নির্বাচন-পরবর্তী সহিংসতায় শেরপুর সদরের কামারেরচর ইউনিয়নে আহত হয়েছেন প্রায় ১১ জন।
কামারেরচর ইউনিয়নের ৬ নম্বর গ্রামে শুক্রবার বেলা ১১টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।
আহত সুজন মিয়ার বাড়ির সামনে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
বিষয়টি নিউজবাংলাকে নিশ্চিত করেছেন সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনসুর আহমেদ।
তিনি জানান, কামারেরচর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান পদে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হন জেলা যুবলীগের সভাপতি হাবিবুর রহমান। বৃহস্পতিবার নির্বাচনে মেম্বার পদপ্রার্থী মোস্তাফিজুর রহমান মুক্তার (ফুটবল) ও আহসান হাবিবের (মোরগ) সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। এ কারণে ওই কেন্দ্রের নির্বাচন স্থগিত করা হয়।
এরই জেরে শুক্রবার সকালে মোস্তাফিজুরের সমর্থকরা আহসান হাবিবের এলাকায় হামলা চালালে আহত হন অন্তত ১১ জন।
ওসি আরও জানান, আশঙ্কাজনক অবস্থায় সুজন, নয়ন ও শাহী নামের তিনজনকে জামালপুর হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া আহতদের উপজেলার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সসহ জেলার বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে।