বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

করোনায় এক দিনে ২৬১ মৃত্যু, কমেছে শনাক্ত

  •    
  • ৭ আগস্ট, ২০২১ ১৮:৩৭

এ নিয়ে দেশে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়াল ১৩ লাখ ৪৩ হাজার ৩৯৬ জন। এর মধ্যে মৃত্যু হয়েছে ২২ হাজার ৪১১ জনের। ২৪ ঘণ্টায় শনাক্ত হার ২৫ দশমিক ৫৬ শতাংশ।

দেশে করোনাভাইরাসে আক্রান্তদের মধ্যে গত ২৪ ঘণ্টায় ২৬১ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ সময়ে সংক্রমণ ধরা পড়েছে ৮ হাজার ১৩৬ জনের দেহে।

শনিবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। এ নিয়ে দেশে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়াল ১৩ লাখ ৪৩ হাজার ৩৯৬ জন। এর মধ্যে মৃত্যু হয়েছে ২২ হাজার ৪১১ জনের।

২৪ ঘণ্টায় দেশের ৭০৭টি ল্যাবে করোনার ৩১ হাজার ৭১৪টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়। নমুনা পরীক্ষা বিবেচনায় শনাক্তের হার ২৬ দশমিক ২৫ শতাংশ। এ সময়ে সুস্থ হয়েছেন ১৬ হাজার ৩৮৩ জন। এ নিয়ে এখন পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ১১ লাখ ৮৮ হাজার ৮২০ জন। সুস্থতার হার ৮৮ দশমিক ৪৯ শতাংশ।

গত ২৪ ঘণ্টায় মৃতদের মধ্যে পুরুষের সংখ্যা ১৫২ জন এবং নারী ১০৯ জন। এর মধ্যে একজন শিশু রয়েছে। এছাড়া বিশোর্ধ্ব ৮, ত্রিশোর্ধ্ব ১৫, চল্লিশোর্ধ্ব ২৮, পঞ্চাশোর্ধ্ব ৬৪ ও ষাটোর্ধ্ব ৭৬, সত্তরোর্ধ্ব ৪৪, অশীতিপর ১৫ ও নবতিপর ৯ জন।

বিভাগ অনুযায়ী সর্বোচ্চ ১০১ জনের মৃত্যু হয়েছে ঢাকা বিভাগে। এরপরই চট্টগ্রাম বিভাগে মারা গেছেন ৬২ জন। এছাড়া খুলনায় ৪৫ জন, রাজশাহীতে ৮ জন, বরিশালে ১২ জন, সিলেটে ৭ জন, রংপুরে ১০ জন ও ময়মনসিংহে ১৬ জনের মৃত্যু হয়েছে।

গত বছরের ৮ মার্চ দেশে প্রথমবারের মতো করোনা শনাক্ত হয়। উদ্বেগ থাকলেও প্রথম কয়েক মাসে ভাইরাসটি সেভাবে ছড়ায়নি।

গত শীতে দ্বিতীয় ঢেউ আসার উদ্বেগ থাকলেও সংক্রমণ ও মৃত্যু দুটোই কমে আসে। একপর্যায়ে পরীক্ষার বিপরীতে শনাক্তের হার ৩ শতাংশের নিচে নেমে যায়, যা বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বিবেচনায় মহামারি নয়, নিয়ন্ত্রিত পরিস্থিতি।

তবে এ বছরের মার্চের শেষ সপ্তাহ থেকে শনাক্তের হার আবার বাড়তে থাকে। দ্বিতীয় ঢেউ নিশ্চিত হওয়ার পর এপ্রিলের শেষ সপ্তাহে ভারতে করোনার নতুন ধরনের কথা জানা যায়। ওই ভ্যারিয়েন্ট আক্রান্তদের দ্রুত অসুস্থ করে দেয়, তাদের অক্সিজেন লাগে বেশি। ছড়ায়ও দ্রুত, তাই মৃত্যুর সংখ্যাও বেশি।

করোনা সংক্রমণের ঊর্ধ্বগতিম ঠেকাতে দফায় দফায় কঠোর বিধিনিষেধ, লকডাউন বা শাটডাউন দিচ্ছে সরকার। বর্তমানে ঈদুল আজহা পরবর্তী ১৪ দিনের শাটডাউন চলছে দেশে। এই শাটডাউন শেষ হওয়ার আগেই এর মেয়াদ আরও পাঁচদিন বাড়িয়েছে সরকার। সে অনুযায়ী, ১১ আগস্ট থেকে বাসসহ গণপরিবহন চালু করা এবং দোকানপাট ও অফিস আদালত খুলে দেয়ার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।

এ বিভাগের আরো খবর