বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

তরুণদের নিয়ে, তরুণদের জন্য ভার্চুয়াল কার্নিভাল

  •    
  • ২০ ডিসেম্বর, ২০২০ ২০:২৭

তরুণদের সমৃদ্ধি, ন্যায়বিচার ও সম-অংশগ্রহণ নিশ্চিত করে নেতৃত্বের গুণাবলীর পাশাপাশি নাগরিক দায়িত্ব পালনে অনুপ্রাণিত করতে কার্নিভালটির আয়োজন করা হয়।

তরুণদের নিয়ে বাংলাদেশ ইয়ুথ লিডারশিপ সেন্টার (বিওয়াইএলসি) আয়োজন করেছে ‘ভার্চুয়াল ইয়ুথ কার্নিভাল ২০২০’।

গত শনিবার ১৫-৩০ বছর বয়সী প্রায় পাঁচ হাজার তরুণের অংশগ্রহণে ভার্চুয়াল কার্নিভালটি অনুষ্ঠিত হয়।

এমজেএফ ও ইউকে সরকারের ফরেন, কমনওয়েলথ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট অফিসের (এফসিডিও) সহযোগিতায় কার্নিভালটি অনুষ্ঠিত হয়। অংশগ্রহণকারী তরুণদের সমৃদ্ধি, ন্যায়বিচার ও সম-অংশগ্রহণ নিশ্চিত করে নেতৃত্বের গুণাবলীর পাশাপাশি নাগরিক দায়িত্ব পালনে অনুপ্রাণিত করতে কার্নিভালটির আয়োজন করা হয়।

কার্নিভালের আলোচকরা সামাজিক সমস্যা সমাধানে বিশ্লেষণধর্মী ভাবনা, সৃজনশীলতা, সমস্যা সমাধান, টিমওয়ার্ক ও যোগাযোগ দক্ষতার গুরুত্ব নিয়ে আলোচনা করেন।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের (ডিএনসিসি) মেয়র আতিকুল ইসলাম জাতি পুনর্গঠনে তরুণ প্রজন্মের উদ্যোগের প্রশংসা করেন।

তিনি বলেন, ‘কোভিড-১৯ সময়ে দেশের তরুণরা সমাজ পরিবর্তনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। তাই কোভিড-১৯ পরে আমাদের জাতীয় উন্নয়নে তরুণদের সক্রিয় অংশগ্রহণ গুরুত্বপূর্ণ।’

মানুষের জন্য ফাউন্ডেশনের (এমজেএফ) নির্বাহী পরিচালক শাহীন আনাম বলেন, ‘বৈশ্বিক মহামারি কোভিড-১৯ সংকট উত্তরণে তরুণরা এগিয়ে এসেছে ও সমাজের সমৃদ্ধির জন্য কাজ করেছে। এখন তরুণদের আত্মনির্ভরশীল আর স্বাবলম্বী করে তোলা। যাতে তারা সমাজ পরিবর্তনে আরও শক্তিশালী ভূমিকা রাখতে পারে।’

কার্নিভালে ক্রিটিক্যাল থিংকিং ও এর তাৎপর্য নিয়ে আলোচনা করেন অনলাইন প্রশিক্ষক ও বোস্টন বৈজ্ঞানিক কর্পোরেশনের গবেষণা ও উন্নয়ন প্রকৌশলী চমক হাসান।

তিনি বলেন, ‘ক্রিটিক্যাল থিংকিং হলো আমাদের চারপাশ থেকে পাওয়া তথ্যগুলো প্রসেস করা, সেখান থেকে অবজেক্টিভ সিদ্ধান্ত নেয়া। মূলত এমন সিদ্ধান্ত যা কোনো ব্যক্তির উপর নির্ভরশীল নয়।’

মালয়েশিয়ার ইয়ুথ হাবের সহপ্রতিষ্ঠাতা ও সভাপতি পাভেল সরোয়ার একটি সেশন পরিচালনা করেন।

তিনি বলেন, ‘আমি বাংলাদেশের একটি ছোট শহর থেকে শুরু করেছিলাম। বর্তমানে একটি সফটওয়্যার সংস্থা ও মালয়েশিয়ার যুব সংগঠনের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা। ইংরেজিতে দক্ষ না হওয়া বা নির্দিষ্ট কিছু দক্ষতা না থাকার সত্ত্বেও আমি পরিবর্তনে অবদান রাখতে পেরেছি। কারণ, আমি যা পছন্দ করি তা নিয়ে কাজ করেছি এবং নিজের লক্ষ্যে অবিচল থাকতে পেরেছি।'

এ বিভাগের আরো খবর