বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

করোনা: মৃত্যু কমে ২, শনাক্তেও নিম্নগতি

  •    
  • ১৫ জুলাই, ২০২২ ১৭:১৩

গত ২৪ ঘণ্টায় ৯ হাজার ১০০টি নমুনা পরীক্ষায় নতুন করে আরও ১ হাজার ৫১ জনের শরীরে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। শনাক্তের হার ১১ দশমিক ৫৫ শতাংশ। বৃহস্পতিবার এ হার ছিল ১১ দশমিক ৮৯ শতাংশ। সেদিন করোনায় সংক্রমিত হয়েছিল ১ হাজার ৩২৪ জন।

ঈদের ছুটি শেষে করোনাভাইরাসে শনাক্তে যে ঊর্ধ্বগতি দেখা যাচ্ছিল বৃহস্পতিবারের থেকে তা নিম্নমুখী। সে ধারা অব্যাহত আছে শুক্রবারেও। গত ২৪ ঘণ্টার নমুনা পরীক্ষায় শনাক্তের হার আরও কিছুটা কমে এসেছে। বৃহস্পতিবারের সঙ্গে তুলনা করলে সংক্রমণ কমেছে দশমিক ৩৪ ভাগ।

গত ২৪ ঘণ্টায় ৯ হাজার ১০০টি নমুনা পরীক্ষায় নতুন করে আরও ১ হাজার ৫১ জনের শরীরে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। শনাক্তের হার ১১ দশমিক ৫৫ শতাংশ। বৃহস্পতিবার এ হার ছিল ১১ দশমিক ৮৯ শতাংশ। সেদিন করোনায় সংক্রমিত হয়েছিল ১ হাজার ৩২৪ জন।

গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় আক্রান্ত দুই জনের মৃত্যু হয়েছে। এর আগে বৃহস্পতিবার করোনায় মৃত্যু হয় ছয় জনের।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে শুক্রবার পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

করোনার তৃতীয় ঢেউ নিয়ন্ত্রণে আসার পর গত ১৬ জুন প্রথমবারের মতো পরীক্ষার বিপরীতে শনাক্তের হার ৫ শতাংশ ছাড়ায়। এ নিয়ে টানা ২৭ দিন শনাক্তের হার ৫ শতাংশের ওপরে।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নীতিমালা অনুযায়ী, করোনা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে থাকা অবস্থায় শনাক্তের হার পরপর দুই সপ্তাহ ৫ শতাংশের বেশি হলে পরবর্তী ঢেউ ছড়িয়েছে বলে ধরা হবে। সেই হিসাবে দেশে এখন করোনার চতুর্থ ঢেউ চলছে।

ঈদের ছুটিতে করোনা শনাক্তের হার কম ছিল। এসময় নমুনা পরীক্ষার হারও ছিল কম। কিন্তু ছুটি শেষ হতেই করোনা শনাক্তে ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা দেখা যায়। যা বৃহস্পতিবার থেকে আবারও কমতে শুরু করেছে।

গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন শনাক্তদের মধ্যে ৪৩০ জনই ঢাকা জেলার। এ নিয়ে এখন পর্যন্ত দেশে মোট রোগী শনাক্ত হয়েছে ১৯ লাখ ৯৪ হাজার ৪৩৩ জন। এর মধ্যে মারা গেছেন ২৯ হাজার ২২৫ জন।

করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মারা যাওয়া দুই জনের এক জন পুরুষ এবং এক জন নারী। তাদের দুই জনই সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছিলেন। মৃতদের মধ্যে এক জন ঢাকার। অপরজন মেহেরপুরের বাসিন্দা।

গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন এক হাজার ৯৫৭ জন। এ পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ১৯ লাখ ২১ হাজার ১২৩ জন।

২০২০ সালের ৮ মার্চ দেশে করোনা সংক্রমণের পর ২০২১ সালের ৩ ফেব্রুয়ারি তা নিয়ন্ত্রণে আসে। মার্চের শেষে আবার দ্বিতীয় ঢেউ আঘাত হানে। সেটি নিয়ন্ত্রণে আসে গত ৪ অক্টোবর। গত ২১ জানুয়ারি দেশে করোনার তৃতীয় ঢেউ দেখা দেয়। প্রায় তিন মাস পর ১১ মার্চ নিয়ন্ত্রণে আসে। এরপর তিন মাস করোনা স্বস্তিদায়ক পরিস্থিতি ছিল। এরপর ধারাবাহিকভাবে বাড়ছে সংক্রমণ।

এ বিভাগের আরো খবর