বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

‘স্বাস্থ্য খাতে অগ্রগতির মূলে বঙ্গবন্ধু’

  •    
  • ১০ জানুয়ারি, ২০২৩ ২৩:২৫

বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উদযাপনকালে বিএসএমএমইউ উপাচার্য বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুর জন্যই আমরা একটি স্বাধীন দেশ পেয়েছি। ১৬ ডিসেম্বর বিজয় অর্জিত হলেও বাঙালি জাতি মুক্তির স্বাদ পায় ১০ জানুয়ারি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান দেশে ফেরার পর। স্বাস্থ্য খাতে আজকের সব অগ্রগতির মূলে রয়েছে বঙ্গবন্ধুর অবদান।’

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বিএসএমএমইউ) যথাযোগ্য মর্যাদায় জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উদযাপিত হয়েছে।

দিবসটি উপলক্ষে মঙ্গলবার সকাল ৯টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের বি ব্লকে স্থাপিত বঙ্গবন্ধুর ম্যুরালে শ্রদ্ধা জানান বিএসএমএমইউ উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মো. শারফুদ্দিন আহমেদ। ‘সি’ ব্লকের সামনে নির্মিত পুষ্পস্তবক অর্পণের বেদীসহ বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিও উদ্বোধন করেন তিনি।

এ সময় উপাচার্য বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুর জন্যই আমরা একটি স্বাধীন দেশ পেয়েছি। ১৬ ডিসেম্বর বিজয় অর্জিত হলেও বাঙালি জাতি মুক্তির স্বাদ পায় ১০ জানুয়ারি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান দেশে ফেরার পর।

‘দেশ স্বাধীনের পর যুদ্ধবিধ্বস্ত বাংলাদেশকে বঙ্গবন্ধুই পুনর্গঠন করেছিলেন। স্বাস্থ্য খাতে আজকের সব অগ্রগতির মূলে রয়েছে বঙ্গবন্ধুর অবদান।’

তিনি বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা অনুযায়ী বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের চিকিৎসা শিক্ষা, সেবা ও গবেষণা কার্যক্রম জোরদার করা হবে।’

ডা. মো. শারফুদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু-কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাবার স্বপ্ন বাস্তবায়ন করে যাচ্ছেন। আজ প্রধানমন্ত্রীর হাত ধরে বাংলাদেশের মানুষের গড় আয়ু বৃদ্ধি পেয়ে ৭৩ বছর হয়েছে। বার্ষিক বাজেট দাঁড়িয়েছে ছয় লক্ষাধিক কোটি টাকা।

‘পদ্মা সেতু, মেট্রোরেল প্রকল্প বাস্তবায়ন হয়েছে। দারিদ্র্যসীমা ২০ শতাংশের মতো। তিনি ক্ষমতায় রয়েছেন বলেই এসব অর্জন সম্ভব হয়েছে।’

কর্মসূচিতে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন- বিএসএমএমইউ-এর উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক একেএম মোশাররফ হোসেন, উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক ছয়েফ উদ্দিন আহমদ, উপ-উপাচার্য (গবেষণা ও উন্নয়ন) অধ্যাপক মনিরুজ্জামান খান, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক মোহাম্মদ আতিকুর রহমান, ডিন অধ্যাপক মোহাম্মদ আলী, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, অফিস প্রধানগণ, চিকিৎসক, ছাত্রছাত্রী, কর্মকর্তা, নার্স-ব্রাদার, মেডিক্যাল টেকনোলজিস্ট, কর্মচারীসহ অনেকে।

এ বিভাগের আরো খবর