বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

চোখের জলে ওয়াশিংটনের পথে বাইডেন

  •    
  • ২০ জানুয়ারি, ২০২১ ১১:০৪

চোখের পানি মুছতে মুছতে বাইডেন বলেন, ‘আমার এই আবেগ ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন। আমি যখন মারা যাব, তখনও আমার হৃদয়ে লেখা থাকবে ডেলাওয়্যার। আমরা আপনাদের সবাইকে ভালবাসি। সুখে দুখে আপনারা আমাদের পাশে ছিলেন। আপনাদের কখনও ভুলব না। ডেলাওয়্যারের সন্তান হতে পারায় আমি খুবই গর্বিত।’

প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নিতে ডেলাওয়্যার ছেড়ে ওয়াশিংটনে উড়াল দেয়ার আগে কাঁদলেন জো বাইডেন। নিজ অঙ্গরাজ্যে বিদায়ী ভাষণের সময় বার বার অশ্রুসিক্ত হয়েছেন, বাষ্পরূদ্ধ হয়ে আসে তার কণ্ঠ।

যুক্তরাষ্ট্রের ৪৬তম প্রেসিডেন্ট হিসেবে স্থানীয় সময় বুধবার দুপুরের দিকে ওয়াশিংটনে কংগ্রেস ভবন ক্যাপিটল হিলে শপথ নেবেন বাইডেন। সেখানে যোগ দিতে মঙ্গলবারই ডেলাওয়্যার ছাড়েন তিনি।

বিমানে চড়ার আগে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে নিজের প্রচারকেন্দ্র এবং প্রেসিডেন্ট হিসেবে ক্ষমতাগ্রহণের ট্রানজিশনাল কার্যালয় ডেলাওয়্যারের উইলমিংটনে ভাষণ দেন বাইডেন। আবেগময় ভাষণে একাধিকবার কেঁদে ফেলেন তিনি।

চোখের পানি মুছতে মুছতে বাইডেন বলেন, ‘আমার এই আবেগ ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন। আমি যখন মারা যাব, তখনও আমার হৃদয়ে লেখা থাকবে ডেলাওয়্যার। আমরা আপনাদের সবাইকে ভালবাসি। সুখে দুখে আপনারা আমাদের পাশে ছিলেন। আপনাদের কখনও ভুলব না। ডেলাওয়্যারের সন্তান হতে পারায় আমি খুবই গর্বিত।’

২০১৫ সালে ব্রেইন ক্যানসারে মারা যাওয়া নিজের বড় সন্তান মেজর ব্যু বাইডেনের কথা স্মরণ করে বাইডেন বলেন, ‘আমার একটাই আক্ষেপ আছে, আজ এখানে সে নেই।’

প্রেসিডেন্ট হিসেবে নির্বাচিত হওয়ার আগে বাইডেন ডেলাওয়্যার থেকে ৩৬ বছর ধরে সিনেটর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। কয়েক দশকের রাজনৈতিক ক্যারিয়ারে কিভাবে হোয়াইট হাউজে যাচ্ছেন সে অভিজ্ঞতাও তুলে ধরেন তিনি।

বাইডেন বলেন, ‘বিষয়টা আমার কাছে খুব আবেগের। ওয়াশিংটনে যাওয়ার অভিযানটা এখান থেকে শুরু হয়েছে।’

প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নেয়ার আগে এটা ছিল বাইডেনের শেষ সময়ের দ্বিতীয় ভাষণ। এর আগে যুক্তরাষ্ট্রে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মারা যাওয়া চার লাখ নাগরিককে স্মরণ করে ভাষণ দেন তিনি ও ভাইস প্রেসিডেন্ট হতে যাওয়া কমলা হ্যারিস।

এ বিভাগের আরো খবর