বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

কর্মই যেন মুখ্য হয়, জন্মদিনে চঞ্চল

  •    
  • ১ জুন, ২০২১ ১৫:১৯

চঞ্চল চৌধুরী জানান, রাতে বাসায় দুটি কেক কেটে শুরু হয়েছে জন্মদিন উদযাপন। দুপুরে বের হয়েছেন পরিবারের সঙ্গে। একটু ঘোরাঘুরি আর খাওয়া-দাওয়া, এভাবে কাটবে আজকের দিনটি।

‘কেউ বলে ভালো অভিনেতা, কেউ বলে ভালো গান গায়, কেউ তো ওনার কথায় হাসতে হাসতে মরে যায়, আমি মুগ্ধ হয়ে দেখি আর বলি- হি ইজ অ্যান আর্টিস্ট। একজন সহজ মানুষ যা পাওয়া যায় না, এই শহরে।’

চঞ্চল চৌধুরীকে নিয়ে এভাবেই বললেন আয়নাবাজি খ্যাত পরিচালক অমিতাভ রেজা।

আজ (১ জুন) দেশের জনপ্রিয় এই অভিনেতার জন্মদিন। হাজার হাজার মানুষের শুভেচ্ছা, স্ট্যাটাস আর ভালোবাসায় সিক্ত হচ্ছেন তিনি।

দুপুরে নিউজবাংলার সঙ্গে কথা বলেন চঞ্চল চৌধুরী। জানান, রাতে বাসায় দুটি কেক কেটে শুরু হয়েছে জন্মদিন উদযাপন। দুটি কেকের একটি এনেছিলেন বৃন্দাবন দাস-শাহনাজ খুশি দম্পতি ও তাদের দুই ছেলে দিব্যজ্যোতি, সৌম্যজ্যোতি।

আর অন্যটি এনেছিলেন চঞ্চল চৌধুরীর ছেলে শুদ্ধ। ঘরোয়ভাবে রাতে দুটি কেকই কেটেছেন অভিনেতা।

দুপুরে বের হয়েছেন পরিবারের সঙ্গে। একটু ঘোরাঘুরি আর খাওয়া-দাওয়া, এভাবে কাটবে আজকের দিনটি।

নিউজবাংলাকে চঞ্চল বলেন, ‘এত এত মানুষের উইশ আর ভালোবাসা পাওয়া সত্যি ভাগ্যের ব্যাপার। তাই মনে হয় মানুষের জন্মদিন নিয়ে নানা ভাবনা থাকলেও কর্মটাই আসল। আমাকে দেয়া এ ভালোবাসা কর্মের জন্যই।’

তিনি আরও বলেন, ‘আগে তো জন্মদিন পালন হতো না বা জন্মদিন উপলক্ষে এত কিছু হবে, ভাবতামও না। এখন সবাই যখন শুভেচ্ছা জানায় তখন মনে হয় এ কর্মফল ছাড়া আর কিছু না।’

বৃন্দাবন দাস-শাহনাজ খুশি পরিবারের সঙ্গে চঞ্চল চৌধুরীর পরিবার। ছবি: সংগৃহীত

চঞ্চল চৌধুরীর বন্ধু, দেশের আরেক গুণী অভিনেতা শতাব্দী ওয়াদুদ শুভেচ্ছা জানিয়ে লিখেছেন, ‘আমি জানি অভিনয়ের মাঠে লম্বা রেসের ঘোড়া তুই! জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত এই রেসে টিকে থাকতে হবে তোর সুঅভিনয় দিয়ে! সেটা তুই পারবি! তোর সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘ অভিনয়জীবন কামনা করছি!’

ফেসবুকে এবং নাটক-চলচ্চিত্রের বিভিন্ন গ্রুপে চঞ্চলকে নিয়ে লেখা হচ্ছে। সবাই তাকে শুভেচ্ছা জানাচ্ছে।

চঞ্চল চৌধুরী ১৯৭৪ সালের আজকের দিনে পাবনা জেলার সুজানগর উপজেলার নাজিরগঞ্জ ইউনিয়নের কামারহাট গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। উচ্চমাধ্যমিক শেষ করার পর তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চারুকলায় ভর্তি হন।

১৯৯৬ সালে মামুনুর রশীদের আরণ্যক নাট্যদলে কাজ করার মধ্য দিয়ে অভিনয়জীবন শুরু। অভিনয় করেছেন অসংখ্য টিভি নাটকে।

দেশীয় চলচ্চিত্রের অন্যতম জনপ্রিয় সিনেমার অভিনেতা তিনি। তার ঝুলিতে আছে মনপুরা, আয়নাবাজি, দেবীর মতো সিনেমা। শ্রেষ্ঠ অভিনেতা হিসেবে দুইবার পেয়েছেন জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার।

এ বিভাগের আরো খবর