বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

কক্সবাজার-সেন্টমার্টিনস চলাচল শুরু বিলাসবহুল ক্রুজ শিপের

  •    
  • ২০ ডিসেম্বর, ২০২০ ১৯:২৭

প্রেসিডেন্ট স্যুট, কেবিন, সাধারণ আসন—সব মিলিয়ে প্রায় দুই হাজারের মতো আসন থাকছে। জাহাজটিতে অত্যাধুনিক রেস্তোরাঁও রয়েছে। জাহাজটির দৈর্ঘ্য প্রায় ১২১ মিটার, প্রস্থ ১৫ দশমিক ৩ মিটার এবং গভীরতা ৫ দশমিক ৪ মিটার। এ জাহাজের সর্বোচ্চ গতি ২৪ নটিক্যাল মাইল। তবে সেন্টমার্টিন রুটে এটি ১৮ থেকে ২০ নটিক্যাল মাইলে চলবে বলে জানা গেছে।

কক্সবাজার থেকে সেন্টমার্টিনস নৌ-রুটের বিলাসবহুল ক্রুজ শিপ ‘এমভি বে-ওয়ান’ উদ্বোধন করা হয়েছে।

রোববার দুপুর দুইটার দিকে চট্টগ্রামের পতেঙ্গা এলাকার কর্ণফুলী ড্রাইডক থেকে জাহাজটির আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা হয়।

অনুষ্ঠানে নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী, শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরীসহ বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

চট্টগ্রামের কর্ণফুলী শিপ বিল্ডার্স নামের একটি প্রতিষ্ঠান জাপান থেকে কিনেছে এই বিলাসবহুল জাহাজ।

আগে জাহাজটির নাম ছিল সালভিয়া সারু। মালিকানা বদলের পর নাম রাখা হয় এমভি বে ওয়ান।

কর্ণফুলী শিপ বিল্ডার্সের সিনিয়র এক্সিকিউটিভ (অ্যাডমিন) কামাল উদ্দিন চৌধুরী নিউজবাংলাকে বলেন, সোমবার থেকে কক্সবাজারের রাস্তার মাথাঘাট থেকে প্রতিদিন সকাল সাতটায় জাহাজটি সেন্টমার্টিনসের উদ্দেশে ছেড়ে যাবে। বেলা সাড়ে তিনটায় জাহাজটি সেন্টমার্টিনস থেকে কক্সবাজারের উদ্দেশে রওয়ানা দেবে।

তিনি আরও বলেন, ‘কক্সবাজার থেকে সেন্টমার্টিনস রুটে এটিই প্রথম জাহাজ নয়। আমাদের প্রতিষ্ঠানের কর্ণফুলী এক্সপ্রেস নামের আরেকটি জাহাজ চলতি বছর এ রুটে চলাচল শুরু করে।’

কামাল উদ্দিন চৌধুরী বলেন, ‘দেশের একমাত্র প্রবাল দ্বীপ ভ্রমণে নতুনত্ব আনবে এ জাহাজ। বিলাসবহুল পর্যটকসেবার পাশাপাশি আমরা দেশীয় পর্যটনে নতুন অধ্যায় যোগ করতে পারব বলে আশা করি।’

চলতি বছরের ২০ সেপ্টেম্বর জাপানের ইয়োকোহামা বন্দর থেকে জাহাজটি চট্টগ্রামে আনা হয়। চট্টগ্রামে কর্ণফুলী শিপ বিল্ডার্সের জেটিতে জাহাজটির সংস্কার করা হয়েছে।

জাপানের মিতসুবিশি হেভি ইন্ডাস্ট্রিজের তৈরি এমভি বে ওয়ানে প্রেসিডেন্ট স্যুট, কেবিন, সাধারণ আসন—সব মিলিয়ে প্রায় দুই হাজারের মতো আসন থাকছে। জাহাজটিতে অত্যাধুনিক রেস্তোরাঁও রয়েছে।

জাহাজটির দৈর্ঘ্য প্রায় ১২১ মিটার, প্রস্থ ১৫ দশমিক ৩ মিটার এবং গভীরতা ৫ দশমিক ৪ মিটার। এ জাহাজের সর্বোচ্চ গতি ২৪ নটিক্যাল মাইল। তবে সেন্টমার্টিন রুটে এটি ১৮ থেকে ২০ নটিক্যাল মাইলে চলবে বলে জানা গেছে।

কামাল উদ্দিন চৌধুরী বলেন, ‘কক্সবাজার থেকে সেন্টমার্টিনস রুটে আমাদের অন্য একটি জাহাজ থাকলেও সব ধরনের আধুনিক সুযোগ সুবিধা নিয়ে যাত্রী পরিবহন করবে বে ওয়ান।’

এ বিভাগের আরো খবর