বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

পাল্টা গুলিতে ইউক্রেনের ‘প্রতিরোধ’

  •    
  • ২৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২২ ১২:২৩

বর্ডার সার্ভিসের পক্ষ থেকে আরও জানানো হয়, ইউক্রেনের পূর্ব ও উত্তর সীমান্তের এলাকা ও ক্রিমিয়া থেকে হামলা করা হচ্ছে ইউক্রেনে। এই হামলার লক্ষ্য ছিল, বর্ডার ইউনিট, পেট্রল ও চেকপয়েন্টগুলো। হামলা করতে রুশরা কামান, ভারী যুদ্ধ সরঞ্জাম ও হালকা অস্ত্র ব্যবহার করছে।

ইউক্রেনে সামরিক অভিযানের ঘোষণা দিয়েছেন প্রেসিডেন্ট পুতিন। তিনি ইউক্রেনের সামরিক বাহিনীর সদস্যদের অস্ত্র ত্যাগ করে ঘরে ফেরার আহ্বান জানিয়েছেন। যেকোনো রক্তপাতের জন্য দায়ী থাকবে ইউক্রেন সরকার- এমনটাই বলেন তিনি।

এবার সিএনএনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইউক্রেনের একাধিক সীমান্ত দিয়ে আক্রমণ করেছেন রুশ সেনারা, এমনটাই জানিয়েছে ইউক্রেনিয়ান স্টেট বর্ডার সার্ভিস।

স্টেট বর্ডার সার্ভস বলছে, সকাল ৫টার দিকে রুশ সেনারা বেলারুশের সমর্থনে সীমান্তে আক্রমণ করেছিলেন।

বর্ডার সার্ভিসের পক্ষ থেকে আরও জানানো হয়, ইউক্রেনের পূর্ব ও উত্তর সীমান্তের এলাকা ও ক্রিমিয়া থেকে হামলা করা হচ্ছে ইউক্রেনে। এই হামলার লক্ষ্য ছিল, বর্ডার ইউনিট, পেট্রল ও চেকপয়েন্টগুলো। হামলা করতে রুশরা কামান, ভারী যুদ্ধ সরঞ্জাম ও হালকা অস্ত্র ব্যবহার করছে।

ইউক্রেনের সশস্ত্র বাহিনী, ন্যাশনাল গার্ড ও বর্ডার গার্ড পাল্টা গুলি চালাচ্ছে।

সীমান্ত ছাড়াও ইউক্রেনের বিভিন্ন শহরেও হামলার খবর পাওয়া গেছে। গুলির শব্দ শোনা গেছে দেশটির প্রধান বিমানবন্দরেও।

ইউক্রেনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী দিমিত্র কুবেলা এক টুইটবার্তায় বলেন, ‘রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ইউক্রেনে পুরোদমে আক্রমণ শুরু করেছেন। শান্তিকামী ইউক্রেনের শহরগুলো এখন হামলার শিকার। এটি আগ্রাসনের যুদ্ধ। ইউক্রেন অবশ্যই নিজেকে রক্ষা করবে। বিশ্ব পারে পুতিনকে থামাতে এবং এখনই সময় সেই পদক্ষেপ নেয়ার।’

এর আগে ইউক্রেনের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর উপদেষ্টা গেরাসচেঙ্কো জানিয়েছেন, ইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভে ক্ষেপণাস্ত্র হামলার মধ্য দিয়ে রুশ হামলা শুরু হয়েছে। এ ছাড়া বিমানঘাঁটি ও সামরিক সদর দপ্তরেও গোলা নিক্ষেপ করা হয়েছে।

ইউক্রেনে সামরিক অভিযানের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দিয়েছেন প্রেসিডেন্ট পুতিন। তিনি ইউক্রেনের সামরিক বাহিনীর সদস্যদের অস্ত্র ত্যাগ করে ঘরে ফেরার আহ্বান জানিয়েছেন। আর বলেন, যেকোনো রক্তপাতের জন্য দায়ী থাকবে ইউক্রেন সরকার।

এ বিভাগের আরো খবর