোঁজ যাত্রীর এক স্বজনের করা মামলায় জব্দ করা হয়েছে লঞ্চটি।

মামলার আসামিরা হলেন লঞ্চমালিক হামজালাল শেখ, লঞ্চের দুই মাস্টার রিয়াজ সিকদার ও মো. খলিল, চালক মো. মাসুম ও কালাম, সুপারভাইজার মো. আনোয়ার, সুকানি আহসান এবং কেরানি কামরুল।

তাদের মধ্যে ঢাকার নৌ-আদালতে নৌপরিবহন অধিদপ্তরের করা মামলায় গ্রেপ্তার আছেন, লঞ্চের মালিক হাম জালাল, ইনচার্জ মাস্টার মো. রিয়াজ সিকদার ও দ্বিতীয় মাস্টার মো. খলিলুর রহমান।

তদন্ত কর্মকর্তা সদর থানা পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) নজরুল ইসলাম বলেন, ‘আগুনের ঘটনায় তিনটি তদন্ত কমিটি হয়েছে। তাদের কাজ শেষ না হওয়া পর্যন্ত লঞ্চটি ঝালকাঠি টার্মিনালে থাকবে। পরে সিদ্ধান্ত এলে অন্যত্র নেয়া হবে।’

ঝালকাঠির পোনাবালিয়া ইউনিয়নের দেউরী এলাকায় সুগন্ধা নদীতে ২৩ ডিসেম্বর রাতে ঢাকা থেকে বরগুনাগামী এমভি অভিযান-১০ লঞ্চে বিস্ফোরণের পর আগুন ধরে যায়। এতে এখন পর্যন্ত ৪৩ জনের মরদেহ উদ্ধার হয়েছে। নিখোঁজ কমপক্ষে ৩৬ জন।

পুড়ে যাওয়া লঞ্চটিতে কতজন যাত্রী ছিলেন, তার সঠিক তথ্য পাওয়া যায়নি। তবে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ) বলছে, লঞ্চটিতে অন্তত ৪০০ যাত্রী ছিলেন।

তবে লঞ্চ থেকে প্রাণে বেঁচে যাওয়া যাত্রীদের অনেকের দাবি, নৌযানটিতে যাত্রী ছিলেন ৮০০ থেকে এক হাজার।

দুর্ঘটনার পরদিন ২৪ ডিসেম্বর উদ্ধারকারী জাহাজ নির্ভীক ভস্মীভূত লঞ্চটিকে ঝালকাঠি টার্মিনালে নোঙর করে রেখেছে।

এ বিভাগের আরো খবর